পাকিস্তানের ফরসালাবাদে হোসাইনপুর নামে এমন একটি গ্রাম রয়েছে, যেখানে ছোট বড় সবাই ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন, পাকিস্তানের ফয়সালাবাদ হোসাইনপুর, কেনো বিখ্যাত পাকিস্তানের ফয়সালাবাদ হোসাইনপুর, প্রতিটি মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন পাকিস্তানের একটি গ্রামে, যে গ্রামের সবাই ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, জানা অজানাই পাকিস্তানের ফয়সালাবাদ হোসাইনপুর

আজকের বিষয়: পাকিস্তানের ফরসালাবাদে হোসাইনপুর নামে এমন একটি গ্রাম রয়েছে, পাকিস্তানের ফয়সালাবাদ হোসাইনপুর, কেনো বিখ্যাত পাকিস্তানের ফয়সালাবাদ হোসাইনপুর, প্রতিটি মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন পাকিস্তানের একটি গ্রামে, যে গ্রামের সবাই ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, জানা অজানাই পাকিস্তানের ফয়সালাবাদ হোসাইনপুর

প্রতিটি মানুষ পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন পাকিস্তানের একটি গ্রামে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য ঘটনা এই গ্রামের কেউ নেশা করেন না এমন কি সিগারেট খান না পুরো গ্রামের দোকানগুলোতে গত বিশ বছর ধরে সিগারেট বিক্রি করা হয় না গ্রামের নাম হোসাইনপুর পাকিস্তানের ফয়সালাবাদের অবস্থিত এই গ্রাম এখানে বিবাহ উৎসব হয় মসজিদে একেবারেই সাদাসিধে

ভাবে নেই অতিরিক্ত খরচ বা 82 খানা পিনার ব্যবস্থা এক্ষেত্রে ইসলামী বিধানের প্রতি পরিপূর্ণ লক্ষ্য রাখা হয় এতে কোন গান-বাজনা হয়না গানের আয়োজন করা হলে সামাজিকভাবে বয়কট করেন সবাই গ্রামের প্রতিটি কবর মাটির ইট বালু দিয়ে পাকা করা হয় না কোন ভিডিও নেই ওই গ্রামে সবাই কাজকর্ম করে উপার্জন করেন জানা

যায় সেখানে 90 বছরের পুরনো একটি মাদ্রাসা রয়েছে যেখান থেকে সাধারণ মানুষকে ক্লাবের দিকনির্দেশনা দেয়া হয় যে কোন ধরনের সমস্যা নিয়ে লোকজন মাদ্রাসায় হাজির হন আগে ওই মাদ্রাসার প্রভাবে গ্রামে এমন পরিবর্তন এসেছে বলে দাবি করেন মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ আমিন তিনি টানা 40 বছর ধরে ওই মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন আমীন পাকিস্তান

ভিত্তিক সংবাদ মাধ্যম উর্দুপয়েন্ট কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন আমাদের গ্রামের পরিবর্তন এমনিতেই আসেনি আমাদের মাদ্রাসায় শিক্ষক শিক্ষার্থীরা এ গ্রামে দাওয়াতী কাজ করেছেন মানুষের মাঝে সুন্দর ও সহজ ভাবে উপস্থাপন করেছেন ইসলামের বিধান মারার ক্ষেত্রে এ গ্রামের সবাই এক পথিক যার কারণে সবাইকে এক দিক নির্দেশনায় পথ দেখানো হয়েছে হাফেজ আমিন

বলেন আমাদের গ্রামের এক লোক তার পরিবারের এক সদস্য দের বিয়েতে গান বাজনা ব্যবস্থা করলেও ইবিতে গ্রামের কেউ যায়নি এমনকি তার নিকটাত্মীয়রা ও যায়নি গ্রামের পরিবর্তনের পেছনে সবার এমন নজির বিহীন একটি কারণ বলে মনে করেন তিনি তিনি বলেন গ্রামের কোন দোকানই বাড়িতে টিভি নেই হাতে গোনা কয়েকটি বাড়িতে আছে তবে

আমাদের মাদ্রাসা থেকে তাদের বলি দেওয়া আছে টিভি চালানোর নিয়ম মেয়ে দেখতে হবে কোনো পথচারী কোন বাড়ি থেকে টিভির শব্দ শুনতে পেলে সাথে সাথে তিনি দাঁড়িয়ে যান এবং ওই বাড়িতে গিয়ে লোকজনকে বোঝান এসব বিষয়ে গ্রামের কেউ কখনো বিতর্ক করেন না বলেও জানান তিনি বরং দুঃখ প্রকাশ করে অসামাজিক এবং ইসলামবিরোধী

