২০২২ সালের দাখিল ভোকেশনাল পরীক্ষার্থীদের কৃষি শিক্ষা (২) ৮ম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১, ১০ম শ্রেণি [৮ম সপ্তাহের] কৃষি শিক্ষা (২) উত্তর সমাধান ২০২১

শ্রেণি: ১০ম ভোকেশনাল 2022 বিষয়: কৃষি শিক্ষা (২) এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 02 বিষয় কোডঃ 1324
বিভাগ: ভোকেশনাল শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সমম্বিত হাঁস মুরগি ও মাছ চাষ ও এর ব্যবস্থাপনা এবং আর্থসামাজিক উন্নয়নে এর ভূমিকা। 

শিখনফল/বিষয়বস্তু :

  • সমম্বিত হাঁসমুরগি ও মাছ চাষ এর পদ্ধতি বর্ণনা করতে পারবে,
  • সমম্বিত হাঁসমুরগি ও মাছ। চাষ এর ব্যবস্থাপনা বর্ণনা করতে পারবে,
  • আর্থসামাজিক উন্নয়নে সমম্বিত হাঁসমুরগি ও মাছ চাষ এর ভূমিকা বর্ণনা করতে পারবে,

নির্দেশনা :  

  • সমম্বিত হাঁসমুরগি ও মাছ চাষ এর পদ্ধতি বর্ণনা।,
  • সমম্বিত হাঁসমুরগি ও মাছ চাষ ব্যবস্থাপনা,
  • আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা,

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • সমম্বিত হাঁসমুরগি ও মাছ চাষ এর পদ্ধতি বর্ণনা।,

পরিকল্পিতভাবে ও বিজ্ঞাসম্মত উপায়ে পুকুরে একই সাথে হাঁস ও মাছের চাষ করাকে সমনি¦ত হাঁস ও মাছের চাষ বলে।

আমাদের দেশের আবহাওয়া ও জলবায়ু হাঁস-মুরগি পালনের পক্ষে অনুকুলে অসংখ্য নদী, নালা, খাল-বিল, পুকুর দিঘী ডোবা ও হাওড়ে মাছ চাষের সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল। আবহমান কাল হতে এদেশের প্রায় প্রতিটি পরিবারেই হাঁস-মুরগি পালন করে আসছে। এদের বিষ্ঠা তেমন কোন উৎপাদনমূলক কাজে ব্যবহৃত হয় না।

সমনি¦ত হাঁস ও মাছ চাষ পদ্ধতিতে হাঁসের বিষ্ঠা পুকুরে সঠিকভাবে প্রয়োগ করে দেশে মাছ উৎপাদন বহুগুণে বাড়ানো সম্ভব। সংগে সংগে মাংস ও ডিমের উৎপাদনও বৃদ্ধি সম্ভব। হাঁস ও মাছ একত্রে চাষ পদ্ধতিতে হাঁসকে যে খাদ্য দেওয়া হয় তার উচ্ছিষ্ট এবং হাঁসের বিষ্ঠা মাছের খাদ্য হিসাবে ব্যবহার হয়। এ পদ্ধতিতে অতিরিক্ত কোন খাদ্য বা সার প্রয়োগ ছাড়াই মাছের উৎপাদন বৃদ্ধি করে বাড়তি আয় করা যায়।

একই জায়গা দুটি উদ্দেশ্যে ব্যবহার করে জমির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা যায়। অধিকন্তু জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে আমাদের সীমিত জমিতে অধিক উৎপাদন করে খাদ্য এবং পুষ্টির চাহিদা মিটাবার পথ সুগম হয়। এ পদ্ধতিতে মাছের সাথে হাঁসের পরিবর্তে মুরগি অথবা হাঁস ও মুরগি মাছ একত্রে পালন করে বেশ লাভবান হওয়া যায়।

পুকুরে হাঁস ও মাছের সমনি¦ত চাষের সুবিধাসমূহ

১। একই ব্যবস্থাপনায় একই জমিতে লাভজনকভাবে মাংস, ডিম এবং মাছ উৎপাদন করা যায়।

২। হাঁসের বিষ্ঠা একটি উৎকৃষ্ট জৈবসার এবং মাছের সুষম খাদ্য। পুকুরে হাঁস ও মাছ একত্রে চাষ করলে মাছের জন্য কোন বাড়তি বা আলাদা খাদ্য দিতে হয় না।

৩। অব্যবহৃত ও পানিতে পড়ে যাওয়া হাঁসের খাদ্য মাছের সম্পূরক খাদ্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়।

৪। মাছ হাঁসের বিষ্ঠা সরাসরি খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে।

৫। হাঁস পুকুরের শামুক-ঝিনুক ইত্যাদি খেয়ে ফেলে। ফলে মাছকে আক্রান্ত করে এমন কিছু পরজীবীর জীবনচক্র নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া হাঁস মশা ও অন্যান্য জলজ পোকা খেয়ে পুকুরের পরিবেশ ভালো রাখে।

৬। হাঁস পুকুরে সাঁতার কাটার সময় বাতাস থেকে অক্সিজেন পানিতে মিশে যায়। এই অক্সিজেন মাছের জন্য খুবই প্রয়োজন।

৭। খাদ্যের অনে¦ষণে হাঁস পানিতে ডুব দিয়ে পুকুরের তলায় মাটি নাড়াচাড়া করে মাটির সারবস্তু পানিতে মিশিয়ে দেয়। ফলে পানির উৎপাদিকা শক্তি বেড়ে যায়। মাটিতে জমে থাকা বিষাক্ত গ্যাসও বের হয়ে আসে।

৮। পুকুরের পাড়ে বা পানির উপর হাঁসের ঘর তৈরি করা যায়। ফলে হাঁস পালনের জন্য আলাদা জায়গার প্রয়োজন হয় না।

৯। হাঁস ও মাছ একত্রে চাষ করলে উভয়ের দেখাশুনার জন্য আলাদা লোকের প্রয়োজন হয় না, ফলে শ্রমিক খরচ কম হয়।

১০। পুকুরের জলজ আগাছা দমনে হাঁস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

১১। গোবর, খইল, ইউরিয়া ইত্যাদি যে সব সার মাছের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হত সেগুলো শস্য ক্ষেতে ব্যবহার করে কৃষকের আয় বাড়ানো যায়।

হাঁসের ঘর :

পুকুরে হাঁসের ঘর তৈরি করা যেতে পারে। বাঁশ, শুকানো খড় গোল পাতা অথবা টিন হাঁসের ঘর তৈরির জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। সাধারণত প্রতিটি হাঁসের জন্য ০.২৭ বর্গমিটার জায়গার দরকার হয়। ঘরের উচ্চতা ১.৫ থেকে ১.৮ মিটার হলে চলে। ঘরে যাতে পর্যাপ্ত আলো বাতাস চলাচল করতে পারে সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হয়। পুকুরের পাড় থেকে ১.৮ থেকে ২.০ মিটার ভিতরে পানিতে বাঁশের খুঁটি দিয়ে ঘর তৈরি করা যায়। বাঁশ দ্বারা মেঝে তৈরি করা যায়।

মেঝের বাতাগুলোর একটি থেকে অন্যটিকে দূরত্ব ১ সেন্টিমিটার দেওয়া উচিত। এতে হাঁসের বিষ্ঠা ও পাত্র হতে পড়ে যাওয়া খাদ্য সরাসরি পানিতে পড়ে যাবে। ঘরের মেঝে প্রতিদিন ১ বার পানি দ্বারা ধুয়ে দিলে আটকে থাকা খাদ্য ও বিষ্ঠা পুকুরে পড়ে যাবে। পুকুরের পানি হতে ঘরের মেঝে এমন উঁচু করতে হবে যাতে বর্ষাকালে পুকুরের পানির সর্বোচ্চ স্তরের ০.৬ থেকে ১ মিটার উপরে হয়।

পুকুরের পাড় হতে হাঁসের ঘরে যাওয়া আসার জন্য বাঁশের সিড়ি ব্যবহার করা যেতে পারে। সন্ধ্যায় সিঁড়ি তুলে রাখলে বন্য প্রাণী বা চোরের উপদ্রব হতে রেহাই পাওয়া যাবে। হাঁসগুলো পুকুরে নেমে সাঁতার কাটা ও চারার জন্য ঘরের এক পার্শ্বে একটি দরজা ও হেলানো বাঁশের তৈরি সিঁড়ি দিতে হয়। হাঁসের ঘরে প্রয়োজন মত খাবার ও পানির পাত্র এবং ডিম পাড়ার বাক্স দিতে হবে।

হাঁসের জাত নির্বাচন

সমনি¦ত পদ্ধতিতে পুকুরে খাকি ক্যাম্পাবেল, ইন্ডিয়ান রানার ও জিনডিং জাতের হাঁস পালন করার জন্য নির্বাচন করা হয়। উন্নত জাতের খাকি ক্যাম্পাবেল ও জিনডিং হাঁস বছরে ২০০- ২৫০ টি ডিম দেয়। এরা আমাদের পরিবেশেও ভালোভাবে টিকে থাকে। সাড়ে চার থেকে সাড়ে পাঁচ মাস বয়সে এরা ডিম দিতে আরম্ভ করে।

প্রতি শতাংশ পুকুরে ২টি করে বা ৩৩ শতাংশের একটি পুকুরে ৬০-৭০টি হাঁস পালন করা যেতে পারে। এ সংখ্যক হাঁস পালন করলে পুকুরে কোন প্রকার সার বা মাছের জন্য অতিরিক্ত খাদ্য সরবরাহের প্রয়োজন হয় না। দুই হতে আড়াই বছর বয়স হয়ে গেলে হাঁসগুলো বিক্রি করে দিয়ে সমান সংখ্যক নতুন হাঁস সংগ্রহ করতে হবে। কেননা বয়স্ক হাঁসের ডিম উৎপাদন কমে যায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

● পুকুর প্রস্তুতকরণ

● পুকুরে মাছ ছাড়া

পুকুর প্রস্তুতকরণ

মাছ ছাড়ার পূর্বে পুকুর থেকে শোল, বোয়াল, টাকি, গজার ইত্যাদি রাক্ষুসে মাছ ধরে ফেলতে হবে। পানি নিষ্কাশন করে অথবা রোটেনন জাতীয় ওষুধ ৩৫ গ্রাম প্রতি শতাংশে ব্যবহার করে এ মাছ ধরা যায়।

পুকুরের জলজ আগাছা শিকড়সহ তুলে ফেলতে হয়। পুকুরের তলদেশ থেকে কাদা, পচাপাতা, আবর্জনা পরিষ্কার করতে হয়। পুকুরের তলদেশ অসমান থাকলে সমান করতে হয়। পুকুরের পাড় উঁচু করে দিতে হয় এবং পাড়ে জঙ্গল থাকলে তা পরিষ্কার করে আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে।

পুকুরের পানি নিষ্কাশনের পর প্রতি শতাংশে ১ কেজি চুন ছিটিয়ে দিতে হয়। চুন দেওয়ার ৭ দিন পর পুকুরে মাছ ছাড়া যায়।

পুকুরে মাছ ছাড়া

সমনি¦ত চাষ পদ্ধতিতে পুকুরে বিভিন্ন জাতের মাছ ছাড়তে হয়। সব জাতের মাছ একই ধরনের খাদ্য খায় না। তাই পুকুরে তলায় পানির মধ্যভাগ এবং উপরিভাগের খাদ্য খায় এমন প্রজাতির মাছ বাছাই করতে হয়। ৩৩ শতাংশের একটি পুকুরে ৮-১০ সে.মি. আকারের ১০০০ বিভিন্ন জাতের মাছের পোনা ছাড়া যায়। পোনা ছাড়ার হার :

কাতলা/ সিলভার কার্প – ৩০%

মৃগেল/ কাল বাউশ – ৪০%

রুই – ২০%

গ্লাস কার্প – ১০%

এই পদ্ধতিতে বর্ণিত আকারের পুকুর থেকে বছরে ৬০০ কেজি মাছ ও ১২-১৫ হাজার ডিম উৎপাদন সম্ভব।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • সমম্বিত হাঁসমুরগি ও মাছ চাষ ব্যবস্থাপনা,
AVvXsEiCL0pSC0V3HtUfRcOCuVpCDgdr6ByLw3TWMqHFcpl7ZakCo6LHDCsuIW14MYpIVA5ka66IX01XqAJbEtaGjzeWdYFOKou NPrtmsF2JQhcppjDoGAVW2yfjLA0bYjO3jeUQ HiFRqNJkFWo6 dEznr1X
AVvXsEgW5FBV8cT8uJeI5SkEnR fhtvFdqNirR5w49aQYkqmuRfaWqGqW5K3VT0OOHBKs GVZpnV0ALHFQS9SthTTAyVnJcgOfPNotJAuX5ppaOBuS7s5Le6P35nEQLJ7SWez8DO7MfMhm1jFUAWSlr3mZEjfLS5v1XXxM

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা,

বিভিন্ন প্রতিকূলতার জন্য আমাদের দেশের পুকুর-দিঘিতে আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষ কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হŽেছ না। বিদ্যমান এসব প্রতিকূলতার মধ্যে লাগসই ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির অভাব অন্যতম। আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষের ক্ষেত্রে উৎপাদন ব্যয়ের শতকরা ৫০-৬০ ভাগ ব্যয় হয় সার ও স¤ž রক খাদ্য সরবরাহের জন্য।

বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটে অধিকাংশ পুকুর মালিক পারিবারিক প্রয়োজনে ফসল উৎপাদনের ব্যয় নির্বাহের পর মাছ চাষের ব্যয় সংকুলান করতে পারেন না। এ প্রেক্ষিতে প্রয়োজন অল্প ব্যয়ভিত্তিক লাগসই ব্যবস্থাপনা পদ্ধতিতে মাছ চাষ কার্যক্রম স¤ž্রসারণ করা। সমন্বিত মাছ চাষ অনুরূপ একটি লাগসই পদ্ধতি। সমন্বিত মাছ চাষের উপযোগীতাগুলো নিুরূপ

১। বাড়তি খাদ্য উৎপাদন : সমন্বিত মাছ চাষে মাছ উৎপাদনের পাশাপাশি পুকুরের ঢাল, পাড় এবং কিনারায় শাক-সবজি চাষ এবং হাঁস-মুরগি ও গবাদি পশু পালন করা হয়। অর্থাৎ একটি ক্ষেত্র থেকে একই সংগে মাছ মাংস, ডিম, দুধ, শাক-সবজি ও ফলম ল পাওয়া যায়। এভাবে কোন একক ক্ষেত্র হতে নির্দিষ্ট সময়ে অধিক খাদ্য উৎপাদন করা যায়।

২। স¤žদের অপচয় হ্রাস ও পরিবেশ দ ষণ রোধ : কৃষির আধুনিকায়নের ফলে বিভিন্ন উৎপাদন উপকরণের ব্যবহার পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। ভিন্ন ভিন্ন উৎপাদন প্রক্রিয়া থেকে বিভিন্ন ধরনের উপজাত বর্জ্য বা উŽিছষ্ট পরিত্যক্ত হয়। এসব পরিত্যক্ত দ্রব্যও পরিবেশ দ ষিত করে থাকে। সমন্বিত চাষ কার্যক্রমে এক উৎপাদন প্রক্রিয়ার উপজাত বা বর্জ্য বা উŽিছষ্ট অন্য উৎপাদন প্রক্রিয়ার সহায়ক উপাদান (রহঢ়ঁঃ) হিসেবে কাজ করে। ফলে উৎপাদন উপকরণের ব্যয় হ্রাস পায়, অপচয় রোধ হয়, পরিবেশের উন্নয়ন ঘটে এবং সামগ্রিকভাবে কোন একক ক্ষেত্র থেকে অধিক উৎপাদন পাওয়া যায়।

৩। বাড়তি কর্মসংস্থান সৃষ্টি : সমন্বিত খামারে একই সংগে বিভিন্ন ধরনের উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এতে সংশি ষ্ট বিভিন্ন উৎপাদন কার্যক্রমে ভিন্ন ভিন্ন কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি হয় এবং প্রতিটি ক্ষেত্রেই – নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ ঘটে। ফলে বাড়তি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়। সুতরাং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সমন্বিত মাছ চাষ গ্রামীণ কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে গুর€ত্বপ র্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

৪। বহুমুখী দক্ষতার উন্নয়ন : সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনায় একটি সীমিত ক্ষেত্রে একই সময়ে বিভিন্ন উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। ফলে একক জনশক্তি উৎপাদনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করে থাকে।

৫। উৎপাদন ব্যয় হ্রাস : মাছ চাষে সার প্রয়োগ এবং সম্রপক খাদ্য সরবরাহে যে ব্যয় হয় তা মোট ব্যয়ের প্রায় ৫০-৬০ শতক। কিন্তু সমন্বিত খামার ব্যবস্থাপনায় পশু-পাখির মল সার হিসেবে এবং উŽিছষ্ট খাদ্য মাছের স¤ž রক খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এতে উৎপাদন ব্যয় হ্রাস পায় এবং প্রতি একক ক্ষেত্র থেকে অধিক উৎপাদন পাওয়া যায়।

৬। সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার : সমন্বিত খামার পরিচালনায় কোন একক ক্ষেত্রের বিভিন্ন ধরনের উৎপাদন সম্ভাবনাকে একই সময়ে কাজে লাগানো হয়। অর্থাৎ কোন একক ক্ষেত্রে একই সময়ে একাধিক ফসল উৎপাদন চক্র আবর্তিত হয়। এতে স¤žদের সর্বোত্তম ব্যবহার নিশ্চিত হয়।

৭। টেকসই উন্নয়ন ও জীব বৈচিত্র সংরক্ষণ : সমন্বিত চাষে কোন একক ক্ষেত্রের সংশি ষ্ট ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রে মধ্যে পার¯ – žরিক ক্রিয়াপ্রতিক্রিয়া ও আদান প্রদানের মাধ্যমে বিভিন্ন উৎপাদন প্রক্রিয়া পরিচালনা করা হয়। ফলে ভিন্ন ভিন্ন ক্ষেত্রের সহনীয় উৎপাদনের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন ঘটে ও জীব বৈচিত্র সংরক্ষিত হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment