হচ্ছে না লেখা পড়া;ইন্টারনেটে তলিয়ে যাচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা।

Advertisement

হচ্ছে না লেখা পড়া;ইন্টারনেটে তলিয়ে যাচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা।

২০২৩ সালে আঁচল ফাউন্ডেশনের একটি জরিপে দেখা যায় ইন্টারনেটে আসক্ত ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থী।,পর্নোগ্রাফি দেখে ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী।শুকনো পাতার মতো ঝড়ে পড়ছে (১৬-২০) বছরের কচি কাঁচা কোমলমতি শিক্ষার্থীরা।

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রভাব থেকে কতটুকু সর্তক হ‌ওয়া জরুরি’-এ বিষয়ে একটি সমীক্ষার ফল প্রকাশ করেছেন আঁচল ফাউন্ডেশন।তাতে দেখা যায় পড়াশোনার সময় ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থীর আসক্তি তৈরি হয়, পর্নোগ্রাফি দেখেন ৩৩ শতাংশ।গতকাল শনিবার সকালে অনলাইনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের(ঢাবি)ক্লিনিক‍্যাল সাইকোলজি বিভাগের অধ্যাপক কামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তরের প্রোগ্রামার বিপ্লব চন্দ্র সরকার, টাঙ্গাইলের ডেপুটি সিভিল সার্জন ড.মারুফ আহমেদ খান।

এবং আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট তানসেন রোজ।মে মাসে পরিচালিত প্রাপ্ত জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করেন গবেষক ফারজানা আক্তার লাবনী।জরিপে মোট ১ হাজার ৭৭৩ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। উক্ত জরিপে দেখা যায় লেখা পড়ার চাইতে অন্য অন্য ওয়েব সাইটে ইন্টারনেট বেশি ব‍্যাবহার করছেন শিক্ষার্থীরা যার জন্য আশা মূলক ফলাফল প্রকাশ করতে পারছেন না শিক্ষার্থীরা।শিক্ষার্থীদের কিংবা উর্তি বয়সের ছেলে মেয়েদের প্রতি সবসময় লক্ষ্য রাখতে হবে যে,

ইন্টারনেটে তলিয়ে যাচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা

ইন্টারনেট ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা কিংবা ছেলে মেয়েরা কতটুকু সময় লেখাপড়া করছেন আর কতটুকু সময় অন্য ওয়েবসাইট ব‍্যাবহার করছে, সবসময় তাদের প্রতি লক্ষ্য রাখতে পারলে এবং সঠিকভাবে শাসন করলে শিক্ষার্থীরা ইন্টারনেটের অপব্যবহার থেকে নিজেদেরকে কিছুটা হলেও দূরে রাখতে সক্ষম হবেন।

প্রত‍্যেক পিতা মাতাকে তাদের সন্তানদের প্রতি সর্বদা সব বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে যে,তারা কতটুকু সময় লেখা পড়ায় মনোযোগী।প্রত‍্যেক শিক্ষার্থীদের খেলাধুলা,ব‍্যায়ামাগারের ব‍্যাবস্থা করতে হবে।পরিবার পর্যায়ে একত্রিত হয়ে যৌন বিষয়ক সঠিক পাঠ নিশ্চিত করতে হবে।

এছাড়াও সাইবার ক্রাইম বিষয়ে সচেতনতামূলক কার্যক্রম জোরদার করা খুবই প্রয়োজনীয় যেটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট। মনে রাখতে হবে শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড; আর এই মেরুদন্ড যেনো ইন্টারনেটের পর্নোগ্রাফি দেখে আসক্ত হয়ে ভেঙ্গে না যায়।সুন্দর সুস্থ্য জীবন গড়তে অবশ্যই পড়াশোনা করতে হবে, পড়াশোনার বিকল্প অন্য কিছু নেই শিক্ষার্থীদের জীবনে।

Advertisement

লেখক সাংবাদিক মোঃ ফিরোজ খান
ঢাকা বাংলাদেশ

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Advertisement 5

Advertisement 2

Advertisement 2

Advertisement 3

1 thought on “হচ্ছে না লেখা পড়া;ইন্টারনেটে তলিয়ে যাচ্ছে কোমলমতি শিক্ষার্থীরা।”

  1. This problem can be related to every pupils in our nation….we should aware for this problem because it can be affect us adversely….nicely written…

    Reply

Leave a Comment