Google Adsense Ads
বিষয়: বাচ্চাদের জন্য ঘরেই তৈরি করুন হোম মেড সেরেলাক,Homemade Cerelac Recipe, ঘরেই বানান বাচ্চার জন্য পুুষ্টিকর সেরেলাক, আপনার বাচ্চার জন্য যেভাবে সেরেলাক বানাবেন
সেরেলাক যে বাচ্চাদের জন্য খুবই পুষ্টিকর তা আমরা সবাই জানি। তবে শিশুখাদ্য হিসেবে এটি বেশ ব্যয়বহুল। এছাড়া বাজারে কেনা সেরেলাকের উপাদানগুলো কতটা স্বাস্থ্যসম্মত সেই নিয়েও অনেক অভিভাবক চিন্তায় থাকেন। তাই আজ দেখে নিন স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে বাড়িতেই কীভাবে সেরেলাক বানিয়ে নেওয়া যায়। ঘরে তৈরি এই খাবারটি আপনার শিশুর জন্য খুবই উপকারী। এটি শিশুর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তাই সেরেলাকটি বানানোর সময় উপাদানগুলো আপনার শিশুর শারীরিক চাহিদা আনুযায়ী কমবেশি করে নিতে পারেন।
৮ মাসের বাচ্চার জন্য ঘরোয়া পদ্ধতির সেরেলাক রেসিপি
উপাদান
লালচাল বা আতপ চাল- দেড়কাপ
মাষকলাই ডাল- এক কাপ
সবুজ বুটের ডাল- এক কাপ
মুগ ডাল- এক কাপ
খোলায় ভেজে নেওয়া ছোলা- এক কাপ
মসুর ডাল- এক কাপ
ভাঙ্গা গম- এক কাপ
সাবুদানা- আধা কাপ
বুটের ডাল- আধা কাপ
ভুট্টাদানা- আধা কাপ
কাঠবাদাম- আধাকাপ
কাজুবাদাম- আধাকাপ
এলাচদানা- ৮-১০ টা
তৈরির নিয়ম
কাঠবাদাম, কাজুবাদাম আর এলাচ বাদ দিয়ে বাকি উপাদানগুলো সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন এগুলো ভালো করে ধুয়ে শুকিয়ে নিন
এরপর নীচের নিয়মানুযায়ী একে একে সবগুলো উপাদান শুকনো খোলায় ভাঁজতে থাকুন।
চালগুলো কিছুটা ফুলে ওঠা না পর্যন্ত ভাজতে থাকুন।
ডাল আর গমের গুঁড়া বাদামী আর কিছুটা মুচমুচে হওয়া পর্যন্ত ভাঁজুন। সবুজ বুটের ডাল সবুজ থেকে বাদামী হওয়া পর্যন্ত ভাঁজুন।
সাবুদানা কিছুটা কুড়মুড়ে ও শুকনো করে ভেজে নিন।
টেলে নেওয়া ছোলা আরও কিছুক্ষণ ভেঁজে মুচমুচে করতে হবে।
ভুট্টা মুচমুচে হয়ে ফুটতে শুরু করা পর্যন্ত ভাঁজুন।
কাঠবাদাম আর এলাচদানা ঘ্রাণ ছড়ানো পর্যন্ত ভাঁজুন।
কাজুবাদাম সোনালি করে ভেঁজে নিন।
- লিঙ্গের মাথায় ইনফেকশন, লিঙ্গের মাথায় ঘা হলে করণীয় কি?
- গর্ভের বাচ্চা ছেলে না মেয়ে জানার উপায়, গর্ভের সন্তান ছেলে না মেয়ে বুঝবেন যেভাবে
এখন ভাঁজা উপাদানগুলোকে ঠান্ডা করে নিন।
ঠান্ডা ডাল, বাদাম, চাল আর মশলা ব্লেন্ডার বা গ্রাইন্ডারে গুঁড়ো করে নিন। ব্যাস, তৈরি পুষ্টিকর ঘরোয়া সেরেলাক।
এয়ারটাইট কন্টেইনারে সংরক্ষণ করে ৪ থেকে ৬ মাস ব্যবহার করতে পারেন এই পুষ্টিকর শিশুখাদ্যটি।
বাচ্চাকে খাওয়ানোর নিয়ম
এক কাপ দুধ নিয়ে ফুটে উঠতে দিন।
এরপরে এতে দুই চা চামচ সেরেলাক মেশান আর নাড়তে থাকুন যাতে জমাট না বেঁধে যায়। এভাবে ঘন পেস্ট তৈরি হবে। প্রয়োজনে আরও দুধ মেশাতে পারেন।
হয়ে গেলে জ্বাল বন্ধ করে দিন। গরম থাকতে থাকতেই খাওয়ান আপনার বাচ্চাকে।
মনে রাখা জরুরী
খাবারটির সাথে আপনার পছন্দমত ফল যেমন কলা, আপেল বা সফেদা মেশাতে পারেন।
মিষ্টি করতে চাইলে চিনির পরিবর্তে গুড় মেশান।
এক বছরের নীচের বাচ্চাদের বাদাম না দেওয়াই ভাল।
ডাল আটমাসের বেশি বয়সের বাচ্চাদের দেওয়া যায়। কিন্তু হজম হওয়ার জন্য সেটা যেন নরম হয় সেটা খেয়াল রাখুন।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও
Google Adsense Ads
- সিটি স্ক্যান কেন করা হয়,সিটি স্ক্যান কি, সিটি স্ক্যান এর কাজ কী?
- পাইলস অর্শ রোগের ঔষধ
- ইরিয়ান মলম কি কাজ করে | Erian Ointment এর কাজ কি
- পাইলস বা অর্শ এর কারণ লক্ষণ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা
- এমআরএ কেন করা হয়,এমআরএ কি, এমআরএ এর কাজ কী?
- এমআরআই কেন করা হয়,এমআরআই কি
Google Adsense Ads