কয়েকজন উদ্যোক্তা একত্রে একটি প্রকল্প স্থাপন করতে কিভাবে মাইক্রো স্ক্রিনিংএর মাধ্যমে প্রকল্প নির্বাচন করবে? কী কী দৃষ্টিকোণ হতে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করবে?

কয়েকজন উদ্যোক্তা একত্রে একটি প্রকল্প স্থাপন করতে কিভাবে মাইক্রো স্ক্রিনিংএর মাধ্যমে প্রকল্প নির্বাচন করবে?

উত্তর:

একজন সম্ভাবনাময় উদ্যোক্তার প্রকল্প চিহ্নিতকরণ প্রক্রিয়ার সূত্রপাত হয় তার প্রকল্প ধারণা অনুভব করার সময় থেকেই।তিনি তার পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনা করে কোনো পণ্য বা সেবার চাহিদা সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারেন। এই চাহিদার উপর প্রকল্প নির্বাচন নির্ভর করে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

সাধারণত পণ্য বা সেবা সামগ্রীর চাহিদা প্রকল্প ধারণার জন্ম দেয়। পণ্যের ধারণা থেকেই প্রকল্পের সূত্রপাত হয়। প্রকল্প ধারণা চিহ্নিত করার সময় উদ্যোক্তার নিজের শখ বা আগ্রহ আছে এমন পণ্য, প্রকৃত চাহিদা আছে এমন পণ্য, বিদ্যমান পণ্যের অসুবিধা, নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ ইত্যাদি দিকে দৃষ্টি রাখা প্রয়োজন। নতুন প্রকল্প ধারণাগুলোর উৎস সমূহ হলো সাধারণত নিজের কল্পনা, বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রকাশনা, অর্থনৈতিক ও শিল্প জরিপ প্রতিবেদন, গবেষণামূলক প্রতিবেদন ইত্যাদি।

একজন উদ্যোক্তা বিভিন্ন উৎস থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে কয়েকটি সম্ভাব্য ধারণা চিহ্নিত করে একটি তালিকা করবেন। এ তালিকাবদ্ধ ধারণাগুলো বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে মূল্যায়ন করে ব্যবসায় প্রকল্প নির্বাচন করবেন। দুইটি পদ্ধতির মাধ্যমে চিহ্নিত ধারণাগুলো মূল্যায়ন করে প্রকল্প নির্বাচন করা যায়।এর একটি হলো ম্যাক্রোস্ক্রিনিং এবং অন্যটি হলো মাইক্রোস্ক্রিনিং।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

ম্যাক্রোস্ক্রিনিং (MACRO-SCREENING)

ম্যাক্রোস্ক্রিনিং হলো এমন একটি পদ্ধতি যেটি কতকগুলো প্রভাবক বা উপাদানের ভিত্তিতে ব্যবসায়ের ধারণাগুলো মূল্যায়ন করে একটি প্রকল্প ধারণা নির্বাচন করতে সহায়তা করে। সকল ব্যবসায় বা শিল্প প্রতিষ্ঠানের কার্যাবলি উদ্যোক্তার নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত কতিপয় উপাদান দ্বারা কম-বেশি প্রভাবিত হয়। এ প্রভাবকগুলো হলো জনসংখ্যা, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও আইনগত পরিবেশ।

জনসংখ্যা :

একটি ব্যবসায়ের অস্তিত্ব, প্রবৃদ্ধি ও অগ্রগতি যে এলাকায় ব্যবসায়টি অবস্থিত সে এলাকার জনগোষ্ঠীর উপর নির্ভর করে। ব্যবসায় কর্তৃক প্রস্তুতকৃত পণ্য বা সেবা সামগ্রীর বাজারের আকার, বর্তমান জনসংখ্যা, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ও জন্ম-মৃত্যু দ্বারা প্রভাবিত হয়।

অর্থনৈতিক পরিবেশ:

পণ্য বা সেবার চাহিদা ব্যবসায়টির চারদিকে বসবাসকারী ভোক্তাদের আয়, ষঞ্চয়, খরচ করার প্রবণতা, জীবনযাত্রার মান ইত্যাদি দ্বারা প্রভাবিত। প্রকল্প বাছাইয়ের ক্ষেত্রে এগুলোর প্রভাব যথাযথভাবে বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

প্রাকৃতিক পরিবেশ :

সঠিক ব্যবসায় বাছাইয়ের ক্ষেত্রে প্রাকৃতিক পরিবেশ বিরাট ভূমিকা পালন করে। শিল্পের জন্য প্রয়োজনীয় কাঁচামাল প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে আসে।তবে যে সব শিল্প কারখানা পরিবেশকে দূষণ করে সেসব ব্যবসায় পরিতাজ্য।

রাজনৈতিক পরিবেশ :

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলের দর্শন ও রাজনীতিবিদদের আচরণ ব্যবসায় কার্যক্রমকে প্রভাবিত করে।

আইনগত পরিবেশ :

দেশের প্রচলিত আইন, ব্যবসায় ও শিল্পনীতি ব্যবসায়-বাণিজ্য প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ্ প্রভাবক হিসেবে কাজ করে।

ম্যাক্রোস্ক্রিনিং-এর মাধ্যমে প্রকল্প নির্বাচন একটি প্রাথমিক পদক্ষেপ। চূড়ান্তভাবে প্রকল্প নির্বাচনের জন্য প্রকল্পটির যর্থাথতা আরো নিবিড়ভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য মাইক্রোস্ক্রিনিং-এর সাহায্য নেয়া প্রয়োজন হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

মাইক্রোস্ক্রিনিং (MICRO-SCREENING)

মাইক্রোস্ক্রিনিং হলো বাজার চাহিদা, কারিগরি, বাণিজ্যিক ও আর্থিক দিক এবং জাতীয় অর্থনীতিতে অবদান ইত্যাদি দিক বিবেচনা করে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করার বিস্তারিত প্রক্রিয়া। নিচে মাইক্রোস্ক্রিনিং-এর উপাদানগুলো ব্যাখ্যা করা হলো –

বাজার চাহিদা :

বাজার জরিপ ও গবেষণার মাধ্যমে পণ্যের চাহিদা, ক্রেতাদের দৃষ্টিভঙ্গি ও আগ্রহ, বাজারে প্রতিযোগীদের সংখ্যা এবং পণ্য বা সেবার সুযোগ-সুবিধা যর্থাথভাবে যাচাই করা হয়।

কারিগরি দিক :

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

প্রকল্পের কারিগরি দিক যাচাই করা হয় প্রযুক্তিগত ও যান্ত্রিক দৃষ্টিকোণ থেকে। এ ধরনের কাজের মধ্যে রয়েছে উৎপাদন প্রক্রিয়া, প্রযুক্তি নির্ধারণ, যন্ত্রপাতি নির্বাচন প্রকল্প বাস্তবায়নের সহজসাধ্যতা ইত্যাদি।

বাণিজ্যিক দিক :

প্রকল্প বাছাইয়ের ক্ষেত্রে উক্ত প্রকল্পের বাণিজ্যিক লাভজনকতা নির্ধারণ সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ্ কাজ। এ ক্ষেত্রে উৎপাদন খরচের উপাদান, বিক্রয় মূল্য, আনুমানিক লাভ ইত্যাদি বিষয় খুব সর্তকতার সাথে বিবেচনা করতে হয়।

আর্থিক দিক :

এ ক্ষেত্রে প্রকল্পের ব্যয় নিরুপণ, অর্থায়নের উপায়, মূলধন বিনিয়োগ থেকে প্রাপ্ত সম্ভাব্য লাভ ইত্যাদি হিসেব করে প্রকল্প বাছাই করতে হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

ক্ষুদ্র ব্যবসায় পরিকল্পনার বিষয়বস্তু (Contents of Small Business Plan)

ব্যবসায়ের আকার, প্রকৃতি, ধরন ভেদে ব্যবসায় পরিকল্পনার বিষয়বস্তু ভিন্ন হতে পারে। তবে একটি ব্যবসায় পরিকল্পনায় নিম্নলিখিত বিষয়গুলো থাকে।

১. ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের নাম

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

২. ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা

৩. উদ্যোক্তা বা উদ্যোক্তাগণের নাম

৪. উদ্যোক্তা বা পরিচালকবৃন্দের পরিচিতি

৫. ব্যবসায়ের ধরন (একমালিকানা, অংশীদারি বা যৌথ মূলধনী ব্যবসায়)

৬. ব্যবসায় পরিচালনার ধরন (একক ব্যবস্থাপনা, অংশীদারি ব্যবস্থাপনা বা যৌথ ব্যবস্থাপনা)

৭. মূলধনের পরিমাণ

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

৮. বাজার জরিপের সংক্ষিপ্ত বিবরণ (বাজারের আকার,ভবিষ্যৎ অগ্রগতির সম্ভাবনা, বাজার প্রবেশের কৌশল, পণ্যের মূল্য নির্ধারণ)

৯. মুনাফা অর্জনের সম্ভাবনা(মুনাফা অর্জনের বর্তমান লক্ষ্য, ভবিষ্যত লক্ষ্য অর্জনের দিক-নির্দেশনা)

১০. প্রাক্কলিত আর্থিক বিবরণীর সংযুক্তি :

ক. মোট প্রকল্প ব্যয়

খ. প্রাক্কলিত আয়

গ. প্রাক্কলিত আয়-ব্যয় বিবরণী

ঘ. প্রাক্কলিত ব্যয়সমূহ

ঙ. প্রাক্কলিত উদ্বৃত্তপত্র

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

চ. প্রাক্কলিত নগদানপ্রবাহ বিবরণী

ছ. সম-আয় ব্যয় বিবরণী

কী কী দৃষ্টিকোণ হতে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করবে?

উত্তর:

প্রকল্পের বাস্তবায়নে প্রকল্প পরিকল্পনা হলো অগ্রিম দিক নির্দেশনা। প্রকল্পের কাজ ভবিষ্যতে কখন, কিভাবে, কার দ্বারা সম্পাদন করা হবে সে সম্পর্কে অগ্রিম সিদ্ধান্ত গ্রহণ করাকে প্রকল্প পরিকল্পনা বলে। সঠিক পরিকল্পনার উপর প্রকল্পের সফলতা নির্ভর করে। কোনো প্রকল্প পরিকলপনা প্রণয়নের সময় খেয়াল রাখতে হবে যে, নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট ব্যয়ে ও নির্দিষ্ট সম্পদ ব্যবহার করে প্রকল্পের কার্যাবলি সম্পাদন করতে হবে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

আর.এল. মার্টিনোর মতে প্রকল্প পরিকল্পনা প্রকল্পের স্থিতিকাল, প্রতিটি কাজ সম্পূর্ণকরণে প্রয়োজনীয় পরিসম্পদ ও কার্য সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় অনুক্রম প্রতিষ্ঠা করে। অর্থাৎ প্রকল্প পরিকল্পনা প্রকল্পের স্থায়ীকাল প্রতিটি কাজ সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় সম্পদ এবং প্রতিটি কার্য সম্পাদনের
অনুক্রম প্রতিষ্ঠা করে। সুতরাং প্রকল্প পরিকল্পনা হতে হবে সুনির্দিষ্ট ও বাস্তবসম্মত।

প্রকল্প পরিকল্পনা ব্যতীত প্রকল্পের কাজ সম্পাদন ও বাস্তবায়ন করা যায় না। প্রকল্প পরিকল্পনা হলো প্রকল্প ব্যবস্থাপকের কতৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণের মূল ভিত্তি। প্রকল্প পরিকল্পনা প্রধান প্রধান গুরুত্ব নিম্নরূপ:

১. প্রকল্পের কার্যাবলি সংগঠিত করা: প্রকল্পের লক্ষ্য অর্জনের জন্য এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নের প্রয়োজন। প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য যেসব কার্যাবলি সম্পাদন করতে হয়, সেগুলো সংগঠিত করতে প্রকল্প পরিকল্পনার গুরুত্ব অপরিসীম।


২. কার্য ও দায়িত্ব বণ্টন: প্রকল্প পরিকল্পনার মধ্যে কে কোন কাজ করবে, কখন করবে, কেন করবে, কখন শুরু ও শেষ হবে তার দিক নির্দেশণা থাকে। সংগঠনের কাঠামো অনুযায়ী প্রকল্পের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের দায়িত্ব কী হবে তা নির্ধারণ ও বন্টন করা হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

৩. সম্পদের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ: প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য কী পরিমাণ সম্পদের প্রয়োজন হবে তা নির্ধারণ করতে হবে কারণ পর্যাপ্ত সম্পদ আহরণ করতে না পারলে প্রকল্পের বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।

