প্রশ্ন সমাধান: বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ ও বাংলাদেশের উন্নতি, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ, অর্থনৈতিক অঞ্চলের শ্রেণি, বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) ‘র কাঠামো, দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলের অগ্রগতি, অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের উদ্দেশ্য
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ বা বেজা (Bangladesh Economic Zones Authority) বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ আইন- ২০১০ অধ্যাদেশ দ্বারা গঠিত ও পরিচালিত একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল আইন, ২০১০ এর বিধানানুসারে ৯ নভেম্বর, ২০১০ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) প্রতিষ্ঠিত হয়। বেজা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতাধীন একটি প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা, লাইসেন্স প্রদান, পরিচালনা, ব্যবস্থাপনা এবং নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ক্ষমতাপ্রাপ্ত।
অর্থনৈতিক অঞ্চলের শ্রেণিঃ
ক. সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব ভিত্তিক অর্থনৈতিক অঞ্চল
খ. সরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল
গ. জি-টু-জি ভিত্তিক অর্থনৈতিক অঞ্চল
ঘ. বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চল
ঙ. বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল
চ. সরকারি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা কর্তৃক পরিচালিত
ছ. অর্থনৈতিক অঞ্চল
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) ‘র কাঠামোঃ
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) তিন পর্যায়ের ব্যবস্থাপনা কাঠামো দ্বারা পরিচালিত- গভর্নিং বোর্ড, নির্বাহী বোর্ড এবং বেজা দপ্তর বা সচিবালয়। গভর্নিং বোর্ড হলো সার্বিক নীতি নির্ধারণী সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ। গভর্নিং বোর্ডের চেয়ারম্যান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। শিল্প, বাণিজ্য, অর্থ, পরিকল্পনা, বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি, বিদ্যুৎ, জ্বালানী ও খনিজ সম্পদ, যোগাযোগ, শ্রম ও কর্মসংস্থান, কৃষি, পরিবেশ ও বন, ডাক ও টেলিযোগাযোগ, পররাষ্ট্র, স্বরাষ্ট্র, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় বিভাগের শীর্ষ স্থানীয় প্রতিনিধিবৃন্দ এই বোর্ডের সদস্য এবং প্রধানমন্ত্রীর | কার্যালয়সহ দেশের শীর্ষ স্থানীয় চেম্বার নেতৃবৃন্দ ও বেসরকারী খাতের প্রতিনিধিবৃন্দ এই বোর্ডের সদস্য।
নির্বাহী বোর্ড দৈনন্দিন কার্যক্রম তত্ত্বাবধানের জন্য একজন নির্বাহী চেয়ারম্যান এবং তিন জন নির্বাহী সদস্যের সমন্বয়ে গঠিত। নির্বাহী বোর্ড কর্তৃক প্রয়োগকৃত সকল ক্ষমতা এবং সকল কার্যক্রম কর্তৃপক্ষের দ্বারা প্রয়োগকৃত বলে গণ্য হয়। বেজা দপ্তর বা সচিবালয় নির্বাহী বোর্ডের নির্দেশনা অনুযায়ী সকল দৈনন্দিন কার্যক্রম সম্পাদন করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটির সাংগঠনিক কাঠামোতে মোট ৭২ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারীর অনুমোদন রয়েছে।
দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলের অগ্রগতিঃ
বাংলাদেশে মোট ১০০ টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। এর অংশ হিসেবে ইতিমধ্যেই ৯৭টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান নির্ধারণ জমির পরিমাণ অনুমোদন করেছে। বর্তমানে ২৭টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের উন্নয়নের কাজ চলছে। এর মধ্যে বঙ্গবন্ধু অর্থনৈতিক অঞ্চল, যা মিরসরাইয়ে অবস্থিত নোয়াখালী, ফেনী, চট্টগ্রাম অঞ্চল নিয়ে গঠিত। বঙ্গবন্ধু অর্থনৈতিক অঞ্চল ৩০ হাজার একর জায়গায় গড়ে উঠেছে এই শিল্পনগর। মীরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক অঞ্চল।
অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের উদ্দেশ্যঃ
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অঞ্চল আইন ২০১০ অনুযায়ী অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনে যে কয়টি উদ্দেশ্য সম্পর্কে বলা হয়েছে:-
- দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন তথা শিল্পায়ন,
- কর্মসংস্থান, উৎপাদন এবং
- রপ্তানী বৃদ্ধি ও বহুমুখীকরণে উৎসাহ প্রদানের জন্য
- পশ্চাৎপদ ও অনগ্রসর এলাকাসহ সম্ভাবনাময় সকল এলাকার উন্নয়ন
শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান, উৎপাদন এবং রপ্তানী বৃদ্ধি ও বহুমুখীকরণে উত্সাহ প্রদানের লক্ষ্যে পশ্চাত্পদ ও অনগ্রসর এলাকাসহ সম্ভাবনাময় সকল এলাকায় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করাই হলো বেজার মূল লক্ষ্য।
আরো ও সাজেশন:-
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের কাজঃ
দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়ন তথা শিল্পায়ন, কর্মসংস্থান, উৎপাদন এবং রপ্তানী বৃদ্ধি ও বহুমুখীকরণে উৎসাহ প্রদানের লক্ষ্যে পশ্চাৎপদ ও অনগ্রসর এলাকাসহ সম্ভাবনাময় সকল এলাকায় অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করাই হলো বেজার (BEZA) মূল লক্ষ্য। বেজার প্রধান কয়েকটি কাজ হলো:-
০১. ক্লাস্টারিং নীতির আলোকে জমির দক্ষ ব্যবহার নিশ্চিত করার জন্য অবকাঠামো, রাস্তা ও যোগাযোগ, ভ্রমণ ও ব্যাংকিং সুবিধা এবং দক্ষ মানুষের ক্ষমতার সহিত স্থানীয় সম্পদের প্রাপ্যতার উপর শিল্প ও অনুরূপ ক্ষেত্র চিহ্নিতকরণ ও নির্বাচন;
০২. নিজস্ব উদ্যোগ বা সরকারী-বেসরকারী অংশীদারিত্বের দ্বারা চিহ্নিত অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলির জমি অধিগ্রহণ করা এবং সরকারের পক্ষে অর্জিত ভূমি অধিগ্রহণ করা;
০৩. আঞ্চলিক জোন ডেভেলপারকে প্রতিযোগিতামূলক ভিত্তিতে ভূমি এবং বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো বিকাশ ও পরিচালনা করতে সহায়তা প্রদান করা;
০৪. নিজস্ব প্রতিষ্ঠার বাস্তবায়ন ও পরিচালনার জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলির অবকাঠামো উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং অনুমোদনের জন্য গভর্নিং বোর্ডে জমা দিতে সহায়তা প্রদান করা;
০৫. নির্ধারিত পদ্ধতিতে প্রতিযোগিতামূলক বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ভূমি, ভবন বা স্থান বরাদ্দের অথবা ভাড়া দেওয়া, বিনিয়োগকারীরা তাদের প্রতিষ্ঠানের বাস্তবায়ন এবং পরিচালনার জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলিতে শিল্প ইউনিট, ব্যবসায় এবং পরিসেবা প্রদান করা;
০৬. নিজস্ব এবং অর্থনৈতিক অঞ্চল ডেভেলপারদের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলির অবকাঠামো উন্নয়ন নিশ্চিত করা;
০৭. দক্ষ শ্রমশক্তির উন্নয়নের সাথে স্থানীয় ও বিদেশী বিনিয়োগের প্রচারের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলির অভ্যন্তরে বা বাইরে অগ্রগামী সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা;
০৮. অবকাঠামোর উপর ভিত্তি করে জমির বণ্টন করে এবং অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলির মধ্যে উপযোগী পরিবেশ ও সুবিধা প্রদানের জন্য স্থানীয় সম্পদের প্রাপ্যতার উপর ভিত্তি করে ক্লাস্টারিং নীতিমালার আলোকে জমির দক্ষ ব্যবহার নিশ্চিত করা;
০৯. পরিবেশ ও অন্যান্য বিষয়ে প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের জন্য আরও দক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং নিরীক্ষণ প্রোগ্রামকে উৎসাহিত করা;
১০. স্থানীয় অর্থনীতির প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চলে অগ্রগামী লেনদেন শিল্প স্থাপনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে থাকে।
উপরে উল্লিখিত কার্যাবলী ছাড়াও আরও অন্যান্য কার্যাবলী বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ করে থাকে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
জি-টু-জি অর্থনৈতিক অঞ্চলঃ
বিশ্বের স্বনামধন্য জোন ডেভেলপারগণের প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা ও কারিগরি উৎকর্ষ কাজে লাগিয়ে জি- টু-জি ভিত্তিতে সমন্বিত অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার জন্য ২০১৫ সালে বেজা আইন সংশোধন করা হয়। বেজা কর্তৃক ইতোমধ্যে জি-টু-জি ভিত্তিতে চট্টগ্রামের আনোয়ারায় চাইনিজ ইকোনমিক ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন, নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে জাপানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং মোংলা ও মিরসরাইয়ে ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।
জি-টু-জি ভিত্তিতে জাপানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের জন্য নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলায় মোট ৫০০ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে এবং আরও ৫০০ একর জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়াধীন আছে। উক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের জন্য ফিজিবিলিটি স্টাডি, পরিবেশগত সমীক্ষা ও পুনর্বাসন পরিকল্পনা সম্পন্ন করা হয়েছে এবং ভূমি উন্নয়নে দরপত্র আহবান করা হয়েছে। জাপানিজ অর্থনৈতিক অঞ্চলের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ২,৫৮২.০০ কোটি টাকার ‘Foreign Direct Investment Project’ উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে এবং উক্ত প্রকল্পের মাধ্যমে ভূমি উন্নয়ন, গ্যাস পাইপলাইন, বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন স্থাপন ইত্যাদি কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে। জাপানের বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান Sumitomo Corporation এ জোনে ডেভেলপার হিসাবে কাজ করবে।
চাইনিজ ইকোনমিক ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন বাস্তবায়নে চীন সরকার কর্তৃক নিযুক্ত চায়না হারবার ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি লিমিটেড ও বেজা’র মধ্যে মালিকানা বিভাজন (Equity Shareholding) চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সরকার উক্ত জোন বাস্তবায়নে ৭৮৩ একর জমি বেজা’র অনুকূলে বরাদ্দ করেছে। এই অঞ্চলটির অফ-সাইট অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য চীন সরকার ২৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার রেয়াতী ঋণ প্রদানে সম্মত হয়েছে। জোনটি স্থাপনে প্রশাসনিক ভবন ও সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে এবং ভূমি উন্নয়ন ও অভ্যন্তরীণ সড়ক নির্মাণের কাজ চলমান আছে। ভারতীয় অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের জন্য বাগেরহাটের মোংলা ও চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে দুটি জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে।
Paragraph/Composition/Application/Email/Letter/Short Stories | উত্তর লিংক |
ভাবসম্প্রসারণ/প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ/ রচনা/আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক |
মুক্তবাজার অর্থনীতিতে বাংলাদেশঃ
নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে জাপানের বিনিয়োগকারীদের জন্য অর্থনৈতিক অঞ্চলের ভূমি উন্নয়নের কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। ২৪ শতাংশ বাংলদেশি ৭৬ শতাংশ জাপানি বিনিয়োগে অংশীদারিত্বে স্থাপন করা হয়েছে এ অর্থনৈতিক অঞ্চল। বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের কাজ চলছে। ২০২১ শেষে শিল্প স্থাপনের কাজ শুরু হবে। মেঘনা অর্থনৈতিক অঞ্চলেও বিদেশিরা বিনিয়োগ করেছেন।
এরই মধ্যে অর্থনৈতিক অঞ্চলে উৎপাদন ও রপ্তানি শুরু হয়েছে। বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলে স্থাপন করা কারখানায় বিভিন্ন পণ্য উৎপাদিত হচ্ছে। এসব পণ্য ফ্রান্স, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস, ভুটান, সৌদি আরব, যুক্তরাষ্ট্র, কাতার, ভারত-নেপাল, কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, জার্মানি, চীন, মিয়ানমার, কম্বোডিয়া, ভিয়েতনামসহ বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল চালু করতে পারলে তাতে ১ কোটি লোকের কর্মসংস্থান হবে। রপ্তানি আয় বহুগুণ বেড়ে যাবে। বেজা বেকার সমস্যা সমাধান করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। তার জন্য বেজা কর্তৃপক্ষের প্রয়োজন সদিচ্ছার এবং নিজেদের দুর্নীতিমুক্ত রাখা।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও
- বিক্রয়ের উপরে করের প্রভাব বিস্তারিত আলোচনা কর
- ইজারার চলতি ও ইজারার অচলতি পার্থক্য । ইজারার চলতি vs ইজারার অচলতি পার্থক্য
- ইজারাদাতার অবশিষ্ট মূল্য সম্পর্কে আলোচনা কর
- ইজারা গ্রহীতার বইয়ের হিসাব সংরক্ষণের প্রক্রিয়া আলোচনা কর
- ইজারা দাতার প্রত্যক্ষ ইজারার অর্থায়ন পদ্ধতি ধারণা সহ আলোচনা কর
- ইজারা ও মালিকানা পার্থক্য । ইজারা vs মালিকানা পার্থক্য