diploma in commerce ১২শ শ্রেণির ১০ম সপ্তাহের কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন (২) ১২শ শ্রেণি ১০ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১

শ্রেণি:১২শ HSC ইন কমার্স-2021 বিষয়: কম্পিউটার অফিস অ্যাপ্লিকেশন (২) এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 06 বিষয় কোডঃ 1723
বিভাগ: ভোকেশনাল শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ বাংলাদেশের প্রশাসনিক কাঠামো।

শিখনফল/বিষয়বস্তু :

  • নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড ব্যাখ্যা করতে পারবো। 
  • রিপিটার হাব এবং সুইচ এর সুবিধা ও অসুবিধা লিখতে পারব।
  • গেটওয়ে এর ক্সবশিষ্ট্য বর্ণনা করতে পারবে

নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি): 

  • নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড সম্পর্কে ধারনা ব্যাখ্যা করতে হবে
  • রিপিটার হাব এবং সুইচ এর বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে
  • গেটওয়ে এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারনা ব্যাখ্যা করতে হবে

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড সম্পর্কে ধারনা ব্যাখ্যা করতে হবে

সাধারণত কম্পিউটারকে কোনো নেটওয়ার্ক মিডিয়ার সাথে সংযোগ দেয়ার জন্য একটি বিশেষ ইন্টারফেসের দরকার পড়ে। নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড বা ল্যান কার্ড এই ইন্টারফেসের কাজ করে। এই নেটওয়ার্ক এডাপ্টার যেকোন মিডিয়ার জন্য কম্পিউটারকে কানেক্ট করার সুযোগ দিতে পারে।

বিভিন্ন মিডিয়ার জন্য বিভিন্ন নেটওয়ার্ক এডাপ্টার রয়েছে এবং উপযুক্ত কানেক্টর দিয়ে সেসব কম্পিউটারকে নেটওয়ার্ক যুক্ত করা যেতে পারে। কেবল যে সার্ভার কিংবা ওয়ার্কস্টেশনেই নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড থাকে তা নয় প্রিন্টার কিংবা অন্য ডিভাইসেও নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড থাকতে পারে। 

নেটওয়ার্ক কার্ড:•

নেটওয়ার্ক কার্ড একটি কম্পিউটার প্রয়োজনীয় উপাদান যা ছাড়া একটি কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত করা যাবে না।

• এছাড়াও নেটওয়ার্ক অ্যাডাপ্টার বা নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড ( NIC ) নামেও পরিচিত .

• ব্র্যান্ডেড কম্পিউটার অধিকাংশই নেটওয়ার্ক কার্ড প্রাক ইনস্টল করা থাকে।

• নেটওয়ার্ক কার্ডের দুই ধরনের হয়: অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক নেটওয়ার্ক কার্ড।

ইন্টারনাল নেটওয়ার্ক কার্ড:

• মাদারবোর্ডে অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্ক কার্ডের জন্য স্লট থাকে।

• অভ্যন্তরীণ নেটওয়ার্ক কার্ডের দুই ধরনের হয় :

• প্রথম ধরনের পেরিফেরাল কম্পোনেন্ট ইন্টার-কানেকশন ( PCI ) সংযোগ ব্যবহার করে।

• দ্বিতীয় ধরনে ইন্ডাস্ট্রি স্ট্যান্ডার্ড আরকিটেকচার ( ISA ) ব্যবহার করা হয়।

• নেটওয়ার্ক তারগুলি নেটওয়ার্ক সংযোগ স্থাপনের জন্য প্রয়োজন হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • রিপিটার হাব এবং সুইচ এর বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে
  • রিপিটার হাব বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে

ধরো তোমার বাসায় একটা কম্পিউটার আছে। তুমি বাংলাদেশে থাকো। তোমার বন্ধুর বাসায়ও একটা কম্পিউটার আছে, কিন্তু সে থাকে মালয়েশিয়া। এখন তুমি একটা ক্যাবলকে (ধরো twisted pair cable) যদি তোমার কম্পিউটার এবং তোমার বন্ধুর কম্পিউটার দুটোতেই কানেক্ট করে দাও তাহলে তোমরা সহজেই অনেক দূরে বসে যোগাযোগ করতে পারবে।

কিন্তু এখানে একটা সমস্যা আছে! যখন আমরা ক্যাবল বা তার ব্যবহার করি তখন সেটা দিয়ে ডাটা বা তথ্য অনেক দূর যেতে পারে না। সিগন্যাল দুর্বল হয়ে যায় এবং ডাটা হারিয়েও যেতে পারে। তখন নির্দিষ্ট দুরত্ব পর পর একটা ডিভাইসকে সেই ক্যাবলের মাঝে আমরা লাগিয়ে দেই যার নাম রিপিটার (Repeater). এই রিপিটার দুর্বল হয়ে আসা সিগন্যালকে আগের মত শক্তিশালী করে।

Repeater এক ধরনের নেটওয়ার্ক ডিভাইস। Sender থেকে Receiver এর দিকে ক্যাবলের মাধ্যমে যখন কোনো ডাটাকে অনেক দূরে পাঠানো হয় তখন তার সিগন্যালের ক্ষমতা কমে যায়। ফলে ডাটাটা Receiver এর কাছে যাওয়ার আগেই সিগন্যালের থেকে ডাটা হারিয়ে যেতে শুরু করে। তখন Receiver ঠিকঠাক মত ডাটাকে পুনরুদ্ধার করতে পারে না। তাই Repeater কে নির্দিষ্ট দুরত্বে ক্যাবলের মধ্যে বসানো হয়। যদি ক্যাবলটা অনেক লম্বা হয় তবে নির্দিষ্ট দুরত্ব পর পর কয়েকটা Repeater কে বসানো হয়।

Repeater আমাদের Sender ক্যাবল থেকে পাওয়া ডাটা সিগন্যালকে regenerate করে কিন্তু নতুন কোনো সিগন্যাল বানায় না কিংবা সিগন্যালের ধরন (বা format) পরিবর্তন করে না।

সিগন্যালের সাথে কোনো ভেজাল (বা Noise) থাকলে সেটাকেও Repeater সরিয়ে ফেলতে পারে না। অর্থাৎ Repeater এর filtering ক্ষমতা নেই। Repeater একটা সিগন্যালের ভেতরের জিনিস পরিবর্তন করতে পারে না, শুধু ফিজিক্যাল দিকটা পরিবর্তন করে।

Repeater থেকে যে সিগন্যালটা বের হয় সেটা একটা Sender থেকে বের হওয়া সিগন্যালের মত হয়।

Repeater ব্যবহার করার অসুবিধা হচ্ছে খুব কম সংখ্যক ডিভাইসে ডাটা পাঠানো যায় এটার মাধ্যমে। কারন এতে মাত্র এক-দুটো করে Port (ক্যাবল যুক্ত করার জায়গা) থাকে।

  • সুইচ এর বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করতে হবে

 হাব এর ন্যায় সুইচও একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস এবং একে LAN ডিভাইসও বলা হয়। যার সাহায্যে নেটওয়ার্কের কম্পিউটারসমূহ পরস্পরের সাথে কেন্দ্রিয়ভাবে যুক্ত থাকে। একটি সুইচে কতোগুলো ডিভাইস যুক্ত করা যাবে তা সুইচের পোর্ট সংখ্যার উপর নির্ভর করে। সুইচে পোর্টের সংখ্যা ৮, ১৬,২৪ থেকে ৪৮ পর্যন্ত হতে পারে। LAN তৈরির ক্ষেত্রে হাবের চেয়ে সুইচ বেশি ব্যবহৃত হয়। স্টার টপোলজির ক্ষেত্রে সুইচ হচ্ছে কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকারী ডিভাইস।

হাবের সাথে সুইচের পার্থক্য হলো হাব প্রেরক থেকে প্রাপ্ত সংকেত সকল পোর্টে পাঠায় কিন্তু সুইচ প্রেরক থেকে প্রাপ্ত সংকেত কম্পিউটারের MAC অ্যাড্রেস ব্যবহার করে নির্দিস্ট পোর্টে পাঠিয়ে দেয়। ফলে সুইচ ব্যবহার করে নেটওয়ার্কের ডেটা আদান-প্রদানে বাধা বা কলিশনের সম্ভাবনা থাকে না।

সুইচের সুবিধা:

১। ডেটা আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে বাধার সম্ভাবনা নেই।

২। ডেটা ফিল্টারিং সম্ভব।

৩। দুর্বল হয়ে পড়া সংকেত বর্ধিত করে গন্তব্যে প্রেরণ করে।

সুইচের অসুবিধা:

১। হাবের তুলনায় মূল্য কিছুটা বেশি।

২। কনফিগারেশন তুলনামূলকভাবে জটিল।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • গেটওয়ে এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে ধারনা ব্যাখ্যা করতে হবে

গেটওয়ে একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস এবং একে WAN ডিভাইসও বলা হয়। এটি ভিন্ন প্রটোকল বিশিষ্ট দুই বা ততোধিক নেটওয়ার্ককে(LAN,MAN,WAN) সংযুক্ত করে WAN তৈরি করে। ভিন্ন প্রোটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করার সময় গেটওয়ে প্রটোকল ট্রান্সলেশন করে থাকে। বিভিন্ন নেটওয়ার্ক ডিভাইস যেমন – হাব, সুইচ এবং রাউটার ইত্যাদি ডিভাইসসমূহ প্রোটোকল ট্রান্সলেশনের সুবিধা দেয় না।

Gateway

গেটওয়ের সুবিধাসমূহ:

১। রাউটারের চেয়ে দ্রুত গতিসম্পন্ন এবং ডেটার কলিশন বা সংঘর্ষ কম।

২। ভিন্ন প্রোটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করতে পারে।

৩। ডেটা ফিল্টারিং করতে পারে।

গেটওয়ের অসুবিধাসমূহ:

১। অন্যান্য ডিভাইসের চেয়ে ব্যয়বহুল।

৩। কনফিগারেশন করা তুলনামূলক জটিল।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment