‘যুক্তিবিদ্যা বিজ্ঞান ও কলাবিদ্যা উভয়ই’- এ বক্তব্যের স্বপক্ষে আপনার যুক্তিগুলো বর্ণনা করুন, hsc উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ১১শ শ্রেণি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান/ উত্তর ২০২১

‘যুক্তিবিদ্যা বিজ্ঞান ও কলাবিদ্যা উভয়ই’- এ বক্তব্যের স্বপক্ষে আপনার যুক্তিগুলো বর্ণনা করুন, hsc উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ১১শ শ্রেণি যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান/ উত্তর ২০২১

শিক্ষা Assignment এইচ এস সি ডিগ্রি ও উন্মুক্ত পরীক্ষা প্রস্তুতি

Google Adsense Ads

শ্রেণি: ১১শ/ hsc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: যুক্তিবিদ্যা ১ম পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 01 বিষয় কোডঃ 1860
বিভাগ: মানবিক শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ ‘যুক্তিবিদ্যা বিজ্ঞান ও কলাবিদ্যা উভয়ই’- এ বক্তব্যের স্বপক্ষে আপনার যুক্তিগুলো বর্ণনা করুন।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

যুক্তিবিদ্যার স্বরূপ ও প্রকৃতি আলোচনা করতে গিয়ে দেখা যায় যে, যুক্তিবিদ্যা যেমন বিজ্ঞানের কিছু বৈশিষ্ট্য ধারণ করে, তেমনি কলাবিদ্যার মতো এর রয়েছে কিছু ব্যবহারিক তাৎপর্য। আবার যুক্তিবিদদের মধ্যেও রয়েছে এ ব্যাপারে মতবিরোধ। সেজন্যই যুক্তিবিদ্যা বিজ্ঞান, না কলা, না কলা ও বিজ্ঞান উভয়ই-এ বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে আমাদের আলোচনা করা প্রযোজন। বিষয়টি নিয়ে আলোচনার পূর্বে বিজ্ঞান ও কলা বলতে আমরা কি বুঝি তা উল্লেখ করা হলো।

বিজ্ঞান ঃ যে জ্ঞানশাখা সুবিন্যস্ত ও সুশৃঙ্খল প্রক্রিয়ায় বিশেষ কোনো সত্য বা ঘটনার অন্তর্নিহিত নিয়ম আবিষ্কার করে, তাকে বিজ্ঞান বলে। যেমন-পদার্থবিদ্যা বিভিন্ন পদার্থের বৈশিষ্ট্য ও ক্রিয়া প্রত্যক্ষ করে এবং পরীক্ষণ প্রক্রিয়ায় সেগুলোকে বিশ্লেষণ করে কতগুলো সাধারণ নিয়মের আবিষ্কার করে।

এসব সাধারণ নিয়মের সাহায্যে আবার বিভিন্ন ক্ষেত্রে জড় পদার্থের বৈশিষ্ট্য ও ক্রিয়াকে ব্যাখ্যা করে। এভাবে প্রত্যেক বিজ্ঞানই এসব সাধারণ নিয়মের সাহায্যে প্রকৃতির বিশেষ বিশেষ বিভাগের বস্তু বা ঘটনা সম্পর্কে সুনিশ্চিত ও সুশৃঙ্খল জ্ঞান দান করে থাকে। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে, বিজ্ঞানের কাজ হলো বিষয় বা বস্তু সম্পর্কে জ্ঞান দান করা। বিজ্ঞানের লক্ষ্য হলো ব্যবহারিক ও পরিপূর্ণ জ্ঞান অনুসন্ধান।

কলাবিদ্যা ঃ শিল্প বা কলার লক্ষ্য হলো কাজে নৈপুন্য উৎপাদন। সৃজনশীল কাজে নৈপুন্য উৎপাদনের জন্য বিশেষ বিশেষ নিয়ম বা পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। এ পদ্ধতি বা নিয়মও কলার অন্তর্গত।

কলাবিদ্যা হলো এমন একটি জ্ঞানশাখা যা কোনো উদ্দেশ্য সাধনের জন্য আমাদের জ্ঞানকে বাস্তব ক্ষেত্রে সঠিক ভাবে ব্যবহার বা প্রয়োগ করার বা কাজে লাগানোর রীতিনীতি শিক্ষা দেয়। অর্থাৎ অর্জিত জ্ঞানের দক্ষতা বা প্রায়োগিক কুশলতাই হলো কলাবিদ্যা। যেমন-চারুকলা শিক্ষা দেয় কীভাবে চিত্র আকঁতে হয়। নৌবিদ্যা আমাদের শিক্ষা দেয় কিভাবে নৌযান পরিচালনা করতে হয়। চিকিৎসাবিদ্যা শিক্ষা দেয় কিভাবে ঔষধ প্রযোগ করে রোগ সারাতে হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

এখন দেখা যাচ্ছে যে প্রথমত, কলাবিদ্যা বলতে বুঝায় কর্ম সম্পাদনের কৌশল। দ্বিতীয়ত, কলাবিদ্যা বলতে বুঝায় দক্ষতা ও পারদর্শিতা। অর্থাৎ এ ক্ষেত্রে প্রায়োগিক কুশলতাই হলো কলাবিদ্যা। কলার মূলকথা হলো সৃজনশীলতা, বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন আনয়ন। সৃজনশীল কাজে নৈপুন্য উৎপাদনের জন্য বিশেষ বিশেষ নিয়ম বা পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। এ পদ্ধতি বা নিয়মও কলার অন্তর্গত।

বিজ্ঞান হিসেবে যুক্তিবিদ্যা : বিজ্ঞানকে অনেক ভাবে শ্রেণিকরণ করা যায়। যেমন-বস্তুগত বিজ্ঞান যা বস্তুসত্তার প্রকৃতি নিযে আলোচনা করে এবং আকারগত বিজ্ঞান যা বিষয় বা বস্তুর আকার নিয়ে আলোচনা করে। বিষয়বস্তু আলোচনা করার পদ্ধতির ভিত্তিতে বিজ্ঞান আবার দুই প্রকার, যথা-বিষয়নিষ্ঠ বিজ্ঞান ও আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান। যে বিজ্ঞান বস্তুর উৎপত্তি, স্বরূপ, বিকাশ এবং যথার্থ প্রকৃতির বর্ণনা দেয় তাকে বিষয়নিষ্ঠ বিজ্ঞান বলে। যেমন- প্রাণিবিদ্যা; প্রাণিবিদ্যা প্রাণীর উৎপত্তি, প্রকৃতি, আচরণ, বিকাশ ইত্যাদির যথাযথ ব্যাখ্যা ও বর্ণনা দেওয়ার চেষ্টা করে।

অন্যদিকে যে বিজ্ঞান কোন আদর্শকে মানদন্ড হিসাবে গ্রহণ করে কোনো বিষয়ের মূল্য বিচার করে তাকে আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান বলে। যেমন- নীতিবিদ্যা, নীতিবিদ্যার আদর্শ হলো উত্তম বা ভালো (এড়ড়ফ)। অন্যভাবে আবার বিজ্ঞানকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়; যথা- বর্ণনাধর্মী বিজ্ঞান ও ব্যবহারিক বিজ্ঞান। সাধারণভাবে বলা যায় বিষয়নিষ্ঠ বিজ্ঞানই হলো বর্ণনাধর্মী বিজ্ঞান। এ বিজ্ঞান আমাদের জানার পথে তত্ত্বগত উপাদান সরবরাহ করে জ্ঞান আহরণ করতে সাহায্য করে।

আর যে বিজ্ঞান আমাদের কতগুলো নিয়ম নির্দেশ করে সে নিয়মগুলো আমরা ব্যবহারিক ক্ষেত্রে ব্যবহার করে আমাদের উদ্দেশ্য সাধন করতে পারি তাকে ব্যবহারিক বিজ্ঞান বলে। যেমন- চিকিৎসা বিজ্ঞান। ব্যবহারিক বিজ্ঞান মূলত কিভাবে কাজটি করতে হয় তা শিক্ষা দেয়। এখন স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন ওঠে, যুক্তিবিদ্যা আসলে কোন ধরনের বিজ্ঞান?

যুক্তিবিদ হ্যামিলটন, ম্যানসেল, থমসন, উইভারওয়েগ প্রমুখ মনে করেন যে যুক্তিবিদ্যা হলো একটি বিজ্ঞান। কারণ যুক্তিবিদ্যার স্বরূপ বিশ্লেষণ করলে আকারগত বিজ্ঞান ও আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞানের সাথে এর সামঞ্জস্য খুঁজে পাওয়া যায়। সমকালীন প্রতীকী যুক্তিবিদগণ যুক্তিবিদ্যাকে একটি আকারগত বিজ্ঞান বলেই আখ্যায়িত করেন। রাসেল, ফ্রেগে, পিনো, ক্যান্টর প্রমুখ যুক্তিবিদ ছিলেন এ ধারার সমর্থক। তাঁরা মনে করতেন, আকারগত বৈশিষ্ট্যের দিক থেকে যুক্তিবিদ্যা ও বিশুদ্ধ গণিতশাস্ত্র এক ও অভিন্ন। যুক্তির আশ্রয়বাক্য ও সিদ্ধান্তের মধ্যে সম্পর্কের যথার্থ তাৎপর্য মূলত আকারগত (ভড়ৎসধষ)।

কারণ বাক্যসমূহের বিষয়গত পার্থক্য থাকলেও আকারের দিক থেকে তারা একই রূপ হতে পারে। যুক্তিবিদ্যা বিশেষ বিশেষ চিন্তার পরিবর্তে চিন্তার সাধারণ আকারের সাথে সম্পর্কিত। যুক্তিবিদ হ্যামিলটন তাই মনে করেন, যে বিজ্ঞানে চিন্তার অভ্যন্তরীণ পদ্ধতি রক্ষার জন্য কতগুলো সাধারণ বিধি প্রণয়ন করা হয় তাই যুক্তিবিদ্যা। অবশ্য যুক্তিবিদ যোসেফ যুক্তিবিদ্যাকে আকারগত ও বস্তুগত উভয় ধরনের বিজ্ঞান বলেছেন। যুক্তিবিদ্যার সাথে আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞানেরও

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সাদৃশ্য রয়েছে। কারণ যুক্তিবিদ্যা সত্যতাকে মানদন্ড হিসেবে গ্রহণ করে যুক্তির বৈধতা ও অবৈধতা নির্ধারণের প্রয়াস চালায়।আবার, যুক্তিবিদ্যাকে ব্যবহারিক বিজ্ঞান বলেও অভিহিত করা যায়। কারণ, কোন্ নিয়ম অনুসরণ করলে আমাদের চিন্তা বা যুক্তি প্রক্রিয়া সঠিকতা লাভ করতে পারে সেসব নিয়মের নির্দেশ দেয় যুক্তিবিদ্যা।  কলাবিদ্যা হিসেবে যুক্তিবিদ্যা : যুক্তিবিদ অলড্রিচ মনে করেন যে, যুক্তিবিদ্যা কেবল কলাবিদ্যা। কলাবিদ্যা হিসেবে

যুক্তিবিদ্যার কয়েকটি বৈশিষ্ট্য নিম্নে তুলে ধরা হলো :

যুক্তিবিদ্যা তার নিজস্ব বিষয়বস্তু সম্পর্কে অত্যন্ত যত্নশীল এবং সঠিক চিন্তনের দাবী রাখে এবং অন্য বিষয় পাঠে অনুরূপ যত্নশীলতার অভ্যাস গড়ে তুলতে আমাদেরকে সহায়তা করে।

যুক্তিবিদ্যা বৈধ যুক্তির সাধারণ নিয়মাবলি সম্পর্কে আমাদের জ্ঞানদান করে এবং এর ফলে আমরা নিজের ও অন্যের যুক্তির যথার্থতা পরীক্ষা করে দেখতে পারি। যুক্তি প্রদান ও যুক্তি বিচার করার ক্ষেত্রে আমাদেরকে নিয়মগুলো ব্যবহার করতে হয়।

যুক্তিবিদ্যা আমাদেরকে ভাষাগত ভ্রান্তি সম্পর্কে সচেতন করে তোলে এবং এর ফলে যুক্তি প্রদর্শন কালে আমরা অধিক সাবধানতা অবলম্বন করতে পারি এবং অনেক ক্ষেত্রে যুক্তির ভুল এড়াতে পারি।সর্বোপরি, যুক্তিবিদ্যা যুক্তি প্রদর্শনে বা প্রয়োগে আমাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করে। বিশেষ করে, প্রতীকী যুক্তিবিদ্যার ক্ষেত্রে তাত্ত্বিক জ্ঞান প্রাপ্তির পাশাপাশি যুক্তির বৈধতা ও অবৈধতা সম্পর্কিত প্রচুর অনুশীলনী চর্চার ফলে এটি বাস্তব যুক্তি প্রয়োগে আমাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করে। যুক্তিবিদ্যার ব্যবহারিক মূল্যের কারণেই যুক্তিবিদ্যাকে কলাবিদ্যা বলে অভিহিত করা হয়।

যুক্তিবিদ্যা বিজ্ঞান ও কলাবিদ্যা উভয়ই ঃ যুক্তিবিদ্যা একটি বিজ্ঞান। কারণ এটি নির্ভুল চিন্তার নিয়মাবলি নির্দেশ করে এবং শুদ্ধ চিন্তা কাকে বলে সেটি শিক্ষা দেয়। আর সেই সাথে এটি একটি কলাবিদ্যাও। কারণ যুক্তিবিদ্যা শুধুমাত্র চিন্তা বা যুক্তির সাধারণ নিয়মাবলি নির্দেশ করেই ক্ষান্ত হয় না, সাথে সাথে চিন্তা বা যুক্তিকে সঠিকভাবে প্রয়োগের কলা-কৌশলও দান করে। তাই যুক্তিবিদ্যায় যেমন রয়েছে তাত্ত্বিক দিক, তেমনি রয়েছে এর ব্যবহারিক বা প্রায়োগিক দিক। অতএব, যুক্তিবিদ্যাকে বিজ্ঞান ও কলা উভয় হিসেবে গণ্য করা যায়।

যুক্তিবিদ্যাকে কলাবিদ্যা বলতে হলে প্রথমেই একে বিজ্ঞান বলে স্বীকার করে নিতে হবে। এ প্রসঙ্গে যোসেফ বলেন, এটা পরিষ্কার যে যুক্তিবিদ্যা যদি কলাবিদ্যা হয় তাহলে প্রথমেই এটাকে বিজ্ঞান হতে হবে।মিল, হোয়েটলি প্রমুখ যুক্তিবিদ মনে করেন যে, যুক্তিবিদ্যা হলো বিজ্ঞান ও কলাবিদ্যার সমন্বিত রূপ। যুক্তিবিদ্যা আমাদের চিন্তা সম্পর্কিত কতগুলো সাধারণ নিয়ম শিক্ষা দেয় এবং বাস্তব ক্ষেত্রে সেসব নিয়ম যথার্থভাবে প্রয়োগে যাতে সত্যতা লাভ করা যায় সে বিষয়েও নির্দেশ প্রদান করে। যুক্তিবিদ্যায় জ্ঞান ও জ্ঞানের প্রয়োগ অবিচ্ছেদ্য।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

Google Adsense Ads

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

Google Adsense Ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *