শব্দ প্রয়োগে বাক্য গঠন বানান বিরাম চিহ্ন ব্যাখ্যা

শব্দ ও বাক্যে প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ

ব্যাকরণ ভাষাকে সুন্দর, মার্জিত ও শৃংখলাবদ্ধ করতে সাহায্য করে। তাই ব্যাকরণ ঠিক রাখলে ভাষার অপ্রয়োগ হয় না।  ব্যাকরণজ্ঞান থাকলে ভাষার অপপ্রয়োগ সম্পর্কে সচেতন থাকা যায়। বিভিন্ন কারণে ভাষার অপপ্রয়োগ ঘটতে পারে। যেমন : বানান, শব্দ রূপান্তর, শব্দদ্বিত্ব, বচনজাত, নির্দেশক, সন্ধি, সমাস, উপসর্গ, বিভক্তি, প্রত্যয়,চিহ্ন, পক্ষ, কারক, বাচ্য, বাগধারা ইত্যাদি। 

বিশেষ্য ও বিশেণের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

১. অশুদ্ধবাক্য : লোকটা নির্দোষী। শুদ্ধবাক্য : লোকটা নির্দোষ।

সাধু চলিত ভাষারীতির মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

১. তাহার কথা মতো চলা ঠিক নয়। শুদ্ধবাক্য : তার কথা মতো চলা ঠিক নয়।

২. যা বলিব সত্যবলিব। শুদ্ধবাক্য : যাহা বলিব সত্য বলিব/ যা বলব সত্য বলব।

বানানের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

১. পাষান হৃদয়ও ভালোবাসায় গলে যায়। শুদ্ধবাক্য : পাষাণ হৃদয়ও ভালোবাসায় গলে যায়।  

শব্দের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

শব্দের মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন : 

১. রহিম ছেলেদের মধ্যে কনিষ্ঠতম/তর। 

শুদ্ধবাক্য : রহিম ছেলেদের মধ্যে কনিষ্ঠ।

২. শুনেছি আপনি স্বস্ত্রীক ঢাকায় থাকেন। শুদ্ধবাক্য :

শুনেছি আপনি সস্ত্রীক/স্ত্রীসহ ঢাকায় থাকেন।

৩. বাসের ধাক্কায় তিনি চোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন। 

শুদ্ধবাক্য : বাসের ধাক্কায় তিনি দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছেন।

৪. শুধু নিজের না, দেশের উৎকর্ষতা সাধন করা প্রত্যেকেরই উচিত।

শুদ্ধবাক্য : শুধু নিজের না, দেশের উৎকর্ষ/উৎকৃষ্টতা সাধন করা প্রত্যেকেরই উচিত।

৫. সে ক্যান্সারজনিত কারণে মারা গিয়েছে।

শুদ্ধবাক্য : সে ক্যান্সার/ক্যান্সারজনিক রোগে মারা গিয়েছে।

বচনের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

একটি বাক্যে দুবার বা তিনবার বহুচিহ্ন ব্যবহার করে বাক্যের গুণ নষ্ট করে। যেমন: গ্রামগুলো সব, লক্ষ লক্ষ শিশুগুলো সব, সব রাজাকারদের, সকল যুদ্ধাপরাধীদের ইত্যাদি। ‘কিছু’ ব্যবহার হলে পরে বহুবচন হয় না। বচন ঘাটতি বা বাহুল্যের কারণেও বচন ভুল হতে পারে। যেমন:

১. সকল/সমস্ত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবি করেছে জনতা।

শুদ্ধবাক্য : সকল/সমস্ত যুদ্ধাপরাধীর/যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবি করেছে জনতা।

২. লক্ষ লক্ষ জনতারা সব সভায় উপস্থিত হয়েছিল।

শুদ্ধবাক্য : লক্ষ লক্ষ জনতা সভায় উপস্থিত হয়েছিল।

৩. যেসব ছাত্রদের নিয়ে কথা তারা বখাটে।

শুদ্ধবাক্য : যেসব ছাত্রকে নিয়ে কথা তারা বখাটে।

৪ আমরা এমন কিছু মানুষদের চিনি, যারা এখনও দেশের জন্য প্রাণ দেবে।

শুদ্ধবাক্য : আমরা এমন কিছু মানুষকে চিনি যারা এখনও দেশের জন্য প্রাণ দেবে।

৫. কিছু কিছু মানুষ আছে যে অন্যের ভালো দেখতে পারে না।

শুদ্ধবাক্য : কিছু কিছু মানুষ আছে যারা অন্যের ভালো দেখতে পারে না।

নির্দেশকের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

‘টা/টি/খানা/খানি’ ব্যবহার করে শব্দকে নির্দিষ্ট করলে তার আগে ‘এই’ বা ‘ঐ’ ব্যবহার করে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন : 

