জাবেদা ব্যবসায়ের উপাদান বা বৈশিষ্ট্য কী কী?, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা করুন, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য সমূহ

জাবেদা ব্যবসায়ের উপাদান বা বৈশিষ্ট্য কী কী?, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা করুন, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য সমূহ, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য কী কী?

জাবেদা ব্যবসায়ের উপাদান বা বৈশিষ্ট্য কী কী?, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা করুন, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য সমূহ, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য কী কী?,জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য?, জাবেদা ব্যবসায়ের প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য আলোচনা করুন,জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য কয়টি?

জাবেদারের বৈশিষ্ট্য :-

জাবেদা হিসাব প্রক্রিয়ার প্রথম বই। কারণ লেনদেন সংঘটিত হওয়ার পর সর্বপ্রথম প্রতিটি লেনদেনকে সংক্ষিপ্ত বিবরণীসহ ডেবিট ও ক্রেডিট বিশ্লেষণ করে ধারাবাহিকভাবে জাবেদায় সংরক্ষণ করা হয়। তাই জাবেদায় কতকগুলো বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয়। জাবেদার বৈশিষ্ট্যসমূহ নিচে আলোচনা করা হলো।

১. প্রাত্যহিক রেকর্ড বই :-

জাবেদাকে প্রাত্যহিক রেকর্ড বই বলা হয়। কারণ দৈনিক সংঘটিত লেনদেনসমূকে প্রতিদিন জাবেদাভুক্ত করা হয়।

আরও পড়ুন :- জাবেদার কাকে বলে । জাবেদার কত প্রকার ও কি কি

২. ধারাবাহিকতা :-

লেনদেনসমূহকে জাবেদায় তারিখ অনুযায়ী ধারাবাহিকভাবে পর পর লিখতে হয়। তাই জাবেদাকে হিসাবের ধারাবাহিক বইও বলা হয়।

৩. খতিয়ানের সহায়ক বই :-

হিসাবের খাতা অনুযায়ী জাবেদায় লেনদেনসমূহকে লিপিবদ্ধ করা হয় বলে লেনদেনগুলোকে সহজে সংশ্লিষ্ট খতিয়ানে স্থানান্তর করা যায়। তাই জাবেদাকে খতিয়ানের সহায়ক বইও বলা হয়।

৪. দ্বৈতসত্তার উল্লেখ :-

দু’তরফা দাখিলা পদ্ধতি অনুযায়ী জাবেদায় প্রতিটি লেনদেনের সাথে সংশ্লিষ্ট পক্ষসমূহকে ডেবিট ও ক্রেডিট করে লিখা হয়।

৫. প্রাথমিক বই :-

ব্যবসায়ে সংঘটিত লেনদেনকে সর্বপ্রথম জাবেদায় লিপিবদ্ধ করা হয়। তাই জাবেদাকে হিসাবের প্রাথমিক বই বলা হয়।

৬. বিভিন্ন ঘরে বিভক্ত :-

জাবেদার প্রতিটি পৃষ্ঠাকে তারিখ বিবরণ, খতিয়ান পৃষ্ঠা, ডেবিট ও ক্রেডিট এ পাঁচটি পৃথক কলামে বিভক্ত করতে হয়।

৭. টাকার অংক লিখন :-

জাবেদায় সমপরিমাণ টাকার অংকে প্রতিটি লেনদেনকে ডেবিট ও ক্রেডিট করে লিখতে হয়।

৮. শ্রেণিবিভাগ :-

ব্যবসায়ের আকার ও প্রকৃতি এবং লেনদেনের সংখ্যা বিবেচনা করে জাবেদাকে বিভিন্ন শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়। যেমন- ক্রয় বই, বিক্রয় বই, ক্রয় ফেরত বই, বিক্রয় ফেরত বই, প্রাপ্য বিল, প্রদেয় বিল, নগদান বই এবং প্রকৃত জাবেদা বই। প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন বিবেচনা করে জাবেদা বইয়ের ব্যবহার নির্ধারণ করা হয়।

৯. ব্যাখ্যা প্রদান :-

লেনদেনের সার্বিক উৎস নিরুপণের লক্ষ্যে জাবেদাভুক্ত প্রতিটি লেনদেন সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দিতে হয়।

জাবেদার উপরোক্ত বৈশিষ্ট্যগুলো দেখতে পাওয়া যায়। এসব বৈশিষ্ট্যের জন্যই জাবেদা বইকে অন্যান্য হিসাবের বই থেকে সহজেই পৃথক করা যায়।

জাবেদা ব্যবসায়ের উপাদান বা বৈশিষ্ট্য কী কী?, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্যসমূহ আলোচনা করুন, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য সমূহ, জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য কী কী?,জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য?, জাবেদা ব্যবসায়ের প্রকৃতি বা বৈশিষ্ট্য আলোচনা করুন,জাবেদা ব্যবসায়ের বৈশিষ্ট্য কয়টি?

Leave a Comment