hsc (bou) ১২শ শ্রেণির ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ২য় পত্র ৩য় অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১, আমাদের দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে কী ধরনের প্রণোদনার ব্যবস্থা রয়েছে? কর্মীদের প্রেষণাদানের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতাসমূহ উল্লেখ করুন

শ্রেণি: ১২শ/hsc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়:ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ২য় পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 03 বিষয় কোডঃ 2885
বিভাগ: বাণিজ্য শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ আমাদের দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে কী ধরনের প্রণোদনার ব্যবস্থা রয়েছে? কর্মীদের প্রেষণাদানের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতাসমূহ উল্লেখ করুন। ।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

আমাদের দেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে কী ধরনের প্রণোদনার ব্যবস্থা রয়েছে?

বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ। দ্রুত এর অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের মধ্যে এটি একটি মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে। আমাদের দেশে প্রচুর কল-কারখানা স্থাপিত হচ্ছে। উন্নত বিশ্বে শিল্প শ্রমিকদের প্রেষণাদানের ক্ষেত্রে যেসব পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় সেগুলো বাংলাদেশের ক্ষেত্রে অনেকটাই অনুপস্থিত। এদেশের শ্রমিকদের আর্থিক স্বচ্ছলতা নিশ্চত করা দুসাধ্য হয়ে পড়ে। সে কারণে অন্যান্য অনার্থিক পদ্ধতি এখানে খুব সামান্যই অনুসরণ করা হয়ে থাকে। যা হোক, বাংলাদেশের শিল্প শ্রমিকদের প্রেষণাদানের পদ্ধতিগুলো নিচে আলোচনা করা হল ঃ 

1

আর্থিক প্রেষণা পদ্ধতি  

১. পারিশ্রমিক : বাংলাদেশের শ্রমিককর্মীদের প্রেষণাদানের প্রদানতম উপায় হচ্ছে পারিশ্রমিক বা মজুরি প্রদান। শ্রমিকরা মজুরির প্রত্যাশায় তাদের সকল শক্তি প্রতিষ্ঠানের কাজে বিনিয়োজিত করে থাকে। কিন্তু আমাদের দেশের শিল্প-প্রতিষ্ঠানের শ্রমিককর্মীদের যে পরিমাণ আর্থিক মজুরি প্রদান করা হয় তা মোটেও পর্যাপ্ত নয়।

২. বোনাস : বাংলাদেশের শ্রমিক-কর্মীদের বিভিন্ন উৎসব যেমন- ঈদ, পূজা-পার্বন ইত্যাদি উপলক্ষে বোনাস প্রদান করা হয়ে থাকে। সাধারণত বোনাসের অর্থের পরিমাণ হয় একমাসের মূল বেতনের সমান। সরকারি প্রতিষ্ঠানে সাধারণত বার্ষিক দুটি বোনাস দেয়া হয়ে থাকে। তবে কোন কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান একেবারেই বোনাস প্রদান করে না, আবার কিছু কিছু লাভজনক প্রতিষ্ঠান দুটির অধিক বোনাসও দেয়। এছাড়া বর্তমান সরকার ধর্মীয় উৎসবের পাশাপাশি নববর্ষ উদযাপনের জন্য মূল বেতনের অর্ধেক পরিমাণ বোনাস প্রদানের ব্যবস্থা করেছে।

৩. চিকিৎসা সুবিধা  : আমাদের দেশের বৃহৎ সরকারি ও স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে কর্মীদের চিকিৎসা ব্যবস্থা থাকে। তবে সেখানে সেবার মান অপ্রতুল। অবশ্য বাংলাদেশে সকল সরকারি কর্মচারীকেই চিকিৎসা ভাতা দেয়া হয়। অন্যদিকে প্রতিষ্ঠিত বেসরকারি প্রতিষ্ঠানেই শুধু চিকিৎসা সুবিধা থাকে।

৪. বাসস্থান সুবিধা : বাংলাদেশে মহানগরী কিংবা বড় বড় শহরকেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের বাসস্থানের জন্য সীমিত ব্যবস্থা রয়েছে। তবে বাসস্থান না থাকলেও বাড়িভাড়া ভাতা হিসেবে মূল বেতনের শতকরা ৪০ থেকে ৪৫ ভাগ আর্থিক সুবিধা তারা পেয়ে থাকে। আর্থিক প্রেষণা পদ্ধতি অনার্থিক প্রেষণা পদ্ধতি 

৫. পরিবহন সুবিধা : বাংলাদেশে সীমিত সংখ্যক শিল্প প্রতিষ্ঠান পরিবহন সুবিধা প্রদান করে থাকে। এ কারণে এদেশে অধিকাংশ কর্মীকে এমনকি কর্তা ব্যক্তিদেরকেও সাধারণ বাসে কর্মস্থলে যেতে দেখা যায়। বেসরকারি সংগঠনসমূহে উর্ধতন কর্মকর্তা পর্যায়ে এ সুবিধা কিছুটা বিদ্যমান থাকলেও শ্রমিক-কর্মীদের বেলায় এটি একেবারেই অনুপস্থিত। এছাড়া মহানগরীসমূহের বাইরে পরিবহন সুবিধা নেই বললেই চলে।

৬. অন্যান্য সুবিধা: বাংলাদেশের শ্রমিক-কর্মীদের আরও কিছু আর্থিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা আমাদের শিল্প সংগঠনে পরিলক্ষিত হয়। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ভবিষ্যত তহবিল গ্রুপ বীমা, বিভিন্ন প্রকারের অগ্রিম সুবিধা ইত্যাদি।

৭. অবসরকালীন আর্থিক সুবিধা : এ দেশে শিল্প সংগঠন ও অন্যান্য কর্মীদের প্রেষণাদানের ক্ষেত্রে আর একটি উপায় হচ্ছে অবসরকালীন আর্থিক সুবিধা। সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও সরকারি অনুদানে পরিচালিত প্রায় সকল সংগঠনে অবসরকালে পেনসন, গ্র্যাচুইটি, অবসর প্রস্তুতি, ছুটিকালীন বেতন, মাতৃত্ব ছুটি ইত্যাদি সুবিধাদি দেওয়া হয়। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এগুলো দেখা যায় না বললেই চলে।

অনার্থিক প্রেষণা পদ্ধতি 

১. চাকুরির নিরাপত্তা: বাংলাদেশে সরকারি সংগঠনসমূহের শিল্প শ্রমিকদের চাকরির নিরাপত্তা পুরোমাত্রায় বিদ্যমান। কিন্তু অনেক বেসরকারি সংগঠনে চাকুরির নিরাপত্তা একেবারেই নেই। মালিকের খেয়াল খুশির উপরই শ্রমিকের চাকুরি পুরোপুরি নির্ভর করে।

২. পদোন্নতি : এদেশে বেসরকারি কিছু সংগঠন রয়েছে যেমন পোশাক শিল্প, সেখানে শ্রমিকদের দক্ষতার উপর ভিত্তি করে দ্রুতগতিতে পদোন্নতি দেওয়া হয়। সরকারি সংগঠনে পদোন্নতির যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে কিন্তু এ পদোন্নতির গতি নিতান্তই ধীর। অনেক ছোটখাটো বেসরকারি সংগঠনে কোন পদোন্নতি দেওয়া হয় না।

৩. শ্রমিক সংঘ করার সুযোগ: বাংলাদেশে সরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহে শ্রমিক-কর্মীদের সংঘ/সমিতি করার সুযোগ রয়েছে। ফলে শ্রমিক-কর্মী তাদের চাহিদা এবং সুযোগ সুবিধার বিষয়ে ঐক্যবদ্ধ দাবি তোলার সুযোগ পাচ্ছে। তবে বেসরকারি সংগঠনে এ সুযোগ একেবারেই কম।

৪. প্রশিক্ষণ সুবিধা: বাংলাদেশের শ্রমিকদের প্রেষণাদানের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদানের সুযোগ খুবই কম। কিছু কিছু সংগঠন শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের দক্ষতা উন্নয়নে ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।

৫. অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা : বাংলাদেশে কিছু কিছু প্রতিষ্ঠান শিল্প-শ্রমিকদের প্রেষণাদানের লক্ষ্যে আরও কিছু ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। এগুলোর মধ্যে কর্মীদের সন্তানাদির লেখাপড়ার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের পৃষ্ঠপোষকতা করা, কর্মী ও তাদের সন্তানদের জন্য বিভিন্ন রকম চিত্তবিনোদনের ব্যবস্থা গ্রহণ ইত্যাদির কথা উল্লেখ করা যায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

কর্মীদের প্রেষণাদানের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতাসমূহ উল্লেখ করুন।

প্রেষণার সীমাবদ্ধতা প্রেষণা প্রতিষ্ঠানের কাজের প্রতি কর্মীদের উৎসাহিত করার একটি প্রক্রিয়া। এটি প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরকে কাজ করার ক্ষেত্রে অনুপ্রাণিত করে। কিন্তু প্রেষণাদানের প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত জটিল ও দুরুহ কাজ। প্রেষণাদানের ক্ষেত্রে যেসব সমস্যা বিদ্যমান বা সীমাবদ্ধতা পরিলক্ষিত হয় তা নিম্নে আলোচিত হল :

১. চাহিদার ভিন্নতা : একটি প্রতিষ্ঠানে বিচিত্র ধরনের কর্মী থাকে। তাদের প্রয়োজনেও বিভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। একজন হয়ত অর্থ পেলে সন্তুষ্ট থাকে, ঠিক অন্যজন স্বাধীনতাকে অধিক গুরুত্ব দেয়। চাহিদার এরূপ বিভিন্নতার কারণে কর্মীদের প্রেষণাদান কঠিন হয়ে পড়ে।

২. মানসিকতার পার্থক্য:  প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মীর মনমানসিকতা একরূপ থাকে না। শিক্ষা, রুচি, ধর্মীয় ও রাজনেতিক বিশ্বাস ইত্যাদি বিভিন্ন কারণে তাদের মানসিকতায় পার্থক্য দেখা যায়। এসব ভিন্নতা বিবেচনায় রেখে তাদেরকে প্রেষণাদান একটি কঠিন ব্যাপার।

৩. ব্যবস্থাপনার পক্ষপাতিত্ব : প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক বা উর্ধ্বতন কর্মকর্তা যদি কর্মীদের প্রতি সমতাভিত্তিক আচরণ কিংবা সুবিচার না করেন, তবে কর্মীদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। পক্ষপাতিত্ব ও স্বজনপ্রীতি অনেক ক্ষেত্রে কর্মীদের প্রেষণা পাবার ক্ষেত্রে অন্তরায়ের সৃষ্টি করে।

৪. মর্যাদাগত পার্থক্য : প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত মানবিক উপাদানে স্তরগত পার্থক্য থাকে। এতে তাদের মর্যাদাগত ভিন্নতা থাকাই স্বাভাবিক। ফলে সকল শ্রেণীকে একই পদ্ধতি ব্যবহার করে অনুপ্রেষিত করা যায় না।

৫. কাজের ধরন : সকল কর্মী একই কাজে সমান তৃপ্তিবোধ করে না। অন্যভাবে বলা যায়, সব ধরনের কাজে সবাই সমান আনন্দ পায় না। কারো হয়ত চবি আঁকার কাজ অধিক পছন্দনীয়, আবার কেউ হয়তো হিসাবরক্ষণের কাজে বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে। এ কারণে একই ধরনের প্রেষণা পদ্ধতি সবাইকে সন্তুষ্ট করতে পারে না। এটি প্রেষণা প্রদানের ক্ষেত্রে একটি বড় প্রতিবন্ধকতা।

৬. কর্মীদের ক্ষমতা ও দক্ষতার ভিন্নতা: প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত কর্মীদের সকলের কাজের ক্ষমতা ও দক্ষতা সমান থাকে না। ফলে একই পদ্ধতিতে সকল কর্মীকে প্রেষণা প্রদান করা হলে তা অনেক ক্ষেত্রেই সকফলতা আনতে পারে না।

৭. শ্রমিক সংঘের অসহযোগিতা : প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক সংঘ বা ট্রেড ইউনিয়ন অনেক সময়ই ব্যবস্থাপনার সাথে সহযোগিতামূলক আচরণ করে না। ফলে কর্মী প্রেষণার জন্য গৃহীত কার্যক্রম অনেক ক্ষেত্রেই ব্যর্থ হয়ে যায়। বাংলাদেশের সরকারি বৃহৎ প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে এটি একটি বড় সমস্যা।

৮. পরিবর্তনে বাধা : প্রেষণাদানের ক্ষেত্রে পরিবর্তনশীলতা কখনো কখনো প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়ায়। কর্মীদের একবার কোন সুবিধা প্রদানের পর সেক্ষেত্রে কোনরূপ পরিবর্তন আনলে কর্মীরা তা সহজে মেনে নিতে চায় না। এ কারণে ব্যবস্থাপকগণ অনেক সময়ই কর্মীদের প্রেষণাদানের ক্ষেত্রে কঠোরতা অবলম্বনে বাধ্য হন।

৯. ব্যবস্থাপকদের সীমাবদ্ধতা : ব্যবস্থাপকগণ অনেক সময়ই কর্মীদের চাওয়া-পাওয়া, তাদের সুযোগ-সুবিধা এবং মানসিক অবস্থা অনুধাবন করতে পারেন না। আবার পারলেও কখনো কখনো এর বাস্তবায়নে আন্তরিক হন না। তাদের এরূপ অনাগ্রহ কর্মীদের প্রেষণা প্রদানের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়ায়।

১০. আর্থিক সীমাবদ্ধতা : প্রেষণাদানের ক্ষেত্রে ‘অর্থ’ সবচেয়ে বেশি প্রভাব বিস্তার করে থাকে। ব্যবস্থাপকদের আন্তরিকতা থাকলেও আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে অনেক প্রতিষ্ঠানই কর্মীদের ন্যায্য বেতন ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধাদি দিতে পারে না। ফলে প্রেষণা কৌশলের সুষ্ঠু প্রয়োগ সম্ভব হয় না।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment