hsc উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ১১শ শ্রেণির ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি ১ম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২১, সভ্যতা বলতে কি বুঝায়? বিশ্ব সভ্যতায় মিশরীয়দের অবদান মূল্যায়ন করুন।

শ্রেণি: HSC/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি (প্রথম পত্র) এসাইনমেন্টের 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 01
বিষয় কোডঃ 1856
বিভাগ: মানবিক

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ সভ্যতা বলতে কি বুঝায়? বিশ্ব সভ্যতায় মিশরীয়দের অবদান মূল্যায়ন করুন।।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

সভ্যতা বলতে কি বুঝায়?

ইংরেজী ‘Civilization’-এর বাংলা অর্থ করা হয়েছে সভ্যতা। সমাজবিকাশের পদ্ধতি বা পর্যায় বিশেষ Oxford English Dictionary অনুসারে ইংরেজী ‘Civilize’ শব্দটির অর্থ হল আদিম বা অজ্ঞ অবস্থা থেকে উন্নতর অবস্থায় তুলে আনা সভ্য করা, উন্নত ও শিক্ষত করা বুঝায়। ‘Civilize’ শব্দটিকে Dictionary তে এভাবে বলা হয়েছে যে, “ to bring out a state of barbarism, to instruct in the art of life; to enlighten and refine.” অর্থাৎ “বর্বর অবস্থা হতে উদ্ধার, জীবনযাত্রার কলা-কৌশল শিক্ষা; মানুষকে জ্ঞানে আলোকিত ও তরা রুচি মার্জিত করা”।

বাংলা ভাষায় সভ্যতার আভিধানিক অর্থ হলো শিষ্টতা, সামাজিকতা, জীবনযাত্রা, জীবনযাত্রা প্রণালির উৎকর্ষতা। সভ্যতা শব্দের উৎপত্তি সভা হতে এবং সভার অর্থ হল যা সকলকে নিয়ে শোভা পায়, এ অর্থে সভ্যতার অন্যতম আর্থ-সামাজিক সুসঙ্গত। যে অবস্থায় মানুষের সামাজিক জীবন প্রতভাত হয়, তার বিকাশ বা উন্নতি হয় তাই সভ্যতা। এটি মানুষের জীবনযাত্রা প্রণালির শোভনতার পরিচয়। আবার ‘ সভ্যতা’ শব্দের ইংরেজী প্রতিশব্দ Civilization যা ল্যাটিন শব্দ ‘Civilis’ থেকে এসেছে। ‘Civilis’ এর অর্থ হল নাগরিক। ইংরেজী প্রতিশব্দের দিক দিয়ে আক্ষরিক দিক দিয়ে আক্ষরিক অর্থে সভ্যতা বলতে সুসংসহ নগর বা রাষ্ট্রের নাগরিক জীবনের অর্জিত গুণাবলির সমগ্রহকে বুঝায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সভ্যতা বলতে অনেক বস্তুগত সংস্কতিকে বুঝিয়েছেন। এ অর্থে বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির সব বস্তুগত আবিষ্কারের ফলকে একত্রে সভ্যতা বলা হয়। ম্যাকাইভার ও পেজ (Maclver & Page) বলেন, “সভ্যতা অর্থে আমরা বুঝি মানুষ তার জীবনধারণের ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণকল্পে যে যান্ত্রিক ব্যবস্থা সংগঠন সৃষ্টি করেছে তারই সামগ্রিক রুপ”। কেবল যে আমাদের সামাজিক সংগঠনের নানারূপ নীতি সভ্যতার অন্তর্গত হয়েছে তা নয়, বিভিন্ন প্রকার কারিগরি কলা-কৌলশ ও বাস্তব যন্ত্রপাতিও এর অন্তর্ভূক্ত।

জিসর্বাটের মতে, “সভ্যতা হচ্ছে সাংস্কৃতিক জীবনের একটি পরিনত স্তর”। এল, এইচ মর্গান তার “ Ancient Society” গ্রন্থে বলেন, “সভ্যতা হচ্ছে কুসংস্কারবর্জিত সমাজের চূড়ান্ত রূপ”। সহজ কথায়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সব বস্তুগত আবিষ্কারের ফলকে একত্রে সভ্যতা বলা হয়। মানুষ তার সৃজনশীল প্রয়াস দ্বারা এবং বিজ্ঞানের আশীর্বাদপুষ্ঠ হয়ে যে সামগ্রিক সমাজ জীবন গড়ে তুলে তার বাহ্যিক বস্তুগত প্রতিফলন হল সভ্যতা। রাস্তা-ঘাট, যানবহন, কলকারখানা, অট্টালিকা, বাসস্থান, আসবাবপত্র, অফিস-আদালত, নগর-বন্দর, সব মিলে যে জটিল বস্তুগত সংস্কৃতির সমাবেশ তার অনন্য স্বরূপটি হচ্ছে সভ্যতা।

