উদাহরণসহ উপযােগ সৃষ্টি ও এর বিভিন্ন প্রকারভেদ বর্ণনা করুন। “উৎপাদনশীলতা সম্পদের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করে”-উক্তিটি ব্যাখ্যা করুন।, hsc উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ১১শ শ্রেণির উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন ১ম পত্র ১ম অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২১

শ্রেণি: ১১শ/hsc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন ১ম পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 01 বিষয় কোডঃ 1888
বিভাগ: বাণিজ্য শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃউদাহরণসহ উপযােগ সৃষ্টি ও এর বিভিন্ন প্রকারভেদ বর্ণনা করুন। “উৎপাদনশীলতা সম্পদের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করে”-উক্তিটি ব্যাখ্যা করুন ।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

উদাহরণসহ উপযােগ সৃষ্টি ও এর বিভিন্ন প্রকারভেদ বর্ণনা করুন।

সাধারন অর্থে, উপযোগ বলতে কোনো দ্রব্যের অভাব পূরণের ক্ষমতাকে বুঝানো হয়। প্রকৃত পক্ষে উপযোগ একটি মনস্তাত্ত্বিক বিষয়। কারণ সব পণ্যের চাহিদা সকলের কাছে একই ধরনের নাও হতে পারে। যেমন- যে ব্যক্তি দুই দিন ধরে না খেয়ে আছে তার কাছে এক টুকরো রুটি যেমন খুবই মূল্যবান আবার যার কোন ক্ষুধা নাই তার কাছে এর উপযোগ তেমন নাও থাকতে পারে। উপযোগ হচ্ছে পণ্যের মধ্যে অন্তর্নিহিত একটি উপাদান যার জন্য মানুষ ঐ পণ্য ক্রয় করে থাকে। যে জিনিসের উপযোগ নেই তা কেউ কিনতে চায় না বা বিক্রয় হয় না। সুতরাং, বিভিন্ন ধরনের বস্তুগত ও অবস্তুগত সামগ্রীর মধ্যে মানুষের অভাব পূরণের যে ক্ষমতা ও গুণ বিদ্যমান থাকে তাকেই ঐ সামগ্রীর উপযোগ বলে। উপযোগ সম্পর্কে অধ্যাপক মেয়ার্স বলেছেন, “উপযোগ হলো কোনো দ্রব্যের গুন বা ক্ষমতা যা মানুষের অভাব পূরণ করতে পারে।”

সুতরাং, উপযোগ হলো কোন বস্তুর অভাব পূরণের ক্ষমতা যার কারণে মানুষ বস্তুটি ক্রয় করতে রাজি থাকে। উপযোগ সৃষ্টি ও এর বিভিন্ন রূপ বা প্রকারভেদ

সাধারণত উৎপাদনের মাধ্যমে নতুন উপযোগ সৃষ্টি হয়। ভূমি, শ্রম, মূলধন ও সংগঠন-এ চারটি উপাদানের মাধ্যমে পণ্যের আকার বা রূপ পরিবর্তন করে পণ্যের নতুন নতুন উপযোগ সৃষ্টি করা হয়। একটি পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে তা ক্রেতার কাছে পৌঁছানো পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের উপযোগ সৃষ্টি হতে পারে। যেমন- মনে করুন কোন ব্যক্তি পণ্য উৎপাদন করছেন। এর ফলে ব্যক্তিটি রূপগত উপযোগ সৃষ্টি করছেন। আবার কেউ পণ্য এক স্থান হতে অন্য স্থানে স্থানান্তর করছেন বা পণ্য আমদানী বা রপ্তানি করছেন যার মাধ্যমে স্থানগত উপযোগ সৃষ্টি হয়েছে। আবার কেউ পণ্য মজুত করছেন যা সময়মত উপযোগ সৃষ্টি করছে। এভাবে একজন ব্যবসায়ী কোনো না কোনোভাবে উপযোগ সৃষ্টি করছেন। নিম্নে উপযোগের বিভিন্ন রূপ বা প্রকারভেদ আলোচনা করা হলোÑ

১. রূপগত উপযোগ (ঋড়ৎস টঃরষরঃু): কোনো প্রাকৃতিক সম্পদের আকার-আকৃতি পরিবর্তন করে যে অতিরিক্ত উপযোগ সৃষ্টি হয় তাকে রূপগত উপযোগ বলে। যেমন- মাটি থেকে ইট, কাঠ থেকে আসবাবপত্র, দুধ থেকে মিষ্টি বা বাঁশ থেকে কাগজ ইত্যাদির রূপগত পরিবর্তন করে নতুন উপযোগ সৃষ্টি করা হচ্ছে। অর্থাৎ রূপগত উপযোগ আকার-আকৃতি পরিবর্তনের মাধ্যমে মানুষের সন্তুষ্টি বিধান বা চাহিদা পূরণ করে থাকে।

২. স্থানগত উপযোগ : কোন একটি স্থান থেকে দ্রব্য সামগ্রী অন্যত্র স্থানান্তর করার ফলে যে উপযোগ সৃষ্টি হয় তাকেই স্থানগত উপযোগ বলে। সাধারনত ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে স্থানগত উপযোগ সৃষ্টিতে মূখ্য ভূমিকা পালন করে মধ্যস্থ কারবারিরা। একটি পণ্য কোন নির্দিষ্ট স্থানে উৎপাদন হয় কিন্তু এর চাহিদা থাকে এক বা একাধিক দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। এ অবস্থায় মধ্যস্থ কারবারিরা দেশ-বিদেশের বিভিন্ন স্থানে অবস্থানরত ক্রেতাদের নিকট পণ্য পৌঁছানোর মাধ্যমে স্থানগত উপযোগ সৃষ্টি করে থাকে। যেমন- সিলেটের চা, বাংলাদেশের সকল জেলায় সরবরাহ করে স্থানগত উপযোগ সৃষ্টি করে থাকে। স্থানগত উপযোগ সৃষ্টিতে পরিবহন ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে।

৩. সময়গত উপযোগ : এক সময়ে উৎপাদিত দ্রব্য সামগ্রী নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সংরক্ষণ করে পরবর্তী সময়ে বিক্রয় বা ভোগ করলে যে বাড়তি উপযোগ সৃষ্টি হয় তাকে সময়গত উপযোগ বলে। বর্তমান সময়ে দেখা যায় যে, বাজারে অনেক মৌসুমী শাক-সবজি ও ফল সারা বছরই পাওয়া যায়। যেমন- আলু বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে উৎপাদন করা হলেও ঐ সময়ে চাহিদার চেয়ে যোগান বেশি থাকে বলে সব আলু বিক্রয় না করে কোল্ডষ্টোরেজ-এ সংরক্ষণ করা হয়। পরে যখন আলুর চাহিদা বৃদ্ধি পায় এখন তা আবার কোল্ড ষ্টোরেজ থেকে বের করে বিক্রয় করা হয়। এভাবে বিভিন্ন মৌসুমী পণ্য কোল্ড ষ্টোরেজ বা গোডাউনে সংরক্ষণ করে যে উপযোগ সৃষ্টি হয় তাই হলো সময়গত উপযোগ। কোল্ডষ্টোরেজ ও গুদামজাতকরণের মাধ্যমে পণ্যের সময়গত উপযোগ সৃষ্টি করে সঠিক মূল্য পাওয়া যায়।

