‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে মাদুরের উল্লেখ আছে

‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে মাদুরের উল্লেখ আছে

মাদুর বা পাটি হল কাপড়ের উপাদানের টুকরার একটি জাতিবাচক শব্দ বা নাম, যা সাধারণত মেঝে বা অন্যান্য সমতল স্থানের স্থাপন করা হয়ে থাকে। এর ব্যবহারের পরিসীমার মধ্যে রয়েছে: একটি নিয়মিত বা সমতল স্থান প্রদানে সক্ষম, যেমন একটি কম্পিউটার মাউসপ্যাড হিসাবে। মাদুরে তলদেশে থাকা কোন কিছু রক্ষা করতে এটি ব্যবহৃত হয়। অন্যদিকে মাদুরের উপরে থাকা কোন কিছু রক্ষা করতেও […]

Continue Reading
৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘ভাব ও কাজ’ প্রবন্ধে কর্পূরের উল্লেখ আছে

৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘ভাব ও কাজ’ প্রবন্ধে কর্পূরের উল্লেখ আছে

কর্পূর ( Camphor) মোমের মতন দেখতে স্বচ্ছ কঠিন পদার্থ ।এটি দাহ্য এবং তীব্র সুগন্ধযুক্ত। এটি তার্পিনঘটিত যৌগ যেগুলিকে টার্পিনয়েড (terpenoid) বলে। কর্পূরের রাসায়নিক সংকেত হলো C10H16O। কর্পূর গাছ ( বৈজ্ঞানিক নাম Cinnamomum camphora)-এর কাঠের থেকে কর্পূর নিষ্কাশন করা হয়। এটাই হলো প্রাকৃতিক উৎস। রাসায়নিক পদ্ধতিতেও কর্পূর করা যায়। বনজ সম্পদ কর্পূর গাছ থেকে কর্পূর তৈরি একটি শতাব্দী […]

Continue Reading
৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পে মৌচাকের উল্লেখ আছে

৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পে মৌচাকের উল্লেখ আছে

মৌচাক হলো মৌমাছির আবাসস্থল। মৌমাছিরা তাদের তলপেটের নিচে অবস্থিত গ্রন্থি থেকে বের হওয়া মোম দিয়ে মৌচাক তৈরি করে। মৌচাকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ষড়ভুজ প্রকোষ্ঠ থাকে। মৌচাকের ষড়ভুজ প্রকোষ্ঠ নির্মাণের সময় মোমের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৩.৬ থেকে ৩৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকে। মৌমাছির শরীরের তাপমাত্রা মোমের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি বড় ফ্যাক্টর। মৌমাছি এসব প্রকোষ্ঠে মধু সঞ্চয় […]

Continue Reading
৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে দইয়ের ভাঁড়ের উল্লেখ আছে

৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে দইয়ের ভাঁড়ের উল্লেখ আছে

যে মাটির পাত্রে দই পাতা ও সংগ্রহ করা হয় তাকে দইয়ের ভাঁড় বলে। এখানে ভাঁড় বলতে মাটি দ্বারা নির্মিত প্রশস্ত গলাবিশিষ্ট এক ধরনের পাত্রকে বোঝায়। দই ছোট-বড় সবারই পছন্দ। দুগ্ধজাত এই খাবার দুধের ব্যাকটেরিয়া গাঁজন থেকে তৈরি করা হয়। গরুর দুধে এক ধরনের ল্যাকটোজ নামের শর্করা থাকে। এই শর্করা ব্যাকটেরিয়া দুধকে জমাট বাঁধতে সাহায্য করে […]

Continue Reading
৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘অতিথির স্মৃতি’ গল্পে সার্কাসের উল্লেখ আছে

৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘অতিথির স্মৃতি’ গল্পে সার্কাসের উল্লেখ আছে

সার্কাস (Circus) আসলে এক ধরনের বিনোদন প্রক্রিয়াবিশেষ। সার্কাসশিল্পীরা তাঁদের সার্কাসে শারীরিক কসরত, বিশেষ কলাকৌশল, ভাঁড়ামি, মূকাভিনয়, রশির ওপর হাঁটাসহ নানা মাধ্যমে দক্ষতা প্রদর্শন করে থাকেন। সার্কাস দলে হাস্যরসাত্মক অভিনয় ও খেলা প্রদর্শনীতে বিশেষ ভূমিকা রাখেন শারীরিকভাবে ক্ষুদ্রাকৃতির মানুষ। এ ছাড়া পশু-পাখিকে প্রশিক্ষণ দিয়ে নানা আমোদি খেলাও দেখানো হয়। সার্কাসে হরেক রকম বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকায় বেশ […]

Continue Reading
৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে সানকির উল্লেখ আছে

৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে সানকির উল্লেখ আছে

সানকি হচ্ছে পোড়ামাটির তৈরি এক ধরনের পাত্র। উপমহাদেশীয় মৃিশল্পের সবচেয়ে প্রাচীন ও উল্লেখযোগ্য একটি উপাদান হচ্ছে এই সানকি। বর্তমানে সিরামিক, চীনামাটি ও মেলামাইনের যুগে এই মাটির সানকির চাহিদা কিছুটা কমলেও কদর ও সৌন্দর্য কিন্তু কমেনি। বাঙালি জাতির সংস্কৃতি এবং রুচিবোধের একটি অন্যতম ধারক ও বাহক এই মাটির সানকি। বাংলাদেশের কিছু অঞ্চলে এটি সানক নামেও পরিচিত। […]

Continue Reading
৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ প্রবন্ধে হরতালের উল্লেখ আছে

৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম’ প্রবন্ধে হরতালের উল্লেখ আছে

হরতাল একটি গুজরাটি শব্দ। এর আভিধানিক অর্থ ‘বন্ধ’ বা ‘বন্ধ করে দেওয়া’। ১৯২০ ও ১৯৩০-এর দশকে হরতাল ভারত উপমহাদেশের রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে নতুন মাত্রা যোগ করে। মহাত্মা গান্ধী ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে প্রথম এই শব্দটি ব্যবহার করেন। এটা হচ্ছে সরকারের বিরুদ্ধে জনগণের সম্মিলিত আন্দোলন। হরতালের সময় সব কর্মক্ষেত্র, দোকান, হোটেল বন্ধ থাকে। তবে সাধারণত চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত […]

Continue Reading
৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘অতিথির স্মৃতি’ গল্পে মালাকারের উল্লেখ আছে

৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘অতিথির স্মৃতি’ গল্পে মালাকারের উল্লেখ আছে

শোলা দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ফুল, মালা, সাজসজ্জা, খেলনা, পুতুল, পশুপাখি, নৌকা ইত্যাদি তৈরি করা যে পেশাজীবী মানুষের কাজ তাদের মালাকার বলে। মালা শব্দ থেকে মালাকার শব্দের উৎপত্তি। এটি বাঙালি হিন্দুদের একটি উপাধিবিশেষ বা সম্প্রদায়। মালাকার সম্প্রদায়ের বেশির ভাগ লোক শিবকে পূজা করে। বাংলাদেশের মাগুরা, ঝিনাইদহ, চাঁপাইনবাবগঞ্জসহ বিভিন্ন এলাকায় মালাকার সম্প্রদায়ের গুচ্ছ গুচ্ছ বাস রয়েছে। বিভিন্ন […]

Continue Reading
৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘তৈলচিত্রের ভূত’ প্রবন্ধে শ্রাদ্ধের উল্লেখ আছে

৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘তৈলচিত্রের ভূত’ প্রবন্ধে শ্রাদ্ধের উল্লেখ আছে

হিন্দুশাস্ত্র মতে, পিতৃপুরুষের উদ্দেশে দান-ধ্যান ও অতিথিভোজন অনুষ্ঠান হলো শ্রাদ্ধ। সাধারণত মৃত ব্যক্তির সন্তান বা আত্মীয়-স্বজনরা এ অনুষ্ঠান পালন করে থাকে। শ্রাদ্ধ প্রধানত তিন প্রকার, যথা— আদ্যশ্রাদ্ধ, আভ্যুদয়িক বা বৃদ্ধিশ্রাদ্ধ ও সপিণ্ডীকরণ। আদ্যশ্রাদ্ধ অশৌচ অবস্থার শেষ দিন মৃত ব্যক্তির আত্মার শান্তির উদ্দেশে আয়োজন করা হয়। গোত্রভেদে ব্যক্তির মৃত্যু দিবসের ১১, ১৫ বা ৩০ দিন পরে […]

Continue Reading
৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে টোপরের উল্লেখ আছে

৮ম শ্রেণির বাংলা সাহিত্য কণিকা বইয়ের ‘আমাদের লোকশিল্প’ প্রবন্ধে টোপরের উল্লেখ আছে

টোপর শোলা দিয়ে নির্মিত বাঙালি হিন্দুদের ব্যবহৃত এক ধরনের ধর্মীয় মস্তকাবরণী। সাধারণত হিন্দু বিয়েতে বর টোপর পরে। বিবাহ অনুষ্ঠানে টোপর শুধু তার সৌন্দর্যের কারণেই পরা হয় না, বিশেষ ধর্মীয় তাৎপর্যও রয়েছে। সেই আদিকাল থেকে বিশ্বাস করা হয়, এই টোপর অধিকতর দায়িত্বকে নির্দেশ করে। নতুন মুকুট পরিয়ে অভিষেকের মাধ্যমে রাজার হাতে যেমন দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়, […]

Continue Reading