ফাংশন কী? কী কী ধরনের ফাংশন ব্যবহার করা হয়। লাইব্রেরী ফাংশন সত্ত্বেও ইউজার ডিফাইন ফাংশন কেন ব্যবহার করা হয়। তা ব্যাখ্যা কর।

ফাংশন কী? কী কী ধরনের ফাংশন ব্যবহার করা হয়। লাইব্রেরী ফাংশন সত্ত্বেও ইউজার ডিফাইন ফাংশন কেন ব্যবহার করা হয়। তা ব্যাখ্যা কর।

শিক্ষা এইচ এস সি পরীক্ষা প্রস্তুতি

Google Adsense Ads

ফাংশন কী? কী কী ধরনের ফাংশন ব্যবহার করা হয়। লাইব্রেরী ফাংশন সত্ত্বেও ইউজার ডিফাইন ফাংশন কেন ব্যবহার করা হয়। তা ব্যাখ্যা কর।

উত্তর:

ফাংশন‌ ‌হলাে‌ ‌এমন‌ ‌একটি‌ ‌গাণিতিক‌ ‌সত্তা‌ ‌যা‌ ‌প্রদত্ত‌ ‌ইনপুটের‌ ‌ভিত্তিতে‌ ‌স্বতন্ত্র‌ ‌একটি‌ ‌|‌ ‌মান‌ ‌বা‌ ‌আউটপুট‌ ‌নির্ধারণ‌ ‌করে‌ ‌থাকে।


সি প্রােগ্রামে ফাংশনের প্রকারভেদ ইউজার কর্তৃক সংজ্ঞায়িত ফাংশন এবং কম্পাইলারে ইতিমধ্যে বিদ্যমান ফাংশনের উপর ভিত্তিকরে সি প্রােগ্রামিং এ দুই ধরণের ফাংশন রয়েছে। যথাঃ >

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

(C) সি স্টান্ডার্ড লাইব্রেরী ফাংশন।
সি ইউজার ডিফাইন্ড ফাংশন সি‌ ‌স্টান্ডার্ড‌ ‌লাইব্ররী‌ ‌ফাংশন‌ ‌সি‌ ‌প্রােগ্রামিং‌ ‌এ‌ ‌স্টান্ডার্ড‌ ‌লাইব্রেরী‌ ‌ফাংশন‌ ‌হলাে‌ ‌পূর্ব‌ ‌নির্ধারিত‌ ‌ফাংশন‌ ‌বা‌ ‌সি‌ ‌এর‌ ‌নিজস্ব‌ ‌ফাংশন‌ ‌যা‌ ‌দ্বারা‌ ‌গাণিতিক‌ ‌হিসাব-নিকাশ,‌ ‌ইনপুট-আউটপুট‌ ‌প্রােসেসিং,‌ ‌স্টিং‌ ‌হ্যান্ডলিং‌ ‌ইত্যাদি‌ ‌কার্য‌ ‌সম্পাদন‌ ‌করা‌ ‌যায়।‌ ‌এই‌ ‌ফাংশনগুলাে‌ ‌হেডার‌ ‌ফাইলে‌ ‌ডিফাইন্ড‌ ‌করা‌ ‌থাকে।‌ ‌ঐ‌ ‌সব‌ ‌হেডার‌ ‌ফাইলকে‌ ‌যখন‌ ‌কোনাে‌ ‌প্রােগ্রামে‌ ‌সংযুক্ত‌ ‌করা‌ ‌হয়‌ ‌তখন‌ ‌এই‌ ‌ফাংশনগুলাে‌ ‌সাের্স‌ ‌কোডে‌ ‌নিজস্ব‌ ‌ফাংশনের‌ ‌ন্যায়‌ ‌কাজ‌ ‌করে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]


উদাহরনস্বরুপঃ‌

printf)‌ ‌হলাে‌ ‌স্টান্ডার্ড‌ ‌লাইব্রেরী‌ ‌ফাংশন‌ ‌যা‌ ‌স্ক্রিনে‌ ‌ফরম্যাটেড‌ ‌আউটপুট‌ ‌পাঠায়।‌ ‌এই‌ ‌ফাংশনটি‌ ‌”stdio.h”‌ ‌হেডার‌ ‌ফাইলে‌ ‌ডিফাইন্ড‌ ‌করা‌ ‌থাকে।‌ এছাড়া আরাে অনেক ফাংশন রয়েছে যেগুলাে “stdio.h” হেডার ফাইলে ডিফাইন্ড করা থাকে Chana- scanf(), getchar(), fprintf() ইত্যাদি।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]


সি ইউজার ডিফাইন্ড ফাংশন
ইতিমধ্যেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, সি প্রােগ্রামিং ফাংশন ডিফাইনে সম্মতি দিয়ে থাকে। এই ফাংশনগুলাে ইউজার | কর্তৃক ডিফাইন্ড করা হয় বলে এগুলােকে ইউজার ডিফাইন্ড ফাংশন বলা হয়।


সি প্রােগ্রামের এক্সিকিউশন শুরু হয় main() ফাংশন থেকে।
কম্পাইলার যখন userDefinedFunction(); ফাংশনের দেখা পায় তখন প্রােগ্রামের নিয়ন্ত্রণ লাফ দিয়ে void userDefinedFunction() 47 PIC যায়। কম্পাইলার তখন ইউজার ডিফাইন্ড ফাংশনের কোডসমূহ এক্সিকিউশন করা শুরু করে।


ইউজার ডিফাইন্ড ফাংশনের কোডসমূহ এক্সিকিউশন সম্পন্ন হলে প্রােগ্রামের নিয়ন্ত্রণ পূনরায় লাফ দিয়ে main() ফাংশনের userDefinedFunction(); এর কাছে চলে আসে। আর একারণেই লাইব্রেরী ফাংশন | থাকা সত্ত্বেও ইউজার ফাংশন ব্যবহার করা হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

H.S.C

Google Adsense Ads

Google Adsense Ads

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *