ব্যবসায় স্থাপনে একজন উদ্যোক্তার কী কী ধরণের সাহায্য-সহযোগিতার প্রয়োেজন পড়ে?, সাহায্য-সহযােগিতার ধরণ অনুযায়ী বাংলাদেশের শিল্পায়নের জন্য আমরা কোন কোন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাহায্যে নিতে পারি?

ব্যবসায় স্থাপনে একজন উদ্যোক্তার কী কী ধরণের সাহায্য-সহযোগিতার প্রয়োজন পড়ে?

উত্তর:

যে কোনো ব্যবসায়ও কোনো একজন ব্যাক্তি বা কয়েকজনের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফসল। একটি ব্যবসায় স্থাপনের ধারণা চিহ্নিতকরণ থেকে শুরু করে ব্যবসায়টি স্থাপন ও সফলভাবে পরিচালনাই ব্যবসায় উদ্যোগ। বিশদভাবে বলতে গেলে, ব্যবসায় উদ্যোগ বলতে বোঝায় লাভবান হওয়ার আশায় লোকসানের সস্ভাবনা জেনেও ঝুঁকি নিয়ে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠার জন্য দৃঢ়ভাবে এগিয়ে যাওয়া ও সফলভাবে ব্যবসায় পরিচালনা করা।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

অর্থনীতির চাকা গতিশীল রাখার জন্য যে কোন দেশেরই শিল্প ও ব্যবসায় বাণিজ্যের ভূমিকা অনস্বীকার্য। আর এই শিল্প বা ব্যবসায় বাণিজ্য কোন ব্যক্তি এক কখনোই সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারে না। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্নভাবে সহায়তা করে সেই উদ্যোগকে সহায়তা করে থাকে। শিল্প বা ব্যবসায় স্থাপন ও পরিচালনাগত বিভিন্ন সহায়তাকেই সহায়ক সেবা বলা হয়। দেশের শিল্প বাণিজ্যে দৃশ্যমান সেবার প্রকৃতি ও ধরন অনুযায়ী সহায়ক সেবাকে ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

১। উদ্দীপনামূলক সেবা: একজন সম্ভাব্য উদ্যোক্তাকে ব্যবসায় গঠনে আগ্রহী করতে ও প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে যে সকল সেবা সুবিধার প্রয়োজন হয় তাকে উদ্দীপনামূলক সেবা বলে। উদ্দীপনামূলক সহায়তা বলতে বুঝায় বিভিন্ন প্রকার
অনুপ্রেরণামূলক প্রশিক্ষণ, বিনিয়োগ সুযোগ-সুবিধা স¤পর্কে অবহিতকরণ, শিল্প স্থাপনে সরকারি সাহায্য-সহযোগিতা স¤পর্কে ব্যাপক প্রচার, কারিগরি ও অর্থনৈতিক তথ্য সরবরাহ ও পরামর্শ দানকে বোঝায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

২। সমর্থনমূলক সেবা: একজন উদ্যোগক্তা ব্যবসায় গঠনে আগ্রহী হওয়ার পর বাস্তবে গঠনে যে ধরনের সেবা সহায়তার
প্রয়োজন হয় তাকে সমর্থমূলক সহায়তা বলে।সমর্থনমূলক সহায়তার মাধ্যমে উদ্যোক্তা শিল্প স্থাপন, পরিচলনা, স¤পদ ব্যবহার ও বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন। শিল্প প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধীকরণ, পুঁজির সংস্থান, অবকাঠামোগত সহায়তা, কর অবকাশ, ভর্তুকি প্রদান ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য সমর্থনমূলক সহায়তা।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৩। সংরক্ষণমূলক সেবা: ব্যবসায় পরিচালনায় উদ্যোক্তাদের উৎসাহ-উদ্দীপনা ধরে রাখার জন্য যে ধরনের সেবার প্রয়োজন
হয় তাকে সংরক্ষণমূলক সেবা। অন্যদিকে সংরক্ষনমূলক সহায়তার মাধ্যমে ব্যবসায়ের কার্যক্রম পরিচালনা ও সম্প্রসারণের
পথে প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করা হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সাহায্য-সহযােগিতার ধরণ অনুযায়ী বাংলাদেশের শিল্পায়নের জন্য আমরা কোন কোন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাহায্যে নিতে পারি?

উত্তর:

অর্থনীতির চাকা গতিশীল রাখার জন্য যে কোন দেশেরই শিল্প ও ব্যবসায় বাণিজ্যের ভূমিকা অনস্বীকার্য। আর এই শিল্প বা ব্যবসায় বাণিজ্য কোন ব্যক্তি এক কখনোই সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারে না। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্নভাবে সহায়তা করে সেই উদ্যোগকে সহায়তা করে থাকে। শিল্প বা ব্যবসায় স্থাপন ও পরিচালনাগত বিভিন্ন সহায়তাকেই সহায়ক সেবা বলা হয়। দেশের শিল্প বাণিজ্যে দৃশ্যমান সেবার প্রকৃতি ও ধরন অনুযায়ী সহায়ক সেবাকে ৩ ভাগে ভাগ করা যেতে পারেঃ

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

১। উদ্দীপনামূলক সেবা: একজন সম্ভাব্য উদ্যোক্তাকে ব্যবসায় গঠনে আগ্রহী করতে ও প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে যে সকল সেবা সুবিধার প্রয়োজন হয় তাকে উদ্দীপনামূলক সেবা বলে। উদ্দীপনামূলক সহায়তা বলতে বুঝায় বিভিন্ন প্রকার অনুপ্রেরণামূলক প্রশিক্ষণ, বিনিয়োগ সুযোগ-সুবিধা স¤পর্কে অবহিতকরণ, শিল্প স্থাপনে সরকারি সাহায্য-সহযোগিতা স¤পর্কে ব্যাপক প্রচার, কারিগরি ও অর্থনৈতিক তথ্য সরবরাহ ও পরামর্শ দানকে বোঝায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

২। সমর্থনমূলক সেবা: একজন উদ্যোগক্তা ব্যবসায় গঠনে আগ্রহী হওয়ার পর বাস্তবে গঠনে যে ধরনের সেবা সহায়তার প্রয়োজন হয় তাকে সমর্থমূলক সহায়তা বলে।সমর্থনমূলক সহায়তার মাধ্যমে উদ্যোক্তা শিল্প স্থাপন, পরিচলনা, স¤পদ ব্যবহার ও বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন। শিল্প প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধীকরণ, পুঁজির সংস্থান, অবকাঠামোগত সহায়তা, কর অবকাশ, ভর্তুকি প্রদান ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য সমর্থনমূলক সহায়তা।

৩। সংরক্ষণমূলক সেবা: ব্যবসায় পরিচালনায় উদ্যোক্তাদের উৎসাহ-উদ্দীপনা ধরে রাখার জন্য যে ধরনের সেবার প্রয়োজন
হয় তাকে সংরক্ষণমূলক সেবা। অন্যদিকে সংরক্ষনমূলক সহায়তার মাধ্যমে ব্যবসায়ের কার্যক্রম পরিচালনা ও সম্প্রসারণের
পথে প্রতিবন্ধকতাগুলো দূর করা হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

১৯৫৭ সালে পাকিস্তান ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন(ইপসিক) প্রতিষ্ঠা লাভ করে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে প্রেসিডেন্টের এক অধ্যাদেশ বলে পূর্ব পাকিস্তান ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশনের সব ধরনের স¤পদ ও দায় নিয়ে প্রতিষ্ঠা লাভ করে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থা। বাংলাদেশ সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সংস্থা দেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপন ও উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপন, সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণে সহায়তাদানকারি একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান হলো বিসিক। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প উন্নয়নে বিসিক বিভিন্নভাবে সহায়তা দান করে। নিম্মে বিসিক থেকে প্রাপ্ত সাহয়তা উল্লেখ করা হলোঃ

১. ঋণ প্রদানে সহায়তাঃ বিসিক সরাসরি অথবা পরোক্ষভাবে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপনের জন্য নতুন উদ্যোক্তাগণকে ঋণ প্রদানে সহায়তা করে থাকে। বিসিক নিজস্ব তহবিল থেকে উদ্যোক্তাগণকে শিল্প স্থাপনের জন্য এই ঋণ প্রদান করে থাকে।

২. প্রমোশনাল সহায়তাঃ বিসিক ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়নে ও সম্প্রসারণে এই শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে। এ কর্মসূচিগুলো বিভিন্নভাবে শিল্প বিকাশে সহায়তা করছে। এ প্রমোশনাল সহায়তা মধ্যে রয়েছেমহিলা কর্মসূচি, মৌমাছি পালন কর্মসূচি, গ্রামীণ অর্থনীতি তেজীকরন কর্মসূচি, দারিদ্য বিমোচন কর্মসূচি ইত্যাদি।

৩. পরামর্শমূলক সহায়তাঃ বিসিক ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প উন্নয়নের লক্ষ্যে সংশি ষ্ট বিভিন্ন পক্ষকে পরামর্শমূলক সহায়তা প্রদান – করে। কারিগরি প্রশিক্ষণের পাশাপাশি ব্যবস্থাপকীয় প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু আছে। ঢাকার উত্তরায় বিসিক এর নিজস্ব
প্রশিক্ষণ ইউস্টিটিউট রয়েছে।

৪. প্রযুক্তিগত সহায়তাঃ বিসিক ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়নে উদ্যোক্তাগণকে বিভিন্ন প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করে থাকে। যেমন- প্রযুক্তি আমদানি বা আহরন, প্রযুক্তি স্থানান্তর, লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবন, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার নিশ্চিতকরণ
ইত্যাদি।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৫. দিক নির্দেশনামূলক সহায়তাঃ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প স্থাপনে আইনগত বাধ্যবাধকতা পালনে উদ্যোক্তা ও ক্ষুদ্র ব্যবাসয়ীদের বিসিক দিক নির্দেশনামূলক সহায়তা প্রদান করে থাকে।

৬. অবকাঠামোগত সহায়তাঃ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের জন্য বিসিক বিভিন্ন অবকাঠামোগত সহায়তা করে থাকেন। যেমন- বিসিক শিল্প নগরীর জন্য স্থান নির্বাচন, সম্ভাব্য উদ্যোক্তগনের মধ্যে প্লট বিতরণ, প্রকল্প নির্বাচন, শিল্প
নগরীর উন্নয়ন ইত্যাদি।

৭. ব্যবস্থাপনাগত সহায়তাঃ প্রতিষ্ঠানের কার্যাবলী সুষ্ঠুভাবে সমাধানের জন্য দক্ষ ব্যবস্থাপনার বিকল্প নেই। বিসিক ব্যবসায় কার্যক্রমে ব্যবস্থাপনাগত সহায়তা প্রদান করে থাকে।

৮. আইনগত সহায়তাঃ ব্যবসায় কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে আইনের বাধ্যবাধকতা পালন করতে হয়। বিসিক ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে নানাবিধ আইনগত সেবা প্রদান করে থাকে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৯. উদ্যোক্তা উন্নয়ন সহায়তাঃ বিসিক উদ্যোক্তা উন্নয়নে বিভিন্নভাবে সহায়তা করে থাকে। উদ্যোক্তা উন্নয়নের জন্য তারা পরামর্শ, প্রশিক্ষণ ও উপদেশ দিয়ে থাকে।

১০. তথ্যগত সহায়তাঃ ব্যবসায় সম্প্রসারণে ও উন্নয়নে তথ্যের ভূমিকা অনেক। বিসিক সঠিক ও নির্ভুল তথ্য ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে প্রদান করে থাকে।
অতএব, আমরা দেখতে পাই বিসিক একটি রাষ্ট্রীয় সংস্থা হিসেবে এদেশের ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের ইন্নয়ন ও সম্প্রসারণের জন্য নানাবিধ সহায়তা করে আসছে।

যদিও বাণিজ্যিক ব্যাংক মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত হয় তথাপি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের তথা শিল্পবাণ্যিজ্য সম্প্রসারণে বিভিন্ন ধরনের সহায়তা প্রদান করে। বাংলাদেশে ব্যবসায়রত সকল বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো প্রত্যক্ষ বা
পরোক্ষভাবে শিল্প কারখানা স্থাপন ও বাণিজ্য সম্প্রসারণে অবদান রাখছে।


নিম্নে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর থেকে প্রাপ্ত সহায়তা আলোচনা করা হলো:

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

১. অর্থিক সহায়তা : বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো সরাসরি ব্যবসায়ীদের বা উদ্যোক্তাগণকে মধ্য মেয়াদি ও স্বল্পমেয়াদি ঋণ দিয়ে থাকে। অধিকাংশ শিল্প কারখানা বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানগুলো বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ব্যবসায় কার্যক্রম পরিচালনা করে।

২. কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সহায়তা: বাণিজ্যিক ব্যাংকের স্বল্প ও মধ্যম মেয়াদী ঋণ দানের ফলে দেশে শিল্প-ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্মেষ ও বিকাশ ঘটে। ফলে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়।

৩. ঋণ-আমানত সৃষ্টিতে সহায়তা: ঋণ প্রদানের মাধ্যমে বাণিজ্যিক ব্যাংক ঋণ আমানত সৃষ্টি করে। ফলস্বরূপ অর্থ ও ঋণ আমানতের বিনিয়োগ ও ব্যবহার বহুলাংশে বৃদ্ধি পায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৪. মূলধন গঠনে সহায়তা : বাণিজ্যিক ব্যাংক দেশের ব্যবসায় কার্যক্রম সম্প্রসারণে মূলধন গঠনে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়তা করে। দেশের প্রত্যক্ষ অঞ্চলে পড়ে থাকা অর্থ আমানতের মাধ্যমে সংগ্রহ করে মূলধন গঠনে পরোক্ষ ভূমিকা রাখে।

৫. পরামর্শমূলক সহায়তা : বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো অনেক সময় বিনিয়োগকারিগণকে বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ ক্ষেত্রে পরামর্শকের ভূমিকা পালন করে। কোথায় বিনিয়োগ করলে যথেষ্ট পরিমাণে রিটার্ন আসতে পারে বা বিনিয়োজিত অর্থের নিরাপত্তা বৃদ্ধি পেতে পারে সে স¤পর্কে উপদেশ দান করে মূলধনের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত করে।

৬. বৈদেশিক বাণিজ্যে সহায়তা : বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ বৈদেশিক বাণিজ্য সম্প্রসারণ ও উন্নয়ন সরাসরি সহায়তা প্রদান করে। যেমন-প্রত্যয়পত্র খোলা, লেনদেন পরিশোধ প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ সমাধান করে। ফলে বৈদেশিক বাণিজ্যের গতি বৃদ্ধি পায়।

৭. ব্যবসায় লেনদেন পরিশোধে সহায়তা : বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ব্যবসায়ীদের ব্যবসায় পাওনা পরিশোধে সহায়তা করে। এরূপ সহায়তার মধ্যে রয়েছে- অনলাইন ব্যাংকিং সেবা, ডেবিট কার্ড সেবা, ক্রেডিট কার্ড সেবা ইত্যাদি।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

৮. আভ্যন্তরীণ বাণিজ্যে সহায়তা : বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ বৈদেশিক বাণিজ্যের পাশাপাশি আভ্যন্তরীণ বাণিজ্যেও সহায়তা প্রদান করে থাকে।

৯. অর্থ স্থানান্তরে সহায়তা : বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো ব্যবসায়ীদের অর্থস্থানান্তরের সহায়তা করে। এরূপ সহায়তার মধ্যে রয়েছে-ই-ব্যাংকিং সেবা, বিকাশ সেবা ইত্যাদি।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

H.S.C

1 thought on “ব্যবসায় স্থাপনে একজন উদ্যোক্তার কী কী ধরণের সাহায্য-সহযোগিতার প্রয়োেজন পড়ে?, সাহায্য-সহযােগিতার ধরণ অনুযায়ী বাংলাদেশের শিল্পায়নের জন্য আমরা কোন কোন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সাহায্যে নিতে পারি?”

Leave a Comment