Google Adsense Ads
অ্যাসাইনমেন্ট : ব্যক্তি, কর্ম ও সমাজ জীবনের উল্লেখযােগ্য ক্ষেত্রে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির ভূমিকা নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি কর। (অনুর্ধ ২৫০ শব্দ)
সমাধান
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
তারিখ : ১৩ আগষ্ট , ২০২১ খ্রি .
বরাবর , প্রধান শিক্ষক রাকিবুল স্কুল ,ঢাকা।
বিষয় : ব্যক্তি, কর্ম ও সমাজ জীবনের উল্লেখযােগ্য ক্ষেত্রে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির ভূমিকা।
জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং বা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ ১৩/৮/২০২১ অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।
সূচনা: আধুনিক সভ্যতার ক্রমবিকাশে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির প্রভাব অপরিসীম। টেকসই উন্নয়ন, দারিদ্র্ বিমােচন,কর্মসংস্থান সৃষ্টি সর্বোপরি মানুষের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে তথ্য ও যাগাযােগ প্রযুক্তির সরাসরি প্রভাব লক্ষ্যণীয়। আইসিটির উন্নয়ন মানব সমাজের প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রকে পরিবর্তিত করেছে এবং বিভিন্নভাবে আমাদের জীবন যাত্রাকে প্রভাবিত করছে। সমাজ জীবনে আইসিটির প্রভাব কখনাে ইতিবাচক আবার কখনাে নেতিবাচক। বর্তমান বিশ্বে আইসিটির অন্যতম প্রধান একটি সেবা হচ্ছে ইন্টারনেট। এর মাধ্যমে এখন খুব সহজেই এক স্থান থেকে অন্য স্থানে খবর পাঠানাে যায়।
ব্যন্ডউইথ, ব্রডব্যন্ড ইত্যাদির কর্মদক্ষতা ও ইন্টারনেট সংযােগের গতির প্রেক্ষিতে যে কোন তথ্য এখন মুহূর্তের মধ্যে পৃথিবীর একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পাঠানাে সম্ভব। নিচে বিভিন্ন ক্ষেত্র গুলা বর্ণনা করা হলােঃ
ব্যক্তি জীবনে তথ্য প্রযুক্তিঃ
আধুনিক জীবনের সাথে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি ওতপ্রাতভাবে জড়িত। প্রাচীন সভ্যতা থেকে শুরু করে আজকের এই নগর সভ্যতার দিকে তাকালে আমরা এক অভূতপূর্ব পরিবর্তন লক্ষ করতে পারি। এই যুগান্তকারী পরিবর্তন এনে দিয়েছে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি। সমাজের যে স্তরে এখনা বিজ্ঞানের ছোঁয়া লাগেনি সে স্তরে এখনাে উন্নতির ছোঁয়া প্রবেশ করতে পারেননি। তাই বলা যায় যে সভ্যতার উন্নয়নের মূলে রয়েছে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি। পিটার থেইল বলেছেনঃ
“Technology just means information technology.”
সাম্প্রতিককালে তথ্য প্রযুক্তির যে বিস্ময়কর উন্নতি সাধিত হয়েছে তা প্রযুক্তি বিজ্ঞানেরই অবদান পৃথিবীতে এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে কোন না কোনভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার করেনি। তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে রাষ্ট্রের বড় বড় কাজে ব্যবহার হচ্ছে। ঘুমাতে যাওয়া থেকে শুরু করে ঘুম থেকে জেগে উঠা পর্যন্ত প্রতিটি মূহর্তে আমারা প্রযুক্তির ব্যাবহার করে আসছি। ব্যক্তিগত জীবনে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রসমূহ হলঃ
- ব্যক্তিগত যােগাযােগ
- বিনােদন
- জিপিএস (GPS: Global Positioning System)
- কম্পিউটার ব্যবহার করে গান শােনা
- ই-বুক ব্যবহার করে বই পড়া।
- কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে যােগাযােগ
- মােবাইল ফোনের মাধ্যমে ঘরে বসেই পরীক্ষার ফলাফল জানা যায়।
- মােবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা পাঠানাে এবং গ্রহণ করা যায়।
- অনলাইন এবং ইন্টারনেট ব্যবহারে ঘরে বসেই চাকরির দরখাস্ত করা যায় এবং পরীক্ষার প্রবেশপত্র অনলাইন থেকে প্রিন্ট করা যায়।
- অনলাইন টিকিটিং সিস্টেমের মাধ্যমে ঘরের বাইরে বা স্টেশনে না গিয়েই ট্রেন ও প্লেনের টিকিট কেনা যায়।
- ইন্টারনেটে ঘরে বসেই প্রয়ােজনীয় পণ্যের অর্ডার দেওয়া এবং বিল পরিশােধ করা যায়।
কম্পিউটার-নির্ভর ইন্টারনেট প্রযুক্তি উদ্ভাবনের ফলে সমগ্র বিশ্বটিই এখন এক বিশাল তথ্যভান্ডারে পরিণত হয়েছে। সম্প্রতি কোভিড-১৯ এর কারনে প্রযুক্তির ব্যাবহার অনেক গুরুত্ব পেয়েছে। মহামারি পরিস্থিতে মানুষ গৃহবন্দি থাকলেও যােগাযােগ থেমে ছিল না। ইন্টারনেট প্রযুক্তি ব্যাবহার করে একে অন্নের খবর নিতে পরেছে, অন্যদেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে পেরেছে, সামাজিক যােগাযােগের মাধ্যমে সাধারণ মানুষদের কোভিড-১৯ এর সম্পর্কে সচেতন করেছে এবং এর থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে জানিয়েছে। তাছাড়া অসহায় দুঃস্থ মানুষদের আর্থিক সহায়তার জন্য বিভিন্ন অনলাইন ভিত্তিক সংস্থা কে অনুদান দিয়ে সহায়তা করা। সম্ভব হয়েছে। যােগাযােগ প্রযুক্তির উন্নতির কারণে বাসা থেকে অনলাইনে পাঠদান সম্ভব হয়েছে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সম্প্রতি কোভিড-১৯ এর কারনে প্রযুক্তির ব্যাবহার অনেক গুরুত্ব পেয়েছে। মহামারি পরিস্থিতে মানুষ গৃহবন্দি থাকলেও যােগাযােগ থেমে ছিল না। ইন্টারনেট প্রযুক্তি ব্যাবহার করে একে অন্নের খবর নিতে পরেছে, অন্যদেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে পেরেছে, সামাজিক যােগাযােগের মাধ্যমে সাধারণ মানুষদের কোভিড-১৯ এর সম্পর্কে সচেতন করেছে এবং এর থেকে বাঁচার উপায় সম্পর্কে জানিয়েছে। তাছাড়া অসহায় দুঃস্থ মানুষদের আর্থিক সহায়তার জন্য বিভিন্ন অনলাইন ভিত্তিক সংস্থা কে অনুদান দিয়ে সহায়তা করা সম্ভব হয়েছে। যােগাযােগ প্রযুক্তির উন্নতির কারণে বাসা থেকে অনলাইনে পাঠদান সম্ভব হয়েছে।
কালের বিবর্তনে মানব জীবন এবং তথ্য ও প্রযুক্তি একে অপরের সঙ্গে ওতপ্রােতভাবে জড়িয়ে গেছে দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত্তে তথ্য ও যোগাযােগ এর অবদান রয়েছে মানব জীবনে বিজ্ঞানের এ ব্যবহারকে ইতিবাচক দিকে রাখতে হবে তথ্য ও প্রযুক্তির আলােয় প্রতিটি মানুষকে আলােকিত করতে হবে সমস্ত কলুষতা থেকে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তিতিকে মুক্ত করার জন্য সকল ধরনের অপব্যবহার থেকে তথ্য কে সরিয়ে রাখতে হবে তবেই মানবসভ্যতা যথার্থ উন্নয়ন সম্ভব।
সমাজ জীবনে তথ্য প্রযুক্তিঃ
আবার ইন্টারনেট ব্যবহার করলে যােগাযােগ খরচ অন্যান্য যােগাযােগ মাধ্যম যেমন- টেলিফোন, কুরিয়ার সার্ভিস এগুলাের তুলনায় অনেক কম হয়। ইন্টারনেটের মাধ্যমে মানুষ অনেক বেশি তথ্য সেবা পেতে পারে। কারণ, ইন্টারনেটের সংযােগ খরচ তুলনামূলক ভাবে অনেক কম। এভাবেই আইসিটি যােগাযােগ ব্যবস্থার উন্নতি সাধন করছে। আইসিটির অগ্রগতি ফলে দিন দিন কাগজের ব্যবহার হ্রাস পাচ্ছে। আইসিটির প্রভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাও অনেক পরিবর্তন হয়েছে। দূরশীক্ষণ, অনলাইন টিউটোরিয়াল ইত্যাদির মাধ্যমে এখন ঘরে বসেই লেখাপড়া করা সম্ভব হচ্ছে।
আইসিটি উন্নয়নের ফলে কর্মক্ষেত্রেও অনেক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। যেমন- আইসিটি কল্যাণে বিভিন্ন শিল্প কারখানায় রােবােট ব্যবহার করে ২৪ঘন্টা কার্য পরিচালনা সম্ভব হচ্ছে যা কখনােই একজন মানুষকে দ্বারা সম্ভব নয়। আবার অনেক কাজ কর্মক্ষেত্রে না গিয়ে ও ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে করা যাচ্ছে। এর ফলে আসা যাওয়ার সময় ও খরচ বাঁচানাে যাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মিডিয়া ও প্রযুক্তির মূল ব্যবহারকারী হচ্ছে এদেশের তরুণ সমাজ।
এটা অবশ্যই অনেক ভালাে দিক যে, আমাদের দেশের তরুণ- তরুণীরা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলছে। কিন্তু কথা হচ্ছে, মিডিয়া ও প্রযুক্তির ব্যবহারে আমাদের তরুণ তরুণীরা কতােটুকু সচেতন? আমি একটা কথাই বলতে চাই, শিক্ষিত ও সচেতন তরুণ সমাজ অবশ্যই মিডিয়া ও প্রযুক্তির সুফল ভােগ করছে। শুধুমাত্র মিডিয়া ও প্রযুক্তিতিকে ব্যবহার করেই আমাদের শিক্ষিত তরুণ সমাজ গড়ে তুলেছে এক বিশাল কর্মক্ষেত্র। কিন্তু বর্তমান শহরে জীবন হতে শুরু করে গ্রামের অর্ধশিক্ষিত এবং অশিক্ষিত তরুণরাও খুব সহজে পেয়ে যাচ্ছে তথ্য প্রযুক্তির ছােয়া।
Google Adsense Ads
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
কিন্তু তাদের মধ্যে অনেকেরই সচেতনতা নেই। সে কারণে মিডিয়া ও প্রযুক্তির অপব্যবহার হচ্ছে বেশি। বেড়ে যাচ্ছে আত্মহত্যা, খুন, অপহরণ ও ইভটিজিংসহ নানা ধরনের সামাজিক অপরাধ। আমাদের টিভি চ্যানেলগুলাে সম্পূর্ণ ব্যবসায়িক মনভাবাপন্ন। বিজ্ঞাপন মিডিয়াকে পুরাে পুরি গ্রাস করে ফেলছে। আর বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে নারী পুরুষ সকলেই পণ্যে পরিণত হচ্ছে। যেখানে সচেতনতার চেয়ে পুঁজি ও মুনাফাই প্রধান।
কিছু রাজনৈতিক নেতা ইন্টারনেট প্রযুক্তিকে ভয় পান। এতে হয়তাে জনগণের মত প্রকাশ দৃশ্যমান হয়ে পড়বে। লিবিয়ান প্রেসিডেন্ট গাদ্দাফি অন্যতম কিছু চাইনিজ ব্লগার সবার আগে ব্লগিংয়ের দ্বারা সরকারের সমালােচনা শুরু করে। কিছু দেশের সরকার এতে বাধা তৈরি করে। এখন ভাবার সময় চলে এসেছে, কিভাবে প্রযুক্তি সমাজে প্রভাব বিস্তার করে। কিসে আমাদের জনগণ ভালাে। সব প্রযুক্তি মানব কল্যাণে তৈরি ভাবলেও তা কিছুটা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলকও।
