গাঁজা খেলে কী কী ক্ষতি হয়?,গাঁজা খেলে বৃদ্ধি পায় যৌন ক্ষমতা, গাঁজা খেলে সেরে যায় অনেক রোগ বলছে গবেষনা,গাজা খাওয়ার উপকার এবং অপকার কী কী?,পরিমাণ মতো গাঁজা সেবনে অনেক উপকার

আজকের বিষয়: গাঁজা খেলে কী কী ক্ষতি হয়?,গাঁজা খেলে বৃদ্ধি পায় যৌন ক্ষমতা, গাঁজা খেলে সেরে যায় অনেক রোগ বলছে গবেষনা,গাজা খাওয়ার উপকার এবং অপকার কী কী?,পরিমাণ মতো গাঁজা সেবনে অনেক উপকার

আজ এই প্রশ্নের উত্তর ঘাটাঘাটি করতে গিয়ে দেখলাম গাঁজা সেবনের ও অনেক উপকার রয়েছে🙄

বাংলাদেশে গাঁজাকে মাদক হিসেবে ধরা হয়।কিন্তু প্রাচীন কালে বিভিন্ন চিকিৎসায় গাঁজা ব্যবহার করছে।গাঁজা একটি গাছের নাম যার বৈজ্ঞানিক নাম Cannabis indica. গাঁজা গাছের পাতা, ডাল এবং ফুল যা এই উপমহাদেশে গাঁজা নামে পরিচিত।গাজা সাধারনত এক এক স্থানে এক এক নাম এ পরিচিত, এর মধ্যে সাধারণত গঞ্জিকা, গাঞ্জা, সিদ্ধি ইত্যাদি নামে বেশি পরিচিত।আবার কোথাও কোথাও ভাং, সিদ্ধি, পাট্টি, সব্জি, গ্রাস, মাজুন নানা নামে ডাকা হয়।আবার পশ্চিমা দেশ গুলোতে মারিজুয়ানা বা মারিহুয়ানা নামে পরিচিত। গাজা গাছ এ অনেক উপকার আছে ও ক্ষতি ও রয়েছে

বহু বিশেষজ্ঞের কাছে মারিজুয়ানা বা গাঁজা এক ধরনের ওষুধ। অনেক দেশে চিকিৎসার কাজে গাঁজার ব্যবহার চলছে। এটা একটা উদ্ভিদ যা বিশেষ ধরনের মৃগীরোগের চিকিৎসায় ওষুধের কাজ করে।

কিন্তু অনেকের কাছ তা নেশার উপকরণ। আসলে গাঁজা খেলে মন-মস্তিষ্কে অনেক কিছু ঘটে। এটা এমন এক উদ্ভিদ যা মনের ওপর প্রভাব ফেলে। অন্যান্য নেশা দ্রব্য ব্যবহার থেকে বাঁচতে বা মানসিক রোগের চিকিৎসাতেও গাঁজার ব্যবহারের প্রচলন রয়েছে। এখানে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, গাঁজা আসলে মন ও মস্তিষ্কে কি ঘটায়?

১. গাঁজায় আছে টেট্রাহাইড্রোক্যানাবিনোল (টিএইচসি)। এটা মস্তিষ্কে এমন এক অংশে কাজ করে যে অংশটি সুখকর অনুভূতির সৃষ্টি করে। কাজেই পেটপুরে খাওয়া বা সেক্সের মতোই সুখ দেয় গাঁজা।

২. গাঁজা সেবনের পর হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে ২০-৫০টি বেড়ে যায়। এ অবস্থা ২০ মিনিট থেকে ৩ ঘণ্ট পর্যন্ত স্থায়ী থাকে।

৩. গাঁজায় আরো আছে ক্যানাবিডিওল (সিবিডি)। এটি থেরাপির কাজ করে। বিশেষ ধরনের ব্যথানাশক হিসাবে দারুণ কাজের এটি। শিশুকালে কারো মৃগীরোগ থাকলে উপকার মেলে।

৪. বেশ কিছু ক্ষুদ্র গবেষণায় দেখা গেছে, বেশ কিছু অস্বাস্থ্যকর বিষয় থেকে মুক্তি দেয় গাঁজা। দেহের প্রদাহ বিনাশ করে। রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের মতো যন্ত্রণাদায়ক রোগ উপশমে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

৫. কয়েকটি গবেষণায় বলা হয়, ক্রোন বা আলসারেটিভ কলিটিসের মতো প্রদাহপূর্ণ পেটের অসুখে গাঁজা উপকারী। তবে আরো বেশ কিছু গবেষণায় বলা হয়, গাঁজা এতে কাজ করে না। ২০১৪ সালের এক গবেষণায় ক্রনিক ক্রোনের ক্ষেত্রে এক দল রোগীকে গাঁজা ও অন্য একটি দলকে প্লেসবো দেওয়া হয়। প্রথম দলটি দারুণ উপকৃত হয়।

৬. ছোটকালে যাদের মৃগীরোগ দেখা দেয় তাদের জন্যে বহুল ব্যবহৃত ওষুধটি হলো এপিডিওলেক্স। এতে আছে ক্যানাবিডিওল যা গাঁজা থেকে সংগৃহিত হয়। এটা আমেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কর্তৃক অনুমোদিত প্রথম ওষুধ।

৭. সেরেবেলাম এবং বাসাল গ্যাংলিয়া মস্তিষ্কের দুটি অংশ যা দেহের ভারসাম্য রক্ষা, সমন্বয় সাধন, প্রতিক্রিয়া এবং অঙ্গবিন্যাসের ক্ষেত্রে কাজ করে।

৮. গাঁজার একটি বিশেষ প্রভাব হলো, সময় খুব দ্রুত বয়ে যায় বা সময় কাটতেই চায় না এমন অনুভূতি হওয়া। ২০১২ সালের এক গবেষণায় বলা হয়, গাঁজা সেবনকারীরা ৭০ শতাংশ সময় সঠিকভাবে বুঝতে পারেন না। ১৯৯৮ সালের আরেকটি গবেষণায় বলা হয়, গাঁজা মস্তিষ্কের সেরেবেলাম অংশে রক্ত চলাচলে প্রভাববিস্তার করে। এমআরআই পরীক্ষায় দেখা গেছে, এতে সময়জ্ঞান কাজ করে না।

৯. গাঁজা দেহের রক্তনালীকে প্রসারিত করে। এর লক্ষণ প্রকাশ পায় চোখে। এ সময় চোখ দুটো লাল হয়ে যায়।

১০. যারা মাঝে মাঝে বা সব সময় গাঁজা খেয়ে থাকেন, তাদের ক্ষুধা বেড়ে যায়। গাঁজা মস্তিষ্কের এমন একটি অংশকে প্রভাবিত করে যা ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে। সম্প্রতি ইঁদুরের ওপর পরিচালিত এক গবেষণায় এসব তথ্য দেওয়া হয়।

১১. মস্তিষ্কে যে প্রক্রিয়ায় স্মৃতিশক্তি সঞ্চয় করে, তাতে বাধ সাধে গাঁজা। বেশ কিছু গবেষণায় বলা হয়, স্মৃতিশক্তি কমিয়ে দেয় গাঁজা। তবে অনেকের মতে, এর সঙ্গে গাঁজার কোনো সম্পর্ক নেই।

১২. বৈজ্ঞানীক গবেষণায় বলা হয়নি যে, গাঁজা বিষণ্নতা আনে বা বিষণ্ন মানুষ গাঁজায় আসক্ত হয়। তবে নেদারল্যান্ডসের এক গবেষণায় বলা হয়, যারা বিষণ্নতায় ভোগেন, গাঁজা তাদের এ সমস্যা আরো বৃদ্ধি করতে পারে।

গাঁজা খেলে বৃদ্ধি পায় যৌন ক্ষমতা, এমনটাই বলছে সমীক্ষা

গাঁজা সেবন ভারতে নিষিদ্ধ। কিন্তু গাঁজা খাওয়ার বেশ কয়েকটি উপকার রয়েছে। গাঁজা খেলে বৃদ্ধি পায় যৌন ক্ষমতা; এমনটাই বলছে সমীক্ষা। গাঁজা খেলে খিদে খুব বেশি পায়; এটা অনেকেই কমবেশি জানে। কিন্তু কেন এটা হয়; সে কথা জানা আছে কি?

পরিক্ষা করে জানা গেছে; গাঁজা খেলে শরীরের সব হরমোন গুলো সতেজ হয়ে ওঠে এবং হজম ক্ষমতা দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায়; ফলে খাবার তাড়াতাড়ি হজম হয়ে যায় এবং খিদে পায়।

গাঁজা খেলে যৌন ক্ষমতা তিনগুণ বৃদ্ধি পায় বলে জানা গেছে ক্যানাডার এক সমীক্ষায়। গাঁজা সেবন করে যৌনতায় মত্ত হয়েছেন; এমন কয়েকজন যুগলের ওপর সমীক্ষা চালানো হয়। তাদের সবাই জানিয়েছেন; গাঁজা সেবন করার পর যৌন জীবন দারুণভাবে উপভোগ করেছেন তারা।

