বাংলাদেশের ভৌগােলিক অবস্থান লিখুন। বাংলাদেশের পাহাড়সমূহের অঞ্চলভিত্তিক বিবরণ দিন, ভূগোল ও পরিবেশ ৯ম শ্রেণি ৭ম অ্যাসাইনমেন্ট ssc উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় সমাধান/ উত্তর ২০২১,

Google Adsense Ads

শ্রেণি: ৯ম/ ssc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: ভূগোল ও পরিবেশ এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 07 বিষয় কোডঃ 1660
বিভাগ: মানবিক শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ বাংলাদেশের ভৌগােলিক অবস্থান লিখুন। বাংলাদেশের পাহাড়সমূহের অঞ্চলভিত্তিক বিবরণ দিন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

বাংলাদেশের ভৌগােলিক অবস্থান লিখুন।

বাংলাদেশ অবস্থানঃ বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র। এটি এশিয়া মহাদেশের দক্ষিনাংশে দক্ষিন এশিয়ায় অবস্থিত। এর অবস্থান ২০°৩৪” উত্তর হতে ২৬°৩৮” উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮°১” পূর্ব ৯২°৪১” পূর্ব দাঘ্রিমাংশে। বাংলাদেশের মাঝামাঝি স্থান দিয়ে গেছে কর্কটক্রান্তিরেখা।

আয়তনঃ বাংলাদেশের আয়তন ১৪৭৫৭০ বর্গ কিঃমিঃ বা ৫৬৯৭৭ বর্গ মাইল।  বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল বা রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল, অর্থ নৈতিক অঞ্চল ২০০ নটিক্যাল মাইল বা ৩৭০.৮ কিঃমিঃ, সামুদ্রিক মালিকানা মহীসোপানের শেষ সীমানা পর্যন্ত। 

বঙ্গোপসাগরের জলসীমা নির্ধারণ ও সমুদ্র সম্পদের উপর অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বাংলাদেশ ১৪ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সালে মিয়ানমারের বিপক্ষে জার্মানির হামবুর্গে অবস্থিত সমুদ্র আইন বিষয়ক ট্রাইব্যুনালে এবং ভারতের বিপক্ষে নেদারল্যান্ডসের হেগে অবস্থিত সালিশ  ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করে। বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ১৪ই মার্চ, ২০১২ সালে বাংলাদেশ – মিয়ানমার মামলায় আন্তর্জাতিক আদালত বাংলাদেশের ন্যায্যভিত্তিক দাবির পক্ষে ঐতিহাসিক রায় দেয়। এ রায়ের মাধ্যমে সেন্টমার্টিন দ্বীপকে উপকূলীয় বেজলাইন ধরে ১২ নটিক্যাল মাইল রাষ্ট্রাধীন সমুদ্র এলাকা এবং ২০০ নটিক্যাল মাইল একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল পায়। এর ফলে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত সাগরের তলদেশ বাংলাদেশের মহীসোপানে রয়েছে। 

সীমাঃ বাংলাদেশের উত্তরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয় পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা,মিজোরাম এবং মিয়ানমার। দক্ষিনে বঙ্গপোসাগর এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ। বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা ৪৭১১ কিঃমিঃ[সূত্র : মাধ্যমিক ভূগোল] এবং ৫১৩৮ বর্গ কি: মি: [সূত্র :বর্ডার গার্ড বাংলাদশে]। এর মধ্যে স্থলসীমা ৩৯৯৫ বর্গ কি:মি: [সূত্র : মাধ্যমিক ভূগোল] বা ৪৪২৭ বর্গ কি:মি: [সূত্র :বর্ডার গার্ড বাংলাদশে]।ভারতের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৩৭১৫ কি:মি:[সূত্র : মাধ্যমিক ভূগোল] ও ৪১৫৬কি:মি:[সূত্র :বর্ডার গার্ড বাংলাদশে]।আর মিয়ানমারের সাথে সীমান্ত  দৈর্ঘ্য ২৮০কি:মি:[সূত্র : মাধ্যমিক ভূগোল] এবং ২৭১কি:মি:[সূত্র :বর্ডার গার্ড বাংলাদশে]।বাংলাদেশের উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১৬ বর্গ কি:মি:[সূত্র : মাধ্যমিক ভূগোল] এবং ৭১১ বর্গ কি:মি:[সূত্র :বর্ডার গার্ড বাংলাদশে]। বাংলাদেশের দক্ষিন- পশ্চিমে হাড়িয়াভাঙ্গা নদী বাংলাদেশ – ভারত এবং দক্ষিন- পূর্বে নাফ নদী বাংলাদেশ – মিয়ানমার সীমান্ত নির্দেশ করে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

বাংলাদেশের পাহাড়সমূহের অঞ্চলভিত্তিক বিবরণ দিন

আমাদের বাংলাদেশের ভূখণ্ড একসময় পানির নিচে ছিল ধারনা করা হয়। এই ভূখন্ডটি গঠন হয়েছে ভূমিকম্প বা কোনো মহাগাঠনিক ভূ -আলোড়নের ফলে। আমাদের বাংলাদেশকে বলা হয়ে থাকে পৃথিবীর অন্যতম একটি বৃহৎ ব-দ্বীপ। আমাদের বাংলাদেশের মোট ১২ শতাংশ আয়তনের পাহাড়ি এলাকায় এবং মোট পাহাড়ি ভূমি ১৬ লাখ হেক্টর জমিজুড়ে রয়েছে।

এদেশের পাহাড়গুলো ভূতাত্ত্বিক গঠন অনুসারে ৩ টি শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে। ১. ডিহিং টিপসুরমা ২.টিপসুরমা ও ৩. ডুপিটিলা। টিপসুরমা অন্তর্গত অতি খাড়া ও উচ্চ পাহাড়গুলোতে। যথাক্রমে মধ্যম এবং কম উচ্চতাসম্পন্ন ডুপিটিলা ও ডিহিং অন্তর্গত। আমাদের দেশের উত্তর ও উত্তর-পূর্বাংশের পাহাড়গুলো কর্দম পাথর, বেলে পাথর আর সাধারণ বালি দ্বারা গঠিত। অনেকটা ঝুঁকিপূর্ণ বেলে পাথর ও বালি সমৃদ্ধ পাহাড়গুলো। এখানে তুলনামূলকভাবে দুর্বল মৃত্তিকার পারস্পরিক বন্ধন ও দৃঢ়তা। তা ছাড়া হাজার হাজার বছর আগে এ গাহাড়ের উত্থান। মাধ্যাকর্ষণ শক্তির কারণে এসব পাহাড়ে প্রতিনিয়ত ভূমিধস হয়ে থাকে অতিবৃষ্টি ছাড়াও। এ ধরনের ভূমিধসের ঘটনা ঘটে থাকে প্রায় কলম্বিয়া ফিলিপাইনসহ অন্যান্য দেশে প্রায়ই।

আমাদের বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ সৃষ্টি হয়েছে প্লেটটেকনোনিক প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে, অনুসন্ধানে বলা হয়েছে। এই প্লেটটেকনোনিক এটি একটি গ্রীক শব্দ যার অর্থ গঠন বা construction।

আমাতের বাংলাদেশের উচ্চতা ও ভূমিরূপের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে ভূ-প্রকৃতিকে প্রধান ৩টি ভাগে ভাগ বিভক্ত করা যেতে পারে:

১) নবীন যুগের প্লাবনভূমি এলাকা।

২) প্লাইস্টোসিস সোপান এবং

৩) টারশিয়ারী যুগের পাহাড়।

আমাদের বাংলাদেশের পাহাড়সমূহ ভাঁজ প্রকৃতির।টারশিয়ারী যুগের আমাদের বাংলাদেশের পাহাড় সমূহের ভূমিরূপ ছিল। পাহাড়ি অঞ্চলের গিরিখাত গঠিত হয় টারশিয়ারী যুগে হিমালয় পর্বত উদয় হওয়ার কারনে।

ভূ-আলোড়নের প্রভাবে মায়ানমারের দিক হতে সিলেট, মৌলভীবাজার, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান, চট্টগ্রাম, সিলেট এই পাহাড়ি এলাকাগুলো উদ্ভব হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

প্লাইস্টোসিস সোপান কালে আন্তঃবরফ গলে বন্যা হয়, এবং এই বন্যায় আমাদের বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিম দিকে বরেন্দ্রভূমি, ভাওয়াল গড় ও মধুপুর এবং কুমিল্লার লালমাই পাহাড় গঠিত হয় ধারণা করা হয়েছে। এই অঞ্চলগুলোর মাটি লাল ও ধূসর রঙ হলো এদের একটি বৈশিষ্ট্য।

আর আমাদের সকলের মুখে যে অঞ্চলের নাম আসবে তা হলো পার্বত্য চট্টগ্রাম যা না বললে চলে না।

এলাকা,রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, ও বান্দরবান এই জেলা ৩টি নিয়ে গঠিত আমাদের বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত একটি এলাকা। পার্বত্য চট্টগ্রাম এই অঞ্চলটি পাহাড় ও উপত্যকায় পূর্ণ বলে এর নামকরণ করা হয়েছে চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে।এই অঞ্চলের মাটি বেশি মাত্রায় বেলেপাথর ও অম্লধর্মী শিলার স্তরে গঠিত ভিন্ন ভিন্ন কারনে। এটি অন্যান্য জেলার তুলনায় পর্যটকদের বেশি আকৃষ্ট করে চট্টগ্রামের হিল ট্র‍্যাকস এর কারনে। বর্তমানে সকল পর্বত সবুজে ভরপুর পার্বত্য চট্টগ্রামের।

অনেক অনাবাদী জমি আছে পাহাড়ে। ধান, গম, আলু চাষ করা যায় না সেসব জমিতে। অথচ চাষ করা যায় ঠিকই ফল। বলা যায় পাহাড়ে ফলগাছের দুর্যোগজনিত ঝুঁকি কম।

অনেক রকমের ফল চাষের উপযোগী হয়ে থাকে পাহাড়ের মাটি ও আবহাওয়া। অধিক লাভজনক অন্য ফসলের তুলনায় ফল চাষ করে। তারা ফল চাষ করতে পারেপাহাড়ি জনগোষ্ঠীর আয় বাড়াতে।

জনগোষ্টীর জন্য পুষ্টির উত্তম উৎস হচ্ছে পাহাড়ি ফল।

সেখানকার জনগোষ্ঠীর অধিক কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হয় পাহাড়ে ফল চাষের ফলে। সেখান থেকে সমুদ্র ও বিমান বন্দর কাছাকাছি থাকায় বিদেশে ফল রপ্তানির ভালো সুযোগ রয়েছে।

নিশ্চত হয় ফল চাষের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর জন্য সারা বছর ফলপ্রাপ্তি।

যা সৌন্দর্যও ধারণ করে পাহাড়ি এলাকার বসতবাড়িতে ফলের বাগান বা ফলগাছ লাগালে হাতের কাছেই ফল পাওয়া যায়। এছাড়া সেখানে পাখিসহ অনেক জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণে ফলগাছ সাহায্য করতে পারে। জার্মপ্লাজম সংরক্ষিত হওয়ার সুযোগ তৈরি হয় অনেক গুলো ফলের। ফল ও ফলের জাত পাহাড়ি এলাকার উপযোগী বেশি। ৩টি জেলা

পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটি ও বান্দরবনে, খাগড়াছড়ি, সব চাইতে বেশি হয় বিভিন্ন ফলের মধ্যে কমলা, বাতাবিলেবু, অন্যান্য লেবু, কাঁঠাল, আম, আনারস, কলা, লিচু, তরমুজ, মাল্টা। কলা, কাঁঠাল ও আম সবচেয়ে বেশি হয়।অতিরিক্ত পরিচালক, রাঙ্গামাটি অঞ্চল, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের সূত্রমতে জানা যে, মোট কলা ৬০৭৬২৪ টন, কাঁঠাল ১৬০১৯৮ টন , পেঁপে২১৪৯০৩ টন, আম ১৪৮২৩০ টন, লেবু ৩৩৭৭৪ টন, লিচু ৩১০৭৯ টন, বাতাবি লেবু ৩১৭৮৭ টন , তরমুজ ১৯৮১৩ টন ও অন্যান্য ফল ২৯৮৪৫৬ টন প্রতিবছর এ তিনটি জেলায় মোট উৎপাদিত হয়ে থাকে।

পাহাড়ি এলাকায় দুই রকমের স্থানে ফল চাষের সুযোগ রয়েছে- সেখানকার বসতবাড়ির আঙ্গিনায় ও পাহাড়ের ঢালে। বসতবাড়িতে চাষের জন্য আম, কাঁঠাল, বাতাবি লেবু, পেয়ারা, লিচু, তেঁতুল, পেঁপে ইত্যাদি ফলগাছ লাগানো যায়।

কলা, আনারস, মাল্টা, কমলা, ইত্যাদি পাহাড়ি ঢালে বাণিজ্যিকভাবে চাষাবাদের জন্য ভালো। এছাড়া বিদেশি ফলেরও উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে পাহাড়ি ঢালে রাম্বুটান, ড্রাগন ফল, স্ট্রবেরি, কাজুবাদাম ইত্যাদি ফল গুলো। পাহাড়ি এলাকায় চাষের উপযোগী ফলের তালিকা নিচে উল্লেখ করা হয়েছে-

পাহাড়ে ফলচাষ সম্প্রসারণে করণীয়-

বাংলাদেশ সরকার ইতোমধ্যে পাহাড় এর মধ্যে বিশেষ করে ৩ টি পার্বত্য জেলায় ফল চাষ সম্প্রসারণ এর নানা উদ্যোগ হাতে নিয়েছে। যার কারণে বিগত দশকে পাহাড়ে ফল এর উৎপাদন বলা যায় বেড়েছে অনেকটা। যার ফলে আম এর উৎপাদনে এসেছে এক অভূতপূর্ব সাফল্য।এদিকে পালি জাত এর আম চাষে করার ফলে পাহাড়ে বিপ্লব ঘটেছে বেশি, অন্যদিকে হাইব্রিড জাত এর পেঁপে সাথে রেডলেডি চাষ এর ক্ষেত্রেও বিপ্লব ঘটেছে বলা যায়। এদিকে পাহাড়ি অঞ্চলে ফল এর চাষ ও উৎপাদন বৃদ্ধির চমৎকার সুযোগকে কাজে লাগাতে হলে আমাদের আরও কিছু বাস্তবমুখী বিষয়ে চিন্তাভাবনা ও উদ্যোগ গ্রহণ করা যায়।

গড় উচ্চতা ৬১০ মিটার বা ২০০০ ফুট বাংলাদেশের পাহাড়গুলোর। “তাজিংডং”  বা “বিজয়” আমাদের বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। সাইচল পর্বতসারিতে অবস্থিত এটি বান্দরবান জেলার রুমা উপজেলার। ১২৮০ মিটার তার উচ্চতা। ‘তাজিং’ স্থানীয় উপজাতীয়দের ভাষায় তার শব্দের অর্থ বড় আর ‘ডং’ শব্দের অর্থ পাহাড়, এ দুটি শব্দ থেকে তাজিংডং পর্বতের নামকরণ করা হয়েছিল। কেওক্রাডং আমাদের বাংলাদেশের ২য় সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ। ৯৮৬ মিটার তার উচ্চতা। চিম্বুক আমাতের বাংলাদেশের ৩য় উচ্চতম শৃঙ্গ। এটি অবস্থিত বান্দরবান জেলায়। এই পাহাড়ে মারমা উপজাতিরা এই পাহাড়ে বাস করে।

গারো পাহাড় হচ্চে আমাদের বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় পাহাড় চূড়া হলো। এটি একটি অংশ ভারতের মেঘালয় রাজ্যের গারো-খাসিয়া পর্বতমালার ও এর কিছু অংশ ভারতের আসাম রাজ্য ও নালিতাবাড়ী উপজেলায় অবস্থিত বাংলাদেশের শেরপুর জেলার। এর ৮০০০ বর্গকিলোমিটার আয়তন এবং ১৪০০ মিটার উচ্চতা।

এছাড়াও বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড় বাংলাদেশের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য পাহাড়। এটি “পাহাড়ের রানী” কিংবা “কালা পাহাড়”হিসেবে পরিচিত। এই পাহাড়ে ইউরেনিয়াম পাওয়া গিয়েছিল মৌলভীবাজারে অবস্থিত কুলাউড়া পাহাড়। সীতাকুণ্ডের চন্দ্রণাথ পাহাড় চট্টগ্রামের। হিন্দুদের তীর্থস্থান এটি। এছাড়াও রয়েছে খাগড়াছড়ির আলু টিলা পাহাড়, নীলগিরি পাহাড়, কুমিল্লার লালমাই পাহাড়,কমলাক পাহাড় ইত্যাদি।

পাহাড়ি বন গঠিত হয়ে ছিল উষ্ণমন্ডলীয় চিরসবুজ ও অর্ধ-চিরসবুজ গাছপালা নিয়ে। দেশের বিভিন্ন প্রকার বনের অন্যতম এই বন আছে খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙ্গামাটি পার্বত্য অঞ্চলে এবং বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি সহ প্রায় ১৪ লক্ষ হেক্টর জুড়ে আছে চট্টগ্রাম, সিলেট।

Google Adsense Ads

এই বনের প্রায় ৬ লক্ষ ৭০ হাজার হেক্টর বন বিভাগ এবং প্রায় ৭ লক্ষ ৩০ হাজার হেক্টর বনা আছে অবশিষ্ট পার্বত্য জেলা পরিষদ এর অধীনে অাছে। এসব বন নানা জাতের বৃক্ষ, লতা গুল্ম সমৃদ্ধবাস্ত্তসংস্থানিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় ২ কোটি ৮৫ লক্ষ ৬৮ হাজার ঘন মিটার পাহাড়ি বনে আছে এমন কাঠের পরিমাণ। শিল্পক্ষেত্রের চাহিদা পূরণে কাঠ ও জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ বাদল ও স্থানীয় প্রয়োজনও এসব বন থেকে বাঁশ, ছন ইত্যাদিও সবসময় সংগৃহীত করে। অতীতে গাছ কেটে কৃত্রিম বনায়নের মাধ্যমে দেশের প্রাকৃতিক উষ্ণমন্ডলীয় বনকে রোপিত বনে রূপান্তরের প্রক্রিয়া চালানো হচ্ছে। কৃষি বনায়ন উজাড় বন ও বিরান জমিতে চলমান থাকে

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Google Adsense Ads

Leave a Comment