Google Adsense Ads
নিয়োগ পরীক্ষা দুই-তিন ধাপে
অডিটর নিয়োগের পরীক্ষা হয় সাধারণত দুই ধাপে। সব মিলিয়ে ১০০ নম্বরের প্রশ্ন থাকে। প্রথম ধাপে প্রিলিমিনারি (এমসিকিউ পদ্ধতি) পরীক্ষা হয় ৭০-৮০ নম্বরে। এরপর মৌখিক হয় ২০-৩০ নম্বরে। তবে এমসিকিউ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীর সংখ্যা তুলনামূলক বেশি হলে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার পর লিখিত পরীক্ষাও নেওয়া হয়।
এ ছাড়া জুনিয়র অডিটর নিয়োগ পরীক্ষা সাধারণত তিন ধাপে সম্পন্ন হয়। প্রথম ধাপে ৭০-৮০ নম্বরের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা। দ্বিতীয় ধাপে কম্পিউটার ব্যাবহারিক পরীক্ষা। এই ধাপে মূলত কম্পিউটার চালনা ও বাংলা-ইংরেজিতে টাইপিং স্পিড যাচাই করা হয়। উভয় ভাষায় টাইপিং স্পিড মিনিটে ২০ শব্দ থাকলে এই পর্বে সাধারণত পাস করা যায়। সর্বশেষ ২০-৩০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়।
প্রিলিমিনারি যেভাবে
অডিটর ও জুনিয়র অডিটর দুটি পদেই সাধারণত ৭০-৮০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয়। প্রতিটি প্রশ্নের মান সাধারণত ১। প্রশ্নপত্রে নেগেটিভ মার্কিংয়ের ব্যাপারে কিছু লেখা না থাকলে নেগেটিভ মার্কিং হবে না। প্রার্থী বেশি হলে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা ৮০টি প্রশ্নে ১০০ নম্বর বরাদ্দ থাকে এবং নেগেটিভ মার্কিং থাকে। পরীক্ষায় সাধারণত বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান (সমসাময়িক ঘটনাবলি, দৈনন্দিন বিজ্ঞান, কম্পিউটার ইত্যাদি) থেকে প্রশ্ন থাকে। পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন হয় সাধারণত এভাবে—বাংলায় ২০টি, ইংরেজিতে ২০টি, গণিতে ২০টি ও সাধারণ জ্ঞানে ২০টি করে প্রশ্ন।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতির পরামর্শ
♦ ইংরেজি : ইংরেজি বিষয়ে প্রশ্ন আসে গ্রামার ও সাহিত্য অংশ থেকে। তবে বেশির ভাগ প্রশ্ন থাকে গ্রামার অংশ থেকে। বিগত সালের প্রশ্নগুলো থেকে দেখা গেছে, সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন আসে Idioms and phrases, Synonyms and antonyms, Appropriate prepositions, Modals & group verbs, Corrections, Participle, Infinitive, Gerund, Subject verb agreement ইত্যাদি থেকে। এ ছাড়া গ্রামারের অনান্য গুরুত্বপূর্ণ টপিক থেকেও প্রশ্ন আসে। প্রতিদিন কমপক্ষে দুই ঘণ্টা ইংরেজির জন্য বরাদ্দ রাখতে পারলে প্রস্তুতি ভালো হবে। আর সাহিত্য অংশ থেকে ইংরেজি সাহিত্যের যুগ বিভাগ, কিছু লিটারেরি টার্ম, বিখ্যাত গ্রন্থগুলোর লেখকদের নাম ও পরিচিতি থেকে সাধারণত বেশি প্রশ্ন আসে। সাহিত্য অংশের প্রস্তুতির জন্য আগের বছরগুলোতে আসা বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার প্রশ্নগুলো বাড়তি গুরুত্ব দিয়ে পড়তে হবে। এগুলো থেকে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। এ ছাড়া অন্যান্য বিষয় থেকেও মাঝেমধ্যে প্রশ্ন আসতে দেখা যায়।
♦ গণিত : গণিতের ভিত্তিটা মজবুত না হলে পরীক্ষায় ভালো করা কঠিন! প্রতিদিন কমপক্ষে দুই ঘণ্টা গণিতের জন্য বরাদ্দ রাখুন। গণিতের বেসিক জানতে বা দুর্বলতা কাটাতে গণিতবিষয়ক বিভিন্ন ওয়েবসাইটের সহযোগিতা নিতে পারেন। এ ছাড়া ইউটিউবেও খোঁজ করলেই গণিত প্রস্তুতির জন্য ভালো ভালো চ্যানেল পেয়ে যাবেন। ভিডিও পাঠ বা টিউটরিয়াল মন দিয়ে দেখলে কঠিন অঙ্কগুলো আয়ত্তে চলে আসবে! বাজারেও গণিত প্রস্তুতির জন্য ভালো বই পাওয়া যায়। সেগুলোরও সহায়তা নিতে পারেন। গণিতের সূত্রগুলো লিখে পড়ার টেবিলের সামনে টানিয়ে বারবার চোখ বোলালে একসময় মুখস্থ হয়ে যাবে। গণিতের ভিত্তি মজবুত হলে অল্প সময়ে গণিত এমসিকিউর উত্তর বের করার শর্টকাট নিয়ম শেখা যেতে পারে। তবে ভুলেও শুরুতে শর্টকাট নিয়ম শিখবেন না, তাহলে বেসিক নড়বড়ে থেকে যাবে! বিগত বছরগুলোর প্রশ্নপত্র বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বাস্তব সংখ্যা, লসাগু, গসাগু, শতকরা, সরল ও যৌগিক মুনাফা, অনুপাত ও সমানুপাত, লাভ ও ক্ষতি, কাজ, বীজগাণিতিক সূত্রাবলি, সরল, বহুপদী উৎপাদক, সূচক, লদারিদম, কোণ, ত্রিভুজ—এই টপিকগুলো থেকে প্রশ্ন বেশি আসে। গণিতে ভালো করতে ষষ্ঠ শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণির একাডেমিক গণিত বইগুলো অনুশীলন করতে হবে।
♦ বাংলা : বিগত পরীক্ষাগুলোতে দেখা গেছে, বাংলা অংশে সাহিত্য ও ব্যাকরণ উভয় অংশ থেকেই প্রশ্ন এসেছে। ব্যাকরণ অংশে ধ্বনি, বর্ণ, শব্দ, পদ, বাক্য, প্রত্যয়, সন্ধি, সমাস, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ, উপসর্গ, ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান, বানান ও বাক্যশুদ্ধি, পরিভাষা, সমার্থক শব্দ এবং বিপরীতার্থক শব্দ, এক কথায় প্রকাশ, বাগধারা, প্রবাদ বাক্য ইত্যাদি থেকে সাধারণত প্রশ্ন আসে। ব্যাকরণ অংশে প্রস্তুতির জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড ব্যাকরণ বইটা ভালো করে পড়া যেতে পারে।
এবার আসি বাংলা সাহিত্যে। এই অংশের প্রস্তুতির জন্য কৌশলী হতে হবে। বাংলা সাহিত্যের প্রস্তুতির শুরুটাই হওয়া উচিত বিগত বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন সমাধান করার মাধ্যমে। প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের ওপর প্রায় একই ধরনের প্রশ্ন বারবার আসতে দেখা গেছে এর আগে। ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গল্প, উপন্যাস ও বিভিন্ন পত্রিকা প্রকাশের সাল এবং সম্পাদকের নামও প্রশ্নে আসে।
এ ছাড়া রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, মীর মশাররফ হোসেন, দীনবন্ধু মিত্র, জসীমউদ্দীন, বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন, ফররুখ আহমদ, কায়কোবাদ প্রমুখ কবি-সাহিত্যিক-লেখকের সম্পর্কে সাধারণত বেশি প্রশ্ন আসে। এই বিষয়ের প্রস্তুতির জন্য বাজার থেকে ভালো মানের একটি সহায়ক বই অনুসরণই যথেষ্ট।
♦ সাধারণ জ্ঞান : সাধারণ জ্ঞানের ওপর কয়েক ধরনের প্রশ্ন আসে। যেমন—মৌলিক সাধারণ জ্ঞান ও সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান। এ ছাড়া সাধারণ জ্ঞান অংশে দৈনন্দিন বিজ্ঞান, কম্পিউটার ও তথ্য-প্রযুক্তি থেকেও প্রশ্ন আসতে পারে। সাধারণ জ্ঞানে ভালো প্রস্তুতির জন্য নিয়মিত দৈনিক পত্রিকা পড়তে হবে। বাজারের প্রচলিত ভালো মানের একটি গাইড বই থেকে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো পড়তে হবে।
যেমন—ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশের সংবিধান, সরকারব্যবস্থা, জাতীয় সম্পদ, জাতীয় অর্জন, চলতি অর্থ বাজেট, পুরস্কার, চলচ্চিত্র, খেলাধুলা, আন্তর্জাতিক রাজনীতি, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন সংস্থা ও সংগঠন, বৈশ্বিক চুক্তি, সম্মেলন, নোবেল পুরস্কার (২০২১) বিষয়বস্তুর ওপর ভালো জানাশোনা থাকতে হবে। বিগত বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় আসা প্রশ্নগুলো ব্যাখ্যাসহ পড়তে পারলে খুব ভালো হয়। এ ছাড়া অডিটর পদ ও দায়িত্বসংশ্লিষ্ট কিছু প্রশ্নও আসে অনেক সময়।
কম্পিউটার অংশে প্রস্তুতির জন্য মাধ্যমিকের কম্পিউটার, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বই থেকে প্রস্তুতি নেওয়া যেতে পারে। আর দৈনন্দিন বিজ্ঞানের জন্য নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বই থেকে প্রস্তুতি নিতে পারেন। এ ছাড়া পত্রিকায় প্রকাশিত এ ধরনের তথ্যগুলোও মন দিয়ে পড়তে পারেন।
- ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক ও সমাধান PDF
- নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৪-২০২৫ সেশন প্রশ্ন সমাধান ২০২৫
- All Job Exam Question Solution 2025
লিখিত (শুধু প্রিলি) ২। মৌখিক/ভাইভা (তবে জুনিয়র অডিটর নিয়োগে কম্পিউটার অপারেটিংয়ের উপর এক্সট্রা একটা ব্যবহারিক পরীক্ষা দিতে হয়) বিগত পরীক্ষাগুলোয় দেখা গেছে, অডিটর ও জুনিয়র অডিটর পদের লিখিত পরীক্ষা(MCQ) হয় ৭০ নম্বরের। অডিটর পদে বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান ও গণিত বিষয়ে প্রশ্ন হয়ে থাকে। তবে মাঝেমধ্যে দৈনন্দিন বিজ্ঞান থেকেও প্রশ্ন আসে। আর জুনিয়র অডিটর পদে বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞানের পাশাপাশি কম্পিউটার থেকে প্রশ্ন আসে। বাংলা অংশে সাহিত্য ও ব্যাকরণ থেকে প্রশ্ন হয়। বিখ্যাত সাহিত্যিক ও সাহিত্যকর্ম, চরিত্র, উক্তি,
Google Adsense Ads
শুদ্ধ বানান, পদ, প্রবাদ প্রবচন, সন্ধিবিচ্ছেদ, বাক্য গঠন, সমাস, উপসর্গ, লেখকের ছদ্মনাম ইত্যাদির ওপর প্রশ্ন হয়ে থাকে। প্রফেসর’স/অগ্রদূত বাংলা / জর্জ এমপিথ্রি প্রিলিমিনারি বাংলা ভাষা ও সাহিত্য’ বইটি দেখতে পারেন। গ্রামার থেকে প্রশ্ন আসে ইংরেজি অংশে। প্রশ্নে সাধারণত ফ্রেইজ অ্যান্ড ইডিয়মস, কারেকশন, ফিল ইন দ্য ব্লাংক, পেয়ার অব ওয়ার্ড, সাবজেক্ট ভারব অ্যাগ্রিমেন্ট, সিনোনিমস অ্যান্ড অ্যান্টোনিমস, সেন্টেন্স মেকিং থাকে। এ অংশের জন্য পড়তে পারেন প্রফেসরসের ‘ইংলিশ ফর কমপিটেটিভ এক্সামস’ বইটি। সাধারণ জ্ঞান থেকে সবচেয়ে বেশি প্রশ্ন হতে দেখা যায়। প্রশ্ন হয় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক
বিষয়াবলি থেকে। প্রফেসর’স/ জর্জ এমপিথ্রি প্রিলিমিনারি সিরিজের বইগুলো পড়া যায়। জোর দিতে হবে বিগত বছরের বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নের উপর। সাম্প্রতিক সময়ের ঘটনা জানতে মাসিক সাময়িকীগুলো পড়লে ভালো ফল পাবেন। গণিত অংশে সাধারণত সুদ-আসল, লসাগু-গসাগু, সংখ্যা, স্থানাঙ্ক, মান নির্ণয়, ত্রিভুজ, কোণসম্পর্কিত প্রশ্ন হয়। এ অংশের জন্য আয়ত্তে রাখতে হবে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির গণিত বইগুলো। পাশাপাশি প্রফেসর’স প্রকাশনীর জব সলিউশন পড়তে পারেন। জুনিয়র
অডিটর প্রার্থীদের বাড়তি কম্পিটারের ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। এ অংশের জন্য কাজে আসবে ‘ইজি কম্পিউটার’ বইটি। #ভাইভা অডিটর ও জুনিয়র অডিটর নিয়োগের ভাইভা বোর্ডে যে ধরনের প্রশ্ন করতে পারে-
১। আপনার পরিচিতি সংক্রান্ত: আপনার নাম, ঠিকানা(জেলা, থানা বা গ্রাম), আপনার বাবার নাম, মায়ের নাম, তাদের পেশা, আপনার বর্তমান পেশা ও আপনি বর্তমানে কি করছেন? মহাপরিচালকের নাম কি
২। লিখিত পরীক্ষা সংক্রান্ত: লিখিত পরীক্ষায় যে সকল প্রশ্ন আপনি উত্তর দিতে পারেন নি, বা যে উত্তর গুলো সঠিক দিয়েছিলেন সেখান থেকেও আপনাকে প্রশ্ন করতে পারে।
৩। আপনি কোন
বিষয়ে লেখা পড়া করেছেন? আপনার বিষয়ের উপর পরীক্ষক আপনাকে প্রশ্ন করবেন। যেমন: আপনার বিষয় যদি হয় ইতিহাস তবে আপনাকে ইতিহাস হতে প্রশ্ন করা হবে, যদি হয় অর্থনীতি তবে অর্থনীতি হতে প্রশ্ন করা হবে।
৪। Accounting কি? কাকে বলে? Pre Audit কি? Post Audit কি? ইত্যাদি বিষয়গুলো হতে প্রশ্ন হতে পারে। Auditor কাকে বলে? Audit ও Auditor এর মধ্যে পার্থক্য কি? Direct cost or Indirect cost এর মধ্যে পার্থক্য কি? Process Costing কি?
৫। বাংলা হতে ইংরেজী অনুবাদ করুন! অথবা ইংরেজী হতে বাংলা অনুবাদ।(অনুবাদের ক্ষেত্রে হুট করে উত্তর দিবেন না, কিছুটা সময় নিয়ে
উত্তর দিন! এর উত্তর ভুল হলে পরীক্ষকগন সহজ ভাবে নিতে পারেন না )
৬। বীজগনিত এর সহজ কোন সূত্র জিজ্ঞেস করতে পারে।
৭। বাংলাদেশের ইতিহাস হতে প্রশ্ন হতে পারে। বর্তমানে দেশের সংসদ, সাংসদ, প্রেসিডেন্ট বা প্রধানমন্ত্রী বা গুরুত্বপূর্ন পদে যারা আছেন তাদের নাম মনে রাখা জরুরী। আর যারা মুক্তিযোদ্ধা কোটায় পরীক্ষা দিবেন তারা মুক্তিযুদ্ধের গুরুত্বপূর্ণ দিন তারিখ ও ব্যক্তির নাম মনে রাখবেন। পাশাপাশি আপনি যার “মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট” নিয়ে পরীক্ষা দিতে এসেছেন তার সেক্টর, সেক্টর কমান্ডার হতে শুরু করে দিন তারিখমনে রাখবেন।
৮। পাটিগণিত হতে সহজ অংক জিজ্ঞেস করতে পারে, সাধারনত শতকরা হার, ট্রেনের গতি, বানরের বাঁশ বেয়ে উঠা বহুল প্রচলিত অংকগুলো মুখে জিজ্ঞেস করতে পারে! সাথে সাথে
সবার আগে Google News আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
- ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাংক ও সমাধান PDF
- নার্সিং ভর্তি পরীক্ষা ২০২৪-২০২৫ সেশন প্রশ্ন সমাধান ২০২৫
- All Job Exam Question Solution 2025
Google Adsense Ads