শ্রেণি: ১১শ /HSC/উন্মুক্ত-2021 বিষয়: ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা ১ম পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021 |
---|
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 05 বিষয় কোডঃ 1885 |
বিভাগ: ব্যবসায় শাখা |
এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ কোম্পানি সংগঠনের গঠন পদ্ধতি আলােচনা করুন। ।
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
বাংলাদেশে প্রচলিত ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইন অনুসারে কতকগুলো ধারাবাহিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কোম্পানি গঠন করতে হয়। কোম্পানি গঠন প্রক্রিয়াটি সাধারণত চারটি ধারাবাহিক পর্যায়ে সম্পন্ন হয়। সেগুলো হলো –
ক. উদ্যোগ গ্রহণ পর্যায়ঃ
এ পর্যায়ে কোম্পানি গঠনে আগ্রহী ব্যক্তিরা নিজেদের একত্রিত করে কোম্পানির সম্ভাব্য নাম , কোম্পানির ধরণ, মূলধনের পরিমাণ, মূলধন সংগ্রহের উপায়, কোম্পানির ঠিকানা ইত্যাদি বিষয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকে। উদ্যোক্তাগণ ব্যবসায় সংগঠনের সম্ভাব্য নাম স্থির করে নিবন্ধকের অফিস থেকে সে নামে ছাড়পত্র সংগ্রহ করার চেষ্টা করেন থাকেন তাই উদ্যোগ গ্রহন।
খ. দলিলপত্র প্রণয়ন পর্যায়ঃ
এ পর্যায়ে কোম্পানির পরিচালকগণ কোম্পানি ব্যবসায়ের দুটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল প্রণয়ন করেন। একটি হলো স্মারকলিপি এবং অন্যটি হলো পরিমেল নিয়মাবলি। স্মারকলিপিকে কোম্পানির মূল দলিল, সনদ বা সংবিধান বলা হয়। এতে কোম্পানির গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যেমন কোম্পানির নাম, নিবন্ধিত কার্যালয়ের ঠিকানা,উদ্দেশ্য, মূলধনের পরিমাণ, শেয়ারমালিকদের দায়দায়িত্ব, ন্যূনতম চাঁদা ইত্যাদি বিষয় লিপিবদ্ধ করা হয়। অন্যদিকে পরিমেল নিয়মাবলিতে কোম্পানির অভ্যন্তরীণ পরিচালনা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সকল বিষয় লিপিবদ্ধ করা হয়।
গ.নিবন্ধনপত্র সংগ্রহ পর্যায়ঃ
কোম্পানি গঠন প্রক্রিয়াঃ এ পর্যায়ে কোম্পানি নিবন্ধনের জন্য নিবন্ধকের অফিস থেকে ফি দিয়ে আবেদনপত্র সংগ্রহ করে থাকে। আবেদনপত্র যথাযথভাবে পূরণ করে নির্ধারিত ফি ও প্রয়োজনীয় দলিলপত্র নিবন্ধকের নিকট জমা দিয়ে থাকে।
নিবন্ধক নির্ধারিত আবেদনপত্র, সকল দলিলপত্র ও ফি পাওয়ার পর যদি সকল বিষয়ে সন্তুষ্ট হয়ে থাকে তবে নিবন্ধন বইয়ে কোম্পানির নাম তালিকাভুক্ত করে এবং নিবন্ধনপত্র প্রদান করে থাকে। এ পত্র পাওয়ার পর প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি কাজ শুরু করে। তবে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিকে কাজ শুরু করার পূর্বে নিবন্ধকের নিকট থেকে কার্যারম্ভের অনুমতিপত্র সংগ্রহ করতে হয়।
ঘ. কার্যারম্ভ পর্যায়ঃ
পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিকে কার্যারম্ভের অনুমতিপত্র পাওয়ার জন্য ন্যূনতম চাঁদা সংগ্রহের ঘোষণাপত্র এবং জনসাধারণের নিকট শেয়ার বিক্রয়ের ঘোষণাপত্রসহ কিছু গুরুত্বপূর্ণ দলিলপত্রসহ আবেদন করতে হয় । সব কাগজপত্র ঠিক থাকলে এবং নিবন্ধক সন্তুষ্ট হলে কার্যারম্ভ শুরু করা যায়।
বাংলাদেশের কোম্পানি সংগঠন গুলোকে প্রধানত দু ভাগে ভাগ করা হয়েছে।
ক.প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি ও খ.পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি।
ক. প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানিঃ
যে কোম্পানির সদস্য সংখ্যা সর্বনিম্ন ২ জন এবং সর্বোচ্চ ৫০ জনে সীমাবদ্ধ এবং যার শেয়ার অবাধ হস্তান্তরযোগ্য নয়, তাই প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। বাংলাদেশে প্রচলিত ১৯৯৪ সালের কোম্পানির আাইনে বলা হয়েছে, “প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি বলতে ৫০ সদস্যে সীমাবদ্ধ, শেয়ারে ও ঋনপত্র ক্রয়ের জন্য জনগণের নিকট আমন্ত্রণ জানানো নিষিদ্ধ ” অর্থাৎ কোম্পানির সদস্যগন শুধু নিজের মাঝে শেয়ার ক্রয় করতে পারে।
সদস্য সংখ্যা ও মুলধনের পরিমান সীমিত হওয়ার কারণে এ জাতীয় কোম্পানির আয়তন কম হয়ে থাকে। আইন অনুযায়ী এ কোম্পানি পরিচালকের সংখ্যা নূন্যতম ২ হতে হবে। বাংলাদেশে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির সংখ্যা দিন দিন ক্রমান্বয়ে বেড়ে যাচ্ছে।
খ. পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিঃ
যে কোম্পানির সদস্য সংখ্যা সর্বনিম্ন ৭ ও সর্বোচ্চ সদস্য সংখ্যা দ্বারা কোম্পানির স্মারক লিপিতে উল্লেখিত শেয়ার সংখ্যা দ্বারা সীমাবদ্ধ এবং শেয়ারে ও ঋনপত্র জনগণের নিকট বিক্রি করা যায় এবং শেয়ার অবাধে হস্তান্তরযোগ্য তাই পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির প্রয়োজনে স্মারক লিপিতে সংশোধনী এনে শেয়ারের সংখ্যা বাড়িয়ে সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি করতে পারে। আইন অনুযায়ী এ কোম্পানি কমপক্ষে ৩ জন পরিচালক থাকতে হবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
কোম্পানির গঠনপ্রণালী মূলত কয়েকটি ধাপে সম্পন্ন হয়।
ধাপ ১: আইনানুগ সর্বনিম্ন সংখ্যক ব্যক্তি পারস্পরিক আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন
ধাপ ২: কোম্পানীর প্রবর্তকগণ নিম্নোক্ত দুটি দলিল সংগ্রহ করেন বা প্রস্তুত করেন
ক. স্মারকলিপি বা সংঘস্মারক বা পরিমেলবন্ধস্মারকলিপি হলো কোম্পানীর মূল দলিল। এর দ্বারাই কোম্পানীর কার্যক্ষেত্র ও ক্ষমতার সীমা নির্ধারিত হয়।খ. পরিমেল নিয়মাবলী বা সংঘবিধিএই দলিলে অন্তর্ভুক্ত থাকে কোম্পানির অভ্যন্তরীণ কার্যকলাপ পরিচালনা সংক্রান্ত যাবতীয় নিয়ম-কানুন। এতে পরিচালকদের কর্তব্য, অধিকার ও ক্ষমতা, ব্যবসায় পরিচালনার পদ্ধতি ও প্রকৃতি ইত্যাদিরও উল্লেখ থাকে।
ধাপ ৩: প্রবর্তকগণ এ পর্যায়ে দলিলপত্রাদি সংযোজনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশনের নির্ধারিত ফি প্রদানপূর্বক রেজিস্ট্রেশন অফিস থেকে রেজিস্ট্রেশন ফরম পূরণ করেন ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য দলিলাদি সংযোজন করেন।
ধাপ ৪: শুধুমাত্র পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে এপর্যায়ে কাজ আরম্ভ করার অনুমতি পত্র সংগ্রহ করতে হয়। এজন্য প্রবর্তকগণ আরও কিছু দলিল নিবন্ধকের নিকট জমা দেন এবং কোম্পানীর বিবরণপত্র প্রস্তত করেন। নিবন্ধকের সন্তুষ্টিতে কার্যারম্ভের অনুমতিপত্র সংগৃহীত হয়।
ধাপ ৫: কোম্পানী কাজ আরম্ভ করে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
বাংলাদেশে ১৮৪৪ সালে কোম্পানি আইন পাস হওয়ার আগে তৎকালীন গ্রেট ব্রিটেনের রাজার বা রাণীর বিশেষ ফরমান বা সনদবলে যে কোম্পানি গঠিত হতো তাকে সনদপ্রাপ্ত কোম্পানি (Chartered Company) বলে। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি, চার্টার্ড ব্যাংক অব ইংল্যান্ড, চার্টার্ড মার্কেন্টাইল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া এই ধরনের কোম্পানির উদাহরণ। পরে অবশ্য বাংলাদেশে কোম্পানি আইন পাশ হওয়ার পর এ ধরনের কোম্পানি গঠনের সুযোগ রহিত করা হয়।
সংবিধিবদ্ধ কোম্পানি
যে সকল কোম্পানি আইন পরিষদের বিশেষ আইন দ্বারা বা রাষ্ট্রপতির অধ্যাদেশ বলে গঠিত এবং নিয়ন্ত্রিত হয়, তাদেরকে সংবিধিবদ্ধ কোম্পানি (Statutory Company) বলে। এ সকল কোম্পানিকে সাধারণত একচেটিয়া ক্ষমতা দেওয়া হয় এবং এদেরকে কোম্পানি আইনের আওতার বাইরে রাখা হয়। এ সকল কোম্পানি সাধারণত পরিবহন, জলবিদ্যুৎ এবং সেবামূলক কাজের জন্য গঠিত। বাংলাদেশে বাংলাদেশ ব্যাংক, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স, বিআরটিএ, বিসিআইসি, ওয়াসা ইত্যাদি এ ধরনের প্রতিষ্ঠানের উদাহরণ।
নিবন্ধিত কোম্পানি
রেজিস্ট্রিকৃত বা নিবন্ধিত কোম্পানি (Registered Company) বলতে কোম্পানী আইনের অধীনে গঠিত ও নিবন্ধিত প্রতিষ্ঠানকে বোঝায়। নিবন্ধিত কোম্পানিকে আবার কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায়। তন্মধ্যে দায়ের ভিত্তিতে নিবন্ধিত কোম্পানিকে দুইভাগে ভাগ করা যায়। যথা-
সসীম দায় কোম্পানি
যে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের দায় সীমাবদ্ধ থাকে, তাকে সসীম দায় কোম্পানী বলে। এধরনের কোম্পানি আবার দুই প্রকার। যথা-
প্রতিশ্রুত মূল্য দ্বারা সসীম দায় কোম্পানি
প্রতিশ্রুত মূল্য দ্বারা সসীম দায় কোম্পানির (Company Limited by Guarantee) শেয়ারহোল্ডারদের দায় স্মারকলিপিতে বর্ণিত থাকে এবং বর্ণনা অনুযায়ী শেয়ারহোল্ডাররা দায় পরিশোধ করে থাকেন।
শেয়ার মূল্য দ্বারা সসীম দায় কোম্পানি
যে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের দায় তাদের ক্রীত শেয়ারের আঙ্কিক মূল্য দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকে তাকে শেয়ার মূল্য দ্বারা সীমাবদ্ধ দায় কোম্পানি (Company Limited by Share) বলে। এক্ষেত্রে কোনো অবস্থাতেই শেয়ারহোল্ডারদেরকে তাদের ক্রীত শেয়ারের আঙ্কিক মূল্যের অতিরিক্ত দায়ের জন্য দায়ী করা যায় না। পৃথিবীর সকল দেশেই এরকম কোম্পানি দেখা যায়।
প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যে সীমাবদ্ধ দায় কোম্পানিতে সদস্যের সংখ্যা ন্যূনতম ২ বা সর্বোচ্চ ৫০ জন রাখা হয় এবং সীমাবদ্ধ দায়ের ভিত্তিতে কোম্পানিকে প্রদত্ত আইনের আওতায় নিবন্ধিত করা হয়, তাকে ঘরোয়া মালিকানায় সীমাবদ্ধ কোম্পানি বা প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি (Private Limited Company) বলে।
পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি
পৃথিবীব্যাপী সবচেয়ে জনপ্রিয় কোম্পানি সংগঠন হলো পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি (Public Limited Company)। এসকল কোম্পানী বাজারে শেয়ার ছাড়ার মাধ্যমে মূলধন জোগাড় করে থাকে। বাংলাদেশে এধরনের কোম্পানির সদস্যসংখ্যা সর্বনিম্ন ৭ জন এবং সর্বোচ্চ শেয়ার দ্বারা সীমাবদ্ধ থাকে, শেয়ার অবাধে হস্তান্তরযোগ্য এবং কোম্পানি শেয়ার ও ঋণপত্র জনগণের উদ্দেশ্যে ক্রয়-বিক্রয়ের আহবান জানায়। পাবলিক লিমিটেড কোম্পানিকে মালিকানার ভিত্তিতে দুইভাগে এবং নিয়ন্ত্রণের ভিত্তিতে আরো দুভাগে ভাগ করা যায়:
সরকারি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি
কোনো কোম্পানির মালিকানা বা এর শেয়ার মালিকানার কমপক্ষে ৫১% শেয়ার যদি সরকারি মালিকানায় থাকে এবং এর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব সরকারের হাতে থাকে, তবে তাকে সরকারি মালিকানায় পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি বলে।
বেসরকারি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি
কোনো কোম্পানির শেয়ারের কিয়দংশ সরকার গ্রহণ করলে তাকে আধা-সরকারি কোম্পানি বলে। কোনো কোনো সময় সরকার শেয়ার মূলধনের শতকরা ৩০% বা ৪০% গ্রহণ করে। এতে সরকারি ও বেসরকারি মালিকানার সংমিশ্রণ ঘটে বলে একে আধা-সরকারি কোম্পানি বলে।
হোল্ডিং কোম্পানি
যদি কোনো কোম্পানি অন্য কোম্পানির ৫০% শেয়ারের বেশি শেয়ারের মালিক হয় বা মোট ভোটদান ক্ষমতার ৫০%-এর অতিরিক্ত ভোটদান ক্ষমতা ভোগ করে অথবা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে অধিকাংশ পরিচালক নিয়োগ করার ক্ষমতার অধিকারী হয় তবে ঐ কোম্পানিকে নিয়ন্ত্রণশালী বা ধারক কোম্পানি বা হোল্ডিং কোম্পানি বলে।
সাবসিডারি কোম্পানি
যে কোম্পানির ৫০%-এর বেশি শেয়ার বা ভোটদান ক্ষমতা অন্য কোম্পানির অধীনে চলে যায় সে কোম্পানিকে সাবসিডিয়ারি কোম্পানি বলে। মূলত হোল্ডিং কোম্পানি যে সকল কোম্পানির ৫০% শেয়ার ক্রয় করে তাদেরকেই সাবসিডারি কোম্পানি বা অধীনস্থ কোম্পানি বলে।
অসীম দায় কোম্পানি
যে নিবন্ধিত কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের দায় অসীম অর্থাৎ শেয়ারহোল্ডারদের দায় তাদের বিনিয়োগের বাইরেও ব্যক্তিগতভাবে বর্তায় তাকেই অসীম দায়সম্পন্ন কোম্পানি বলে। বাংলাদেশে এধরনের কারবারের অস্তিত্ব নেই।
অনিবন্ধিত কোম্পানি
বাংলাদেশের কোম্পানী আইনের ৩৭১ ধারা অনুযায়ী অনিবন্ধিত কোম্পানী হলো ৭ সদস্যের অধিক সদস্য নিয়ে গঠিত কোনো অংশিদারী ব্যবসায় বা সমিতি যা কোম্পানি আইনের আওতায় নিবন্ধিত নয়। ১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইন অনুযায়ী এধরনের প্রতিষ্ঠানকে কোম্পানি বলা চলে না। তবে, কোম্পানি অবলুপ্তির কালে সীমিত পর্যায়ে এটা কোম্পানি বলে গণ্য হয়। বাংলাদেশে কার্যত এরূপ কোম্পানির অস্তিত্ব নেই।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন
এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com
অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-
- ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
- ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,
৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :
- মানবিক ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- বিজ্ঞান ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- ব্যবসায় ১ম ও ২য় বর্ষের এসাইনমেন্ট লিংক
- degree 3rd year philosophy 6th paper super suggestion, ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের ১০০% কমন দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র সাজেশন, ডিগ্রি ৩য় বর্ষ দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র স্পেশাল সাজেশন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী ৩য় বর্ষ দর্শন ৬ষ্ঠ পত্র পরিক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- degree 3rd year psychology 6th paper super suggestion, ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের ১০০% কমন মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র সাজেশন, ডিগ্রি ৩য় বর্ষ মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র স্পেশাল সাজেশন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রী ৩য় বর্ষ মনোবিজ্ঞান ৬ষ্ঠ পত্র পরিক্ষার প্রশ্ন ও সমাধান
- ডিগ্রি ১ম বর্ষের রেজাল্ট NU Degree 1st Year Result
- ডিগ্রী ২য় বর্ষের সাজেশন pdf
- Degree 2nd year suggestion
- Degree 2nd Year Math 4th paper Suggestion