যা আমরা খােলা চোখে দেখতে পারি না। নিজস্ব সংস্কৃতি আর ইতিহাসের প্রতি সমুন্নত থাকলেই কেবল সকল প্রকার প্রযুক্তির খারাপ দিক গুলাে এড়িয়ে লাভটা আদায় করে নেওয়া সম্ভব। তবে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি নির্ভর করছে ব্যক্তির নিজস্ব চিন্তা ও চেতনার উপর। কেউ ইচ্ছে করলে একে খারাপ কাজে ব্যবহার করতে পারেন, আবার ভালাে কাজেও ব্যবহার করতে পারেন। তথ্য ও যোগাযােগ প্রযুক্তি সমাজের জন্য এক বিরাট আশীর্বাদ। তাই এর নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার, দ্রুত প্রসার এবং উন্নয়ন পৃথিবীকে আরও সুন্দর এবং সমৃদ্ধ করবে।
কর্ম জীবনে তথ্য প্রযুক্তিঃ
কর্মক্ষেত্র, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং বাড়িতে তথ্য এবং যােগাযােগ প্রযুক্তি (আইসিটি) ব্যবহার সাম্প্রতিক বছরগুলিতে প্রশংসনীয়ভাবে বেড়েছে। আধুনিক আইসিটি পণ্য এখন বেশিরভাগ লােকের জন্য সহজেই উপলব্ধ। এগুলির আইপড, মােবাইল ফোন, ব্যক্তিগত সংগঠক এবং ডিজিটাল টিভি থেকে শুরু করে স্যাটেলাইট যােগাযােগ প্রযুক্তি, ব্যক্তিগত কম্পিউটার এবং ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব পর্যন্ত রয়েছে।
তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি যেহেতু আরও পরিশীলিত হয়ে উঠেছে এটি আরও অর্থনৈতিক এবং অ্যাক্সেসযােগ্য হয়ে উঠেছে। প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য প্রয়ােজনীয় বিশেষ দক্ষতা আর কম্পিউটিং বিশেষজ্ঞের মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। অফ-শেল্ফ পণ্যগুলি অ-বিশেষজ্ঞদেরকে নতুন জ্ঞান এবং তথ্য নেটওয়ার্কগুলি তৈরি করার জন্য আইসিটিগুলির সুবিধা নেওয়ার সুযােগ দেয়। আমরা যেভাবে যােগাযােগ করি এবং জ্ঞান প্রার্থনা করি তা রূপান্তরিত হয়েছে।
মােবাইল ফোন এবং ই-মেইলের মতাে যোগাযােগের সাধারণ ফর্মগুলির মাধ্যমে লোকেরা তাতক্ষণিকভাবে অ্যাক্সেসযােগ্য। ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব জনগণের অ্যাক্সেসকে প্রচুর পরিমাণে তথ্য এবং জ্ঞানের হস্তান্তরকে এমন এক পর্যায়ে সক্ষম করে যা পূর্বে কল্পনাও করা হয়নি। সম্প্রদায় পরিষেবা পেশাদারদের জন্য এই নতুন প্রযুক্তিটি সর্বাধিক তথ্য পুনরুদ্ধার এবং আদান-প্রদানের পাশাপাশি বৈদ্যুতিন প্রকাশের মাধ্যমে তথ্য প্রচারের ক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারে।
এটি ব্যক্তিদের তাদের বাড়ি বা অফিস বেস থেকে বিশ্বজুড়ে অন্যান্য ব্যক্তির সাথে তাতক্ষণিকভাবে যােগাযােগ করতে সক্ষম করে। ক্যাফে এবং অন্যান্য জায়গাগুলিতে ওয়্যারলেস সংযােগ ল্যাপটপের মাধ্যমে যােগাযােগের আমাদের সুযােগগুলিও বৃদ্ধি করেছে। সুতরাং বলা যায়, সর্বক্ষেত্রে তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার হচ্ছে।
প্রতিবেদকের নাম : রাকিব হোসেন সজল
প্রতিবেদনের ধরন : প্রাতিষ্ঠানিক
প্রতিবেদনের শিরোনাম : ব্যক্তি, কর্ম ও সমাজ জীবনের উল্লেখযােগ্য ক্ষেত্রে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তির ভূমিকা।
প্রতিবেদন তৈরির স্থান : ঢাকা
তারিখ : ১৩.০৮.২০২১ ইং
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
- ২০২১ সালের SSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
Google Adsense Ads