ডিপ্লোমা -ইন -ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ঃপদার্থ বিজ্ঞান

ডিপ্লোমা -ইন -ইঞ্জিনিয়ারিং ( সিভিল বিভাগ)
বিষয়ঃপদার্থ বিজ্ঞান
আলোচ্য বিষয়: আলোর প্রাথমিক ধারনা এবং দীপ্তিমিতি।
সেমিস্টার: ২য়
শিক্ষকের নাম: মাহাবুবা সিদ্দিকা ।

আলোক রশ্মিঃ
● আলো এক প্রকার শক্তি – যা চোখে প্রবেশ করে দর্শনের অনুভূতি জাগায়।
● বায়ুতে বা শূন্যস্থানে অালোর গতি – ৩x১০^৮ মিটার/সেকেন্ড।
● সবচেয়ে ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যর বিকিরণ – গামারশ্মি।
● সর্ববৃহৎ তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেতার তরঙ্গ।
● পারমাণবিক বিষ্ফোরণের ফলে উৎপন্ন হয় – তেজস্ক্রিয় গামা রশ্মি।
● রঙিন টেলিভিশন হতে বের হয় ক্ষতিকর – গামা রশ্মি।
● শরীরের ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে – অতিবেগুনি রশ্মি।
● সূর্য ও কঠোর অাগুন থেকে বিকীর্ণ তাপ নির্গত হয় – অবলোহিত রশ্মি।
● টেলিভিশন ও রাডারে ব্যবহৃত হয় – মাইক্রোওয়েব।
● বাংলাদেশে টিভি সম্প্রচারের ক্ষেত্রে Audio Signal পাঠানো হয় –

Frequency Modulation

● অালোর উৎপত্তির কারণ – পরমাণুর ইলেকট্রন।
● অালো কোনো মাধ্যমে একবছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে বলে – অালোকবর্ষ বা Light year.
● অালোর গতিতে চললে পৃথিবী হতে চাঁদে পৌঁছাতে সময় লাগবে – ১.৫ সেকেন্ড।
● একটি বাতি কি পরিমাণ অালো দেয় বা কোন পৃষ্ঠে কিভাবে অালো পড়লে সেটি কেমন উজ্জ্বল দেখায় এসব নিয়ে যে অালোচনা হয় তাকে বলে – দীপ্তিমিতি।
● অালোর বিভিন্ন তত্ত্ব =
➺ কণা তত্ত্ব (১৬৭২) – স্যার অাইজ্যাক নিউটন।
➺ তরঙ্গ তত্ত্ব (১৬৭৮) – হাইগেন
➺ তড়িৎ চৌম্বক তত্ত্ব (১৮৬৪) – ম্যাক্সওয়েল
➺ কোয়ান্টাম তত্ত্ব (১৯০০) – ম্যাক্স প্লাঙ্ক
● বর্ণালীতে ১০^-১১ মিটারের চেয়ে ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সকল বিকিরণই – গামা রশ্মি।
● গামা রশ্মির শক্তি দৃশ্যমান অালোর চেয়ে – পঞ্চাশ হাজার গুণ বেশি।
● ফটো তৎক্রিয়া ব্যাখ্যা করেন – বিজ্ঞানী অাইনস্টাইন।

বায়ুতে বা শূন্যস্থানে আলোর গতি – ৩x১০^৮ মিটার/সেকেন্ড।

সবচেয়ে ক্ষুদ্র তরঙ্গদৈর্ঘ্যর বিকিরণ – গামারশ্মি।

সর্ববৃহৎ তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বিকিরণ – বেতার তরঙ্গ।

পারমাণবিক বিষ্ফোরণের ফলে উৎপন্ন হয় – তেজস্ক্রিয় গামা রশ্মি।

রঙিন টেলিভিশন হতে বের হয় ক্ষতিকর – রঞ্জন রশ্মি।

শরীরের ত্বকে ভিটামিন ডি তৈরিতে সাহায্য করে – অতিবেগুনি রশ্মি।

সূর্য ও কঠোর অাগুন থেকে বিকীর্ণ তাপ নির্গত হয় – অবলোহিত রশ্মি।

টেলিভিশন ও রাডারে ব্যবহৃত হয় – মাইক্রোওয়েব।

বাংলাদেশে টিভি সম্প্রচারের ক্ষেত্রে Audio Signal পাঠানো হয় – Frequency Modulation

আলোক রশ্মি | ১১। আলোর উৎপত্তির কারণ – পরমাণুর ইলেকট্রন।

আলো কোনো মাধ্যমে একবছরে যে দূরত্ব অতিক্রম করে তাকে বলে – আলোকবর্ষ বা Light year.

আলোর গতিতে চললে পৃথিবী হতে চাঁদে পৌঁছাতে সময় লাগবে – ১.৫ সেকেন্ড।

একটি বাতি কি পরিমাণ আলো দেয় বা কোন পৃষ্ঠে কিভাবে আলো পড়লে সেটি কেমন উজ্জ্বল দেখায় এসব নিয়ে যে আলোচনা হয় তাকে বলে – দীপ্তিমিতি।

আলোর বিভিন্ন তত্ত্ব : ➺ কণা তত্ত্ব (১৬৭২) – স্যার অাইজ্যাক নিউটন। ➺ তরঙ্গ তত্ত্ব (১৬৭৮) – হাইগেন ➺ তড়িৎ চৌম্বক তত্ত্ব (১৮৬৪) – ম্যাক্সওয়েল ➺ কোয়ান্টাম তত্ত্ব (১৯০০) – ম্যাক্স প্লাঙ্ক

বর্ণালীতে ১০^-১১ মিটারের চেয়ে ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের সকল বিকিরণই – গামা রশ্মি।
গামা রশ্মির শক্তি দৃশ্যমান আলোর চেয়ে – পঞ্চাশ হাজার গুণ বেশি।

ফটো তৎক্রিয়া ব্যাখ্যা করেন – বিজ্ঞানী অাইনস্টাইন।

আলোক রশ্মির সর্বনিম্ন শক্তি সম্পন্ন কণিকাকে বলে – ফোটন।

কোনো কোনো ধাতুর উপর আলো পড়লে তাৎক্ষণিক ইলেকট্রন নির্গত হয়, একে বলে – ফটো তড়িৎ ক্রিয়া।
কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে ফটো তড়িৎ ক্রিয়ার ব্যখ্যা জন্য নোবেল পুরস্কার পান – আইনস্টাইন।

তড়িৎ চৌম্বক বিকিরণ বা তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গের সমগ্র পরিসরকে তরঙ্গদৈর্ঘ্যের বা কম্পাংকের ভিত্তিতে কয়েকটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে, একে বলে – তড়িৎ চৌম্বক বর্ণালী।
বিভিন্ন তড়িৎ চৌম্বক তরঙ্গের দৈর্ঘ্য : ➺ গামারশ্মি – ১০^-১১ মিটার চেয়ে ছোট। ➺ এক্সরে – ১০^-১১ মিটার থেকে ১০^-৮ মিটার। ➺ অতিবেগুনি রশ্মি – ১০^-৯ মিটার থেকে ৩.৫x১০^-৭ মিটার। ➺ দৃশ্যমান আলো – ৪x১০^-৭ মিটার।

Leave a Comment