পুরুষের ক্ষেত্রে সঙ্গমের সময় বৃদ্ধি পায় অনেকক্ষণ। এবং মহিলারাও জানিয়েছেন; তারা বেশ আবেদনময়ী হয়ে ওঠে গাঁজা সেবন করে যৌন ক্রীড়ায় মত্ত হলে। শুধু তাই নয়; এক ঝটকায় মনের বয়স অনেকটাই কমিয়ে দিতে পারে গাঁজা। যৌবনের থেকেও গাঁজা সেবন করে মধ্য বয়েসে বেশি উত্তেজক যৌন জীবন কাটাচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন কিছু যুগল।

সমীক্ষাতে দেখা গেছে; গাঁজা খেলে মন ও মস্তিষ্কে অনেক কিছু পরিবর্তন ঘটে। গাঁজা যেহেতু শুষ্ক নেশা; সেই কারণে দ্রুত শরীরের খুব একটা ক্ষতি করে না। তবে রোজ খাওয়ার অভ্যাস থাকলে; তা অবশ্যই ক্ষতিকর। গাঁজা সেবন অনেকের কাছে নেশার উপকরণ।

ক্যানাডার বিজ্ঞানীদের মতে; গাঁজা এমন এক উদ্ভিদ যা মনের ওপর প্রভাব ফেলে। অন্যান্য নেশাদ্রব্য ব্যবহার থেকে বাঁচতে বা মানসিক রোগের চিকিত্‍সাতেও গাঁজার ব্যবহারের প্রচলন রয়েছে। মারিজুয়ানা বা গাঁজা একধরনের ওষুধ হিসাবে ব্যাবহার হয়ে থাকে। গাঁজা মৃগীরোগের চিকিত্‍সায় ওষুধের কাজ করে।

তবে যেহেতু ভারতে গাঁজা নিষিদ্ধ নেশার বস্তু বলেই ধরা হয়; তাই এই দেশে গাঁজা খেয়ে যৌন ক্ষমতা বাড়ানোর বা যৌন জীবনকে আরও রঙিন করার কোন উপায় নেই। এক্ষেত্রে ভারতীয় নারী পুরুষরা বঞ্চিত গাঁজা সেবন করে যৌনতায় মত্ত হওয়াতে।

গাজার উপকারিতা ও অপকারিতা

গাজা এমন একটি উদ্ভিদ যা ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত ভারত বর্ষে বৈধ ছিল। এটি বর্তমানে মাদক বলে গন্য করা হয়।আধুনিক শাস্ত্রে গাজা কে মহা ঔষধ বলে গন্য করা হয়।চলুন জেনেনি গাজার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত।

গাজার উপকারিতাঃ

গাজা হল একটি অতি উপকারি দ্রব্য। গবেসকরা বলছে পরিমাণমতো গাজা সেবনে অনেক রোগের উপসম কমে।গাঁজা ওষুধ হিসেবে সেবন করলে নাকি অনেক উপকার পাওয়া যায়৷অবশ্য চিকিৎসায় রোগের উপশম হিসেবে ক্যানাডা দেশটি ২০১১ সালেই গাঁজা ব্যবহারের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছিল। চলুন এর উপকার সম্পর্কে  আনেক তথ্য জেনে আসিঃ

ক্যানসার চিকিৎসাঃ-
নির্দষ্ট পরিমান গাজা সেবন করলে,মানব শরীরে ক্যানসার প্রতিরোধের কাজ করে।এই বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্র সরকারিভাবেই স্বীকার দিয়েছে ৷ ২০১৫ সালে সে দেশের ক্যানসার বিষয়ক ওযেবসাইট ক্যানসার অর্গ-এ জানানো হয়।গাঁজা অনেক সময় টিউমারের ঝুঁকি কমিয়ে ক্যানসার প্রতিরোধকের ভূমিকা পালন করে ।

কেমোথেরাপির ক্ষতি কমায়ঃ
যুক্তরাষ্ট্রে এজেন্সি অফ ড্রাগ জানায় ক্যানসারে আক্রান্ত রুগীর এক পর্যায়ে কেমোথেরাপি দিতে হয়।এই কেমোথেরাপির অনেক ধরনের ক্ষতিকর দিক রয়েছে যা নির্দষ্ট পরিয়ান গাজা সেবন করলে  তা অনেক খানি কমে।

স্ট্রোক ঝুঁকি কমায়ঃ
গাজা মানব দেহের মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে সহায়তা করে ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে যায়। যা যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অফ নটিংহ্যামের গবেষণার মাধ্যমে দেখেছেন।

মৃগীরোগ রোগ উপসমঃ
যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া কমনওয়েলথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা জানিয়েছেন, নির্দিষ্ট মাত্রায় গাজা সেবনের ফলে মৃগী বা এ ধরণের কিছু স্নায়ুরোগ থেকে দূরে থাকা যায় ৷ গবেষকদের এই গবেষণালব্ধ তত্ত্ব ২০১৩ সালে বিজ্ঞান বিষয়ক সাময়িকী জার্নাল অফ ফার্মাকোলজি অ্যান্ড এক্সপেরিমেন্টাল থেরাপিউটিক্স-এ ছাপাও হয়েছে।

গ্লুকোমা সুস্থ রাখেঃ
গ্লুকোমা চোখের এমন এক রোগ যা চির অন্ধ করে দেয়। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল আই ইন্সটিটিউট জানিয়েছিল, নির্দষ্ট পরিমান গাজা সেবন করলে, চোখের গ্লুকোমার ঝুঁকিও কমায়৷ এই বিষয়টি অনেক আগে জানা গেছে ।

অ্যালঝাইমার বা স্মৃতিভ্রংশ রোগ মুক্তিঃ
নির্দিষ্ট মাত্রায় গাজা সেবনের ফলে মস্তিষ্কের দ্রুত নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়াও রোধ করে৷ আর এভাবে আলৎসহাইমার ঝুঁকিও কমাতে পারে। এমনটাই জানিয়েছেন দ্য জার্নাল অফ আলৎসহাইমার’স ডিজিজে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে। অতি মাত্রায় গাজা সেবনের ফলে কিন্তু এর বিপরিত হতে পারে ।

মাল্টিপল সক্লেরোসিস রোধঃ
মানুষের স্নায়ুতন্ত্রে একটি বিশেষ স্তর ক্ষতিগ্রস্থ হলে ‘মাল্টিপল সক্লেরোসিস’ বা এমএস নামের এক ধরণের স্নায়ুরোগ হয়৷। আরএই রোগের ঝুঁকিও কমে পরামর্শ অনুযায়ী গাজা সেবন করলে ।

ব্যাথা দূর করেঃ
ডায়াবেটিস চরম রূপ নিলে রোগীদের অনেক সময় হাত-পা এবং শরীরের নানা অংশে জ্বালা-যন্ত্রণা হয়৷ গাজা সেবনে সেই যন্ত্রণা লাঘব করতে সক্ষম হয় বলে জানিয়েছে  ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার একদল গবেষকরা ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

গাজার অপকারিতাঃ

গাঁজার ক্ষতি ও উপকারী দিক নিয়ে নানা সময়ই বিতর্ক হয়েছে। কমবেশি গাঁজা সেবন করলেই পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, তবে বেশি পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় দীর্ঘদিন ধরে সেবন করলে। চলুন এখন দেখে আসি অপকার ও ক্ষতি কর দিকঃ

অণ্ডকোষে ক্যান্সার
যুক্তরাষ্ট্রের সাউদার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের মতে,বেশি মার্তায় বা প্রতি দিন গাজা সেবনের ফলে অণ্ডকোষে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বাড়ে যায়।

স্মৃতিশক্তি নষ্টঃ
গাঁজা মানুষের স্মৃতিশক্তি নষ্ট করে দেয়। কারণ, গাঁজা মস্তিষ্কের কোষ নষ্ট করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে। ২০ বছর গবেষণা চালিয়ে ফলাফলে দাবি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থওয়েস্টার্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা।

ধমনী ও শিরা নষ্ট করেঃ
গাঁজা সেবনের ফলে মানুষের শরীরের ধমনী ও শিরা অনেকাংশে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সিগারেটের মতো করে গাঁজা ধোঁয়া টানার ফলে মানুষের স্বাভাবিক রক্ত চলাচল প্রক্রিয়া বাধাপ্রাপ্ত হয়।আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশন’-এর গবেষণায় দেখা গেছে এই বিষয় টি।

প্রজনন ক্ষমতা ক্ষতিঃ
অতি বেশি গাঁজা সেবনের ফলে পুরুষের ও মহিলা দের প্রজনন ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এক দল মার্কিন গবেষণায় বলা হয়েছে

হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকিঃ
আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশন’-এর গবেষণায় দেখা গেছে, গাঁজা সেবনের পর হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি সাধারণ অবস্থার তুলনায় চার গুণ বেড়ে যায়।

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Leave a Comment