৪. সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা: প্রকল্পের কার্যাবলি, কার্য সম্পাদনের সময়, ব্যয় ও প্রকল্পের সমাপ্তির সময় ইত্যাদি বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে প্রকল্প পরিকল্পনা ভূমিকা রাখে।

প্রকল্প পরিকল্পনার ধাপ

বিভিন্ন গবেষক ও লেখক বিভিন্নভাবে প্রকল্প পরিকল্পনার ধাপ আলোচনা করেছেন। বইতে প্রকল্প পরিকল্পনার ২০টি পর্যায়ক্রমিক ধাপ বা স্তরের কথা বলেছেন। তবে আলোচনার সুবিধার্থে নিম্নে প্রকল্প পরিকল্পনার সাধারণ ধাপসমূহ সংক্ষেপে বর্ণনা করা হলো:

১. সম্ভাব্যতা প্রতিবেদন যাচাই: প্রকল্প পরিকল্পনার শুরুতে সম্ভাবতা প্রতিবেদনের বিভিন্ন অনুমান, ঘটনা মতামত ও পরামর্শসমূহ যাচাই বাছাই করতে হয়। প্রতিবেদনের তথ্যের ভিত্তিসমূহ গুরুত্বের সাথে যাচাই করাতে হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

২. প্রকল্পের উদ্দেশ্য ও পণ্যসমূহ চিহ্নিতকরণ: এই ধাপে প্রকল্পের উদ্দেশ্য নির্ধারণ করা হয় এবং তা সংগঠনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা যাচাই করা হয়। প্রকল্পের বিভিন্ন পক্ষসমূহ যেমন: স্পনসর, সুবিধাভোগী, দল ইত্যাদি চিহ্নিত করা হয়।

৩. প্রকল্পের প্রধান স্তর নির্ধারণ: নির্বাহীর মাধ্যমে প্রকল্পের প্রধান কাজের ধাপ চিহ্নিত করা হয় এবং একটির সাথে অন্যদির সম্পর্ক নির্ধারণ করে প্রকল্পের যৌক্তিকতা ও খণ্ডিত কাজের কাঠামো উন্নয়ন করা হয়।

৪. অনুসূচির মাইলফলক তৈরি: প্রকল্প পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য অনুসূচির সীমা নির্ধারণ করা হয। এক্ষেত্রে অনুসূচি প্রণয়নের জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি যেমন, গ্যান্টচার্ট, মাইলস্টোন চার্ট, প্রবাহ তালিকা, নেটওয়ার্ক কৌশল ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।

৫. সম্পদ সংগ্রহ ও পরিকল্পনার চিত্রায়ন: এই ধাপে সম্পদের নির্ধারণ ও অবস্থানে চিহ্নিত করে সময় মত বরাদ্ধ দেয়া হয়। আর পরিকল্পনার প্রধান ধাপগুলোর নক্সা তৈরি করা হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

৬. প্রকল্পের জন্য বাজেট নির্ধারণ: প্রকল্পের প্রধান স্তর গুলোর জন্য বাজেট বরাদ্দ করা হয়। প্রধান পদক্ষেপের জন্য ব্যয় নির্ধারণ করা হয়।

৭. প্রকল্পের মূল পরিকল্পনার সমাপ্তিকরণ: এক্ষেত্রে আর্থিকভাবে প্রকল্প পরিকল্পনার সকল নথি এবং বিবরণীপত্র তৈরি করা হয়।

সকল তথ্য, পদ্ধতি, ও কর্মপত্র সঠিক বলে বিবেচিত হলে চূড়ান্ত পরিকল্পনা গ্রহণ, অনুমোদন এবং সমাপ্ত করা হয়। উপরিউক্ত ধাপগুলোর মাধ্যমে যে কোনো প্রকল্পের পরিকল্পনা প্রণয়ন করা যায়। যাতে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে কোনো জটিলতা না হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)] 

শিক্ষা

2 thoughts on “কয়েকজন উদ্যোক্তা একত্রে একটি প্রকল্প স্থাপন করতে কিভাবে মাইক্রো স্ক্রিনিংএর মাধ্যমে প্রকল্প নির্বাচন করবে? কী কী দৃষ্টিকোণ হতে প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই করবে?”

Leave a Comment