নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে জিজ্ঞাসা

নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে জিজ্ঞাসা 2024

নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে জিজ্ঞাসা ডিপ্লোমা নার্সিং পড়ার জন্য আপনাকে এইচএসসি পরীক্ষা উওীর্ণ হতে হবে।আপনি যকোন বিভাগ নিয়ে পড়ে ডিপ্লোমা নার্সিং পরীক্ষার আবেদন করার সুযোগ পাবেন।তবে ভর্তি পরীক্ষার জন্য আজকাল বাজারে বেশ কয়েক ধরনের বই পাওয়া যায়।আপনার একমাএ উদ্দেশ্যে যদি থাকে নার্সিং তাহলে এইচএসসি পরীক্ষার পর পর ই পড়া শুরু করে দিবেন।

এতে করে আপনার পরীক্ষার প্রস্তুতি ভালো হবে।সরকারী কলেজে ভর্তি হতে পারার জন্য অনেকটা উপযোগী হবে।আপনি একটা বই পড়ে কখনোই ভালো কিছু আশা করতে পারেন না। তাই আপনাকে ২-৩ টি বই পরে প্রস্তুতি নিতে হবে।

আপনি বিভিন্ন কারেন্ট এফেয়ারস নাম বই গুলো সংগ্রহ করে পড়া শুরু করে দিতে পারেন।মনে রাখবেন নার্সিং পরীক্ষার সরকারি কলেজ ভর্তি হওয়ার জন্য ৮০-৯০ নম্বর পেতে হবে।

আপনি নার্সিং পড়ার জন্য যে বই গুলো পরতে পারেন তা হলো নিউরন,প্রফেসরএইসব বই পড়তে পারেন। পাশাপাশি কারেন্ট এফেয়ারস,সাধারন জ্ঞান, ৯-১০ শ্রেণির বিজ্ঞান, ইংরেজি ২য় পএ বইগুলো পড়তে পারেন।

আশা করি আমার লেখাগুলো আপনার কাজে আসবে।লেখাগুলো ভুল হলে নিজ দায়িত্বে সংশোধন করে নিবেন

নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা 2023 – 2024 নিয়ে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা

প্রশ্নঃ ১। নার্সিং ভর্তি বিজ্ঞপ্তি সহায়তা 2023 – 2024 কবে প্রকাশিত হবে?

উত্তরঃ বিগত বছরের অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা 2023 – 2024 এর সার্কুলার আগামী 2024 সালের এপ্রিল মাসে দিতে পারে।

প্রশ্নঃ ২। পরীক্ষা কবে হবে?

উত্তরঃ  বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর, আবেদনের তারিখ, প্রবেশপত্র তোলার তারিখ এবং নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার তারিখ সব উল্লেখ করে দেওয়া থাকবে। বলা যায় যে, সার্কুলার প্রকাশের ২২দিন বা ১ মাস পর যেকোন শুক্রবার নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে, সে হিসেবে মে মাসে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে। আর নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার সারকুলার বা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সাথে সাথে আমরা সঠিক ভাবে পরীক্ষার তারিখ আপনাদের জানাতে পারবো।

প্রশ্নঃ ৩। আচ্ছা, ডিপ্লোমা; বিএসসি; মিডওয়াইফারি পরীক্ষা কি এক সাথে বা একই দিনে হয়?

উত্তরঃ যেহেতু মেডিকেলের মত গুচ্ছ পদ্ধতিতে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা একই দিনে, একই সময়ে, একযোগে এবং একই প্রশ্নে অনুষ্ঠিত হয়। তাই বিএসসি, ডিপ্লোমা ও মিডওয়াইফারি পরীক্ষা একই দিনে, একই সময়ে অনুষ্ঠিত হয়। তাই, যে কোনো একটিতে পরীক্ষা দিতে পারবেন।

প্রশ্নঃ ৪। প্রশ্ন কি একই হয় এবং কেমন হয়?

উত্তরঃ বিএসসি, ডিপ্লোমা ও মিডওয়াইফারির প্রশ্ন আলাদা আলাদা হয়। পরীক্ষার্থী যেই কেন্দ্রেই পরীক্ষা দেয় না কেনো বাংলাদেশের সকল কেন্দ্রে বিএসসিদের প্রশ্ন একই, সকল কেন্দ্রে ডিপ্লোমাদের এবং মিডওয়াইফারিদের প্রশ্ন একই। আর প্রশ্ন খুব সহজ বা কঠিন হয় না। মেডিকেল বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা থেকে তুলনামূলক ভাবে সহজ হয়।

প্রশ্নঃ ৫। কোন কলেজ/ইনস্টিটিউটে কম নম্বরে চান্স হয়?

