জি আই (GI) কি?, বাংলাদেশের জি আই পণ্য সমূহ,জিআই কী ও কেন?, জি আই: বাংলাদেশের ভৌগলিক নির্দেশক স্বীকৃতি পাওয়া

জি আই (GI) কি?, বাংলাদেশের জি আই পণ্য সমূহ,জিআই কী ও কেন?, জি আই: বাংলাদেশের ভৌগলিক নির্দেশক স্বীকৃতি পাওয়া, জি আই (GI) পণ্য কি ? বাংলাদেশের জি আই পণ্য কয়টি ?

জি আই কি?

জি আই হল ভৌগলিক নির্দেশক চিহ্ন যা কোন পণ্যের একটি নির্দিষ্ট উৎপত্তিস্থলের কারণে এর খ্যাতি বা গুণাবলী নির্দেশ করতে ব্যবহৃত হয়। একটি GI তে সাধারণত উৎপত্তিস্থলের নাম (শহর, অঞ্চল বা দেশ) অন্তর্ভুক্ত থাকে। GI এর পূর্ণরুপ হল  Geographical indication ভৌগলিক নির্দেশক। জি আই পণ্যের স্বীকৃতি দানকারী প্রতিষ্ঠান হলো WIPO (world intellectual property organization)।

বাংলাদেশের জি আই পণ্য

২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত, বাংলাদেশের জিআই পণ্য সর্বমোট ১২ টি। যেমন জামদানি, ইলিশ, চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম, বিজয়পুরের সাদা মাটি, দিনাজপুর কাটারীভোগ, কালিজিরা, রংপুরের শতরঞ্জি, রাজশাহী সিল্ক, ঢাকাই মসলিন, বাগদা (চিংড়ি), ফজলি আম এবং সর্বশেষ স্বীকৃতি প্রাপ্ত জি আই পণ্য শেরপুরের তুলশীমালা ধান।


আরো ও সাজেশন:-

১. জামদানি:

বাংলাদেশের প্রথম স্বীকৃতিপ্রাপ্ত জি আই বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হচ্ছে  জামদানি।এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (BSCIC)।

নিবন্ধিত হয়: ১ সেপ্টেম্বর ২০১৫।

সনদ প্রাপ্তি: ১৭ নভেম্বর ২০১৬।

২. ইলিশ:

দ্বিতীয় ভৌগলিক নিদের্শক (জিআই) পণ্য হলো ‘ইলিশ’। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান হল মৎস্য অধিদপ্তর।

নিবন্ধিত হয়: ১৩ নভেম্বর ২০১৬।

সনদ প্রাপ্তি: ১৭ আগষ্ট ২০১৭।

৩. চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম:

তৃতীয় ভৌগলিক নিদের্শক (জিআই) পণ্য হল ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জের খিরসাপাত আম’। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI)।

নিবন্ধিত হয়: ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।

সনদ প্রাপ্তি: ২৭ জানুয়ারি ২০১৯।

৪. বিজয়পুরের সাদা মাটি:

চতুর্থ ভৌগলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য ‘বিজয়পুরের সাদা মাটি’। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, নেত্রকোনা।

নিবন্ধিত হয়: ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।

সনদ প্রাপ্তি: ১৭ জুন ২০২১।

৫. দিনাজপুর কাটারীভোগ:

পঞ্চম ভৌগলিক নিদের্শক (জিআই) পণ্য ‘দিনাজপুর কাটারীভোগ’। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (BRRI)।

নিবন্ধিত হয়: ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।

সনদ প্রাপ্তি: ১৭ জুন ২০২১।

৬. বাংলাদেশ কালিজিরা:

ষষ্ঠ ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য ‘কালিজিরা’। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান :বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (BRRI)।

নিবন্ধিত হয়: ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।

সনদ প্রাপ্তি : ১৭ জুন ২০২১।

৭. রংপুরের শতরঞ্জি:

সপ্তম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য ‘রংপুরের শতরঞ্জি’। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প।

নিবন্ধিত হয়: ১১ জুলাই ২০১৯।

সনদ প্রাপ্তি : ১৭ জুন ২০২১।

৮. রাজশাহী সিল্ক:

অষ্টম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য ‘রাজশাহী সিল্ক’। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ রেশম উন্নয়ন বোর্ড (BSDB)।

নিবন্ধিত হয়: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭।

সনদ প্রাপ্তি: ১৭ জুন ২০২১।

৯. ঢাকাই মসলিন:

নবম ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য ‘ঢাকাই মসলিন’। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ তাঁত বোর্ড (BHB)।

নিবন্ধিত হয়: ২ জানুয়ারি ২০১৮।

সনদ প্রাপ্তি: ১৭ জুন ২০২১।

[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

১০. বাগদা চিংড়ি:

দশম ভৌগলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য ‘বাংলাদেশের বাগদা চিংড়ি’। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান মৎস অধিদপ্তর।

নিবন্ধিত হয়: মে ২০১৯।

সনদ প্রাপ্তি: ২৪ এপ্রিল ২০২২।

১১. ফজলি আম:

এগারোতম ভৌগলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্য ফজলি আম। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান ফল গবেষণা ইনস্টিটিউট রাজশাহী। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান ফল গবেষণা কেন্দ্র ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি এসোসিয়েশন। 

নিবন্ধিত হয়: ৯ মার্চ ২০১৭।

সনদ প্রাপ্তি: ২৫ এপ্রিল ২০২৩।

১২. শেরপরের তুলশীমালা ধান:

বারোতম জিআই পণ্য শেরপুরের তুলশীমালা ধান। আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান জেলা প্রশাসক, রংপুর। 

নিবন্ধিত হয়: ১১ এপ্রিল ২০১৮।

সনদ প্রাপ্তি: ১২ জুন ২০২৩।

১৩. বগুড়ার দই:

প্রায় আড়াইশ বছরের ঐতিহ্যবাহী বগুড়ার দইয়ে নতুন করে মাইলফলক সৃষ্টি হলো। বিখ্যাত এই সরার দই অর্জন করেছে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই)। এর পাশাপাশি শেরপুরের তুলসীমালা ধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া ও আশ্বিনা আম জিআই স্বীকৃত পেয়েছে। এতে জেলার দই ব্যবসায়ীরা নতুন সম্ভাবনার আলো দেখছেন। বিশ্ববাজারে বিখ্যাত এই দই তুলে ধরতে প্রয়োজন আন্তর্জাতিকমানের বিমানবন্দর, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল। এ জন্য সরকারের সব ধরনের সহযোগিতা চান বগুড়ার দই ব্যবসায়ীরা।

গত ২৬ জুন এক সভায় শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) যাচাই-বাছাই শেষে বগুড়ার দইকে জিআই হিসেবে অনুমোদন দেয়। এ নিয়ে দেশের ১৫টি পণ্য জিআই স্বীকৃতি পেল।

শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের (ডিপিডিটি) ডেপুটি রেজিস্ট্রার জিল্লুর রহমান দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘জিআই স্বীকৃতি পাওয়ার জন্য প্রথমে আবেদন করতে হয়। জিআই পেতে হলে কোনো গোষ্ঠিকে আবেদন করতে হয়। পণ্যে জিআই স্বীকৃতি পেতে হলে আবেদন করতে পারে ব্যবসায়ী সমিতি, কার্টেল না হলে অবশেষে সরকারি সংস্থা। আবেদন করার পরে আমাদের পরীক্ষক এটা পরীক্ষা করেন। যদি কাগজের ঘাটতি থাকে তাহলে আমরা জানিয়ে দেই। এর পরে যখন ফুলফিল হয়ে যায় তখন আমরা বিজিপ্রেসে পাঠাই। এটা গেজেট হিসেবে প্রকাশ পায়। এটাকে বলে জি আই জার্নাল। এর পরে ২ মাস সময় থাকে। এই সময় দেখা হয় কারো কোনো আপত্তি আছে কিনা। যদি কারো কোনো আপত্তি থাকে। তাহলে অন্য পদ্ধতিতে যায়। আপত্তি মেটানোর আইনি ব্যবস্থা নেয়া হয়। আর যদি আপত্তি না থাকে। ২ মাস পরে আইনিভাবে সার্টিফিকেট ইস্যু করতে আমাদের আর কোনো বাধা থাকে না। তখন যারা আবেদন করেছে তাদের একটি ফি দিতে হয়। ফি দিলে আমরা সার্টিফিকেট দিয়ে দেই। বগুড়ার বিখ্যাত সরার দই এ আমরা সার্টিফিকেট ইস্যু করে ফেলেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘বগুড়ার বিখ্যাত সরার দইয়ের জন্য আবেদন করেছে বগুড়ার রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। আমরা এই সার্টিফিকেট ইস্যু করেছি ২৫ জুন। সেদিন আরো তিনটি পণ্যের স্বীকৃতি দিয়েছি সেগুলো হচ্ছে শেরপুর জেলার তুলসীমালা ধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া ও আশ্বিনা আম। এই নিয়ে বাংলাদেশের জি আই পণ্য হলো ১৫টি।’

ডিপিডিটি সূত্র জানায়, আন্তর্জাতিক মেধাস্বত্ববিষয়ক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল প্রোপার্টি রাইটস অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউআইপিও) নিয়ম মেনে শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন ডিপিডিটি জিআই পণ্যের স্বীকৃতি ও সনদ দিয়ে থাকে। ২০১৩ সালে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন হয়। ২০১৫ সালে আইনের বিধিমালা তৈরির পর জিআই পণ্যের নিবন্ধন নিতে আহ্বান জানায় ডিপিডিটি। কোনো একটি দেশের নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের মাটি, পানি, আবহাওয়ার প্রেক্ষাপটে সেখানকার জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি যদি কোনো একটি পণ্য উৎপাদনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, তাহলে সেটিকে সেই দেশের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়। সাধারণত প্রাকৃতিক, সাংস্কৃতিক ও উৎপাদনভিত্তিক পন্যের জিআই স্বীকৃতি মেলে।

বাংলাদেশের প্রথম স্বীকৃতিপ্রাপ্ত জিআই বা ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য জামদানি শাড়ি। ২০১৬ সালের ১৭ নভেম্বর এটি সনদ পায়। এটির আবেদনকারী ও সনদপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন।

এদিকে বগুড়ার দইয়ে জিআই পাওয়ার পর থেকে উল্লসিত জেলার ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, বেশ কয়েক বছর ধরে এই স্বীকৃতি নিয়ে কাজ চলছিল। অবশেষে সেই স্বীকৃতি মিলেছে। ফলে বগুড়ার দই শিল্পটির নতুন দ্বার উন্মোচন হতে যাচ্ছে।

ব্যবসায়ীদের জানান, বগুড়ায় দৈনিক অন্তত এক কোটি টাকার দই বিক্রি হয়। দেশের ভিতরে তারা সব ধরনের সক্ষমতা অর্জন করেছেন। এমনকি স্থানীয় মানুষদের মাধ্যমে বহু আগেই দই বিভিন্ন দেশে গিয়েছে। সেখানে সুনামও কুড়িয়েছে বগুড়ার দই। কিন্তু বাণিজ্যিকভাবে বিদেশে পাঠাতে গেলে তাদের অবশ্যই প্রয়োজন রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল বা ইপিজেড ও আন্তর্জাতিক মানের বিমান বন্দর।

তারা বলছেন, এতে শুধু দই ব্যবসায়ীরা উপকৃত হবেন না। এসব সুবিধা পেলে বগুড়া থেকে প্রচুর দক্ষ শ্রমিক বিদেশে পাঠানো সম্ভব। পাশাপামি এখানকার কৃষি যন্ত্রাংশ, আলুও রপ্তানি হবে। সেগুলো বিশ্ব দরবারে পৌঁছান যাবে। প্রসরতি হবে রাষ্ট্রের অর্থনীতি।

বগুড়ায় দইয়ের বাজারে নাম কুড়িয়েছে এশিয়া সুইটস। মো. নুরুল বাশার চন্দন, নুরুল আলম টুটুল ও নুরুল হুদা তিলক এই তিন ভাইয়ের হাতে গড়ে উঠেছে প্রতিষ্ঠানটি।

নুরুল বাশার চন্দন বলেন, ‘দইয়ে জিআই স্বীকৃতি পাওয়া আমাদের জন্য গ্রেট অপরচুনিটি। জিআই স্বীকৃতি হওয়ায় দই রপ্তানির ক্ষেত্রে আমরা বহুমুখী সুবিধা পাব। কিন্তু এই দইকে বিশ্ববাজারে নিতে হলে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।’

এই ব্যবসায়ী বলেন, ‘দইয়ে সময়ের সীমাবদ্ধতা থাকে। এটি ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভোক্তার কাছে পৌঁছে দিতে হয়। তা না হলে দইয়ের স্বাদ ও মান ঠিক থাকে না। না। দই দ্রুত পাঠাতে হলে আমাদের অবশ্যই প্রয়োজন বিমান ব্যবস্থা। কিন্তু ঢাকায় নিয়ে পাঠাতে গেলে টাইম ডিউরেশন কমানো সম্ভব না। সেক্ষেত্রে আমাদের বগুড়ায় আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর খুবই প্রয়োজন। সেই সঙ্গে প্রয়োজন ইপিজেড এলাকা।

বগুড়ার শতবছরের ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান আকবরিয়া হোটেল। দই-মিষ্টির প্রতিষ্ঠানটি উত্তরাঞ্চলের প্রথম সারিতে রয়েছে।

আকবরিয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান হাসান আলী আলাল বলেন, ‘জিআই স্বীকৃতির প্রক্রিয়া বেশ কয়েক বছর আগে শুরু হয়েছিল। অবশেষে আমরা এটি পেয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ। দই অনেক জায়গায় তৈরি হয়। কিন্তু বগুড়ার দই আবহাওয়া ও পানির কারণে সব দিক থেকে আলাদা। যেটি অনেকে জানেন না। জিআই স্বীকৃতির কারণে বিশ্বে বগুড়ার দইয়ের আলাদা পরিচয় প্রতিষ্ঠিত হলো।

দই ব্যবসায়ীদের দাবির বিষয়ে বগুড়া জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম বলেন, এগুলো নিয়ে আমাদের চেষ্টা চলছে। আমাদের বিমানবন্দরের বিষয়ে বিভিন্ন কোরামে কথা তোলা হয়। এখন চারলেনের মহাসড়কের কাজ চলছে। এরপর রেলের কাজ হবে। একটা একটা করে হোক। এরপর যদি সকল সমীক্ষা শেষে ইতিবাচক থাকলে সরকার বিমানবন্দর দিতে পারে। আর ইপিজেড নিয়ে প্রস্তাবনা দেয়া আছে।

সর্বশেষ ২০২৩ সালের ৫ই জুলাই আরোও ৪টি পণ্যকে জি আই পণ্য হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। পণ্যগুলা যথাক্রমে, বগুড়ার বিখ্যাত দই, শেরপুরের তুলসীমালা ধান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ল্যাংড়া আম ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের আশ্বিনা আম।

Leave a Comment