dakhil class 10 agricultural education assignment answer 5th week 2021, দাখিল বিষয়: কৃষি শিক্ষা ৫ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১

dakhil class 10 agricultural education assignment answer 5th week 2021, দাখিল বিষয়: কৃষি শিক্ষা ৫ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১

শিক্ষা Assignment এসএসসি পরীক্ষা প্রস্তুতি

Google Adsense Ads

বসত বাড়িতে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগীর খামার তৈরি করতে চাইলে নির্ধারিত সম্পূরক খাবার প্রয়ােগের উপর একটি প্রতিবেদন প্রস্তুতকরণ।

নিদেশনা :  প্রথম অধ্যায়।  পাঠ্যবই এর প্রথম। অধ্যায়ের ৬ষ্ঠ পরিচ্ছেদের সাহায্য নেয়া যেতে পারে |

 ১. সম্পূরক খাদ্যের পরিচিতি ,

২. সম্পূরক খাদ্যের উৎস 

৩. সম্পূরক খাদ্যের উপকারিতা 

৪. পশু পাখির সম্পূরক খাদ্যের প্রকারভেদ

 ৫. পশু পাখির সম্পূরক খাদ্য তৈরি ও প্রয়ােগ

সমাধান

তারিখ : ০৪ জুলাই , ২০২১ খ্রি .
বরাবর , প্রধান শিক্ষক রাকিবুল স্কুল ,ঢাকা।
বিষয় : বসত বাড়িতে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগীর খামার সম্পূরক খাবার প্রয়ােগের একটি প্রতিবেদন

জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ ০৪/৭/২০২১ অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।

সম্পূরক খাদ্যের

যে খাবার ছয় প্রকার খাদ্য উপাদান পরিমিত পরিমাণে সরবরাহ করে তাকে সুষম খাবার বলা হয়। শ্বেতসার বা শর্করা, আমিষ বা  প্রোটিন, চর্বি বা তেল, খাদ্যপ্রাণ বা ভিটামিন, খনিজ লবণ ও পানি হলো আবশ্যকীয় খাদ্য উপাদান। বাজারে বিক্রির জন্য চালের খুদ, গমের ভূষি, চালের কুড়া, খৈল ইত্যাদি মিশিয়ে হাঁস-মুরগির খাদ্য তৈরি করা হয়ে থাকে।
 

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সুষম খাদ্য-
০ শরীরে শক্তি ও কাজ করার ক্ষমতা দেয়;
০ শরীরের বৃদ্ধি ও ক্ষয়পূরণ করে;
০ শরীরকে রোগমুক্ত রাখাতে সাহায্য করে।
গবাদিপশুর খাদ্য প্রধানত দুই ভাগে বিভক্ত ১. ছোবড়া বা আঁশজাতীয় খাদ্য। ২. দানাদার খাদ্য।

সম্পূরক খাদ্যের উৎস 

সম্পূরক খাদ্যের উৎস: গবাদিপশু ও পাখির সম্পূরক খাদ্য তৈরির জন্য বিভিন্ন ধরনের খাদ্য উপাদান ব্যবহার করা হয়। উৎসের উপর ভিত্তি করে এসব উপাদানকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়। যেমননিচে এদের কিছু উদাহরণ দেওয়া হলাে

ক) উদ্ভিদজাত: উদ্ভিদজাত খাদ্য উপাদানের মধ্যে কিছু উল্লেখযােগ্য উপাদান হচ্ছে- খড়, ভুসি, কুঁড়া, চাল, গম ও ডালের মিহিভুসি, গম, ভুট্টা, বার্লি, সরগাম, খুদ, খৈল, কুঁড়া, ভুসি, তিলের খৈল, আটা, চিড়াগুড়, খুন্দিপানা গম, খৈল, গাছের পাতা, ঘাস, আগাছা, রান্না ঘরের উচ্ছিষ্ট ইত্যাদিবিভিন্ন নরম পাতা যেমন- মিষ্টিকুমড়া, কলাপাতা, বাঁধা কপি ইত্যাদি।

খ) প্রাণিজাত : প্রাণিজাত কয়েকটি খাদ্য উপাদান হচ্ছে ফিসমিল, ব্লাডমিল, ফেদার মিল ইত্যাদি।

এ ছাড়াও গবাদি পশুর খাদ্যে খনিজ উপাদান হিসাবে কিছু ঝিনুকের গুঁড়া, ডিমের খােসার গুঁড়া, হাড়ের গুঁড়া প্রভৃতি, ভিটামিন হিসাবে পাতাজাতীয় সবজি, ভিটামিনমিনারেল প্রিমিক্স এবং খাদ্য অনুষঙ্গ হিসেবে কিছু এন্টিবায়ােটিক, হরমােন প্রভৃতি প্রয়ােজন হয়।

সম্পূরক খাদ্যের উপকারিতা 

  • » নিয়মিত সম্পূরক খাবার সরবরাহ করলে অধিক হাঁস,মুরগীর ডিম পাওয়া যায় এবং গাভীর দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। 
  • » অল্প সময়ে বড় আকারের সুস্থসবল করা যায়। 
  • » বাঁচার হার বেড়ে যায়। 
  • » রােগ প্রতিরােধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। 
  • » দ্রুত দৈহিক বৃদ্ধি ঘটে। মাংস উৎপাদন বৃদ্ধি পায়। 
  • » পুষ্টির অভাবজনিত রােগ থেকে মুক্ত থাকে। 
  • » সর্বোপরি কম সময়ে অধিক আর্থিক মুনাফা পাওয়া সম্ভব হয়।

পশু পাখির সম্পূরক খাদ্যের প্রকারভেদ 

সম্পূরক খাদ্যের প্রকারভেদ মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে এরকম বহুসংখ্যক দ্রব্য আমাদের দেশে রয়েছে। 

মাছের সম্পূরক খাদ্যের বিভিন্ন ভিত্তিতে (Criteria) শ্রেণিবিন্যাস করা হয়ে থাকে। খাদ্য ও শক্তি এবং আমিষের পরিমাণের ভিত্তিতে সম্পূরক খাদ্যের শ্রেণিবিন্যাস করা হয়। যথা-অধিক শক্তি সম্পূর্ণ খাদ্য ও কম শক্তি সম্পন্ন খাদ্য।

 উদাহরণস্বরূপ বলা যায় বিভিন্ন ধরনের শস্যদানায় (Cereal) অপেক্ষাকৃত কম পরিমাণে আমিষ থাকে, কিন্তু এগুলাে অধিক পরিমাণে শক্তি উৎপাদন করে। আবার অনেক খাদ্যে উৎপাদন অপেক্ষাকৃত বেশি পরিমাণে আমিষ থাকে, যথা-টিস্যু মিল, ফিস মিল ইত্যাদি। 

কিন্তু এগুলাে তুলনামূলক কম শক্তি সরবরাহ করে। সম্পূরক খাদ্যকে ২ ভাগে ভাগ করা যায় যথা: 

  • প্রাকৃতিক সম্পূরক খাদ্য
  • কৃত্রিম সম্পূরক খাদ্য বা তৈরি খাদ্য
  •  উৎস অনুযায়ী প্রাকৃতিক সম্পূরক খাদ্যদ্রব্যকে আবার দু’ভাগে ভাগ করা হয় যথা
  • উদ্ভিদ খাদ্য
  •  প্রাণিজ খাদ্য

পশু পাখির সম্পূরক খাদ্য তৈরি ও প্রয়ােগ

১. গো-খাদ্যে সম্পূরক খাদ্য হিসাবে ইস্ট একটি অত্যন্ত কার্যকরী আদর্শ উপাদান!

গরুর খাদ্যে বিশেষ করে দানাদার খাদ্যে সামান্য ইস্টের ব্যাবহার গরুর খাদ্য থেকে সুষম পুষ্টি আহোরণে একটি অনন্য সাধারণ মাত্রা যোগ করে!

এই ইস্ট গরুর দানাদার খাদ্যে সাপ্লিমেন্টারী হিসাবে যদি আমরা যোগ করি তাহলে পরিমিত পরিমাণ দানাদার খাদ্য গরুকে সরবরাহ করে গরুর জন্য অধিক পুষ্টি আমরা নিশ্চিত করতে পারি যা দুধ এবং মাংস দুটিরই উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করবে।

ফলস্বরূপ,গরু পালন অনেকটাই সাশ্রয়ী হয়ে যাবে খামারী ভাইয়েদের জন্য যা খামার ব্যবসা পরিচালনার জন্য একটি অন্যতম শর্ত!

আসুন,প্রথমে আমরা জেনে নেই ইস্ট আসলে কি?

ইস্ট (Yeast)একপ্রকার এককোষী ছত্রাক। বেশির ভাগ ইস্ট উচ্চ শ্রেনীর অ্যাসকোমাইসিটিস এর অন্তর্ভুক্ত। এই ইস্ট থেকে প্রাপ্ত উৎসেচক জাইমেজই খাদ্যে ফারমেন্টেশন বা গাঁজন প্রক্রিয়া চালিয়ে হাই স্টার্চ খাদ্য থেকে সর্বাধিক পুষ্টি নিশ্চিত করে।

তাছাড়াও এই ইস্ট গরুর রুমেন বা পাকস্থলীতে গিয়ে গাঁজন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আহরিত খাদ্য গুলি থেকে আঁশ বা ফাইবার জাতীয় খাদ্য গুলির হজম বাড়ায়,নাইট্রোজেন ইয়েল্ড বৃদ্ধির মাধ্যমে অধিক আমিষ বা প্রোটিনের নিঃসরণ ঘটায়,হাই স্টার্চ খাদ্য থেকে এলকোহলের নিঃসরণ ঘটিয়ে হজম প্রক্রিয়ায় সহায়ক ভূমিকা রাখে।

আবার এই ইস্টই গরুর পাকস্থলীতে PH মডিউলেশনের মাধ্যমে হাই স্টার্চ বা কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাদ্য গ্রহনের ফলে সৃষ্ট এসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করে যা এসিডোসিস রোধ করে! এবার বুঝুন এই ইস্টের কত ক্ষমতা!

তবে ইস্ট ব্যবহারের একটি মাত্রা আছে কিন্তু। আপনি ১০০ কেজি লাইভওয়েটের একটা গরুকে অনায়াসে ৩-৪ গ্রাম ইস্ট দানাদার খাদ্যে সরাসরি সরবরাহ করতে পারেন,হোউক সেটা দুধাঁলো গাভী বা ষাঁড়।

ধরুন,আপনি একটা ৩০০ কেজি লাইভওয়েটের জন্য নির্ধারিত পরিমাণ গরুর খাদ্যে অনায়াসে ১২-১৫ গ্রাম ইস্ট সরাসরি মেশাতে পারেন। কিন্তু এই ক্ষেত্রে একটা বিষয় অবশ্যই গুরুত্ব সহকারে দেখবেন, ইস্ট জাতে ভালো মানের হয়!

আমরা এই ক্ষেত্রে বেকারি ইস্টটাই ব্যবহার করবো বা নিজেই বানিয়ে নিবো যদি আমরা তা বানাতে পারি! আর বানাতে না জানলে কিনে নেওয়াই ভালো, আমি তাই করি!
গো-খাদ্যে ইস্টের ব্যবহার সম্বন্ধে পুঁথিগত বিদ্যা আগেই ছিল, কিন্তু সম্প্রতি আমি গরুর খাদ্যে ইস্ট ব্যবহার করে খুব ভালো ফল পেয়েছি!

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

২. গর্ভবতী গাভীকে আদর্শ উপাদান!

গর্ভবতী গাভীকে খাদ্য প্রদানের নিয়ম আমাদের অনেকেরই জানা নেই। গাভীর সুস্থতা এবং সৌন্দর্য নির্ভর করে খাদ্যের ওপর। 

তাই গাভী গর্ভবতী হলে নিয়ম অনুযায়ী খাবার দিতে হয়। কারণ ভাল খাবার খাওয়ালে গাভীর পেটের বাছুর সুস্থ ও ভালো হয়। আসুন জেনে নেই গর্ভবতী গাভীকে খাদ্য প্রদানের নিয়ম সম্পর্কে-

গর্ভবতী গাভীকে খাদ্য প্রদানের নিয়মঃ

গর্ভবতী গাভীকে যা খাওয়াতে হবেঃ

  • গর্ভবতী গাভীকে প্রতিদিন ১৪-১৫ কেজি সবুজ ঘাস,
  • ৩-৪ কেজি খড়,
  • ২-৩ কেজি দানাদার খাদ্য একসঙ্গে মিশিয়ে খাওয়াতে হবে।

গর্ভবতী গাভীর দানাদার খাদ্যঃ  দানাদার খাবারের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য উপাদান হচ্ছে-

  • গমের ভূষি- ১ কেজি।
  • খেসারি ভাঙা- ১ কেজি।
  • খৈল- ২৫০ গ্রাম।
  • চাউলের গুড়া- ৫০০ গ্রাম।
  • চিটাগুড়- ১৫০ গ্রাম।
  • খনিজ মিশ্রণ- ৫০ গ্রাম।
  • লবণ- ৫০ গ্রাম।

৩. ছাগলের দানাদার খাদ্যের তালিকা

ছাগলের জন্য খুব উন্নত মানের খাদ্যের প্রয়োজন নেই। সাধারন মানের ঘাস ও গাছের পাতা থেকে দেহের প্রায় সকল প্রয়োজন মেটানোর ক্ষমতা ছাগলের রয়েছে।

 খাদ্যের পুষ্টিমান কম হলেও ছাগল পুষ্টিহীনতায় স্বীকার হয়না। কারন ছাগল প্রকৃতিদত্ত্ব গুন হিসেবে খাদ্যমানের অবস্থাভেদে গৃহীত খাদ্যের পরিমাণ কম বেশি করতে পারে এবং সাধারন খাদ্য থেকেই প্রয়োজন পুষ্টি মেটাতে সক্ষম। তরে অধিক উৎপাদনশীল জাতের ক্ষেত্রে সম্পুরক দানাদার খাদ্রের প্রয়োজনীয়তা আছে।

ছাগলের দানাদার খাদ্যের তালিকা নিম্ন রুপঃ-

বাচ্চার সুষম খাদ্য:

এই সুষম খাবার মায়ের দুধের পাশাপাশি দিতে হবে।

  • ছোলা শতকরা ২০% -ভুট্টা শতকরা ২২%
  • তিল বা চিনাবাদামের খৈল ৩৫%
  • গমের ভুষি ২০%
  • খনিজ মিশ্যণ ২.৫%
  • লবন ০.৫%

দৈহিক ওজন ভেদে দানাদার খাবারঃ

  • ৫ কেজি ওজনের জন্য = ২০০ গ্রাম
  • ৬ কেজির ওজনের জন্য = ৩০০ গ্রাম
  • ৭ কেজির ওজনের জন্য = ৫০০ গ্রাম

বড় ছাগলের দানাদার খাদ্যঃ-

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • ছোলা শাতকরা = ১৫ভাগ।
  • ভুট্টা শতকরা = ৩৭ ভাগ।
  • তিল বা চিনাবাদামের খৈল= ২৫ ভাগ।
  • গমের ভুষি = ২০ ভাগ।
  • খনিজ মিশ্রন= ২.৫ ভাগ।
  • লবন= ০.৫ ভাগ।

৪. হাঁস-মুরগির সম্পূরক খাদ্য:

 বাংলাদেশে গ্রামীণ পরিবেশে ছাড়া অবস্থায় যেসব হাঁসমুরগি পালা হয় সেগুলাে নিজেরা যতটুকু সম্ভব খাবার খায় এবং এদেরকে শুধুমাত্র চালের কুঁড়া সরবরাহ করা হয়। 

এতে হাঁস-মুরগি পুষ্টিহীনতায় ভােগে। এছাড়া খামারে খাবার উপযুক্ত মাত্রায় সরবরাহ না করলেও হাঁস-মুরগি পুষ্টিহীনতায় ভােগে। ফলে হাঁস-মুরগি থেকে কাক্সিক্ষত ফলন যেমন | ডিম,মাংস পাওয়া যায় না। 

এজন্য এদেরকে ৬টি পুষ্টি উপাদান (শর্করা, আমিষ, চর্বি, ভিটামিন, খনিজ, পানি) সমৃদ্ধখাবার হিসেবে সরবরাহ করা হয়। এটাই হাঁস-মুরগির সম্পূরক খাদ্য। সম্পূরক খাদ্যে দানা জাতীয় ও আঁশ জাতীয় খাদ্য রাখতে হয়। নিচে বাড়ন্তও লেয়ার মুরগির সম্পূরক খাদ্যের তালিকা দেখানাে হলাে :

৮-১৬ সপ্তাহ বয়সের বাড়ন্তমুরগির জন্য (উপাদান -পরিমাণ) :গম ভাঙা ৫০ ভাগ, গমের ভুসি ১০ ভাগ চালের কুঁড়া ১৬ ভাগ, শুটকি মাছের গুঁড়া ৯ ভাগ তিলের খৈল ১২ ভাগ, ঝিনুকের গুঁড়া ২.৫ ভাগ লবণ ০.৫ ভাগ, মােট ১০০ ভাগ।

১৬ সপ্তাহ বয়সের বেশি লেয়ারের জন্য (উপাদান -পরিমাণ): গম ভাঙা ৪৬ ভাগ, গমের ভুসি ১০ ভাগ, চালের কুঁড়া ১৫ ভাগ, শুটকি মাছের গুঁড়া ১০ ভাগ, তিলের খৈল ১৫ ভাগ ঝিনুকের গুঁড়া ৩.২৫ ভাগ, লবণ ০.৫ ভাগ,ভিটামিন মিনারেল ০.২৫ ভাগ, মােট ১০০ ভাগ

Google Adsense Ads

প্রয়ােগ পদ্ধতিঃ প্রতিটি লেয়ারকে দৈনিক ১১০-১২০ গ্রাম খাদ্য দিতে হবে। সঙ্গে ভিটামিন ও খনিজ মিশ্রণ দিতে হবে।

প্রতিবেদকের নাম : রাকিব হোসেন সজল
প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক
প্রতিবেদনের শিরোনাম : বসত বাড়িতে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগীর খামার সম্পূরক খাবার প্রয়ােগের একটি প্রতিবেদন
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা
তারিখ : ৪.০৭.২০২১ ইং

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

আমাদের YouTube এবং Like Page

  • ১১ম -১২ম শ্রেণীর এইচএসসি ও আলিম এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ১০ম শ্রেণীর এসএসসি ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৬ষ্ঠ ,৭ম,৮ম ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
  • ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক

এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।

Google Adsense Ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *