শ্রেণি: ১২শ/ hsc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: হিসাববিজ্ঞান (২য় পত্র) এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 04 বিষয় কোডঃ 2886 |
বিভাগ: ব্যবসায় শাখা |
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ শেয়ার ও ঋণপত্রের মধ্যে পার্থক্য লিখুন। শেয়ার বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কোন্ কোন্ বিষয়ে সম্যক জ্ঞান থাকা আবশ্যক? ব্যাখ্যা করুন।
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
শেয়ার ও ঋণপত্রের মধ্যে পার্থক্য :
শেয়ার ও ঋনপত্রের মধ্যে পার্থক্য নিম্নে বর্ণনা করা হল :
১. ডিবেঞ্চার কোম্পানির ঋণ, আর শেয়ার কোম্পানির মূলধনের অংশ।
২. ডিবেঞ্চারহোল্ডার কোম্পানির ঋণদাতা কিন্তু শেয়ারহোল্ডার কোম্পানির মালিক।
৩. ডিবেঞ্চারহোল্ডারগণ কোম্পানির পরিচালনায় অংশগ্রহণ করতে পারে না, অপরদিকে শেয়ারহোল্ডারগণ কোম্পানির পরিচালনায় অংশ গ্রহণ করিতে পারে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
৪. ডিবেঞ্চারহোল্ডারগণ কোম্পানির ঋণদাতা তাই তাদের ভোট প্রদানের অধিকার নাই, অপরদিকে শেয়ারহোল্ডারগণ কোম্পানির মালিক হওয়ায় পরিচালক নিয়োগের জন্য ভোট প্রদান করতে পারে।
৫. ডিবেঞ্চারহোল্ডার শুধু নির্দিষ্ট হারে সুদ পায়। কোন লভ্যাংশ পায় না। কিন্তু শেয়ারহোল্ডার নির্দিষ্ট বা পরবর্তনীয় হারে লভ্যাংশ পায় এবং লোকসান হলে তাও তাদের বহন করতে হয়।
৬. সাধারণত ডিবেঞ্চার অর্থ ফেরত দেওয়া হয় কিন্তু পরিশোধ্য অগ্রাধিকারযুক্ত শেয়ার ছাড়া শেয়ারের অর্থ ফেরত দেওয়া হয় না।
৭. কোম্পানির বিলুপ সাধনের সময় ডিবেঞ্চারহোল্ডারগণের দাবি শেয়ারহোল্ডারগণের আগে পূরণ করা হয়। কোম্পানির সমস্ত প্রকার ঋণ পরিশোধের পর শেয়ারহোল্ডারগণের অবশিষ্ট যে অর্থ থাকে তা থেকে তাদের ফেরত দেওয়া হয়।
শেয়ার ইস্যুকরণ
পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি জনসাধারণের কাছে শেয়ার বিক্রয় করে মূলধন সংগ্রহ করে। শেয়ারের মূল্য এককালীন বা এক দফায় আদায় করা যায় অথবা বিভিন্ন কিস্তিতে আদায় করা যায়। নিবন্ধনপত্র পাওয়ার পর বিবরণপত্র প্রচারের মাধ্যমে শেয়ার বিক্রয় করে। শেয়ার বিক্রয় সংক্রান্ত কিছু বিষয় সম্যক জ্ঞান থাকা আবশ্যক। নিচে এ সম্পর্কে আলোচনা করা হল :
১. অবলেখক এবং অবলেখন কমিশন : শেয়ার বিলিকরণের জন্য কোম্পানি অনেক সময় এমন লোককে নিয়োগ করে যে কোম্পানির শেয়ার বিক্রয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করে। এই রকম দায়িত্বে নিয়োজিত লোককে বা প্রতিষ্ঠানকে কোম্পানির অবলেখক বলে। কোন অবলেখক যদি কোম্পানির সম্পূর্ণ শেয়ার বিক্রয় করতে না পারে তবে নিয়মানুযায়ী দায়গ্রাহককে বাকি শেয়ারগুলো ক্রয় করতে হয়। আবার ভবিষ্যতে উচ্চ মূল্যে শেয়ার বিক্রয়ের আশায় কোন অবলেখক কোম্পানির শেয়ারের সমস্ত বা একটি অংশ নিজেই ক্রয় করতে পারে। অবলেখকের এই কাজকে অবলেখন (টহফবৎৎিরঃরহম) বলে। অবলেখক শেয়ার বিক্রয়ের ক্ষেত্রে যে ঝুঁকি গ্রহণ করে উহার জন্য তাহাকে পারিশ্রামিক প্রদান করা হয়। ইহাকে অবলেখন কমিশণ বলে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
২. সর্বনিম্ন চাঁদা বা নূন্যতম পুঁজি : এটি সর্বনিম্ন যে পরিমাণ শেয়ার জনসাধারনের নিকট বিক্রয় করলে কোম্পানি শেয়ার বিলির জন্য অগ্রসর হতে পারে। সর্বনিম্ন চাঁদা বা নুন্যতম পুঁজি । এই সর্বনিম্ন চাঁদা কত হবে পরিচালকমন্ডলী তাহা নির্ধারণ করেন।
পরিচালকমন্ডলী নিম্নলিখিত খরচগুলো বিবেচনা করে সর্বনিম্ন চাঁদার পরিমাণ নির্ধারণ করেন :
ক. কোন সম্পত্তি ক্রয় বাবদ প্রদেয় মূল্য:
খ. কোম্পানির প্রাথমিক খরচ ও গঠন সংক্রান্ত খরচ:
গ. শেয়ার বিক্রয়ের দালালি বা অবলেখন কমিশন;
ঘ. কার্যকর পুঁজি;
ঙ. অন্য কোন অপরিহার্য ব্যয়।
সর্বনিম্ন চাঁদার পরিমাণ কত তাহা কোম্পানির পরিমেল বন্ধে কোম্পানির পরিমেল নিয়মাবলীতে বিবরণপত্রে উল্লেখ করতে হয়। সর্বনিম্ন চাঁদার উল্লেখ না থাকে তবে কোম্পানির ইস্যুকৃত মূলধনই সর্বনিম্ন চাঁদা হিসাবে বিবেচিত হয়। সর্বনিম্ন চাঁদার পরিমাণ শেয়ার বিক্রি না হওয়া পর্যন্ত কোম্পানি শেয়ার বিলি করতে পারে না।
৩. শেয়ারের জন্য আবেদন : কোম্পানির শেয়ার বিক্রির জন্য বিবরণপত্র প্রচার করে। এই বিবরণপত্র প্রচারিত হবার পর কোম্পানির শেয়ার ক্রয় করবার জন্য জনসাধারণ আবেদনপত্র দাখিল করে। আবেদনপত্রের সঙ্গে ফি বাবদ যে অর্থ প্রদান করে তার নাম আবেদনের টাকা । কোম্পানি আইন অনুযায়ী আবেদনের টাকা শেয়ারের অভিহিত মূল্যের পাঁচ শতাংশ অপেক্ষা কম হতে পারে না।
৪. শেয়ারের বিলিকরণ : বিবরণপত্র প্রচারের পর শেয়ারক্রয়েচ্ছু ব্যক্তিগণ নির্দিষ্ট দেয় অর্থসহ শেয়ারের জন্য আবেদন করে, কিন্তু যতক্ষণ পর্যন্ত না নূন্যতম মূলধন সংগ্রহের উপযুক্ত শেয়ার- আবেদনপত্র পাওয়া যায়, ততক্ষণ পর্যন্ত শেয়ারের বণ্টনের কার্য শুরু করা যায় না। নূন্যতম মূলধন সংগৃহীত হলে শেয়ার বণ্টন কাজ শুরু হয়। যাদের মধ্যে শেয়ার বণ্টন করা হল তাদের প্রত্যেকের কাচে একখানি করে শেয়ারবণ্টন পত্র পাঠানো হয়। বণ্টনপত্রের দ্বারা কোম্পানি উক্ত শেয়ার ক্রয়ের প্রস্তাব গ্রহণ করে। যে সমস্ত শেয়ারক্রয়েচ্ছু ব্যক্তিগণের শেয়ার ক্রয়ের আবেদন প্রত্যাখান করা হয়, তাদের কাছে প্রত্যাখ্যান পত্র মারফত এই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হয়। অধিকাংশভাবে মঞ্জুরীকৃত আবেদনের ক্ষেত্রে আবেদন অর্থ বাবদ প্রাপ্ত অতিরিক্ত অর্থ পরবর্তী কিস্তির সঙ্গে সমন্বয় করা হয়।
৫. শেয়ারের তলব : শেয়ারের জন্য আবেদন ও আবণ্টন অর্থ পাবার পর এবং শেয়ারহোল্ডারদের নাম রেজিস্ট্রারে নথিভুক্ত হবার পর শেয়ারহোল্ডারগণের নিকট হতে শেয়ারের যে বাকি মূল্য বিভিন্ন কিস্তিতে আদায় করা সেগুলোকে তলবী অর্থ বলে অভিহিত করা হয় এবং কিস্তিগুলোকে তলব বলা হয়। তলবের সংখ্যা একাধিক হলে তলবগুলিকে বিভিন্নভাবে ভাগ করা হয়। যেমন – প্রথম তলব , দ্বিতীয় তলব ইত্যাদি।
৬. শেয়ার সার্টিফিকেট : কোম্পানি আইনের ধারা অনুযায়ী প্রত্যেক কোম্পানি সদস্যদের প্রত্যেককে তাদের ক্রীত অংশ বা স্টকের প্রমান বা নিদর্শনস্বরূপ যে পত্র প্রদান করে উহাকে শেয়ার সার্টিফিকেট বলে। এটি সভ্যদের ক্রীত শেয়ারের মালিকানার নির্দশন। আবেদন ও বিলিকরণের টাকা রশিদের পরিবর্তে এই সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। এতে শেয়ারের মোট সংখ্যা এবং নম্বর লিপিবদ্ধ থাকে।
৭. শেয়ার পরোয়ান পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি পূর্ণ আদায়ী শেয়ারের (ঋঁষষু ঢ়ধরফ-ঁঢ় ঝযধৎব) জন্য উহার সভ্যদেরকে শেয়ার পরোয়ানা ইস্যু করতে পারে। ইহা একটি হস্তান্তরযোগ্য দলিল। ইহা যার অধিকারে থাকে সে এতে উল্লেখিত শেয়ারের মালিক হয়। তাই শেয়ার পরোয়ানা হস্ত পরিবর্তনের ফলে উহার মালিকানা স্বত্ত্ব চলে যায়।
৮. সমমূল্যে শেয়ার ইস্যু করা : শেয়ার যদি ইহার লিখিত বা অভিহিত মূল্যের সমান মূল্যে ইস্যু করা হয় তবে একে সমমূল্যে ইস্যু অর্থাৎ বলা হয়। যেমন ১০.০০ টাকা লিখিত মূল্যের শেয়ার ১০.০০ টাকায়ই ইস্যু করা হল।
৯. প্রিমিয়াম বা অধিমূল্যে শেয়ার ইস্যু করা : শেয়ার যদি ইহার লিখিত মূল্য অর্থাৎ অভিহিত মূল্য অপেক্ষা কিছু বেশি মূল্যে ইস্যু করা হয় তবে একে অধিমূল্যে ইস্যু অর্থাৎ (ওংংঁব ধঃ ধ চৎবসরঁস) বলা হয়। যেমন, ১০.০০ টাকা লিখিত মূল্যের শেয়ার ১১.০০ টাকায় ইস্যু করা হল। এই দুই অঙ্কের পার্থক্যকে অধিমূল্য বা চৎবসরঁস বলা হয়। ইহা কোম্পানির একটি মূলধনজাতীয় আয়। ইহাকে উদ্বৃত্তপত্রের দায়পার্শ্বে পৃথকভাবে দেখাতে হয়।
কোম্পানি আইন অনুযায়ী শেয়ার অধিমূল্য হিসাব -এর অর্থ নিম্নলিখিতভাবে উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়। যথা –
ক. কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারগণকে বোনাস শেয়ার বিলিকরণের সময়;
খ. প্রাথমিক খরচ অবলোপন করিত;
গ. কোম্পানির শেয়ার ঋণপত্র বিলির জন্য প্রদত্ত কমিশন বা বাটার অবলোপন করিতে;
ঘ. কোম্পানির ফেরতযোগ্য অগ্রাধিকারসমূহ শেয়ার বা ঋণপত্রের দেনা পরিশোধকালে দেয় অধিহারের ব্যবস্থায়; এবং
ঙ. সুনামের মূল্য অবলোপন করিতে।
১০. বাটাতে শেয়ার ইস্যু করা : শেয়ার যদি ইহার লিখিত মূল্য বা অভিহিত মূল্য অপেক্ষা কিছু কম মূল্যে ইস্যু করা হয় তবে একে বাটাতে ইস্যু অর্থাৎ ওংংঁব ধঃ ধ উরংপড়ঁহঃ বলা হয়। যেমন, ১০.০০ টাকা মুল্যের শেয়ার ৯.০০ টাকায় ইস্যু করা হইল এবং দুই অঙ্কের পার্থক্যকে বাট্টা বলা হয়। ইতা কোম্পানির একটি মূলধনজাতীয় ক্ষতি। শেয়ার বাট্টা হিসাব উদ্বৃত্তপত্রের সম্পত্তির পার্শ্বে দেখাতে হয়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
শেয়ার বাট্টাতে ইস্যু করতে হলে নিম্নোক্ত শর্তগুলো পূরণ করতে হবে। যথা –
ক. কোম্পানি ব্যবসা আরম্ভ করার সার্টিফিকেট পাওয়ার তারিখ হতে কমপক্ষে এক বৎসর অতিক্রান্ত হতে হবে;
খ. কোম্পানির সাধারণ সভায় শেয়ার বাট্টাতে ইস্যুর জন্য প্রস্তাব অনুমোদন করতে হবে;
গ. আদালতের অনুমোদন নিতে হবে; এবং
ঘ. সরকারের বিশেষ অনুমতি ব্যতীত বাট্টার পরিমাণ শেয়ারের লিখিত মূল্যের ১০% -এর বেশি হবে না। উপরোক্ত শর্তগুলোর যে কোন একটি পূরণ না হলে বাট্টাতে শেয়ার ইস্যু করা কোম্পানি আইনের ১০৫(ক) ধারা অনুযায়ী বেআইনী বলে গন্য হবে।
১১. অতিরিক্ত আবেদনপত্রের টাকা বা অতিরিক্ত চাঁদা : কখনো কখনো দেখা যায় যে, কোম্পানি যে পরিমাণ শেয়ার ইস্যু করতে চায় তা অপেক্ষা বেশি শেয়ার ক্রয়ের আবেদনপত্র পাওয়া গেল। এই অতিরিক্ত আবেদনপত্রের সহিত যে টাকা পাওয়া গেল ইহাই অতিরিক্ত আবেদনপত্রের টাকা বা অতিরিক্ত চাঁদা।
এইরূপ ক্ষেত্রে ঃ
ক. যে সকল আবেদনকারীকে কোন শেয়ার ইস্যু করা হয় না, তাহাদের আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রাপ্ত টাকা সম্পূর্ণ ফেরত দেওয়া হয়।
খ. যে সকল আবেদনাকারীকে তাহাদের প্রার্থিত শেয়ার অপেক্ষা কম সংখ্যক শেয়ার ইস্যু করা হয়, তাহাদের আবেদনপত্রের সঙ্গে প্রাপ্ত অতিরিক্ত টাকা তাহাদিগকে ফেরত না দিয়া সাধারণত পরবর্তী কিস্তির প্রদেয় টাকা বাবদ রেখে দেওয়া হয়।
১২. কম চাঁদা : যে পরিমাণ শেয়ার ইস্যু করা হয়েছে তদপেক্ষা কম শেয়ারের জন্য আবেদনপত্র পাওয়া গেলে, একে কম চাঁদা বলা হয়।
১৩. বকেয়া তলব অনাদায়ী তলব : অনেক সময় শেয়ারহোল্ডারগণ তাদের ক্রীত শেয়ারের দেয় টাকা সম্পূর্ণ পরিশোধ করতে পারে না। শেয়ারহোল্ডারগণের মধ্যে বণ্টিত শেয়ারের অর্থ আদায়ের নোটিশ প্রদান করার পরও নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে শেয়ারহোল্ডারগণ যদি বিলিকরণ বা তলব বাবদ দেয় টাকা পরিশোধ করতে না পারে তবে ঐ বকেয়া অর্থকে অনাদায়ী তলব বা বকেয়া তলব (ঈধষষং রহ অৎৎবধৎ) বলে।