উত্তরঃ আবেদন করার সময় পছন্দের পর্যায়ক্রমে সবগুলো নার্সিং কলেজ/ইনস্টিটিউট চয়েস দেওয়া যায়। ঢাকায় বিএসসি নার্সিং কলেজ ২ টি (ঢাকা নার্সিং কলেজ এবং কলেজ অফ নার্সিং, শের ই বাংলা নগর)। এবং ডিপ্লোমা ইন নার্সিং & মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট ১ টি (মিটফোর্ড নার্সিং ইন্সটিটিউট, ঢাকা)।

এই গুলোতে চান্স পেতে হলে বেশি মার্ক পেতে হবে। ঢাকার বাইরে তুলনামূলক ভাবে অল্প নম্বর পেয়ে চান্স পাওয়া যায়। বিগত বছরগুলোর অভিজ্ঞতা থেকে বলা যায়, মেয়েদের জন্য ৮০+ পেলে চান্স পাওয়া আশা করা যায়। কিন্তু, ছেলেদের চান্স পেতে হলে ৯০+ মার্ক পেতে হয়।

প্রশ্নঃ ৬। আলাদা আলাদা ভাবে পরীক্ষা হবে নাকি একই সাথে?

উত্তরঃ একই দিনে, একই সময়ে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আপনি যেকোনো একটি কেন্দ্রে পরীক্ষা দিলেই হলো। পরীক্ষার কেন্দ্র এডমিট কার্ডে লেখা থাকবে।
যেই কেন্দ্রে পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক/সুবিধা হয়, সেখানেই পরীক্ষা দিতে পারবেন। আপনার প্রাপ্ত নম্বর এবং কলেজ/ইন্সটিটিউট চয়েস এর পর্যায়ক্রমের উপর নির্ভর করে আপনি কোন নার্সিং কলেজ/ইনস্টিটিউটে চান্স পাবেন।

প্রশ্নঃ ৭। পরীক্ষায় কি নেগেটিভ মার্কিং আছে?

উত্তরঃ নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্কিং নেই। অর্থাৎ ভুল উত্তর দাগালে তার জন্য কোনো মার্ক/নম্বর কাটা যাবে না/মার্ক মাইনাস করা হবে না।

প্রশ্নঃ ৮। কীভাবে পড়লে চান্স পাওয়া যায়?

উত্তরঃ সর্বপ্রথম মূল বই পড়ুন। এবং সহায়ক হিসেবে ১/২/৩ টি গাইড (সাধ্যমতো) পড়তে পারেন। আমাদের সাইডে দেওয়া আছে

প্রশ্নঃ ৯। নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন বলেন?

উত্তরঃ নার্সিং ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন।
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স এন্ড মিডওয়াইফারি+ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি:
বাংলা- ২০
ইংরেজি- ২০
সাধারণ গণিত- ১০
সাধারণ জ্ঞান- ২৫
সাধারণ বিজ্ঞান – ২৫
মোট= ১০০ নম্বর
বিএসসি ইন নার্সিং:
বাংলা- ২০
ইংরেজি- ২০
সাধারণ গণিত- ১০
সাধারণ জ্ঞান- ২০
সাধারণ বিজ্ঞান (পদার্থ, রসায়ন, জীব) – ৩০
মোট= ১০০ নম্বর

প্রশ্নঃ ১০। মানবিক ও বাণিজ্য বা কারিগরি বা উন্মুক্ত শাখা থেকে নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া যায় কি?

উত্তরঃ অবশ্যই। মানবিক, বাণিজ্য, বিএম, কারিগরি ও উন্মুক্ত থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় 2023অথবা 2024 ইংরেজি সালে এবং এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় 2023 অথবা 2024 ইংরেজি সালে যেকোন বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হতে হবে। এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় সর্বমোট নূন্যতম জিপিএ (GPA) ৬.০০ থাকতে হবে। তবে কোন একটি পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ ২.৫০ এর কম গ্রহণযোগ্য হবে না। কিন্তু বিএসসি তে পারবেন না।

প্রশ্নঃ ১১। ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি এই দুইটার মধ্যে পার্থক্য কি?

উত্তরঃ ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারির মধ্যে পার্থক্যঃ
মিডওয়াইফারি বা Midwifery একটি ইংরেজি শব্দ, বাংলায় এর অর্থ ধাত্রীবিদ্যা। অর্থাৎ আপনি যদি মা ও শিশুর স্বাস্থ্য এবং বেবি ডেলিভারি রিলেটেড নার্স হতে চান, তাহলে আপনি মিডওয়াইফারিতে আবেদন করতে পারেন।
মিডওয়াইফারি কোর্সের নার্সদের Midwives বা বাংলায় প্রশিক্ষিত ধাত্রী বলা হয়। একজন মিডওয়াইফ ফ্যামিলি প্লানিং, প্রসবপূর্ব-কালীন, গর্ভ-কালীন এবং গর্ভ-পরবর্তী সময়ে এবং নবজাতকের স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে থাকেন।

ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি হচ্ছে তিন বছর মেয়াদি একটি নার্সিং কোর্স।
এই কোর্সটি সম্পন্ন করার পরে আপনি হাসপাতালের যেকোনো ইউনিটের নার্স হতে পারবেন। উদাহরণ স্বরূপ: ICU Nurse, CCU Nurse, Emergency Nurse, OT Nurse ইত্যাদি।

আরেকটি পার্থক্য হচ্ছে আসন সংখ্যা নিয়ে।সরকারি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এই কোর্সে ৪৩ টি ইন্সটিটিউটে মোট আসন ২৫৮০ টি। অপরদিকে সরকারি ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সে ৩৮ টি ইন্সটিটিউটে মোট আসন ৯৭৫ টি।

বেসরকারি ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য ১৬৫ টি ইন্সটিটিউট রয়েছে। অপরদিকে, ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সের জন্য বেসরকারি ভাবে মোট ১৭ টি মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট রয়েছে।
কম বেশি হবে পরে কারণ প্রতি বছর মিডওয়াইফারি ইন্সটিটিউট ও সরাকরি হাসপাতলে সংক্যা বাড়ছে
এখন আপনি সিদ্ধান্ত নিন, আপনি কোনটায় আপনার আগ্রহ এবং কোন কোর্সে আবেদন করবেন। আপনি কি নার্স নাকি Midwives হতে চান?

প্রশ্নঃ ১২। বেসরকারি নার্সিং কলেজে বা ইন্সটিটিউটে ভর্তির নিয়ম কি?

উত্তরঃ নার্সিং ভর্তি পরীক্ষায় ৪০ বা তার বেশি নম্বর পেলে, আপনার ইচ্ছেমতো বেসরকারি নার্সিং কলেজ বা ইন্সটিটিউটে ভর্তি হতে পারবেন।

নার্সিং পড়ার আগে বিষয় অবশ্যই জেনে নিন !

নার্সিং স্কুল চ্যালেঞ্জিং তা নিয়ে কোনও প্রশ্ন নেই । আগাগোড়াই ক্যারিয়ার এর বিষয়ে যদি আপনার সপ্ন থাকে নার্স হওয়ার বা নার্সিং ফিল্ড এ কিছু করে দেখানোর তবে আজ থেকেই নার্সিং পরীক্ষার জন্য প্রস্তুত হন এবং নার্সিংয়ের সফল ক্যারিয়ারের জন্য আপনার অবশ্যই বেশ কিছু বিষয় জেনে রাখা উচিত । এমন সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও উপদেশ নিয়েই আজকের উপস্থাপনা আমাদের ।

১. নার্সিং পরীক্ষা স্টাডি গাইড অনুসরণ করুন:

আপনার নার্সিং পড়ার প্রথম ধাপ টি হলোপরীক্ষা দেওয়া । সাধারণত ক্লাস 11 ও 12 বোর্ডের সিলেবাস এর বাছাই করা হয় তাই আপনার সর্বপ্রথম কাজ সিলেবাস এর দরকারি বিষয় গুলি কে ভালোভাবে অধ্যয়ন করে আপনার সামনের পরীক্ষার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে তোলা ।
এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে আপনি নার্সিং এ ভর্তি হতে পারবেন।

২. প্রতিদিন অল্প অধ্যয়ন:

আপনি নিজের মনকে আগে থেকেই স্থির করে রাখুন কারণ এরপর আপনার জিবনে আরো চ্যালেঞ্জ আসতে চলেছে । আপনার নার্সিং স্টাডিতে প্রতিদিন কিছুটা সময় ব্যয় করতে হবেই । এমনকি এটির জন্য আপনাকে বেশ অনেক কাজ বাদ দিতে হতে পারে।

আপনি যদি ভেবে থাকেন পুরো সপ্তাহের পড়া উইকেন্ড এ মানেজ করে নেবেন সেটা সম্ভব হবে না কারণ এই ফিল্ড এ বিভিন্ন ধরনের অ্যাসাইনমেন্টের পাশাপাশি প্রেসনটেশন এর ও ব্যাপার আছে সেগুলোকে টাইম দিতে গিয়ে পরে যাতে আপনাকে হিমসিম না খেতে হয় তাই আগে ভাগেই নিজের প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন করে রাখুন।

৩. ক্লাস এর পড়া তে ফোকাস করা:

ক্লাস এর্ পড়া গুলো এর্ উপর ফোকাস করার পাশাপাশি
আপনার প্রশিক্ষকরা প্রতি সপ্তাহে অনেকগুলি অধ্যায় পড়ার জন্য আপনাকে উপদেশ দিতে পারে এই বিষয় গুলি মাথায় রাখবেন , পাশাপাশি বাইরের সংস্থাগুলি পর্যালোচনা করার চেষ্টা করুণ। প্রতিটি শব্দ মনোযোগ সহকারে পড়ার চেষ্টা করতে হবে ,নার্সিং স্টাডি গাইড করার জন্য যথাযথ বই পাওয়া নাও যেতে পারে সেটি মাথায় রাখবেন তাই আপনার ক্লাস চলা কালীন সময় আপনার শিক্ষক মন্ডলীর কাছ থেকে যতটা পারবেন আপনাকে তথ্য সংগ্রহ করে নিতে হবে।

সম্পূর্ণ সিলেবাস তৈরি করতে আপনার পরবর্তী কালে সমস্যা হতে পারে তাই সেইক্ষেত্রে প্রশিক্ষক কোন কোন বিষয়গুলি পর্যালোচনা করার ক্ষেত্রে বেশি সময় ব্যয় করেন? ক্লাসে আবদ্ধ মূল পয়েন্টগুলি কী কী? এই ক্ষেত্রগুলিতে আপনাকে দৃষ্টি পাত করতে হবে।

৪. কর্মের পদক্ষেপে বিবেচনা করুন, তথ্যগুলি :

ভবিষ্যত নার্সদের পক্ষে এটি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে রোগীর শারীরবৃত্তীয় ক্ষেত্রে কী কি বিষয় ঘটে থাকে। তবে এই বিষয় গুলি, রোগী শুনতে বা আপনার কোনো কেয়ার নিতে অনেকসময় আগ্রহী থাকেন না – তিনি বা সে কেবল আরও ভাল বোধ করতে চান। আপনি যখন নার্সিং পরীক্ষার জন্য অধ্যয়ন করছেন, তখন নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন, আপনি কীভাবে এই রোগীদের সাহায্য করতে পারেন ? আপনি একজন উন্নত নার্সের পাশাপাশি আরও ভাল একজন শিক্ষার্থী হয়ে উঠবেন।

আগে থেকেই জেনে রাখুন নার্সিং ট্রেনিং এর সময় রোগীর বিভিন্ন বর্জ্য পরিষ্কার এর পাশাপাশি আপনাকে অনেক কিছুই করতে হতে পারে । তাই নিজের মন কে দৃঢ় করুন ।

৫. একটি অধ্যয়ন গ্রুপ গঠন:

একটি অধ্যয়ন গ্রুপ গঠন: সমবয়সী বন্ধু দের সাথে একসাথে দল গঠন করে পড়াশোনা করা অনেক উপকারী। অন্যের সাথে অধ্যয়ন উৎসাহ এবং নৈতিক সমর্থন সরবরাহ করতে সহায়তা করে। আপনার কয়েকজন সহকর্মী নার্সিং শিক্ষার্থীদের সাথে একত্রিত হতে হবে ( তিনজনের গ্রুপ সবচেয়ে কার্যকর) এবং অধ্যয়নের টিপস ভাগ করে নিতে হবে । সেলফ স্টাডি করার চেয়ে গ্রুপ হিসাবে পড়লে আপনার পড়ার সময় ও কমবে ।

প্রাইভেট টিচার নেওয়ার সেরকম সুযোগ পরবর্তীকালে আপনি পাবেন না । কলেজ ক্লাস তার পর হসপিটালের ওয়ার্ড এ পেশেন্ট দের কাজ কর্ম করবার পর দিনের শেষে খুব ই অল্প সময় আপনাদের কাছে থাকতে পারে । তাই কম সময়ে তাড়াতাড়ি নিজের সিলেবাস কমপ্লিট করতে গ্রুপ স্টাডি র প্রয়োজন সেটা নিহসন্দেহ জনক ।

নার্সিং সাধারণ জিনিস নয় । মানুষের সেবা করাই নার্স দের উদ্দেশ্য হওয়া উচিত । যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং এই কোর্সে এ আসবার আগে এর খুঁটিনাটি নিয়ে ভালোভাবে নেরে দেখুন । নিজের মনকে স্থির করুন এবং শক্ত করুন পরবর্তী চ্যালেঞ্জ গুলির জন্য ।

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Leave a Comment