hsc (bou) ১১শ শ্রেণির ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বীমা ১ম পত্র ৫ম অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১, ঝুকি কি? একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে বিদ্যমান। বিভিন্ন ঝুকি ও তার উৎসসমূহ ব্যাখ্যা করুন

শ্রেণি: ১১শ/hsc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বীমা ১ম পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 05 বিষয় কোডঃ 1887
বিভাগ: বাণিজ্য শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ ঝুকি কি? একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে বিদ্যমান। বিভিন্ন ঝুকি ও তার উৎসসমূহ ব্যাখ্যা করুন ।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অনিশ্চয়তা হতে ক্ষতি সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনাকে ঝুঁকি বলে। অর্থাৎ কোন বিনিয়োগ হতে ভবিষ্যৎ রিটার্নের পরিবর্তনশীলতাকে ঝুঁকি বলে। প্রত্যাশিত মুনাফার হার অপেক্ষা প্রকৃত মুনাফার হারের ভিন্ন হওয়ার সম্ভাবনাকে ঝুঁকি বলা হয়। জনাব মান্নান ডিবিএইচ কোম্পানির শেয়ার ক্রয় করেছে। তার প্রত্যাশিত মুনাফার হার ২৫%। ১ বছর পরে দেখা গেল তার বিনিয়োগ হতে প্রকৃত মুনাফার হার হচ্ছে ২০%। এখানে প্রত্যাশিত মুনাফার হার ও প্রকৃত মুনাফার হারের ৫% ব্যবধান বা বিচ্যুতি ঝুঁকির উৎস। অতএব, ঝুঁকি বলতে আর্থিক ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনাকে বুঝায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

অর্থাৎ কোন প্রকল্পের সম্ভাব্য আয়ের পরিবর্তনশলিতাকেই ঝ্ুঁকি বলে। অতএব আমরা বলতে পারি যে, বিনিয়োগ হতে ভবিষ্যতে প্রাপ্ত প্রত্যাশিত আয়ের পরিবর্তনশীলতাকেই ঝুঁকি বলা হয়। সুতরাং কোন বিনিয়োগের আয় যত অনিশ্চত হবে তার পরিবর্তনশীলতা তত বেশি হবে এবং ঝুঁকি তত বেশি হবে আর আয় যত নিশ্চিত হবে তার পরিবর্তনশীলতা তত কম হবে এবং ঝুঁকি কম হবে। ঝুঁকির ধারণাকে এক বা একাধিক কোম্পানিতে বিনিয়োগের দৃষ্টিকোন থেকে আলোচনা করা যেতে পারে।

একক ঝুঁকি

যখন কোন বিনিয়োগকারী একটি মাত্র একল্প, কোম্পানি বা সম্পদে বিনিয়োগ করে তখন তাকে যে ঝুঁকি বহন করতে হয় তাকে একক ঝুঁকি বলে। উদাহরণস্বরূপ তুমি যদি তোমার সকল অর্থ শুধুমাত্র আইসিবি এর শেয়ারে বিনিয়োগ কর তা হতে যে সৃষ্টি হয় তাই হলো একক ঝুঁকি।

পোর্টফোলিওর প্রেক্ষিতে ঝুঁকি

যখন কোন বিনিয়োগকারী ঝুঁকিপূর্ণ একাধিক প্রকল্প, কোম্পানি বা সম্পদে বিনিয়োগ করে তখন তাকে পোর্টফোলিও বলে। উদাহরণস্বরূপ তুমি তোমার ১২,০০,০০০ টাকা বিএসসি এর শেয়ারে ৫,০০,০০০ টাকা, ডিবিএইচ লিমিটেড এর শেয়ারে ৩,০০,০০০ টাকা এবং এসিআই ফরমূলা এর শেয়ারে ৪,০০,০০০ টাকা বিনিয়োগ করেছ। এধরনের বিনিয়োগকে পোর্টফোলিও বিনিয়োগ বলা হয়। প্রতিটি বিনিয়োগের সাথে ঝঁকি জড়িত রয়েছ। কিন্তু পোর্টফোলিও গঠনের মাধ্যমে বিনিয়োগের অন্যতম উদ্দেশ্য হলো ঝুঁকি হ্রাস করা।

ঝুঁকির প্রকারভেদ

বিনিয়োগ থেকে যেহেতু আয় আসে একটি নির্দিষ্ট সময় পরে তাই ভবিষ্যতে আয় পাওয়ার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা বিদ্যমান। যেহেতু ভবিষ্যৎ আয় প্রাপ্তির ক্ষেত্রে নিশ্চিত হওয়া যায় না তাই ঝুঁকি বিদ্যমান। প্রাথমিকভাবে ঝুঁকিকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন:

১. ব্যবসায়িক ঝুঁকি

২. আর্থিক ঝঁকি

১. ব্যবসায়িক ঝুঁকি: ব্যবসায়িক ঝুঁকি বলতে ভবিষ্যতে আয়-ব্যয়ের অনিশ্চয়তা থেকে যে ঝঁকির সৃষ্টি হয় তাকে বুঝায়। অর্থাৎ ব্যবসায়িক ঝঁকি হলো সুদ ও কর পূর্ব মুনাফার পরিবর্তনশীলতা। আবার আয় হতে পরিচালন ব্যয় মিটাতে না পারার সম্ভাবনাকেও ব্যবসায়িক ঝুঁকি বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ কাঁচামাল ক্রয়, কর্মকর্তা-কর্মচারিদের বেতন ও মজুরি, অফিস ভাড়া, বিমা খরচ, আসবাবপত্র ও যন্ত্রপাতি ক্রয় ইত্যাদি। এসব পরিচালনা ব্যয়কে দু’ভাগে ভাগ করা হয় যেমন: পরিবর্তনশীল পরিচালন ব্যয় ও স্থির পরিচালন ব্যয়। এসব পরিচালন ব্যয় পরিশোধের অক্ষমতা থেকে ব্যবসায়িক ঝুঁকি সৃষ্টি হয়।

ব্যবসায়িক ঝুঁকির উৎস সমূহ হলো: চাহিদার পরিবর্তনশীলতা, উৎপাদনের উপকরণ সমূহের মূল্য পরিবর্তন, বিক্রয়মূল্যের পরিবর্তনীলতা, বিক্রয়ের পরিমাণের পরিবর্তন, বিক্রয় খরচের পরিবর্তন ও পরিচালন লিভারেজের পরিবর্তনশীলতা ইত্যাদি।

২. আর্থিক ঝুকি: আর্থিক ঝুঁকি বলতে শেয়ার প্রতি আয়ের বিচ্যুতি বা পরিবর্তনশীলতাকে বুঝায়। অর্থাৎ আর্থিক ঝুঁকি হলো প্রতিষ্ঠানের মালিকদের ভবিষ্যৎ আয়ের অনিশ্চয়তা যা ঋণ মূলধন বা অগ্রাধিকার শেয়ার ব্যবহারের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়। সুতরাং কোন বিনিয়োগ হতে ঋণকৃত মূলধনের সুদ এবং ঋণের অর্থ পরিশোধ করার মত পর্যাপ্ত নগদ প্রবাহ না পাওয়ার সম্ভাবনাকে আর্থিক ঝুঁকি বলে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

আর্থিক ঝুঁকির উৎস সমূহ হলো: ঋণের সুদ ও অগ্রাধিকার শেয়ারের লভ্যাংশ ইত্যাদি। মোট ঝুঁকি: কিছু ঝুঁকি রয়েছে যা কোম্পানি তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে আবার কিছু ঝুঁকি রয়েছে যা কোম্পানি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না।

ঝুঁকি পরিহার বা হ্রাস করার দৃষ্টিকোন হতে মোট ঝুঁকিকে দু’ভাগে ভাগ করা যায়:

১. পরিহারযোগ্য ঝুঁকি ২. অপরিহারযোগ্য ঝুঁকি

১. পরিহারযোগ্য ঝুঁকি : যে ঝুঁকি পোর্টফোলিও গঠনের মাধ্যমে পরিহার করা যায় তাকে পরিহারযোগ্য ঝুঁকি বলা হয়। এটিকে আনসিস্টেমেটিক ঝুঁকিও বলা হয়। অর্থাৎ যে ঝুঁকি বিশেষ কোন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্কিত তাকে পরিহারযোগ্য ঝুঁকি বলে। যেমন: একটি কোম্পানিতে কর্মকর্তাদের ধর্মঘটের ফলে উৎপাদন ব্যহত হওয়ার ফলে যে ক্ষতি তা শুধুমাত্র ঐ কোম্পানিকে প্রভাবিত করবে। অন্য কোন কোম্পানিকে প্রভাবিত করবে না। এধরণের ঝুঁকি পোর্টফোলিও গঠনের মাধ্যমে পরিহার করা যায়। পরিহারযোগ্য ঝুঁকির অন্যতম উৎস হলো: শ্রমিক অবরোধ, ব্যবস্থাপনার অদক্ষতা, মামলা মোকদ্দমা ইত্যাদি যা শুধুমাত্র বিশেষ কোন কোম্পানির সাথে জড়িত।

২. অপরিহারযোগ্য ঝুঁকি : এধরনের ঝুঁকি বাজার ফেক্টর দ্বারা সৃষ্টি হয় যা সকল কোম্পানিকে প্রভাবিত করে। এধরনের ঝুঁকিকে সিস্টেমেটিক ঝুঁকিও বলা হয়। অর্থাৎ রাজনৈতিক অস্থিরতা, অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন ও সরকারি নীতির পরিবর্তন ইত্যাদি কারণে যে ঝুঁকির সৃষ্টি হয় তাকে অপরিহারযোগ্য ঝুঁকি বলে। যেমন- যুদ্ধ, মুদ্রাস্ফীতি, হরতাল বা ধর্মঘট, প্রাকুতিক দূর্যোগ, মন্দা, উচ্চ সুদের হার ইত্যাদি যা সকল কোম্পানিকে প্রভাবিত করে। তাই এধরনের ঝুঁকি পোর্টফোলিও গঠনের মাধ্যমে পরিহার করা যায় না।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

বিনিয়োগকারীর দৃষ্টিকোন থেকে ঝুঁকি

১. সুদ হার ঝুঁকি: ভবিষ্যতে সুদের হার পরিবর্তনের ফলে যে ঝুঁকির সৃষ্টি হয় তাকে সুদ হার ঝুঁকি বলে। যেমন: জনাব হাসনি স্কয়ার কোম্পানি কর্তৃক ইস্যুকৃত বন্ডে বিনিয়োগ করেছে। যদি ভবিষ্যতে সুদের হার বৃদ্ধি পায় তাহলে বন্ডের মূল্য কমে যাবে। কারণ সুদের হার এবং বন্ডের মূল্যের মধ্যে বিপরীত সম্পর্ক বিদ্যমান। সুতরাং ভবিষ্যতে সুদের হার বৃদ্ধির জন্যে সম্পত্তির মূল্য হ্রাস পায় এবং এর ফলে যে আর্থিক ক্ষতি হয় তাকে সুদ হার ঝুঁকি বলে।

২. তারল্য ঝুঁকি: বিনিয়োগকৃত সিকিউরিটি সমূহ নগদ অর্থে রূপান্তর করতে যে আর্থিক ক্ষতির সৃষ্টি হয় তাকে তারল্য ঝুঁকি বলে। বিনিয়োগকারীদের নগদ অর্থের প্রয়োজন হলে সিকিউরিটিসমূহ বাজারে বিক্রি করে নগদ অর্থে রূপান্তর করে থাকে। সাধারনত বিনিয়োগকারীরা ক্রয়কৃত সিকিউরিটিসমূহ ক্রয় মূল্যের চেয়ে বেশি মূল্যে বিক্রয় করতে চায়। কিন্তু শেয়ার বাজারের মন্দা পরিস্থিতির জন্যে অনেক সময় সিকিউরিটিসমূহ ক্রয় মূল্যের চেয়ে কম মূল্যে বিক্রয় করতে হয়। এধরণের আর্থিক ক্ষতিকে তারল্য ঝুঁকি বলে। বাজারের আকার এবং গভীরতা যত বেশি হবে তারল্য তত বেশি হবে এবং তারল্য ঝূঁকি তত কম হবে। ফলে বিনিয়োগকারীরা সহজে এবং যুক্তিসঙ্গত মূল্যে সিকিুরিটিসমূহ নগদ অর্থে রূপান্তর করতে পারবেন।

৩. বিনিময় হার ঝুঁকি: অনেক সময় বিনিয়োগকারীরা যখন বিদেশী সিকিউরিটিজ ও বন্ড ক্রয় করে। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রাও কয় বিক্রয় করে। এ ক্ষেত্রে দেশীয় মুদ্রা ুবিনিময় হার অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রার সাথে বিনিময় করতে হয়। বিনিময় হার পরিবর্তনের কারণে যে আর্থিক ক্ষতির সৃষ্টি হয় তাকে বিমিয় হার ঝুঁকি বলে।

উদাহরণ ২: স্কয়ার ফার্মা লিমিটেড যদি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কেন কোম্পানির ১০,০০০ ডলারের সিকিউরিটিজ ৮২ টাকা = ১

ডলার বিনিময় হারে ক্রয় করে বিনিয়োগ করে এবং তিনমাস পর ৮৭ টাকা = ১ ডলার বিনিময় হারে উক্ত সকিউরিটিজ

বিক্রয় করে তাহলে স্কয়ার ফার্মা লিমিটেড এর আয় কত?

বিনিয়োগ = ১০,০০০ ডলার দ্ধ ৮২ টাকা = ৮,২০,০০০ টাকা

ডলারের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বাড়ায় প্রাপ্তি = ১০,০০০* ৮৭ = ৮,৭০,০০০ টাকা

অতএব, লাভ = (৮,৭০,০০০ – ৮,২০,০০০) = ৫০,০০০ টাকা

অন্যদিকে ডলারের দাম কমে গেলে সেক্ষেত্রে আর্থিক ক্ষতি হবে। অর্থাৎ দেশীয় মুদ্রার তুলনায় বিদেশী মুদ্রার দাম কমে গেলে যে আর্থিক ক্ষতি হয় তাকে বিনিময় হার ঝুঁকি বলে।

৪. ক্রয় ক্ষমতা ঝুঁকি: মুদ্রাস্ফীতির হারের পরিবর্তনের কারণে আর্থিক ক্ষতি হলে তাকে ক্রয় ক্ষমতা ঝুঁকি বলে। সাধারনত মুদ্রাস্ফীতি হার বৃদ্ধি পেলে গড় দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি পায় অথবা ভোক্তার ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায়। কারণ মুদ্রাস্ফীতির সাথে ক্রয় ক্ষমতার বিপরীতমূখী সম্পর্ক বিদ্যমান। সুতরাং মুদ্রাস্ফীতি নগদ আন্ত:প্রবাহকে প্রভাবিত করে। মুদ্রাস্ফিতির কারণে সাধারণ মূল্য স্তরের পরিবর্তনের সাথে সাথে নগদ আন্ত:প্রবাহ পরিবর্তীত হলে তাকে ক্রয় ক্ষমতা ঝুঁকি বলে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment