২০২১ সালের এইচএসসি ভোকেশনাল ১১শ শ্রেণি কম্পিউটার অপারেশন এন্ড মেইনটেন্যান্স (২) ১ম পত্র ৭ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান 2021

শ্রেণি: ভোকেশনাল-2021 বিষয়: কম্পিউটার অপারেশন এন্ড মেইনটেন্যান্স (২) ১ম পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 02 বিষয় কোডঃ 82511
বিভাগ: ভোকেশনাল শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ ডাটা কোডিং ও ইন্টিগ্রিটি এবং ডাটার সত্যতা নিরূপন।

শিখনফল/বিষয়বস্তু :

  • ডাটা কোডিং ও এর সুবিধা 
  • ডাটা ইন্টিগ্রিটি ও এর নির্ভরশীলতা 
  • ডাটা কোডিংয়ের নিয়মাবলী 
  • ডাটার সত্যতা নিরূপন

নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি): 

  • ডাটা কোডিং ও এর সুবিধা বর্ণনা করতে হবে
  • ডাটা ইন্টিগ্রিটি ও এর নির্ভরশীলতা বর্ণনা করতে হবে
  • ডাটা কোডিংয়ের নিয়মাবলী বর্ণনা করতে হবে
  • ডাটার সত্যতা নিরূপন পদ্ধতি বর্ণনা করতে হবে

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

ডেটা কোডিং-এর সুবিধা:
i) ডেটার ইন্টিগ্রিটি বজায় রাখা।
ii) ইনফরমেশনের শ্রেণীবিভাগ করা।
iii) ইনফরমেশনকে গোপন রাখা।
iv) গোপন ইনফরমেশনকে প্রকাশ করা।
v) প্রয়োজনীয় কাজের উদ্যোগ গ্রহণে সাহায্যে করা।
vi) মেমরি কম লাগে বিধায় প্রসেসিং দ্রুত হয়।
vii) ডেটা ব্যবস্থাপনা সহজতর হয় ফলে ভুলের পরিমাণ কমে যায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

ডাটা ইনটিগ্রিটি – Integrity শব্দের অর্থ হচ্ছে শুদ্ধতা। অনেক সময় ডাটাবেজে বিভিন্ন কারণে (হার্ডওয়্যারের ত্রুটি কিংবা সফটওয়্যারের সমস্যা বা ডাটাবেজ ডিজাইনের সমস্যা) ডাটায় ভেজাল ঢুকে যায়। এই ভেজাল আবার কী জিনিস? ধরা যাক কোনো একভাবে হিসেব করলে একজন শিক্ষার্থীর মোট নাম্বার হয় ৫৪৬, আবার আরেকভাবে (যেমন অন্য কোনো টেবিল থেকে ডাটা নিয়ে) হিসেব করলে মোট নাম্বার হয় ৫৫৫। তার মানে ডাটাতে ভেজাল ঢুকে গিয়েছে বা ডাটা তার শুদ্ধতা হারিয়ে ফেলেছে। নরমালাইজেশন করলে ডাটার শুদ্ধতা বজায় থাকার সম্ভাবনা বেড়ে যায় অনেক।

এখন, নিচের উদাহরণগুলো দিয়ে নরমালাইজেশন বিষয়টি বোঝার চেষ্টা করি –

1 5

উপরের টেবিলটিতে কোনো নরমালাইজেশন নেই। এই টেবিলে নতুন ডাটা যোগ করতে (data insert), পুরনো ডাটা পরিবর্তন (data update) করতে এবং ডাটা মুছে ফেলতে (data delete) আমাদের কিছু অসুবিধা হবে (সেগুলোকে নরমালাইজেশন দ্বারা দূর করা যায়)। যেমন, আমরা যদি নতুন একজন স্টুডেন্ট এই টেবিলে যোগ করতে চাই যে কোনো সাবজেক্টই নেয় নি, তাহলে subject কলামে NULL ভ্যালু যাবে। আবার আমারা যদি একজন স্টুডেন্ট এর সাবজেক্ট বাড়াতে বা কমাতে চাই তাহলে আমরা খুব সহজে তা করতে পারব না, কারণ subject কলামে ডাটা কমা দিয়ে আলাদা করা আছে।

এখন আমরা Student টেবিলটিকে First normal form (1NF) নিতে চাই। First normal form (1NF) এর শর্ত হচ্ছে টেবিলের সব কলামের ভ্যালু একক (atomic) হতে হবে। আমারা দেখতে পাচ্ছি যে subject কলামের ডাটা একক (atomic) নয়। নিচে দেখানো উপায়ে আমরা Student টেবিলটিকে পরিবর্তন করে First normal form (1NF) এ নিলাম –

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

* কোড ইউনিক (Unique) এবং অর্থবোধক হওয়া উচিৎ।

* কোড যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত, স্থির ও স্থায়ী হওয়া উচিৎ।

* কোড ইউনিফর্ম হওয়া দরকার সাথে সাথে পরিবর্তন যোগ্য হওয়া উচিৎ।

বিভিন্ন শ্রেণীর ডেটা কোড (Different Types Of Data Code):

(ক) অর্থ ও তাৎপর্য ভেদে ডেটা কোডকে ২ ভাগে ভাগ করা যায়ঃ

  1. সিগনিফিকেন্ট কোড
  2. নন-সিগনিফিকেন্ট কোড

সিগনিফিকেন্ট কোডঃ যে কোড কোন জিনিসের বৈশিষ্ট প্রকাশ করে তাই হচ্ছে সিগনিফিকেন্ট কোড। যেমন ১০ম শ্রেণীর A সেকশনের ৯ রোল নম্বরের ছাত্রকে ১০A09 দ্বারা বুঝালে এটি একটি সিগনিফিকেন্ট কোড।

নন-সিগনিফিকেন্ট কোডঃ যে কোড কোন বৈশিষ্ট প্রকাশ করে না তাকে নন-সিগনিফিকেন্ট কোড বলা হয়ে থাকে। যেমন কোন দোকানে চালকে 1, দুধ কে 2 ইত্যাদি ভাবে কোড করলে তা হবে নন-সিগনিফিকেন্ট কোড।

(খ) ডেটা কোডে ব্যবহৃত চিহ্নের উপর ভিত্তি করে ডেটা কোডকে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছেঃ

  1. অ্যালফাবেটিক
  2. নিউমেরিক
  3. আলফানিউমেরিক

১. অ্যালফাবেটিকঃ এক্ষেত্রে শুধু মাত্র অক্ষর দ্বারা কোড গঠিত হয়। যেমন বাংলার জন্য B, ইঙ্গিনিয়ারিং এর জন্য E ইত্যাদি।

২. নিউমেরিকঃ এতে শুধু মাত্র সংখ্যা থাকে। গণিত 1, ইংরেজি 2। নিউমেরিক কোডে যতগুলো জিনিস আছে সেই অনুযায়ী অংকসংখ্যা নিতে হয়। যেমন দুই অংকের কোডে 99 টি (01-99) পর্যন্ত, তিন অংকের কোডে 999 টি (001-999) জিনিস বুঝানো হচ্ছে।

৩. আলফানিউমেরিকঃ এখানে সংখ্যা ও অক্ষর উভই ব্যাবহার করা হয়ে থাকে। যেমন ১০ম শ্রেণীর A সেকশনের ৯ রোল নম্বরের ছাত্রকে ১০A09 দ্বারা প্রকাশ করা যায়।

(গ) বিশেষ কিছু বৈশিষ্টের উপর ভিত্তি করে ডেটা কোডকে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়েছেঃ

  1. নেমোনিক
  2. অ্যাক্রনিম এবং
  3. সেলফ চেকিং

১. নেমোনিকঃ যে কোড কোন কিছুকে মনে রাখতে সাহায্য করে তকে নেমোনিক কোড বলে। নেমোনিক কোড সাধারণত জিনিসের নামের কয়েকটি অক্ষর দ্বারা গঠিত হয়। যেমন মিলিগ্রাম mg, সায়েন্স Sc ইত্যাদি।

২.অ্যাক্রনিমঃ এটি হল বিশেষ ধরনের এক নেমোনিক কোড। এগুলো সাধারণত কোন কিছুর নামের প্রথম অক্ষর দ্বারা গঠিত হয়। যেমন এখানে Central Processing Unit- কে প্রকাশ করা হবে CPU নামে।

৩. সেলফ চেকিং : এ হল বিশেষ ধরনের নিউমেরিক কোড যার শেষে একটি অতিরিক্ত চেক ডিজিট থাকে। এই চেক ডিজিট সংখ্যায় ব্যবহৃত অংক সমূহ এবং তাদের ভারের (weight)সাহায্যে নির্দিস্ট নিয়মে হিসাব করা হয়। কোডে ভুল ত্রুতি আছে কিনা তা নির্ধারনের জন্য এই চেক ডিজিট ব্যাবহার করা হয়। কোড থেকে হিসাব করা চেক ডিজিট এবং কোডে চেক ডিজিট মিলিয়ে দেখা হয়। কোডিং এ ভুল থাকলে এর মাধ্যমে বের হয়ে যায়। চেক ডিজিটের মান (০)থেকে (১০) পর্যন্ত হতে পারে। তবে অনেক কেত্রে (১০) কে (x) দ্বারা বুঝানো হয়।

একটা কথা এটা একেবারে বিগিনিং পর্যায়ের একটা টিউন যা একেবারে নতুন কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ে  আগ্রহিদের জ্ঞানকে প্রসারিত করবে। ধন্যবাদ সবাইকে সময় নিয়ে এই টিউনটা পড়ার জন্য।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সাইবার অপরাধীরা সবসময় তাদের আক্রমণের উন্নতি করে। ফলস্বরূপ, নিরাপত্তা দলগুলি প্রমাণীকরণ-সংক্রান্ত অনেক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। এই কারণেই কোম্পানিগুলি প্রক্রিয়ার অংশ হিসাবে প্রমাণীকরণ সহ আরও অত্যাধুনিক ঘটনা প্রতিক্রিয়া কৌশল বাস্তবায়ন শুরু করছে। নীচের তালিকাটি আধুনিক সিস্টেমগুলি সুরক্ষিত করার জন্য ব্যবহৃত কিছু সাধারণ প্রমাণীকরণ পদ্ধতি পর্যালোচনা করে।

  1. পাসওয়ার্ড ভিত্তিক প্রমাণীকরণ

পাসওয়ার্ড হল প্রমাণীকরণের সবচেয়ে সাধারণ পদ্ধতি। পাসওয়ার্ড অক্ষর, সংখ্যা বা বিশেষ অক্ষরের স্ট্রিং আকারে হতে পারে। নিজেকে রক্ষা করার জন্য আপনাকে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে যা সমস্ত সম্ভাব্য বিকল্পগুলিকে একত্রিত করে।

যাইহোক, পাসওয়ার্ডগুলি ফিশিং আক্রমণ এবং দুর্বল স্বাস্থ্যবিধিগুলির জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। গড় ব্যক্তির প্রায় 25 টি ভিন্ন অনলাইন অ্যাকাউন্ট রয়েছে, কিন্তু মাত্র 54% ব্যবহারকারী তাদের অ্যাকাউন্ট জুড়ে বিভিন্ন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে।

সত্য হল যে মনে রাখার জন্য প্রচুর পাসওয়ার্ড রয়েছে। ফলস্বরূপ, অনেকেই নিরাপত্তার চেয়ে সুবিধাকে বেছে নেয়। বেশিরভাগ মানুষ নির্ভরযোগ্য পাসওয়ার্ড তৈরির পরিবর্তে সহজ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে কারণ সেগুলি মনে রাখা সহজ।

মূল কথা হল পাসওয়ার্ডের অনেক দুর্বলতা রয়েছে এবং এটি অনলাইন তথ্য সুরক্ষার জন্য যথেষ্ট নয়। হ্যাকাররা সহজেই ব্যবহারকারীর পরিচয়পত্র অনুমান করতে পারে যতক্ষণ না তারা একটি মিল খুঁজে পায়।

  1. মাল্টি-ফ্যাক্টর প্রমাণীকরণ

মাল্টি-ফ্যাক্টর প্রমাণীকরণ মাল্টি-ফ্যাক্টর প্রমাণীকরণ (এমএফএ) একটি প্রমাণীকরণ পদ্ধতি যার জন্য ব্যবহারকারীকে চিহ্নিত করার জন্য দুই বা ততোধিক স্বাধীন উপায় প্রয়োজন। উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে ব্যবহারকারীর স্মার্টফোন থেকে তৈরি কোড, ক্যাপচা পরীক্ষা, আঙুলের ছাপ, ভয়েস বায়োমেট্রিক্স বা মুখের স্বীকৃতি।

MFA প্রমাণীকরণ পদ্ধতি এবং প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের আস্থা বাড়ায় একাধিক স্তরের সুরক্ষা যোগ করে। বেশিরভাগ অ্যাকাউন্ট হ্যাকের বিরুদ্ধে এমএফএ একটি ভাল প্রতিরক্ষা হতে পারে, তবে এর নিজস্ব অসুবিধা রয়েছে। লোকেরা তাদের ফোন বা সিম কার্ড হারিয়ে ফেলতে পারে এবং একটি প্রমাণীকরণ কোড তৈরি করতে সক্ষম হয় না।

  1. সার্টিফিকেট ভিত্তিক প্রমাণীকরণ

সার্টিফিকেট-ভিত্তিক প্রমাণীকরণ প্রযুক্তি ব্যবহারকারী, মেশিন বা ডিভাইসগুলিকে ডিজিটাল সার্টিফিকেট ব্যবহার করে চিহ্নিত করে। একটি ডিজিটাল সার্টিফিকেট হল একটি বৈদ্যুতিন নথি যা ড্রাইভারের লাইসেন্স বা পাসপোর্টের ধারণার উপর ভিত্তি করে।

সার্টিফিকেটে একটি পাবলিক কী সহ একটি ব্যবহারকারীর ডিজিটাল পরিচয় এবং একটি সার্টিফিকেশন কর্তৃপক্ষের ডিজিটাল স্বাক্ষর রয়েছে। ডিজিটাল সার্টিফিকেট একটি পাবলিক কী এর মালিকানা প্রমাণ করে এবং শুধুমাত্র একটি সার্টিফিকেশন অথরিটি দ্বারা জারি করা হয়।

সার্ভারে সাইন ইন করার সময় ব্যবহারকারীরা তাদের ডিজিটাল সার্টিফিকেট প্রদান করে। সার্ভার ডিজিটাল স্বাক্ষর এবং সার্টিফিকেট কর্তৃপক্ষের বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাই করে। ব্যবহারকারীর সার্টিফিকেটে একটি বৈধ ব্যক্তিগত কী রয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য সার্ভার তখন ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করে।

  1. বায়োমেট্রিক প্রমাণীকরণ

বায়োমেট্রিক্স প্রমাণীকরণ একটি নিরাপত্তা প্রক্রিয়া যা একজন ব্যক্তির অনন্য জৈবিক বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে। বায়োমেট্রিক প্রমাণীকরণ প্রযুক্তি ব্যবহারের মূল সুবিধাগুলি এখানে:

জৈবিক বৈশিষ্ট্যগুলি সহজেই একটি ডাটাবেসে সংরক্ষিত অনুমোদিত বৈশিষ্ট্যের সাথে তুলনা করা যায়।
গেট এবং দরজায় ইনস্টল করার সময় বায়োমেট্রিক প্রমাণীকরণ শারীরিক অ্যাক্সেস নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
আপনি আপনার মাল্টি-ফ্যাক্টর প্রমাণীকরণ প্রক্রিয়ায় বায়োমেট্রিক্স যোগ করতে পারেন।


বায়োমেট্রিক প্রমাণীকরণ প্রযুক্তি ভোক্তা, সরকারী এবং বেসরকারী কর্পোরেশন, বিমানবন্দর, সামরিক ঘাঁটি এবং জাতীয় সীমানা সহ ব্যবহৃত হয়। ব্যবহারকারীর জন্য ঘর্ষণ সৃষ্টি না করে একটি উচ্চ স্তরের নিরাপত্তা অর্জনের ক্ষমতার কারণে প্রযুক্তিটি ক্রমবর্ধমানভাবে গৃহীত হচ্ছে। সাধারণ বায়োমেট্রিক প্রমাণীকরণের পদ্ধতিগুলির মধ্যে রয়েছে:

মুখের স্বীকৃতি একটি ডাটাবেসে সংরক্ষিত একটি অনুমোদিত মুখের অ্যাক্সেস লাভের চেষ্টা একজন ব্যক্তির মুখের বৈশিষ্ট্যগুলির সাথে মেলে। মুখের স্বীকৃতি অসঙ্গত হতে পারে যখন বিভিন্ন কোণে মুখের তুলনা করা হয় বা যারা নিকট আত্মীয়ের মতো দেখতে তাদের তুলনা করে। ফেসিয়াল লাইভনেস প্রযুক্তি স্পুফিং প্রতিরোধ করে।


ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার – একজন ব্যক্তির ফিঙ্গারপ্রিন্টের অনন্য নিদর্শনগুলি মেলে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানারের কিছু নতুন সংস্করণ এমনকি মানুষের আঙ্গুলের ভাস্কুলার প্যাটার্নগুলি মূল্যায়ন করতে পারে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানারগুলি দৈনন্দিন ভোক্তাদের মধ্যে সর্বাধিক জনপ্রিয় বায়োমেট্রিক প্রযুক্তি, তাদের ঘন ঘন ত্রুটি সত্ত্বেও। এই জনপ্রিয়তা আইফোনের জন্য দায়ী করা যেতে পারে।
স্পিকার স্বীকৃতি – ভয়েস বায়োমেট্রিক্স নামেও পরিচিত, নির্দিষ্ট আকার এবং শব্দ গুণাবলী গঠনের জন্য একজন বক্তার বক্তৃতা নিদর্শন পরীক্ষা করে। একটি ভয়েস-সুরক্ষিত ডিভাইস সাধারণত পাসওয়ার্ডের মতো ব্যবহারকারীদের শনাক্ত করার জন্য আদর্শ শব্দের উপর নির্ভর করে।


চোখের স্ক্যানার – আইরিস স্বীকৃতি এবং রেটিনা স্ক্যানারের মতো প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করুন। আইরিস স্ক্যানার চোখের দিকে একটি উজ্জ্বল আলো প্রজেক্ট করে এবং চোখের ছাত্রের চারপাশে রঙিন রিংগুলিতে অনন্য নিদর্শন অনুসন্ধান করে। প্যাটার্নগুলি তখন ডেটাবেসে সংরক্ষিত অনুমোদিত তথ্যের সাথে তুলনা করা হয়। চোখ-ভিত্তিক প্রমাণীকরণ ভুল হতে পারে যদি একজন ব্যক্তি চশমা বা কন্টাক্ট লেন্স পরেন।


আপনার প্রমাণীকরণ কৌশল> তে বায়োমেট্রিক্স যোগ করার বিষয়ে আজই R&D এর সাথে কথা বলুন

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

1 thought on “২০২১ সালের এইচএসসি ভোকেশনাল ১১শ শ্রেণি কম্পিউটার অপারেশন এন্ড মেইনটেন্যান্স (২) ১ম পত্র ৭ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান 2021”

Leave a Comment