১৪. অগ্রিম তলব : শেয়ারহোল্ডারগণ অনেক সময় কোম্পানি কর্তৃক তলব করার পূর্বে তলবের টাকা শেয়ারের সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করিয়ে দিতে পারে। এইরূপ ক্ষেত্রে যে পরিমাণ টাকা তলব করা হয়েছে তার অতিরিক্ত প্রাপ্ত টাকাকে অগ্রিম তলব (ঈধষষং রহ অফাধহপব) বলে। উদ্বৃত্ত পত্রের দায় পার্শ্বে অগ্রিম তলব আদায়কৃত মূলধন হতে পৃথকভাবে দেখাতে হবে। অগ্রিম তলবের উপর কোনরূপ লভ্যাংশ পাওয়া যাবে না। তবে কোম্পানির পরিমেল নিয়মাবলী অনুমোদন করিলে এই টাকার উপর কোন নির্দিষ্ট হারে সুদ দেওয়া যেতে পারে।
১৫. অগ্রিম প্রাপ্ত তলবী অর্থের উপর সুদ : কোম্পানির পরিমেল নিয়মাবলীর অনুমোদন সাপেক্ষে অগ্রিম তলবী অর্থের উপর সুদ দেওয়া যেতে পারে। এই সুদের হার অনেক সময় পরিমেল নিয়মাবলীতে উল্লেখ থাকে। সুদের হার শতকরা বার্ষিক ৬.০০ টাকার বেশি হতে পারে না। প্রশ্নপত্রে সুদের হার উল্লেখ না থাকলে ইহা ৬% ধরা যেতে পারে। যে তারিখে অগ্রিম প্রাপ্ত তলবী অর্থ পাওয়া যায়, ঐ তারিখের পরে যে তারিখে তলব বাবদ টাকা চাওয়া হবে সেই তারিখ পর্যন্ত তারিখ পর্যন্ত সময়ের উপর এই সুদ হিসাব করতে হয়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/
- Degree 3rd Year Exam Marketing 5th paper Suggestion
- ডিগ্রি ৩য় বর্ষের সাজেশন (১০০% কমন ডাউনলোড করুন), ডিগ্রি ৩য় বর্ষের পরীক্ষার সাজেশন [নিশ্চিত ১০০% কমন সকল বিষয়ে]
- degree 3rd year philosophy 6th paper super suggestion, ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের ১০০% কমন দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র সাজেশন, ডিগ্রি ৩য় বর্ষ দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র স্পেশাল সাজেশন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী ৩য় বর্ষ দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র পরিক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- degree 3rd year psychology 6th paper super suggestion, ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের ১০০% কমন মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র সাজেশন, ডিগ্রি ৩য় বর্ষ মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র স্পেশাল সাজেশন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী ৩য় বর্ষ মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র পরিক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- ডিগ্রি ১ম বর্ষের রেজাল্ট NU Degree 1st Year Result
- ডিগ্রী ২য় বর্ষের সাজেশন pdf