Google Adsense Ads
আজকের বিষয়: এক অজু দিয়ে একাধিক নামাজ পড়ার বিধান, এক ওজুতে একাধিক ওয়াক্তের নামাজ পড়া যাবে কি?, এক অজু দিয়ে জোহর থেকে মাগরিব পর্যন্ত নামাজগুলো পড়া যাবে কি , এক অজুতে দুই ওয়াক্তের নামাজ আদায় করা যাবে কি? ,প্রত্যেক ওয়াক্ত নামাজে আলাদা ওজু করা লাগবে কি , ওজু থাকা সত্ত্বেও নামাজের জন্য পুনরায় ওজু লাগবে কি?
অজু থাকলেও প্রত্যেক সালাতে রাসুলুল্লাহ (সা.) নতুন করে অজু করে নিতেন। কিন্তু সাহাবায়ে কেরাম অজু না ভাঙা পর্যন্ত এক অজুতে কয়েক ওয়াক্ত সালাত আদায় করতেন। তবে মক্কা বিজয়ের দিন রাসুলুল্লাহ (সা.) এক অজুতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেছিলেন। সুতরাং অজু থাকলে এক অজুতে একাধিক নামাজ পড়া জায়েজ আছে।
অজু থাকলেও প্রত্যেক সালাতে রাসুলুল্লাহ (সা.) নতুন করে অজু করে নিতেন। কিন্তু সাহাবায়ে কেরাম অজু না ভাঙা পর্যন্ত এক অজুতে কয়েক ওয়াক্ত সালাত আদায় করতেন। তবে মক্কা বিজয়ের দিন রাসুলুল্লাহ (সা.) এক অজুতে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেছিলেন। সুতরাং অজু থাকলে এক অজুতে একাধিক নামাজ পড়া জায়েজ আছে।
আল কোরআনের সূরা সমূহ বাংলা অনুবাদ, ফজিলত, আয়ত, রুকু আরবি ও বাংলা উচ্চারণ
- রমজানে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার যত পরামর্শ
- আজহারী: কোন ইনজেকশন নিলে রোজা ভাঙে
- রমজান মাসের ৯টি ফজিলত
- রমাজান মাসে অধিক পরিমাণে নেক আমল করার জন্য প্রস্তুতি মূলক ১০টি টিপস
- ইফতারী তৈরি, পার্টির বিভিন্ন ছবি ফেসবুকে শেয়ার দেয়া কি ঠিক?
তবে নতুন করে অজু করে নেওয়া উত্তম। এ বিষয়ে বর্ণিত কয়েকটি হাদিস হলো :
আমর ইবন আমির আনসারি (রহ.) বলেন, আমি আনাস ইবন মালিক (রা.)-কে বলতে শুনেছি : নবী (সা.) প্রত্যেক নামাজের ওয়াক্তে নতুন করে অজু করতেন। আমি আনাস (রা.)-কে প্রশ্ন করলাম, আপনারা কী করেন? তিনি বলেন, আমাদের অজু নষ্ট না হলে একই অজুতে আমরা সব ওয়াক্তের নামাজ আদায় করে নিই। (তিরমিজি, হাদিস : ৬০)
অন্য হাদিসে এসেছে, আনাস (রা.) বলেন, নবী (সা.) প্রত্যেক সালাতের সময় অজু করতেন। আমি বললাম : আপনারা কী করতেন? তিনি বললেন, হাদাস (অজু ভঙের কারণ) না হওয়া পর্যন্ত আমাদের (আগের) অজু যথেষ্ট হতো। (বুখারি, হাদিস : ২১৪)রাসুলুল্লাহ (সা.) একই অজুতে সব নামাজ আদায় করার কথাও হাদিসে এসেছে। সুলাইমান ইবনু বুরাইদা (রা.) থেকে তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণিত, তিনি (বুরাইদা) বলেন, নবী (সা.) প্রতি ওয়াক্তের নামাজের জন্য নতুনভাবে অজু করতেন। তিনি মক্কা বিজয়ের দিন একই অজু দিয়ে সব ওয়াক্তের নামাজ আদায় করলেন এবং মোজার ওপর মাসাহ করলেন। উমর (রা.) বলেন, আপনি এমন একটি কাজ করলেন, যা এর আগে কখনো করেননি। রাসুল (সা.) বলেন, আমি ইচ্ছা করেই (উম্মতের সুবিধার জন্য) এটা করলাম। (তিরমিজি, হাদিস : ৬১)
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও
Google Adsense Ads
আল কোরআনের সূরা সমূহ বাংলা অনুবাদ, ফজিলত, আয়ত, রুকু আরবি ও বাংলা উচ্চারণ
আমাদের নতুন ইসলামিক নিউজ ও জিজ্ঞাসা ভিত্তিক সাইড
Islamic Info Hub ( www.islamicinfohub.com ) আজই ভিজিড করুন !!
- ডায়াবেটিস রোগীরা যেভাবে রোজা রাখবে

- “লা আদওয়া” সংক্রমণ নেই! হাদীসটি কী বোঝায়?, ইসলাম কি সংক্রামক ব্যাধি সমর্থন করে?,ইসলাম কি ছোঁয়াচে রোগের অস্তিত্ব অস্বীকার করে?

- ইসলামে কুরবানীর গুরুত্ব ও বিধান

- ভাগে কোরবানির নিয়ম, অংশীদারির ভিত্তিতে কোরবানি করার নিয়ম, ভাগে কোরবানির যত বিধি বিধান

- ঈদের নামাজের গুরুত্ব ও ফজিলত,ঈদুল ফিতরের তাৎপর্য ও আমল

- নামাজে আমরা যা বলি তার অর্থ জানলে নামাজে অন্য চিন্তা মাথায় আসবেনা !!

Google Adsense Ads