Advertisement
অ্যাসাইনমেন্টঃ সালােকসংশ্লেষণের ফলে অক্সিজেন নির্গমণের উপর বিভিন্ন প্রভাবকের প্রভাব নির্ণয়ের তুলনামূলক পরীক্ষণ ও ফলাফল ব্যাখ্যা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ।
শিখনফল/বিষয়বস্তু :
- সালােকসংশ্লেষণে ক্লোরােফিল এবং আলাের ভূমিকা ব্যাখ্যা করতে পারব।
- সালােকসংশ্লেষণে র প্রভাবকের ভূমিকা বর্ণনা করতে পারব।
- সালােকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় ক্লোরােফিল ও আলাের অপরিহার্যতার পরীক্ষা করতে পারব।
নির্দেশনাঃ
১. প্রথমে জীববিজ্ঞান পাঠ্যপুস্তকের ৭১-৭২, ৭৪-৭৫ পৃষ্ঠা পাঠ করতে হবে।
২. পরীক্ষাগুলাে করার জন্য প্রথমে উপকরণগুলাে সংগ্রহ করে নিতে হবে: স্বচ্ছ কাচের গ্লাস বা অন্য কোনাে স্বচ্ছ পাত্র), ঘড়ি (স্টপওয়াচ হলে ভালাে, না হলে সাধারণ ঘড়িতেও চলবে), ভিনেগার না থাকলে কাগজি লেবুর রস), যেকোনাে ধরনের ডিটারজেন্ট না থাকলে কাপড় কাচার সাবান), পরিষ্কার পানি এবং জলজ কোনাে উদ্ভিদ (যেমন: কলমি শাক। হেলেঞ্চা শাক। কচুরিপানা/ হাইড্রিলা ইত্যাদি)।
.
৪. রৌদ্রোজ্জ্বল একটি দিন বেছে নিয়ে পরীক্ষাগুলাে করতে হবে। প্রতিটি পরীক্ষণের জন্য একই পরিমাণ পানি ব্যবহার করতে হবে যাতে উদ্ভিদের অংশটি পুরােপুরি ডুবে থাকে। প্রতিটি পরীক্ষণে একই উদ্ভিদ ব্যবহার করতে হবে। তবে প্রতিবার পানি পরিবর্তন করে নিতে হবে এবং সবকিছু ভালাে করে পরিষ্কার পানিতে ধুয়ে নিতে হবে।
৫. ছয়টি পরীক্ষণের প্রতিটির ক্ষেত্রে সবকিছু সাজানাের এক ঘন্টা পর থেকে এক মিনিট করে মােট তিনবার বুদবুদের সংখ্যার পাঠ নিতে হবে এবং সেই তিনটি মানের গড় হবে সেই পরীক্ষণের প্রতি মিনিটে বুদবুদের সংখ্যা। ছক-১ এর নির্ধারিত ঘরে সেই মানটি লিখতে হবে।
Advertisement
৬. ছক-১ এ বুদবুদের সংখ্যার পার্থক্য হওয়া বা না হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করে লেখার সময় জোড়ায় জোড়ায় পাঠের তুলনা করতে হবে: ক-১ বনাম ক-২, খ-১ বনাম খ-২, এবং গ-১ বনাম গ-২। প্রতিটি ব্যাখ্যা ২০-৩০ শব্দের মধ্যে হতে হবে।
৭. ছক-২ এর নির্ধারিত ঘরে প্রভাবকসমূহের প্রকৃত নাম (পাঠ্যপুস্তক অনুযায়ী) লিখতে হবে। সেই সাথে উল্লিখিত প্রভাবকের ফলে কখন সালােকসংশ্লেষণের হার বাড়ে বা কমে সেটিও উল্লেখ করতে হবে।
৮. বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে যাতে করে পরীক্ষণগুলাে সকাল থেকে শুরু করে ছকে উল্লিখিত ক্রমানুসারে করা হয়।
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
সালােকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় আলাের গুরুত্ব অপরিসীম। পানি এবং CO2, থেকে শর্করা তৈরির জন্য প্রয়ােজনীয় শক্তির উৎস আলাে। সূর্যালােক ক্লোরােফিল সৃষ্টিতে অংশগ্রহণ করে। সূর্যালােকের প্রভাবেই পত্ররন্ধ্র উন্মুক্ত হয়, CO2 পাতার অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে পারে এবং খাদ্য প্রস্তুতকরণে অংশগ্রহণ করে। কিন্তু পাতায় যেটুকু আলাে পড়ে, তার অতি সামান্য অংশই সালােকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত হয়। আবার আলােকবর্ণালির লাল, নীল, কমলা এবং বেগুনি অংশটুকুতেই সালােকসংশ্লেষণ ভালাে হয়। সবুজ কিংবা হলুদ আলােতে সালােকসংশ্লেষণ ভালাে হয় না।
একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত আলাের পরিমাণ বাড়লে সালােকসংশ্লেষণের হারও বেড়ে যায়। কিন্তু আলাের পরিমাণ অত্যধিক বেড়ে গেলে পাতার ভিতরকার এনজাইম নষ্ট হয়ে যায়, ক্লোরােফিল উৎপাদন কম হয়। ফলে সালােকসংশ্লেষণের হারও কমে যায়। সাধারণত 400 nm থেকে 480 nm এবং 680 nm (ন্যানােমিটার) তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট আলােতে সালােকসংশ্লেষণ সবচেয়ে ভালাে হয়।
4.2.4 সালােকসংশ্লেষণের প্রভাবক:
আলাে এবং ক্লোরােফিল ছাড়াও সালোকসংশ্লেষণ আরও কতগুলাে প্রভাবক দিয়ে প্রভাবিত হয়। প্রভাবকগুলাে কিছু বাহ্যিক এবং কিছু অভ্যন্তরীণ। প্রভাবকের উপস্থিতি, অনুপস্থিতি, পরিমাণের কম- বেশি সলােকসংশ্লেষণের পরিমাণও কম-বেশি করে থাকে। প্রভাবকগুলাে হচ্ছে:
(a) বাহ্যিক প্রভাবকসমূহ
(i) আলাে: এ সম্পর্কে ইতিমধ্যে আলােচনা করা হয়েছে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
(ii) কার্বন ডাই-অক্সাইড: কার্বন ডাই-অক্সাইড ছাড়া সালােকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া চলতে পারে না। এ প্রক্রিয়ায় যে খাদ্য প্রসতুত হয় তা কার্বন ডাই-অক্সাইড বিজারণের ফলেই হয়ে থাকে। বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ 0.03 ভাগ, কিন্তু এ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ শতকরা এক ভাগ পর্যন্ত কার্বন ডাই-অক্সাইড ব্যবহার করতে পারে। তাই বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সামঞ্জস্য রেখে সালােকসংশ্লেষণের পরিমাণও বেড়ে যায়। তবে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ খুব বেশি মাত্রায় বেড়ে গেলে পাতার মেসােফিল টিস্যুর কোষের অম্লত্বও বেড়ে যায় এবং পত্ররন্দ্র বন্ধ হয়ে সালােকসংশ্লেষণের হার কমে যায়।
(iii) তাপমাত্রা: সালােকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় তাপমাত্রা বিশেষ প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। সাধারণত অতি নিম্ন তাপমাত্রা (0° সেলসিয়াস, এর কাছাকাছি) এবং অতি উচ্চ তাপমাত্রায় (45° সেলসিয়াসের উপরে) এ প্রক্রিয়া চলতে পারে না। সালােকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার জন্য পরিমিত (optimum) তাপমাত্রা হলাে 22° সেলসিয়াস থেকে 35° সেলসিয়াস পর্যন্ত। তাপমাত্রা 22° সেলসিয়াসের কম বা 35° সেলসিয়াসের বেশি হলে সালােকসংশ্লেষণের হার কমে যায়।
(iv) পানি: সালােকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় শর্করা তৈরির উদ্দেশ্যে CO2 কে বিজারণের জন্য প্রয়ােজনীয় H+ (হাইড্রোজেন আয়ন) পানি থেকেই আসে। পানির ঘাটতি হলে পত্ররন্ধ্রের রক্ষীকোষেও স্ফীতি হারিয়ে রন্ধ্র বন্ধ হয়ে যায়। ফলে বাতাস থেকে CO2 অনুপ্রবেশ বাধাগ্রস্ত হয়। অতিরিক্ত পানি ঘাটতির ফলে এনজাইমের সক্রিয়তা বিনষ্ট হয়ে সালােকসংশ্লেষণ বাধাগ্রস্থ হতে পারে।
(v) অক্সিজেন: বাতাসে অক্সিজেনের ঘনত্ব বেড়ে গেলে সালােকসংশ্লেষণের হার কমে যায় আর অক্সিজেনের ঘনত্ব কমে গেলে সালােককসংশ্লেষণের হার বেড়ে যায়। তবে অক্সিজেনবিহীন পরিবেশে সালােকসংশ্লেষণ সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে।
(vi) খনিজ পদার্থ: ক্লোরােফিলের প্রধান উপকরণ হচ্ছে নাইট্রোজেন এবং ম্যাগনেসিয়াম। লােহার অনুপস্থিতিতে পাতা ক্লোরােফিল সংশ্লেষণ করতে পারে না, ফলে পাতা হলুদ হয়ে যায়। কাজেই মাটিতে এসব খনিজের অভাব হলে সালােকসংশ্লেষণের হার কমে যায়।
(vii) রাসায়নিক পদার্থ: বাতাসে ক্লোরােফর্ম, হাইড্রোজেন সালফাইড, মিথেন বা কোনাে বিষাক্ত গ্যাস থাকলে সালােকসংশ্লেষণে ব্যাঘাত ঘটে বা একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়।
(b) অভ্যন্তরীণ প্রভাবকসমূহ
Advertisement 2
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
(i) ক্লোরােফিল: এ সম্পর্কে ইতিপূর্বে আলােচনা করা হয়েছে।
(ii) পাতার বয়স ও সংখ্যা: একেবারে কচি পাতা এবং একেবারে বয়স্ক পাতায় ক্লোরােফিলের পরিমাণ কম থাকে বলে সালােকসংশ্লেষণ কম হয়। বয়স বাড়ার সাথে সাথে ক্লোরােপ্লাস্টের সংখ্যাও বেশি হয়। মধ্যবয়সী পাতায় সবচেয়ে বেশি সালােকসংশ্লেষণ ঘটে। পাতার সংখ্যা বেশি হলে সালােকসংশ্লেষণ বেশি হয়।
(iii) শর্করার পরিমাণ: সালােকসংশ্লেষণ চলাকালীন শর্করার পরিবহন কম হলে তা সেখানে জমা হয়ে থাকে। বিকেলে পাতায় বেশি শর্করা জমা হয় বলে সালােকসংশ্লেষণের গতি মন্থর হয়।
(iv) পটাশিয়াম: পটাশিয়ামের অভাবে সালােকসংশ্লেষণের পরিমাণ বেশ কমে যেতে দেখা যায়। কারণ, সম্ভবত এ প্রক্রিয়ায় পটাশিয়াম অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।
Advertisement 2
(v) এনজাইম: সালােকসংশ্লেষণের জন্য বিভিন্ন ধরনের এনজাইমের প্রয়ােজন হয়।
কাজ: সালােকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় আলাের অপরিহার্যতার পরীক্ষা।
পরীক্ষার উপকরণ: টবে লাগানাে সবুজ পাতাবিশিষ্ট একটি গাছ, কালাে কাগজ, 95% ইথাইল অ্যালকোহল, 1% আয়ােডিন দ্রবণ, ক্লিপ, পেট্রিডিস, টেস্ট টিউব, বিকার, বুনসেন বার্নার বা স্পীরিট ল্যাম্প, ড্রপার, ফোরসেপ, পানি।
পদ্বতি: টবে লাগানাে গাছটিকে 4৪ ঘন্টায় জন্য অন্ধকার কোনাে স্থানে রেখে দিতে হবে যেন পাতাপুলাে শ্বেতসারবিহীন হয়ে পড়ে। অন্ধকারে রাখা গাছটির একটি পাতার একাংশের উভয় দিক কালাে কাগজ দিয়ে আবৃত করে ক্লিপ দিয়ে আটকে দিতে হবে যেন ঐ অংশে সূর্যালােক প্রবেশ করতে না পারে। এরপর গাছসহ টবটিকে সূর্যালােকে রেখে দিতে হবে। কয়েক (6-7) ঘণ্টা পর গাছ থেকে পাতাটিকে ছিড়ে এনে কালাে কাগজ খুলে ফেলে পানিতে কয়েক মিনিট সিদ্থ করতে হবে।
এরপর পাতাটিকে ক্লোরােফিলমুক্ত করার জন্য 95% ইথাইল অ্যালকোহলে সিদ্ধ করতে হবে, যতক্ষণ না পাতাটি বিবর্ণ হয়। এবার সিদ্ধ বর্ণহীন পাতাটিকে অ্যালকোহল থেকে তুলে পানিতে ধুয়ে নিয়ে আয়ােডিন দ্ৰবণে দুবাতে হবে। দুর্ঘটনা এড়ানাের জন্য অ্যালকোহলে সিদ্ধ করার সময় সরাসরি তাপ না দিয়ে টেস্ট টিউবে অ্যালকোহল এবং পাতা নিয়ে টেস্ট টিউবকে বিকারের পানিতে রেখে তাপ দিতে হবে।
চিত্র 4.05: সালােকসংশ্রেষণ প্রক্রিয়ায় আলােয় অপরিহার্যতায় পরীক্ষা |
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
পর্যবক্ষে: আয়ােডিন স্রবণ থেকে উঠিয়ে আনলে দেখা যাবে, পাতাটির কালাে কাগজ দিয়ে আবৃত অংশ ছাড়া বাকি সবটুকু অংশই নীল বা পাঢ় বেগুনি বা কালাে বর্ণ ধারণ করেছে।
সিদ্ধান্ত: শ্বেতসার এবং আয়ােভিন স্ৰবণের মধ্যে রাসায়নিক বিক্রিয়ার ফলে শ্বেতসার নীল বা গাছ় বেগুনি বা কালাে বর্ণ ধারণ করবে। কালাে কাগজ দিয়ে আবৃত অংশে সূর্যালােক পৌঁছাতে পারে না, ফলে পাতার ঐ অংশে সালােকসংশ্লেষণ হয় না বলে শ্বেতসারও প্রস্তুত হয় না। শ্বেতসার প্রস্তূত হয় না বলে পাতার আবৃত অংশ আয়ােডিন স্রবণে বিক্রিয়া করে নীল বা গাঢ় বেগুনি বা কালাে বর্ণ ধারণ করে।
কাজ: সালােকসংশ্লেষণ প্রকরিয়ায় ক্লোরােফিলের অপরিহার্যতার পরীক্ষা।
পরীক্ষার উপকরণ: ম্যানিহট বা পাতাবাহার উদ্ভিদের নানা বর্ণের পাতা, অ্যালকোহল, আয়েডিন দ্রবণ, পানি, পেট্রিডিস, টেস্ট টিউৰ, বুনসেন বার্নার, ড্রপার, বিকার।
পদ্বতি: দুপুরের দিকে উদ্ভিদের একটি বাহারি পাতা এনে এর সবুজ অংশটুকু চিহ্নিত করে পাতাটিকে কয়েক মিনিট পানিতে সেদ্ধ করতে হবে। এরপর পানি থেকে পাতাটিকে তুলে নিয়ে অ্যালকোহলে সেদ্ধ করতে হবে যতক্ষণ না পাতাটি বিবর্ণ হয়। এবার পাতাটিকে তুলে পানিতে ধুয়ে নিয়ে আয়ােডিন দ্রবণে ডুবাতে হবে। দুর্ঘটনা এড়ানাের জন্য অ্যালকোহলে সিদ্ধ করার সময় সরাসরি ভাপ না দিয়ে টেস্ট টিউবে অ্যালকোহল এবং পাতা নিয়ে টেস্ট টিউবকে বিকারের পানিতে রেখে তাপ দিতে হবে।
পর্যবেক্ষণ: আয়ােডিন দ্রবণে ডুবানাের পর দেখা যাবে পাতার কেবল সবুজ অংশই নীল বা গাঢ় বেগুনি বা কালাে হয়েছে।
সিদ্ধান্ত: ক্লোরােফিল থাকায় কেবল সবুজ অংশই সালােকসংশ্লেষণের মাধ্যমে শর্করা প্রস্তুত করেছে। ক্লোরােফিল না থাকায় অসবুজ (কমলা বা হলুদ) অংশে শর্করা প্রসতুত হয়নি। সবুজ অংশে শর্করা ছিল বলেই আয়ােডিন দ্রবণে ঐ অংশ নীল বা গাঢ় বেগুনি বা কালাে হয়েছে।
Advertisement 4
সতর্কতা: অ্যালকোহলে পাতাটিকে সিদ্ধ করার সময় সরাসরি তাপ না দেওয়াই ভালাে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল কপিরাইট: (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন আপনার মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
Advertisement 5
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের ৯ম/১০ শ্রেণি ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
- ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ লিংক
Advertisement 3