Restart K- বলেন- “Civilization is supposed to be a stage of culture reached by a more evolved and complex society in which those large aggregations of people, called cities, come in to existence.” অর্থাৎ, সংস্কৃতির যে স্তরকেই সভ্যতা বলা যায় যে স্তরে একটি অপেক্ষাকৃত উন্নত ও মিশ্র সমাজ বহু সংখ্যক জনমানবের সমাবেশ সৃষ্টি করে যাদেরকে আমরা নগর আখ্যা দিয়ে থাকি।

“সভ্যতা বলতে আমরা বুঝি মানুষ তার জীবনধারণের ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রণকল্পে যে যান্ত্রিক ব্যবস্থা ও সংগঠন সৃষ্টি করেছে তরাই সামগ্রিক রূপ। কেবল যে আমাদের সামাজিক সংগঠনের নানারূপ রীতি এর অন্তর্গত হয়েছে তা নয়, নানাবিদ কারিগরি, কলা-কৌশল ও বাস্তব যন্ত্রপাতি ও এর অন্তর্ভূক্ত”।

বিশ্ব সভ্যতায় মিশরীয়দের অবদান মূল্যায়ন করুন।

মিশরীয় সভ্যতা উত্তর আফ্রিকার পূর্বাঞ্চলের একটি প্রাচীন সভ্যতা। প্রাচীন দেশ মিশরে খ্রিস্টপূর্ব ৫০০০ থেকে ৩২০০ অব্দ পর্যন্ত নীল নদের নিম্নভূমি অঞ্চলে এই সভ্যতা গড়ে ওঠে।
মিশর প্রাচীন সভ্যতায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। রাষ্ট্র ও সমাজ গঠনে মিশরীয় সভ্যতা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিল। প্রাচীন বিশ্বসভ্যতায় মিশরীয়দের মত ভাস্কর্যশিল্পে অসাধারণ প্রতিভার ছাড়া আর কেউ রাখতে সক্ষম হয়নি। মিশরীয় সভ্যতার অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল লিপি বা অক্ষর আবিষ্কার। নগর সভ্যতা বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে মিশরীয় লিখন পদ্ধতির উদ্ভব ঘটে।

মিশরের আর্থসামাজিক অবস্থাঃ মিশরের অর্থনীতি ছিল মূলত কৃষি নির্ভর। উৎপাদিত ফসলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল গম, যব, তুলা, পেঁয়াজ পিচফল। ব্যবসা-বাণিজ্যে মিশর ছিল অগ্রগামী। মিশরে উৎপাদিত পণ্য অন্য দেশে রপ্তানি হতো।

বিভিন্ন দেশ থেকে মিশরীয় স্বর্ণ-রৌপ্য ইত্যাদি আমদানি করত। মিশর নীলনদের দান। নীলনদ না থাকলে মিশর মরুভূমিতে পরিণত হতো। নীলনদে জমে থাকা পলিমাটিতে জন্মাতো নানা ধরনের ফসল। তারা পিরামিড তৈরিতে পটু ছিল।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

প্রাচীন সভ্যতায় মিশরীয়দের অবদান অস্বীকার করার উপায় নেই। ধর্মীয় চিন্তা, শিল্প, ভাস্কর্য, লিখন পদ্ধতি,কাগজের আবিষ্কার, জ্ঞান বিজ্ঞানচর্চা—সবকিছুই তাদের অবদানে সমৃদ্ধ। মিশরীয়দের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যে, তাদের জীবন ধর্মীয় চিন্তা ও বিশ্বাস দ্বারা প্রভাবিত ছিল।

মিশরীয়দের ধর্মবিশ্বাস : সম্ভবত প্রাচীন মিশরীয়দের মতাে অন্য কোনাে জাতি জীবনের সকল ক্ষেত্রে এতটা ধর্মীয় নিয়ম-কানুন অনুশাসন দ্বারা প্রভাবিত ছিল না। সে কারণে মানবসভ্যতার অনেক ধ্যানধারণা, রীতি-নীতি, আচার-অনুষ্ঠানের জন্ম প্রাচীন মিশরে । তারা জড়বস্তুর পূজা করত, মূর্তি পূজা করত, আবার জীবজন্তুর পূজাও করত। বিভিন্ন সময়ে তাদের ধর্মবিশ্বাসের পরিবর্তন ঘটেছে।

মিশরীয়দের ধারণা ছিল- সূর্যদেবতা ‘রে’ বা ‘আমন রে’ এবং প্রাকৃতিক শক্তি, শস্য ও নীল নদের দেবতা ‘ওসিরিস’ মিলিতভাবে সমগ্র পৃথিবী পরিচালিত করেন। তবে, তাদের জীবনে সূর্যদেবতা ‘রে’- এর গুরুত্ব ছিল অনেক বেশি। মিশরীয়রা মনে করত মৃত ব্যক্তি আবার একদিন বেঁচে উঠবে। সে কারণে দেহকে তাজা রাখার জন্য তারা মমি করে রাখত। এই চিন্তা থেকে মমিকে রক্ষার জন্য তারা পিরামিড তৈরি করেছিল। ফারাওরা স্রষ্টার প্রতিনিধি হিসেবে দেশ শাসন করত। তারা ছিল প্রধান পুরােহিত এবং অন্যান্য পুরােহিতকেও তারা নিয়ােগ করত।

শিল্প : মিশরীয়দের চিত্রকলা বৈচিত্র্যপূর্ণ ও ঐতিহাসিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ । অন্যান্য দেশের মতাে চিত্রশিল্পও গড়ে উঠেছিল ধর্মীয় বিশ্বাস থেকে। তারা সমাধি আর মন্দিরের দেয়াল সাজাতে গিয়ে চিত্রশিল্পের সূচনা করে। তাদের প্রিয় রং ছিল সাদা-কালাে। সমাধি, পিরামিড, মন্দির, প্রাসাদ, প্রমােদ কানন, সাধারণ ঘর-বাড়ির দেয়ালে মিশরীয় চিত্রশিল্পীরা অসাধারণ ছবি এঁকেছেন।

সেসব ছবির মধ্যে সমসাময়িক মিশরের রাজনৈতিক, ধর্মীয়, সামাজিক ও পারিবারিক জীবনের কাহিনি ফুটে উঠেছে। কারুশিল্পেও প্রাচীন মিশরীয় শিল্পীরা অসাধারণ দক্ষতা অর্জন করেছিলেন। আসবাবপত্র, মৃৎপাত্র, সােনা, রুপা, মূল্যবান পাথরে খচিত তৈজসপত্র, অলঙ্কার, মমির মুখােশ, দৈনন্দিন ব্যবহার্য জিনিসপত্র, হাতির দাঁত ও ধাতুর দ্রব্যাদি মিশরীয় কারু শিল্পের দক্ষতার প্রমাণ বহন করে।

ভাস্কর্য: ভাস্কর্য শিল্পে মিশরীয়দের মতাে প্রতিভার ছাপ আর কেউ রাখতে সক্ষম হয়নি। ব্যাপকতা, বৈচিত্র্য এবং ধর্মীয় ভাবধারায় প্রভাবিত বিশাল আকারের পাথরের মূর্তিগুলাে ভাস্কর্য শিল্পে তাদের শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ বহন করে। প্রতিটি ভাস্কর্য ধর্মীয় ভাবধারা, আচার অনুষ্ঠান, মতাদর্শ দ্বারা প্রভাবিত ছিল। প্রতিটি শিল্পই ছিল আসলে ধর্মীয় শিল্পকলা।

সর্বশ্রেষ্ঠ ভাস্কর্য হচ্ছে গিজার অতুলনীয় স্ফিংক্স। স্ফিংক্স হচ্ছে এমন একটি মূর্তি, যার দেহ সিংহের মততা, কিন্তু মুখ মানুষের মতাে। মিশরের সবচেয়ে বড় পিরামিড হচ্ছে ফারাও খুফুর পিরামিড। মন্দিরগুলােতে মিশরীয় ভাস্কর্য স্থাপত্যের অপূর্ব নিদর্শন প্রতিফলিত হয়েছে।

লিখনপদ্ধতি ও কাগজ আবিষ্কার : মিশরীয় সভ্যতার অন্যতম প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল লিপি বা অক্ষর আবিষ্কার। নগর সভ্যতা বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে মিশরীয় লিখনপদ্ধতির উদ্ভব ঘটে। পাঁচ হাজার বছর পূর্বে তারা সর্বপ্রথম ২৪টি ব্যঞ্জনবর্ণের বর্ণমালা আবিষ্কার করে। প্রথম দিকে ছবি এঁকে তারা মনের ভাব প্রকাশ করত। এই লিখন পদ্ধতির নাম ছিল চিত্রলিপি। এই চিত্রলিপিকে বলা হয় হায়ারােগ্লিফিক’ বা পবিত্র অক্ষর। মিশরীয়রা নলখাগড়া জাতীয় গাছের কাণ্ড থেকে কাগজ বানাতে শেখে। সেই কাগজের ওপর তারা লিখত

গ্রিকরা এই কাগজের নাম দেয় ‘প্যাপিরাস। এই শব্দ থেকে ইংরেজি পেপার শব্দের উৎপত্তি। এখানে উল্লেখ্য, নেপােলিয়ান বােনাপার্টের মিশর জয়ের সময় একটি পাথর আবিস্কৃত হয় যা রসেটা স্টোন নামে পরিচিত যাতে গ্রিক এবং‘হায়ারােগ্লিফিক’ ভাষায় অনেক লেখা ছিল, যা থেকে প্রাচীন মিশরের অনেক তথ্য জানা যায় ।

বিজ্ঞান : মিশরীয় সভ্যতা ছিল কৃষিনির্ভর। সে কারণে নীল নদের প্লাবন, নাব্য, পানিপ্রবাহের মাপ জোয়ার-ভাটা ইত্যাদি ছাড়াও জমির মাপ তাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল। এসবের সঙ্গে জ্যোতিষশাস্ত্র ও অঙ্কশাস্ত্রের ছিল গভীর যােগাযােগ। ফলে এ দুইটি বিদ্যা তারা আয়ত্ত করেছিল প্রয়ােজনের তাগিদে। তারা অঙ্কশাস্ত্রের দুইটি শাখা জ্যামিতি এবং পাটিগণিতেরও প্রচলন করে। মিশরীয় সভ্যতার মানুষ যােগ, বিয়ােগ ও ভাগের ব্যবহার জানত। ৪২০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দ তারা প্রথম সৌর পঞ্জিকা আবিষ্কার করে।

৩৬৫ দিনে বছর এ হিসাবের আবিষ্কারকও তারা। প্রাচীন মিশরের অধিবাসীরা সময় নির্ধারণের জন্য সূর্যঘড়ি, ছায়াঘড়ি, জলঘড়ি আবিষ্কার করে। ধর্মের কারণে মিশরীয়রা বিজ্ঞানচর্চায় আগ্রহী ছিল। তারা পরলােকে বিশ্বাস করত এবং ফারাওরা পরবর্তী জন্মেও রাজা হবেন এই বিশ্বাস তাদের ছিল। তাই তারা ফারাওদের দেহ তাজা রাখার পদ্ধতি আবিষ্কার করে। এ কারণেই মমি তৈরি শুরু হয়। মিশরীয় বিজ্ঞানীরা রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় মৃতদেহ পচন থেকে রক্ষা করতে সক্ষম হন। চিকিত্সাশাস্ত্রেও প্রাচীন মিশরীয়রা বিশেষ অগ্রগতি লাভ করেছিল। তারা চোখ, দাঁত, পেটের রােগ নির্ণয় করতে জানত।

অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিৎসা করার বিদ্যাও তাদের জানা ছিল । তারা হাড় জোড়া লাগানাে, হৃৎপিণ্ডের গতি এবং নাড়ির স্পন্দন নির্ণয় করতে পারত। মিশরীয়রা দর্শন ও সাহিত্যচর্চা করত। তাদের রচনায় দুঃখ-হতাশার কোনাে প্রকাশ ছিল না। তারা আশাবাদী ছিল। তাদের লেখায় সব সময়ই আনন্দের প্রকাশ দেখা গেছে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট, বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট , ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট

Leave a Comment