মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে একটি ভাব সম্প্রসারণ লিখুন, ভাব সম্প্রসারণ রচনা মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে , মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে ভাব সম্প্রসারণ রচনা, মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে ভাব সম্প্রসারণ PDF Download, নিয়োগ পরীক্ষায় আসা মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে

বিষয়: মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে একটি ভাব সম্প্রসারণ লিখুন, ভাব সম্প্রসারণ রচনা মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে , মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে ভাব সম্প্রসারণ রচনা, মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে ভাব সম্প্রসারণ PDF Download, নিয়োগ পরীক্ষায় আসা মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন বিলাস নহে,

ভাবসম্প্রসারণ: মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে

মূলভাবঃ মানুষের উপার্জিত ধনসম্পদের ব্যয়িত কল্যাণকর দিকটিই তার প্রকৃত পরিচয় বহন করে। ধনসম্পদকে বিলাসিতায় অপব্যয় না করে যদি মানবের কল্যাণে বা মঙ্গলার্থে ব্যয় করা যায় তবেই তার সার্থকতা প্রমাণিত হয়।

ভাবসম্প্রসারণঃ মানবজীবনে ধনসম্পদের প্রয়ােজনীয়তা অনস্বীকার্য। মানুষ কষ্ট করে ধনসম্পদ উপার্জন করে। এ কষ্টকর ধনসম্পদ সার্থকভাবে কাজে লাগাতে পারলেই তা অর্থবহ হয়।

পৃথিবীতে কিছু মানুষ আছেন যারা নিজের বিলাসিতায় ধন ব্যবহার না করে তা মানবকল্যাণে নিয়ােজিত করেন। সেসব মহৎপ্রাণ মানুষের জন্যেই আজ মানবসভ্যতা উন্নতির চরম শিখরে উপনীত। অপরদিকে, কেউ কেউ তার উপার্জিত ধনকে যক্ষের ধনের মতাে আগলে রাখে। এতে আত্মসুখ লাভ করা যায়।

কিন্তু মজালার্থে অর্থ ব্যয় করে যে সুখ লাভ করা যায় তা পাওয়া যায় না। ধনসম্পদের প্রকৃত গুরুত্ব নির্ভর করে মানবকল্যাণে তা কাজে লাগানাের ওপর। ভােগবিলাসিতায় যথেচ্ছা অর্থ ওড়ানাের মধ্যে অর্থসম্পদের প্রকৃত সার্থকতা নেই। উপযুক্ত ও যথার্থ ব্যবহার দ্বারা মানবতার উপকার সাধনের মধ্যেই রয়েছে এর সার্থকতা। ধনবান ব্যক্তি যদি তার কিছু পরিমাণ অর্থ নিপীড়িত, দরিদ্র ও অভাবগ্রস্তের জন্যে খরচ করে বা দেশের উন্নয়নমূলক কাজে ব্যয় করে তবেই তা সার্থক হয়ে ওঠে। যুগ যুগ ধরে বহু মহৎ মানুষ তাদের ধনসম্পদ নিঃস্বার্থভাবে জনগণের ও দেশের কল্যাণের জন্যে উৎসর্গ করে গেছেন।

যে অর্থ মানুষের কল্যাণের জন্যে ব্যয় করা হয় না, কেবল বিলাসিতায় ব্যয় হয় সে অর্থের বা ধনের সার্থকতা নেই। মানবকল্যাণের জন্যে যে অর্থ বা সম্পদ ব্যয় করা হয়, সেটিই প্রকৃত ধন। আর বিলাসিতায় ধনের অপচয়ই ঘটে। তাই ভােগবিলাসে গা না ভাসিয়ে মানবতার কল্যাণে সম্পদ ব্যয় করাই উত্তম।


আরো ও সাজেশন:-

ভাবসম্প্রসারণ: মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে অথবা

মূলভাব : মানব কল্যাণে ব্যয়িত ধনই প্রকৃত ধন, বিলাসিতা বা অপ্রয়ােজনে ব্যয়িত ধন প্রকৃত ধন নয়।

সম্প্রসারিত ভাব : পৃথিবীতে অনেকেই অঢেল ধনসম্পদের অধিকারী। কিন্তু প্রকৃত বিচারে তাদের সকল সম্পত্তিই ধন নয়।ধনসম্পদের সার্থকতা নির্ভর করে তার সুষ্ঠু প্রয়ােগের ওপর। আর সুষ্ঠু প্রয়ােগ নির্ভর করে ব্যক্তির ইচ্ছাশক্তির ওপর। অনেকেই নিজের স্বার্থের কথা চিন্তা না করে কেবল মানবকল্যাণে সচেষ্ট থাকেন। মানবকল্যাণের এ ইচ্ছা এবং সেই প্রেক্ষিতে ব্যয়িত অর্থসম্পদই প্রকৃত ধন। কেননা ধন তখনই ধন বলে বিবেচিত হয় যখন তা অন্যের কল্যাণে ব্যয়িত হয়। এ ধনের শেষ নেই, অবলুপ্তি নেই।

এ ধন মনুষ্যত্বকে উজ্জীবিত করে জীবনকে সার্থক করে তােলে। কিন্তু আমাদের সমাজে অনেক লােক আছে যারা বিলাসিতার স্রোতে গা ভাসিয়ে দেয়। তারা শুধু নিজেদের আরাম-আয়েশ, সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জন্যই ধনসম্পদ ব্যবহার করে। অন্যদের দুঃখ-দুর্দশার কথা কখনও চিন্তা করে না। তাই তাদের এ ব্যয়িত অর্থ বিশেষ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করলেও এর দ্বারা বিন্দুমাত্র মানবকল্যাণ সাধিত হয় না। কাজেই এ ধনকে প্রকৃত ধন বলা যায় না। এ ধন প্রশান্তি দেয় না, দেয় না অমরত্ব লাভের গৌরব। জোয়ারের স্রোতের ন্যায় এ ধন উদ্বেল হয়ে এলেও একসময় তা নিঃশেষ হয়ে যায়।

মন্তব্য: অর্জিত ধনসম্পদ কেবল নিজের বিলাসিতায় ব্যবহার না করে অন্তত কিছু অংশ হলেও জনকল্যাণে ব্যবহার করা উচিত।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

ভাবসম্প্রসারণ: মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে অথবা

ভাব-সম্প্রসারণ : ধনসম্পদের কল্যাণকর দিকটিই তার প্রকৃত পরিচয় বহন করে। ঐশ্বর্যের সমারোহের মধ্যে বিলাসিতায় গা ভাসিয়ে দিলে ঐশ্বর্যের প্রদর্শনী হয় বটে, কিন্তু তাতে ধনসম্পদের মর্যাদা প্রমাণিত হয় না। ধনসম্পদকে বিলাসিতায় অপব্যয় না করে, পরোপকারে নিয়োজিত করলে তার অর্জন ও ব্যয়ের সার্থকতা প্রমাণিত হয়।

জগতের যাবতীয় কাজের নেপথ্যে রয়েছে অর্থ। অর্থ ছাড়া কোনো কাজই সম্পন্ন হয় না। আবার উপার্জিত অর্থ বিলাসিতায় ভাসিয়ে দিলে সমাজ বা জগতের যেমন কল্যাণ সাধিত হয় না, তেমনি বিপুল অর্থের পাহাড় শুধু ধন-ভাণ্ডারে জমা রাখলেও সে অর্থ কারও কোনো কাজে আসে না। ধন-সম্পদের প্রকৃত গুরুত্ব নির্ভর করে মানবকল্যাণে ও সামাজিক অগ্রগতিতে তা কাজে লাগানোর ওপর। সুতরাং বিশেষ বিবেচনা করে উপার্জিত অর্থ ব্যয় করা উচিত। সঞ্চয়, মিতব্যয়, কৃপণতা কোনোটার মাঝেই অর্থ বা ধনসম্পদের সার্থকতা লুক্কায়িত নেই, সদ্ব্যবহারের মাঝেই রয়েছে এর পরিপূর্ণ সার্থকতা।

অপব্যয়ী ও বিলাসীরা ভুলে যান যে, তাঁরা যে বিত্ত-সম্পদের মালিক হয়েছেন তাতে রয়েছে গরিবের হক। তাই বিলাসিতায় গা-ভাসানোর আগে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর কথা স্মরণ রাখতে হবে। যে ধনসম্পদ সমাজের সাধারণ মানুষের কোনো উপকারে আসে না, শুধু বিলাসিতায় ব্যয়িত হয় কিংবা কৃপণতার বসে ধনভাণ্ডারে জমা রাখা হয়- সে ধনসম্পদ নিতান্তই মূল্যহীন। মানবকল্যাণ ও সামাজিক-মঙ্গল সাধনের উদ্দেশ্যেই ধনসম্পদ বা অর্থের জন্ম। কাজেই মানুষ ও সমাজের কল্যাণ সাধনের উদ্দেশ্যে অর্জিত অর্থই সম্পদ। বিলাসিতা কিংবা অপব্যয়ের উদ্দেশ্যে সঞ্চিত অর্থ প্রকৃতপক্ষে ধন হিসেবে বিবেচ্য নয়। মানবকল্যাণে ও সামাজিক অগ্রগতিতে ব্যয় করতে পারলেই ধন-সম্পদের প্রকৃত মূল্যায়ন হয়।

যে অর্থ মানুষের কল্যাণে ব্যয়িত হয় না, সে অর্থের কোনো সার্থকতা নেই। মানবকল্যাণে ব্যয়িত সম্পদই প্রকৃত ধন। তাই ধনসম্পদ নিজস্ব মর্যাদা তখনই পাবে যখন তা মহৎ কাজে ব্যয়িত হবে।


ভাবসম্প্রসারণ: মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে অথবা

মূলভাবঃ মানব কল্যাণে ব্যয়িত ধনই প্রকৃত ধন, বিলাসিতা, অপ্রয়োজনে ব্যয়িত ধন এবং যে সম্পদ মঙ্গলের উদ্দেশ্যে নয় তা প্রকৃত ধন নয়। তা কখনও তা ধন বলে বিবেচিত হতে পারে না। 

সম্প্রসারিত ভাবঃ অর্থ মানবসেবায় ব্যয় হলেই এর প্রকৃত সদ্ব্যবহার হয়। নিজের সুখের জন্য বা বিশেষ খেয়াল চরিতার্থ করার জন্য যে অর্থ ব্যয় হয় তা নিছক স্বার্থপরতা ছাড়া আর কিছুই নয়। পৃথিবীতে অনেকেই অঢেল ধন-সম্পদের অধিকারী। কিন্তু প্রকৃত বিচারে তাদের সকল সম্পত্তিই ধন নয়। ধন-সম্পদের সার্থকতা নির্ভর করে তার সুষ্ঠু প্রয়োগের উপর। আর সুষ্ঠু প্রয়োগ নির্ভর করে ব্যক্তির ইচ্ছাশক্তির উপর। অনেকেই নিজের স্বার্থের কথা চিšতা না করে কেবল মানবকল্যাণে সচেষ্ট থাকেন।

মানবকল্যাণের এ ইচ্ছা এবং সেই প্রেক্ষিতে ব্যয়িত অর্থ-সম্পদই প্রকৃত ধন। কেননা ধন তখনই ধন বলে বিবেচিত হয় যখন তা অন্যের কল্যাণে ব্যয়িত হয়। এ ধনের শেষ নেই, অবলুপ্তি নেই। এ ধন মনুষ্যত্বকে উজ্জীবিত করে জীবনকে সার্থক করে তোলে। মানব কল্যানের উদ্দেশ্যে অর্থ ব্যয়, গরিব, দুঃখীর পাশে দাঁড়ানো মানুষের মানবিক দায়িত্ব এবং মহৎ কাজ।

তাইতো মহৎ ব্যক্তি হিসেবে হাজী মুহাম্মদ মুহসীনের নাম সর্ব্রাগ্রে স্মরনীয়। তিনি তাঁর সকল সম্পদ অকাতরে গরীব, আশ্রয়হীন মানুষের সেবায় বিলিয়ে দিয়েছেন।এজন্য তিনি মানুষের হৃদয়ে অমর হয়ে আছেন। কিন্তু আমাদের সমাজে অনেক লোক আছে যারা বিলাসিতার স্রোতে গা ভাসিয়ে দেয়। তারা শুধু নিজেদের আরাম-আয়েশ, সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের জন্যই ধন-সম্পদ ব্যবহার করে। অন্যদের দুঃখ-দুর্দশার কথা কখনও চিন্তা করে না।

তাই তাদের এ ব্যয়িত অর্থ বিশেষ উদ্দেশ্য চরিতার্থ করলেও এর দ্বারা বিন্দুমাত্র মানবকল্যাণ সাধিত হয় না। কাজেই এ ধনকে প্রকৃত ধন বলা যায় না। জোয়ারের স্রোতের ন্যায় এ ধন প্রশান্তি দেয় না, দেয় না অমরত্ব লাভের গৌরব। জোয়ারের স্রোতের ন্যায় এ ধন উদ্বেল হয়ে আসলেও এক সময় তা নিঃশেষ হয়ে যায়। 

মন্তব্যঃ অর্জিত ধন-সম্পদ কেবল নিজের বিলাসিতায় ব্যবহার না করে অšতত কিছু অংশ হলেও জনকল্যাণে ব্যবহার করা উচিত। তাহলেই সম্পদের সদ্ব্যবহার হবে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

ভাবসম্প্রসারণ: মঙ্গল করিবার শক্তিই ধন, বিলাস ধন নহে অথবা

মূলভাব

যে প্রাচুর্য বা ধনসম্পদ মানুষের মঙ্গল সাধনে সক্ষম, সে প্রাচুর্য বা ধনসম্পদই প্রকৃত ধন। বিলাসিতায় ব্যয়িত অর্থ কখনই ধন হিসেবে গণ্য হয় না।

সম্প্রসারিত ভাব

পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষই চায় সুখ-শান্তিতে বাস করতে। আর এজন্য প্রত্যেকে কষ্ট করে অর্থোপার্জন ও সঞ্চয় করে। জীবনে অর্থের প্রয়ােজনীয়তা অনস্বীকার্য। অনেকে অর্থকে ধন বলে মনে করে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে অর্থ ধন নয়। অর্থোপার্জন করে তা শুধু স্বীয় ভােগ-বিলাসে ব্যয় করলে সেই অর্থ দেশ ও সমাজের কোনাে কাজে আসে না। ধনের মালিককেও তা প্রশান্তি দেয় না। আসলে যারা মনে করে অর্থই মানুষকে সুখ-শান্তি দিতে পারে এবং এ বিশ্বাসের প্রেক্ষিতে শুধু ভােগের প্রত্যাশায় অর্থোপার্জন করে তারা কখনাে সুখ পায় না। বরং অর্থ তাদের জন্য নানা অশান্তি বয়ে আনে। 

তাছাড়া অর্থ-সম্পদ অনিত্য। জোয়ারের মতাে উদ্বেল হয়ে আসে, আবার ভাটার মতাে নিমেষেই চলে যায়। অঢেল টাকাপয়সার মালিক হলেই কাউকে ধনী বলা যায় না। যার হৃদয়ে মানবকল্যাণ সদা জাগ্রত, যিনি পরােপকারী, মহৎ ও উদার হৃদয়ের অধিকারী, তিনিই সত্যিকারের ধনী। লােকে তাঁকে মান্য করে, সম্মান করে। মরণের পরও তিনি অমর হয়ে মানব হৃদয়ে বেঁচে থাকেন। মানবকল্যাণে যিনি আত্মনিবেদিত, তিনিই প্রকৃত ধনী। সম্পদ উপার্জন করে তা ভােগ-বিলাসে ব্যয় করলে আত্মা সংকুচিত হয়ে পড়ে, মানব-মহিমা কলঙ্কিত হয়। 

সম্পদের আধিক্য বিলাসিতা বাড়ায়। আর মানবকল্যাণের মনােবৃত্তি মনুষ্যত্বকে উজ্জীবিত করে। যারা মানবকল্যাণে স্বীয় ধনসম্পদ উৎসর্গ করেন, মূলত তারাই প্রকৃত ধনী। কারণ তাদের এই সম্পদের ধ্বংস নেই, নিঃশেষ নেই। এ সম্পদের বদৌলতে তারা অমরত্ব লাভ করেন। পৃথিবীর বহু মনীষী দরিদ্র ছিলেন, অর্থসম্পদ তাদের ছিল না। কিন্তু মানবকল্যাণে তারা ছিলেন সদা উদগ্রীব। তারা যে ধন অর্জন করে গেছেন, তা আজও অক্ষত রয়েছে। অতএব, মানবকল্যাণে যারা নিজেকে নিয়ােজিত রাখেন, তারাই প্রকৃত ধনী। 

মন্তব্য

যে ধন অপরের মঙ্গল এবং মানবকল্যাণে ব্যয় হয়, প্রকৃত অর্থে তা-ই ধন।

Paragraph & Composition/Application/Emali উত্তর লিংক ভাবসম্প্রসারণ উত্তর লিংক
আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল উত্তর লিংক প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ রচনা উত্তর লিংক

এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

Leave a Comment