কাজ থেকে বিরত থাকেন ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা পালনের পাশাপাশি সঠিক জীবনাচরণের দিকে লক্ষ্য রাখলে যে সবাই মিলে ভালো থাকা যায় তার প্রমাণ করেছে পাকিস্তানের একটি গ্রামের বাসিন্দারা গ্রামের নাম রসুলপুর গ্রামটি পাকিস্তানের উত্তর পূর্ব পাঞ্জাব প্রদেশের একেবারে প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত সাক্ষরতার হার শতভাগ অপরাধের 0% শুধু তাই নয় গত 100 বছরে ওই

গ্রামে কোন অপরাধের রেকর্ড নেই চট্টগ্রাম টি পুরো বিশ্বের জন্য আজ রোল মডেল হয়ে উঠেছেন সেখানকার সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের অচিনপুরের অধ্যক্ষ মেহতাব জাহান বলেন আমি 2 বছর আগে এখানে বদলি হয়ে এসেছি এখানকার মানুষের দায়িত্বশীলতার অসাধারণ নমুনা দেখে আমি রীতিমতো বিস্মিত এখানে রাস্তায় ময়লা ফেলে না পুরো গ্রামের কেউ ধূমপান

করে না রসুলপুরে জনসংখ্যা খুব বেশি নয় 23 হাজার অধিবাসীদের অধিকাংশ জাতিগত আহমদ আলী বেনু যাদের পূর্বপুরুষরা হাজার 933 থেকেও 934 সালে পাকিস্তানের বেলুচিস্তান প্রদেশে থেকে দক্ষিণ পাঞ্জাব জেলায় চলে আসেন এ সময় তাদের কোনো স্থায়ী উৎস ছিল না অতএব তারা এ শিক্ষাকে তাদের জীবিকার উৎস হিসেবে বেছে নেয় নেতা বলেন

নাম স্বাক্ষর করতে পারলেই যে সাক্ষরতার হার এখানে ঐ সংখ্যার কোন মূল্যায়ন নেই এই গ্রামের প্রত্যেককে অন্তত হাই স্কুলের পড়া শেষ করতে হবে অন্যথায় গ্রামের মুরুব্বীরা তাকে সমাজের অংশ নেয়ার অনুমতি দেয় না তিনি আরো বলেন এই গ্রামের সব নারীর শিক্ষিত এ কারণে শিশুরা চার থেকে পাঁচ বছর বয়সে পৌঁছে সাথে

সাথে তাদের শিক্ষা শুরু হয়ে যায় গ্রামটিতে একটি সংস্থা রয়েছে যারা পড়াশোনার খরচ বহন করতে পারে না তাদেরকে সহায়তা করে কোন থেকে যাতে কেউ শুনে না পরে সেই বিষয়টি দেখভাল করে রসুলপুরের বাসিন্দাদের সালে বলেন শুধু শতভাগ শিক্ষার হার ওই গ্রামের একমাত্র অর্জন নয় গত 100 বছরে একটিও ফৌজদারি মামলা হয়নি

গ্রাম থেকে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি বজায় রাখার ক্ষেত্রে কেউ সীমা অতিক্রম করার চেষ্টা করে না আমাদের শূন্য অপরাধ অর্জন করতে সক্ষম করেছে পাকিস্তানের শিক্ষামন্ত্রী মুরাদ বলেন এটি একটি প্রশংসনীয় প্রচেষ্টা যেখানে কমিউনিটি এংগেজমেন্টের মাধ্যমে শিক্ষার গুরুত্ব কে অত্যন্ত সতর্কতার সহানুভুতির সাথে ব্যবহার করা হয় আমরা বিভিন্ন স্থানে মডেলটি বাস্তবায়নের চেষ্টা করছি

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

পাকিস্তানের ফরসালাবাদে হোসাইনপুর

ফয়সালাবাদ (পাঞ্জাবি এবং উর্দু: فيرل آباد, উর্দু উচ্চারণ: / fɑːɪsˈlɑˌbɑːd //; ইংরেজি: / fɑːɪsɑːlˌbɑːd /), পূর্বে লায়লপুর নামে পরিচিত ছিল – পাকিস্তানের সবচেয়ে জনবহুল শহর, করাচি এবং লাহোরের পরে দ্বিতীয় স্থানে পাঞ্জাবের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের বৃহত্তম। ঐতিহাসিকভাবে ব্রিটিশ ভারতের মধ্যে প্রথম পরিকল্পিত শহরগুলির মধ্যে একটি, এটি দীর্ঘকাল আগে একটি মহানগরীতে বিকশিত হয়েছে। ফয়সালাবাদকে শহরের জেলা মর্যাদায় পুনর্গঠন করা হয়েছিল; 2001 স্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ (LGO) দ্বারা প্রবর্তিত একটি হস্তান্তর ) ফয়সালাবাদ জেলার মোট এলাকা হল 5,856 km2 (2,261 বর্গ মাইল) যেখানে ফয়সালাবাদ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (FDA) দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এলাকা হল 1,280 km2 (490 বর্গ মাইল)। 8 ফয়সালাবাদ এই অঞ্চলের কেন্দ্রীয় অবস্থান এবং সংযোগ সড়ক, রেল এবং বিমান পরিবহনের কারণে একটি প্রধান শিল্প ও বিতরণ কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। [৯] এটিকে “পাকিস্তার ম্যানচেস্টার” হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। n “। পাঞ্জাবের জিডিপিতে 10 শতাংশের বেশি অবদান রাখে এবং এর গড় বার্ষিক জিডিপি (নামমাত্র) $20.5 বিলিয়ন।

ভূগোল

ফয়সালাবাদ উত্তর-পূর্ব পাঞ্জাবের ঘূর্ণায়মান সমতল সমভূমিতে অবস্থিত। সমুদ্রসমতল থেকে এর গড় উচ্চতা ১৮৬ মিটার (৬১০ ফু)। শহরটি যথাযথভাবে প্রায় ১,২৩০ বর্গকিলোমিটার (৪৭০ মা২) এলাকা নিয়ে গঠিত, যেখানে শহুরে জেলার আয়তন ১৬,০০০ বর্গকিলোমিটারেরও (৬,২০০ মা২) বেশি। চেনাব নদী প্রায় ৩০ কিলোমিটার (১৯ মা) এবং রবি নদী ৪০ কিলোমিটার (২৫ মা) দক্ষিণ-পূর্ব দিকে প্রবাহিত হয়েছে। নিন্ম চেনাব খালটি ৮০% আবাদি জমিকে জল সরবরাহ করে যা এটিকে সেচের প্রধান উৎস বানিয়েছে। ফয়সালাবাদ উত্তরে চিনিওট এবং শায়খুপুর দ্বারা, পূর্বে শায়খুপুরা ও সহিওয়াল, দক্ষিণে সহিওয়াল ও টোবা টেক সিং এবং পশ্চিমে ঝাং দ্বারা বেষ্টিত।[৬]

জনসংখ্যা

ফয়সালাবাদ ব্রিটিশ ভারতের প্রথম পরিকল্পিত শহরগুলির মধ্যে একটি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যা ৩ বর্গকিলোমিটার (১.২ বর্গমাইল) আয়তনের ছিল।[৭] এটি প্রাথমিকভাবে ২০,০০০ লোকের বসবাসের জন্য তৈরি করা হয়েছিল। ১৯৪১ সালে নগরীর জনসংখ্যা ৬৯৯৩০ জন ছিল, যা ১৯৫৫ সালে বৃদ্ধি পেয়ে ১৭৯,০০০ জেন দাঁড়ায় (জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ১৫২.২%),[৮] এ বিশাল বৃদ্ধির বেশিরভাগ অংশটি ভারতের পূর্ব পাঞ্জাব এবং হরিয়ানা থেকে আসা মুসলিম শরণার্থীদের বসতি স্থাপনের জন্য দায়ী ছিল। ১৯৬১ সালে জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪২৫২৪৮ জনে, যাতে বৃদ্ধি পেয়েছে ১৩৭.৪%। ফয়সালাবাদ ১৯৪১ এবং ১৯৬১ সালের মধ্যে জনসংখ্যার ৫০৮.১% নিবন্ধন করে পাকিস্তানের জনসংখ্যার ইতিহাসে একটি রেকর্ড তৈরি করে। ১৯৬০-এর শিল্প বিপ্লব জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছিল।[৮] ১৯৬১ সালে জনসংখ্যা ছিল ৪২৫২৪৮ জন। ১৯৭২ সালের আদমশুমারি অনুসারে ফয়সালাবাদের জনসংখ্যা ছিল ৮৬৪,০০০ জন, যা জনসংখ্যায় পাকিস্তানের তৃতীয় বৃহত্তম শহর হিসাবে স্থান দিয়েছে। ১৯৮১ সালের আদম শুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ছিল ১,০৯২,০০০; তবে, ফয়সালাবাদ ডেভলপমেন্ট কর্তৃপক্ষ এই সংখ্যাটি ১,২৩২,০০০ বলে অনুমান করেছে।[৮] ২০১৭ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী নগরীর মোট জনসংখ্যা ছিল ৩,২০৩,৮৪৬ জন।[৯]

উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি

ফয়সালাবাদে জন্মগ্রহণকারী ক্রিকেটার সাঈদ আজমল
ভগৎ সিং (মুক্তিযোদ্ধা)
সাঈদ আজমল (ক্রিকেটার)
রমিজ রাজা (ক্রিকেটার)
নুসরাত ফাতেহ আলী খান (কাওয়ালী গায়ক)
রাহাত ফাতেহ আলী খান (কাওয়ালী গায়ক)

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Leave a Comment