৪. সেবাগত উপযোগ : বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদানের মাধ্যমে যে উপযোগ সৃষ্টি হয় তাকে সেবাগত উপযোগ বলে। যেমন- ডাক্তার, উকিল, শিক্ষক, নার্স, ব্যাংক, বীমা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সেবাগত উপযোগ সৃষ্টি হয়। মানুষ বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রত্যাশা করে। মানুষ অসুস্থ হলে ডাক্তারের সেবা গ্রহণ করে, শিক্ষার জন্য শিক্ষকের সেবা গ্রহণ করে, আইনি পরামর্শের জন্য উকিলের পরামর্শ গ্রহণ করে আবার বিজ্ঞাপনী কোম্পানির বিজ্ঞাপন সেবা- এসবই সেবাগত উপযোগের উদাহরণ। সেবাগত উপযোগের ক্ষেত্রে সেবাদাতা তার সেবার মালিকানা স্বত্ত্ব হস্তান্তর না করে গ্রাহকের অভাব পূরণ করে। পণ্যের মত সেবাকে অন্যত্র নিয়ে বিক্রয় করা যায় না। উদাহরণস্বরূপ- একজন গ্রাহক অর্থ আদান প্রদানের জন্য ব্যাংক এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের সেবা পেয়ে উপকৃত ও সন্তুষ্ট হয়।

৫. স্বত্বগত উপযোগ : পণ্যদ্রব্য ক্রয়-বিক্রয় অথবা পণ্যের মালিকানা পরিবর্তনের মাধ্যমে যে ধরণের উপযোগ সৃষ্টি হয় তাকে স্বত্বগত উপযোগ বলে। স্বত্বগত উপযোগের মাধ্যমে ভোক্তার অভাব পূরণ হয়ে থাকে। যেমন- বর্ষাকালে একটি দোকান থাকে চারশত টাকা দিয়ে ছাতা ক্রয় করে ছাতার মালিকানা লাভ করার ফলে স্বত্বগত উপযোগ সৃষ্টি হয় এবং নির্দিষ্ট অভাবও পূরণ হয়।

পরিশেষে বলা যায় যে, মানুষের প্রাত্যহিক জীবনে বিভিন্ন ধরনের অভাব বা প্রয়োজন পূরনের জন্য নানান ধরনের পণ্য বা সেবার প্রয়োজন হয়। আর এই প্রয়োজন পূরণে উৎপাদনকারী বা ব্যবসায়ীরা নানা ধরনের উপযোগ সৃষ্টি করে থাকে। যার ফলে ক্রেতারা তাদের অভাব বা প্রয়োজন পূরণ করে সন্তুষ্ট হয় অপর দিকে ব্যবসায়ীরা পণ্য বা সেবা বিক্রয় করে মুনাফা অর্জন করে। উপরোক্ত উপযোগগুলো কোন দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন সাধন করে থাকে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

“উৎপাদনশীলতা সম্পদের সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করে”-উক্তিটি ব্যাখ্যা করুন।

উৎপাদনশীলতা হচ্ছে সম্পদের ব্যবহার করে পণ্য বা সেবা উৎপাদনের পরিমাণ। অর্থাৎ কতটুকু ইনপুট বা কাঁচামাল ব্যবহার করে কি পরিমাণ আউটপুট বা পণ্য উৎপাদন করা যায় তার অনুপাত হচ্ছে উৎপাদনশীলতা। অন্যভাবে উৎপাদনশীলতা বলতে উৎপাদনের দক্ষতাকে বােঝায়।

সমপরিমাণ উপকরণ ব্যবহার করে উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পারলে বা কম পরিমাণ উপকরণ ব্যবহার করে সমপরিমাণ উৎপাদন করতে পারলে উৎপাদনশীলতা বাড়বে। উৎপাদনশীলতাকে নিম্নোক্ত সমীকরণের মাধ্যমে প্রকাশ করা যায়উৎপাদিত পণ্য (আউটপুট) উৎপাদনশীলতা উৎপাদনে ব্যবহৃত উপাদান (ইনপুট) এ প্রসঙ্গে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন লেখক সংজ্ঞা দিয়েছেন, তা নিম্নে তুলে ধরা হলাে-

geofoam Samuelson 67, “Productivity is a term referring to the ratio of output to inputs.” অর্থাৎ “উৎপাদনশীলতা হচ্ছে একটি শব্দ যা ইনপুটের প্রেক্ষিতে আউটপুটের অনুপাত বুঝায়।”

International Labor Organization (ILO) 43 160, “In the broadest concept, productivity may be taken to constitute the ratio of available goods and services to the potential resources of the group, community or the country.”

উপরােক্ত সংজ্ঞার আলােকে উৎপাদনশীলতা সম্পর্কে বলা যায় যে

১. উৎপাদনশীলতা হলাে উৎপাদন ও উপকরণের অনুপাত;

২. উপকরণের তুলনায় উৎপাদনের পরিমাণ বৃদ্ধির হার;

৩. শ্রমের দক্ষতা মূল্যায়ন; এবং

৪. এটি মুনাফা বৃদ্ধি করে। সুতরাং,

পরিশেষে বলা যায় যে, নির্দিষ্ট পরিমাণ সম্পদ ব্যয় করে বা কাজে লাগিয়ে যে পরিমাণ ফলাফল অর্জিত হয় তার অনুপাতই হলাে উৎপাদনশীলতা। আধুনিক উৎপাদন ব্যবস্থাপনায় উৎপাদন বৃদ্ধির চেয়েও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়। কারণ উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি হলে প্রতিষ্ঠানের সার্বিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়।

উৎপাদনশীলতার গুরুত্ব (Importance of Productivity)

সর্বনিম্ন ব্যয়ে সর্বাধিক উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত উপকরণের ভারসাম্য রক্ষাই হলাে উৎপাদনশীলতা। আর প্রতিষ্ঠানের দক্ষ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা সম্ভব হয়। উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, নিচে তা আলােচনা করা হলাে।

১. মুনাফা বৃদ্ধি (Increase in Profit): উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির কারণে ঐ প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে এবং অপচয় রােধের মাধ্যমে খরচ কমে আসবে। ফলে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রতিষ্ঠানের মুনাফা বৃদ্ধি পাবে।

২. ব্যবসায় সম্প্রসারণ (Expansion of Business): উৎপাদনশীলতা বাড়লে প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় ও মুনাফা বাড়ে। ফলে প্রতিষ্ঠান নতুন বিনিয়ােগের সুযােগ পায়। ফলে ব্যবসা সম্প্রসারণে উৎপাদনশীলতা গুরুত্বপূর্ণ।

৩. সম্পদের সদ্ব্যব্যবহার (Utilization of Resources): প্রতিষ্ঠানে নিয়ােজিত মানুষ, যন্ত্রপাতি, কাঁচামাল ইত্যাদিসহ উৎপাদনের সকল উপকরণের যথাযথ ব্যবহারের উপর উৎপাদনশীলতা নির্ভর করে। যতবেশী উপকরণের কার্যকর ব্যবহার করা যায় ততই উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি পায়। ফলে উৎপাদনশীলতার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করা সম্ভব হয়।

৪. চাহিদা পুরণ (Fulfillment of Demand): সম্পদের পরিমাণ সীমিত কিন্তু মানুষের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই স্বল্প পরিমাণ সম্পদ দিয়ে অধিক পরিমাণ দ্রব্য উৎপাদন করা প্রয়ােজন। এ কারণে উৎপাদনশীলতা। বৃদ্ধি করা অপরিহার্য।

৫. প্রতিযােগিতায় সাফল্য অর্জন (Success in Competition): প্রতিযােগিতায় টিকে থাকা এবং সাফল্য অর্জন। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। উৎপাদনশীলতার মাধ্যমে কম খরচে, কম সময়ে সর্বোচ্চ উৎপাদন করা সম্ভব হয় ফলে প্রতিযােগিতায় সাফল্য অর্জন করা অনেক সহজ হয়ে যায় ।

৬. অর্থনৈতিক উন্নয়ন (Economic Development): একটি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি শুধু ঐ প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রেই নয় বরং সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রভাব ফেলে।

পরিশেষে বলা যায়, একটি প্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ফলে যেমন ঐ প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক উন্নয়ন সাধিত হয় তেমনি দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখে। একটি দেশে যদি সর্বক্ষেত্রে উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করা যায় তবে তা জাতীয় উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিকে নিশ্চিত করে। তাই উৎপাদনশীলতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment