টিকা বা ইঞ্জেকশন নিতে ভয় পান না এমন লোকের সংখ্যা নেহায়েত হাতে গোনা। কিন্তু কিছু রোগের ক্ষেত্রে ভ্যাক্সিন নিতেই হবে। সে ক্ষেত্রে শুধু ওষুধ সেবনে সুফল পাওয়া যাবে না।
করোনা মাহামারিতে দিনরাত এক করে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে চলছে অদৃশ্য ব্যাধিকে বশে আনার প্রতিষেধকের আবিস্কারের চেষ্টা।
আর এরই মাঝে করোনার ভ্যাক্সিন নিয়ে আশার কথা শোনাল অস্ট্রেলিয়া। জানা গিয়েছে, সেদেশে করোনার টিকা আবিষ্কারের পাশাপাশি সূচ বা ইঞ্জেকশন ছাড়াই শুরু হতে চলেছে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিনের ট্রায়াল।
সিডনির বিশেষজ্ঞরা ডিএনএভিত্তিক এই ভ্যাকসিন তৈরি করেছেন বলে জানা গিয়েছে।
সূত্রের খবর, মেশিনটি সূচে প্রবেশের পরিবর্তে ত্বকের মাধ্যমে বাতাসের একটি জেট ইঞ্জেকশন দিয়ে কাজ করে।
প্রচুর মানুষেরই সূঁচ সম্পর্কে একটা আলাদা ভীতি রয়েছে। তবে এটি ভীতু মানুষদের করোনার বিরুদ্ধে সূচের ব্যথা যন্ত্রণা ছাঁড়াই ভ্যাকসিন গ্রহণ করতে সাহায্য করবে।
সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা করোনার জন্য একটি ডিএনএভিত্তিক ভ্যাকসিন তৈরি করেছেন। যা সূঁচের ব্যবহারকে বাদ দিয়ে ত্বককে ব্যথামুক্ত করে তুলবে বলে দাবি করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
আর এই ওষুধের কার্যকারিতা প্রমাণ করার জন্য অস্ট্রেলিয়া সরকার প্রায় ৩ মিলিয়ন ডলার আর্থিক অনুদান দিয়েছে। এছাড়াও ১৫০ স্বেচ্ছাসেবকের উপর এই ওষুধের ক্লিনিক্যালি ট্রায়াল দেয়া হয়েছে।
‘ফার্মাজেট’ নামে পরিচিত সুই-মুক্ত ডিভাইসটি সঙ্কীর্ন, সুনির্দিষ্ট তরল প্রবাহের মাধ্যমে ত্বকে ভ্যাকসিন সরবরাহ করবে বলে জানা গিয়েছে।
বিশিষ্ট চিকিৎসক জিন্নি ম্যানসবার্গ জানিয়েছেন, এটি চুলের মতো পাতলা হয়, যা সরাসরি ত্বকের ভিতরে চলে যাবে।
যার ফলে এটি ভ্যাক্সিন গ্রহীতাদের সূচের ব্যথা থেকে মুক্তি দেবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সূত্র : কলকাতা
- কোম্পানি তৃতীয় পক্ষ হিসেবে পরিচালকের গৃহীত দায়িত্বসমূহ লিখ
- কর্পোরেট কার্যকারী বোর্ডের বৈশিষ্ট্য বর্ণনা কর
- একটি কোম্পানির বোর্ড পরিচালক নিয়োগের প্রক্রিয়াটি চিত্রসহ বিস্তারিত আলোচনা কর
- কি উপায় কোম্পানি সদস্য পদের অবসান ঘটে,কোন উপায় কোম্পানি সদস্য পদের অবসান ঘটতে পারে
- কর্পোরেট জগতের চেয়ারম্যান এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার ভূমিকা আলোচনা কর