১. ঐ লোকটি খুব সৎ। শুদ্ধবাক্য : লোকটি খুব সৎ।

২. আমি এই মানুষটিকে চিনি। শুদ্ধবাক্য : আমি এই মানুষকে চিনি।/আমি মানুষটিকে চিনি।

সন্ধির মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

সন্ধি শব্দ গঠনের শক্তিশালী মাধ্যম তবে সংস্কৃত ও সংস্কৃত শব্দে সন্ধি করতে হয়; সংস্কৃত ও বাংলা শব্দের সন্ধি হয় না। সন্ধির মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন: 

১. ব্যাপারটি ছিল আপনার জন্য লজ্জাস্কর।

শুদ্ধবাক্য : ব্যাপারটি ছিল আপনার জন্য লজ্জা কর বা লজ্জাজনক।

৩. এবারের ইলেকশান করে আপনে নাকি খুব দুরাবস্থায় আছেন।

শুদ্ধবাক্য : এবারের ইলেকশান করে আপনে নাকি খুব দুরবস্থায় আছেন।

৪. ইত্যাবসারে বৃদ্ধ লোকটির দিন কাটে।

শুদ্ধবাক্য : ইত্যবসারে বৃদ্ধ লোকটির দিন কাটে।

সমাসের মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

‘সহ’ অর্থ বুঝালে ‘স্ব’ না বসে ‘স’ বসে। সংস্কৃত শব্দের সঙ্গে সংস্কৃত শব্দের সমাস হয়। সমাসজাত শব্দ ও ব্যাসবাক্য একই সঙ্গে বসে না। সমাসবদ্ধ শব্দের বানানে শুধু মাঝের ঈ-কার ই-কার হয়। সমাসবদ্ধ না করে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন :

১. ঘি মাখা ভাত ডিম দিয়ে খেতে খুব মজা। শুদ্ধবাক্য : ঘিভাত ডিম দিয়ে খেতে খুব মজা।

২. আগে সিংহচিহ্নিত আসনে বসে রাজা দেশ চালাতেন।

শুদ্ধবাক্য : আগে সিংহাসনে বসেরাজা দেশ চালাতেন।

৩. রীতিকে অতিক্রম না করেও যথারীতি সে বড়লোক।

শুদ্ধবাক্য : রীতিকে অতিক্রম না করেও সে বড়লোক।

বিভক্তির মাধ্যমে ভাষার অপপ্রয়োগ ও শুদ্ধ প্রয়োগ

বহুবচনজাতীয় শব্দে ‘কে’ বসে না। যেমন: তাদেরকে, আমাদেরকে, পাগোলগুলোকে। আবার এক শব্দে দুটি বিভক্তি বসলে শব্দের গুণ হারায়। যেমন: বুকেতে, চোখেতে। বস্তুবাচক বা প্রাণিবাচক শব্দের ‘কে, রে’ বসে না। যেমন: ঘড়িকে, কলমকে, ছগলকে, বইকে, পাখিরা, মেঘরা, গানকে, সাপকে, মাছকে। তবুও বিভক্তির মাধ্যমে ভাষার প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ ঘটানো হয়। যেমন : 

১. ভিক্ষুকদেরকে ভিক্ষা দাও। শুদ্ধবাক্য : ভিক্ষুককে ভিক্ষা দাও। ভিক্ষুকদের ভিক্ষা দাও।

৩. তাদেরকে দিয়ে একাজ করিও না। শুদ্ধবাক্য : তাদের দিয়ে একাজ করিও না।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

বিরাম চিহ্ন

বাক্যের অর্থ সুস্পষ্টভাবে বোঝানোর জন্য বাক্যের মধ্যে বা ব্যাক্যের সমাপ্তিতে কিংবা বাক্যে আবেগ ( হর্ষ, বিষাদ) জিজ্ঞাসা ইত্যাদি প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে বাক্য-গঠনে যেভাবে বিরতি দিতে হয় এবং লেখার সময় বাক্যের মধ্যে তা দেখানোর জন্য যেসব সাংকেতিক চিহ্ন ব্যবহার করা হয় , তাই যতি বা ছেদ বা বিরাম চিহ্ন। অর্থাৎ লেখার সময় বিশ্রামের জন্য আমরা যে চিহ্নগুলো ব্যবহার করে থাকি ,সেগুলোকে বিরাম চিহ্ন বলে। মনীর চৌধুরী এবং মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরীর নবম-দশম শ্রেণির পাঠ্য বই অনুযায়ী বিরাম চিহ্ন মোট ১২ টি । কিন্তু অন্যান্য ব্যাকরণ বইয়ে ১১ টি বিরাম চিহ্ন পাওয়া যায় ।

বিরাম চিহ্ন ব্যবহৃত হয়-

বাক্যের অর্থ সহজভাবে বোঝাতে

শ্বাস বিরতির জায়গা দেখাতে

বাক্যের অর্থ স্পষ্টীকরণের জন্য

বক্তার মেজাজ স্পষ্ঠ করতে বিরাম চিহ্ন ব্যবহৃত হয় না ।

আমি বললাম ,”তুমি গৃহদাহ পড়িয়াছ কি ? ” বাক্যটিতে চারটি বিরাম চিহ্নের ব্যবহার আছে।

বিরাম চিহ্নকে সাধারণত দু ভাগে ভাগ করা যায় -বাক্যান্তর্গত বিরাম চিহ্ন ঃ কমা, সেমিকোলন, ড্যাস ইত্যাদি ।

প্রান্তিক বিরাম চিহ্ন ঃ তিনটি বিরাম চিহ্ণ বাক্যের শেষে বসে। যথা- প্রশ্নচিহ্ন, (?), দাঁড়ি (।) , বিস্ময়চিহ্ন (!)

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

বিভিন্ন বিরাম চিহ্নের প্রয়োগ

কমা / পাদচ্ছেদ(,)

  • বাক্য পাঠাকালে সুস্পষ্ট বা অর্থ- বিভাগ দেখাবার জন্য যেখানে স্বল্প বিরতির প্রয়োজন, সেখানে কমা ব্যবহৃত হয়। যেমন- সুখ চাও, সুখ পাবে পরিশ্রমে |
  • সম্বোধনের পরে কমা বসাতে হয়। যেমন- শাওন, এদিকে এসো ।
  • পরস্পর সন্বন্ধযুক্ত একাধিক বিশেষ্য বা বিশেষণ পদ এক সঙ্গে বসলে শেষ পদটি ছাড়া বাকি সবগুলোর পরই কমা বসবে । যেমন- আরিফ, শাহীন ও শাওন তিন ভাই ।
  • জটিল বাক্যের অন্তর্গত প্রত্যেক খণ্তবাক্যের পরে কমা বসবে । যেমন- কাল যে লোকটি এসেছিল, সে আমার পূর্ব পরিচিত।
  • উদ্ধরণ চিহ্কের পূর্বে খেগুবাক্যের শেষে) কমা বসাতে হবে । যেমন- মাসুদ সাহেব বললেন, “ছুটি পাবে না।”
  • মাসের তারিখ লিখতে বার ও মাসের পর “কমা বসবে । যেমন- ১৫ পৌষ, সোমবার,
    ১৪১০ সাল ।
  • বাড়ি বা রাস্তার নম্বরের পরে ‘কমা’ বসবে । যেমন- ৬৮, নবাবপুর রোড, ঢাকা-১০০০।
  • নামের পরে ডিঘিসচক পরিচয় সংযোজিত হলে সেগুলোর প্রত্যেকটির পরে “কমা” বসবে।
    যেমন- মুহম্মদ আইনুর রহমান, এম.বি.এ, পি-এইচ.ডি।

সেমিকোলন (;) : সেমিকোলন বাক্যের মধ্যকার বিরতি ত-কাল নির্দেশ করে । কমা অপেক্ষা বেশি-বিরতির প্রয়োজন হলে. সেমিকোলন বসে । একাধিক স্বাধীন বাক্যকে একটি বাক্যে লিখলে সেগুলোর মাঝখানে সেমিকোলন বসে! হুটি বাক্যের মধ্যে অর্থের সম্বন্ধ থাকলে সেমিকোলন বসে। যথা- সংসারের মায়াজালে আবদ্ধ আমরা; এ মায়ার বাধন কি সত্যিই দুশ্ছেদ্য?

দাঁড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ (।) : বাক্যের পরিসমাস্তি বোঝাতে দীড়ি বা পূর্ণচ্ছেদ ব্যবহার করতে হয়। যেমন- শীতকালে এ শেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকে । কী বললে, আমি পাগল ।

প্রশ্ববোধক চিহ্ন (?) : বাক্যে কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করা হলে বাক্যের শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন বসে। যেমন- তুমি এখন এলে? সে কি যাবে?

বিস্ময় ও সম্বোধন চিহ্ন (!) : হৃদয়াবেগ প্রকাশ করতে হলে এবং সম্বোধন পদের পরে (!) চিহ্নটি বসে। যেমন- আহা! কী চমৎকার দৃশ্য !কিন্তু আধুনিক নিয়মে সম্বোধন স্থলে কমা চিহ্নের ব্যবহার করা হয়।

কোলন (:): একটি অপূর্ণ বাক্যের পরে অন্য একটি বাক্যের অবতারণা করতে হলে কোলন ব্যবহত হয়। বাক্য অসম্পূর্ণ থাকলে বাক্যের শেষে কোলন চিহ্ন ব্যবহৃত হয়। যেমন- সভায় সাব্যস্ত হল : একমাস পরে নতুন সভাপতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে । .

ড্যাস চিহ্ন (–): যৌগিক ও মিশ্র বাক্য পৃথক ভাবাপন্ন দুই বা তার বেশি বাক্যের সমন্বয় বা সংযোগ বোঝাতে ড্যাস ব্যবহ্নত হয়। বাক্যের কোন উক্তি অসমাপ্ত রাখার ইঙ্গিতে কিংবা বাক্যের কোনো অংশের কোনো বক্তব্য ব্যাখ্যা করে বোঝাতে যে বিরামচিহ ব্যবহার করা হয়, তা হলো ড্যাস টি কোনো কথার দৃষ্টান্ত বা বিস্তার বোঝাতে ড্যাস বসে । যেমন- তোমরা দরিদ্রের উপকার কর–এতে তোমাদের সম্মান যাবে না–বাডবে।

কোলন ড্যাস (:-) : উদাহরণ বা দৃষ্টান্ত প্রয়োগ করতে হলে কোলন এবং ড্যাস চিহ্ন এক সঙ্গে ব্যবহত হয়। ষেমন- পদ পাঁচ প্রকার :- বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয় এবং ক্রিয়া ।

হইফেন বা সংযোগ চিহ্ন (-) : সমাসবদ্ধ পদের অংশগুলো বিচ্ছিন্ন করে দেখাবার জন্য হাইফেনে ব্যবহার হয়। দুই শব্দের সংযোগ বোঝাতে হাইফেন ব্যবহৃত হয়। বাক্যে সমজাতীয় একাধিক পদের ব্যবহারে বা দুটি পদের সংযোগস্থলে হাইফেন বসে । তাই হাইফেনকে পদ সংযোগ চিহ্ন বলে । যেমন-
এ আমাদের শ্রদ্ধা-অভিনন্দন, আমাদের শ্রীতি-উপহার।

ইলেক/ লোপ চিহ্ন (‘) – কোনো বর্ণ বিশেষের লোপ বোঝাতে বিলুপ্ত বর্ণের জন্য (‘) লোপচিহ দেওয়া হয় । বর্জনস্থানে শব্দের উপরে লেখা কমাকে বলা হয় ইলেক চিহ্ন। যেমন- মাথার “পরে জুলছে রবি (‘পরে = ওপরে), পাগড়ি বাধা যাচ্ছে কা’রা? (কা’রা = কাহারা)

উদ্ধরণ চিহ্ন (” “) : বক্তার প্রত্যক্ষ উক্তিকে এই চিহ্নের অন্তর্ভুক্ত করতে হয়। উদ্ধরণ চিহ্ন দুই প্রকার । যথা- এক উদ্ধতি , জোড় উদ্ধতি ৷ উদ্ধৃতি চিহ্ন সংলাপে বসে । যথা- শিক্ষক বললেন, “গতকাল তুরস্কে ভয়ানক ভূমিকম্প হয়েছে ।”

ব্যাকেট বা বন্ধনী চিহ্ন (),{}, [] : এই তিনটি চিহৃই গণিতশাস্ত্রে ব্যবহৃত হয় । তবে প্রথম বন্ধনীটি বিশেষ ব্যাখ্যা মূলক অর্থে সাহিত্যে ব্যবহৃত হয়ে থাকে যেমন- তিনি ত্রিপুরায় (বর্তমানে কুমিল্লা)জম্নগ্রহণ করেন।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

Leave a Comment