বৈদেশিক মুদ্রার আদান বলতে কি বুঝ?, বৈদেশিক মুদ্রার আদান-প্রদান কাকে বলে?, বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন কাকে বলে, বৈদেশিক বাণিজ্য ও মুদ্রা লেনদেন,বৈদেশিক লেনদেন (মুদ্রা ও বৈদেশিক এক্সচেঞ্জ)

প্রশ্ন সমাধান: বৈদেশিক মুদ্রার আদান বলতে কি বুঝ?, বৈদেশিক মুদ্রার আদান-প্রদান কাকে বলে?, বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন কাকে বলে, বৈদেশিক বাণিজ্য ও মুদ্রা লেনদেন,বৈদেশিক লেনদেন (মুদ্রা ও বৈদেশিক এক্সচেঞ্জ)

দুটি দেশের মধ্যে বাণিজ্য প্রতি টাকাকে ডলারের সমমূল্যে পরিণত করাকে যেমন মুদ্রার রূপ বলে। তেমনি এই মুদ্রার লেনদেনও হয়ে থাকে।

বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন : বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন ইচ্ছে একটি দেশের সাথে অপর একটি দেশের মুদ্রার মানে সংঘটিত অর্থনৈতিক কার্যক্রম। বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেনেস সাথে নিম্নোক্ত বিষয়গুলাে জড়িত।

১. পণ্য বা সেবার ক্রয় অথবা বিক্রয় (আমদানি রপ্তানি) যেটির মূল্য একটি বৈদেশিক মুদ্রার মাধমে নিস্পত্তি হবে ।
২. বৈদেশিক মুদ্রার ঋণ বা গ্রহণ।
৩. বৈদেশিক মুদ্রার পণ্য ক্রয় বা বিক্রয়ের আগাম বিনিময় চুক্তি।
৪. বৈদেশিক মুদ্রা (একক) ক্রয় বা বিক্রয়।
৫. বৈদেশিক মুদ্রা আদান বা প্রদান।
বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় সংক্রান্ত লেনদেন অবশ্যই নিজ দেশের মুদ্রার সাথে বিনিময় করতে হবে। আবার কেউ কেউ বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময়কে সংক্ষেপে FX দিয়ে চিহ্নিত করেন।

আর্থিক বিবরণীর উদ্দেশ্যে বৈদেশিক মুদ্রাকে অবশ্যই কোম্পানির নির্ধারিত মুদ্রার মাধ্যমে প্রকাশ করতে হবে। এছাড়া প্রতি উদ্বৃত্তপত্র তৈরির তারিখে বিগত বছরের শেষ তারিখ থেকে বর্তমান বছরের শেষ তারিখ পর্যন্ত হিসাবের জেরগুলােকে কোম্পানি নির্ধারিত মুদ্রায় প্রকাশ করার সময় ওর বিনিময় হারের কারণে যে পরিবর্তন হয় তা সমন্বয় করতে হয়। এরূপ সমন্বয়ের ফলে প্রস্তুতের তারিখে বৈদেশিক মুদ্রা নিজ দেশের মুদ্রায় পরিণত হয়।

উপসংহার । পরিশেষে বলা যায় যে, উপরিউক্ত পদ্ধতির মধ্যদিয়েই বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন করা হয়। এর ফলেই অন্য দেশের মুদ্রা নিজ দেশীয় মুদ্রায় রূপান্তরিত হয়।


আরো ও সাজেশন:-

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Leave a Comment