লর্ড রিপনের উদারনৈতিক আইনসমূহ,লর্ড রিপনের প্রথম কারখানা আইন, লর্ড রিপনের শুল্ক ও রাজস্ব সংক্রান্ত সংস্কার

লর্ড রিপনের উদারনৈতিক আইনসমূহ,লর্ড রিপনের প্রথম কারখানা আইন, লর্ড রিপনের শুল্ক ও রাজস্ব সংক্রান্ত সংস্কার

লর্ড রিপনের সংস্কারসমূহ সংক্ষেপে লেখ?

লর্ড লিটনের পর লর্ড রিপন ভারতের ভাইসরয় নিযুক্ত হন। লর্ড রিপন ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী গ্লাডস্টোনের উদারনৈতিক দলের সদস্য ছিলেন। তাঁর শাসনকাল ভারতে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাসে শান্তি প্রতিষ্ঠা এবং বিভিন্ন সংস্কারমূলক কাজের জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । একজন শান্তিপ্রিয় ও উদারপন্থি শাসক হিসেবে তিনি ছিলেন সাম্রাজ্যবাদী নীতির ঘোর বিরোধী। চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য এবং প্রশাসন সম্পর্কে ধ্যান ধারণায় তিনি ছিলেন লর্ড লিটনের সম্পূর্ণ বিপরীত। ভারতবাসীর আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতি তিনি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। তিনি ভারতীয় জনগণকে স্থানীয় স্বায়ত্বশাসনে উৎসাহিত করেন এবং শিল্পে হস্তক্ষেপ না করার নীতি নেন। এভাবে রিপন তাঁর সৎ প্রচেষ্টা দ্বারা ভারতীয় জনগণের হৃদয় জয় করে ব্রিটিশ শাসনের ইতিহাসে একজন শ্রেষ্ঠ শাসকের মর্যাদা লাভ করে চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন।

তাঁর সংস্কারসমূহ:

লর্ড রিপনের শাসনকালে ভারতবর্ষের ইতিহাসে নানাবিধ সংস্কারের জন্য বিখ্যাত । নিম্নে তাঁর শাসনামলের উল্লেখযোগ্য সংস্কারগুলো আলোচনা করা হলো:

উদারনৈতিক আইনসমূহ:

লর্ড রিপন ভাইসরয় হিসেবে কলকাতায় আসার পর মন্তব্য করেন যে, “ Judge me by my acts and not by my words.” আমার কাজের দ্বারা আমাকে বিচার করুন, “ আমার কথার দ্বারা আমাকে বিচার করবেন না । ভারতে লর্ড লিটনের সাম্রাজ্যবাদী ও দমনমূলক নীতির ফলে সর্বত্র এক ব্রিটিশ বিরোধী মনোভাব তিনি লক্ষ করেন। লর্ড রিপন সর্বপ্রথম লর্ড লিটনের আপত্তিকর আইনগুলোকে সংশোধন দ্বারা জনমতকে শান্ত করার চেষ্টা করেন। এজন্য তিনি প্রথমেই ১৮৮২ সালের ৩ নং আইন দ্বারা লর্ড লিটনের সংবাদপত্র দমন আইন লোপ করেন। তিনি পুনরায় দেশীয় ভাষায় প্রকাশিত সংবাদপত্রগুলোকে স্বাধীনভাবে মত প্রকাশের অধিকার দেন । রিপনের এই আইন ভারতীয় জনমতকে শান্ত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

প্রথম কারখানা আইনঃ

১৮৮১ সালে লর্ড রিপনের উদ্যোগে ভারতে প্রথম কারখানা আইন গৃহীত হয়। এই আইনের মাধ্যমে সাত বছর বয়সের শিশুদের কারখানার শ্রমিকের কাজে নিয়োগ নিষিদ্ধ করা হয়। সাত থেকে বারো বছর বয়সের শিশুদের দিনে মোট নয় ঘন্টা কাজ করার নিয়ম চালু করা হয়। বিপদজনক যন্ত্রপাতি বেড়া দ্বারা ঘিরে রাখা বাধ্যতামূলক করা হয়। এই আইন যথাযথ কার্যকরী হচ্ছে কিনা তা তদারক করার জন্য ফ্যাক্টরী পরিদর্শক নিযুক্ত করা হয়। যদিও এই আইন দ্বারা শ্রমিকদের প্রকৃত দাবি দাওয়া পূরণ হয় নি তথাপি রিপন কারখানা শ্রমিকদের সমস্যার দিকে সর্বপ্রথম দৃষ্টি দিয়েছিলেন একথা বলা যায়।

শুল্ক ও রাজস্ব সংক্রান্ত সংস্কার:

লর্ড রিপন যখন ভারতের ভাইসরয় হিসেবে আসেন তখন ভারত সরকারের আর্থিক অবস্থা খুবেই সচ্ছল ছিল। এই আর্থিক সচ্ছলতার কারণে তিনি লিটন কর্তৃক অনুসৃত অবাধ বাণিজ্যনীতির সম্পূর্ণতা সাধন করেন । প্রজা সাধারণের উপকারার্থে তিনি লবণ ও অন্যান্য বাণিজ্য দ্রব্যের উপর শুল্ক উঠিয়ে দেন এবং আয়কর রহিত করেন। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত পরিবর্তন সাধনেরও তিনি চেষ্টা করেন।

শিক্ষা সংস্কার:

লর্ড রিপন ভরতীয় জণগণকে আধুনিক শিক্ষায় সুশিক্ষিত করে গড়ে তোলার জণ্য প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন কল্পে ১৮৮২ সালে স্যার উইলিয়াম হান্টারের নেতৃত্বে এক কমিশন নিয়োগ করেন। কমিশনের রিপোর্টে :

১) প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য বিদ্যালয় স্থাপনের দায়িত্ব স্থানীয় লোকাল বোর্ড, মিউনিসিপ্যালিটি ও কর্পোরেশনের হাতে ন্যস্ত করার সুপারিশ করা হয়।

২) প্রাদেশিক সরকারের রাজস্বের একাংশ প্রাথমিক শিক্ষার জন্য ব্যয় করার সুপারিশ করা হয়।

৩) মাধ্যমিক শিক্ষার অগ্রগতি ও গ্রান্ট-ইন-এইড প্রথার কার্যকারিতা সন্তোষ প্রকাশ করা হয়।

৪) বৃত্তি শিক্ষা যথা বাণিজ্য, কারিগরি শিক্ষার জন্য বিদ্যালয় স্থাপনের সুপারিশ করা হয়।

৫) উচ্চশিক্ষার উপর থেকে নিয়ন্ত্রণ প্রত্যাহার করার সুপারিশ করা হয়।

৬) বিদ্যালয়ে নৈতিক শিক্ষা দান , স্ত্রীশিক্ষা ও মুসলিম শিক্ষার উন্নতির জন্য সুপারিশ করা হয়। হান্টার কমিশনের অধিকাংশ সুপারিশ সরকার গ্রহণ করেন।

স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন:

লর্ড রিপন ছিলেন এদেশের স্বায়ত্তশাসনের প্রধান স্বপ্নদ্রষ্টা। তিনিই সর্বপ্রথম এদেশে সত্যিকার অর্থে স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনসাধারণকে অধিকতর রাজনৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনি বলেছিলেন, “ অধ্যবসায় সবচেয়ে বড় শিক্ষক” । তাই জনগণকে ক্ষমতা ও সুযোগ প্রদান করলে তারা নিশ্চয় ভালভাবে তাদের শাসনব্যবস্থা পরিচালনা করতে পারবে । তিনি মত প্রকাশ করেন যে, স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন সংস্থাগুলির হাতে অধিকতর ক্ষমতা দান করে এই সংস্থাগুলির কাজ কর্মে আমলাতন্ত্রের হস্তক্ষেপ রদ করা দরকার । এটি সম্ভব না হলে প্রকৃত স্বায়ত্তশাসন ভারতবাসী শিক্ষা লাভ করতে পারবে না । এ উদ্দেশ্য পূরণের জন্য ১৮৮২ সালে রিপন স্বায়ত্তশাসন প্রস্তাব পাশ করেন। তিনি আমলাতন্ত্রকে এ ধারণা ত্যাগ করতে বলেন যে, ভারতবাসী স্বায়ত্তশাসনের যোগ্য নয় । লর্ড রিপনের প্রস্তাবে বলা হয়:

১) প্রতিটি জেলায় স্থানীয় স্বায়ত্তশাসন ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে হবে ।

২) জেলা সংস্থাগুলির নাম হবে লোকাল বোর্ড ।

৩) লোকাল বোর্ডর সীমানা যত ছোট হয় ততই ভালো । এতে প্রতিনিধিদের সাথে জণসাধারণের প্রত্যক্ষ যোগাযোগ স্থাপিত হবে ।

৪) লোকাল বোর্ডগুলোতে কর্মচারীদের আসন সংখ্যা বেশি হবে না । বোর্ডগুলির সভাপতি হবেন বেসরকারি ব্যক্তি ।

৫) বোর্ডগুলির কার্জকর্মে সরকার হস্তক্ষেপ করতে পারবেন না । তবে জনগণের উপর কর আরোপ ও আদায়ের ক্ষেত্রে বোর্ডগুলির উপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে ।

৬) বেসরকারী সদস্যগণ জনগণ দ্বারা নির্বাচিত হবেন।

৭) বোর্ডগুলিকে সরকার পরামর্শ বা নির্দেশ দিতে পারবেন ।

৮) যদি কোন লোকাল বোর্ড তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন না করে সেক্ষেত্রে প্রাদেশিক সরকার বোর্ডের বে-আইনি কাজকর্ম রদ করতে পারবেন। তবে বোর্ড বাতিল করতে হলে ভারত সরকারের অনুমতির প্রয়োজন হবে ।

৯) বোর্ডগুলোকে তার নির্দিষ্ট দায়িত্ব পালনের জন্য অর্থ বরাদ্দ করা হবে ।

১০) বোর্ডগুলির উপর শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাস্তাঘাট, আলো প্রভৃতি যাবতীয় জনহিতকর কার্যাদির দায়িত্ব ন্যস্ত থাকবে ।

১১) গ্রাম এলাকায় জনসাধারণের কল্যানের জন্য ইউনিয়ন কমিটি গঠন করতে হবে।

লর্ড রিপনের আমলে পেীরসভা সংগঠনের ক্ষেত্রেও বিরাট পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। তাঁর পূর্বে কলকাতা, বোম্বাই, মাদ্রাজ ও বড় বড় শহরে পেীরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

বিচার সংস্কার:

লর্ড রিপনের উদারনৈতিক বিভিন্ন সংস্কারগুলির মধ্যে সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য এবং স্মরণীয় হলো “ ইলবার্ট বিল” নামে এক আইনের পরিকল্পনা । এই বিলের উদ্দেশ্য ছিল বিচার ও প্রশাসনিক ক্ষেত্রে ভারতীয় ও ইউরোপীদের মধ্যে যে সকল বৈষম্য ছিল তা দূর করা । ১৮৭৩ সালের ফেীজদারী আইনবিধি অনুযায়ী প্রেসিডেন্সি শহর ছাড়া অন্য কোথাও কোনো ভারতীয় বিচারক ব্রিটিশ অথবা ইউরোপীয়দের বিচার করতে পারতেন না । একমাত্র জন্মগতভাবে ইউরোপীয়গণ এ বিচার কার্য পরিচালনা করার অধিকারী ছিলেন। বলা বাহুল্য , এ প্রথা ছিল ভয়ানক বৈষম্যমূলক ও জাতিবিরোধী । লর্ড রিপনের শাসনামলে অনেক অভিজ্ঞ ভারতীয় কভেন্যান্টেড সার্ভিসের ফলে বিচার বিভাগের উচ্চপদে উন্নীত হয়েছিলেন। কিন্তু ফেীজদারী আইন বিধি অনুসারে কোন ভারতীয় বিচারক ইউরোপীয় প্রজাদের বিচার করার ক্ষমতা ছিল না । এই বৈষম্যমূলক আইনের প্রতিকার চেয়ে কলকাতা প্রেসিডেন্সীর একজন ম্যাজিষ্ট্রেট বিহারীলাল গুপ্ত সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

প্রশ্ন সমাধান: পরিক্ষার জন্য ১০০% কমন স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস এক সাথে


ক-বিভাগ অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন এবং উত্তর লিংক


খ ও গ -বিভাগ প্রশ্ন এবং উত্তর লিংক

  • ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সামাজিক রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক পটভূমি আলোচনা কর- উত্তর লিংক
  • পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের সামাজিক বৈষম্য ছিল তার বিবরণ দাও – উত্তর লিংক
  • পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের রাজনৈতিক বৈষম্য ছিল তার বিবরণ দাও উত্তর লিংক
  • পূর্ব পাকিস্তানের প্রতি পশ্চিম পাকিস্তানের অর্থনৈতিক বৈষম্য ছিল তার বিবরণ দাও উত্তর লিংক
  • ১৯৭১ সালে পশ্চিম পাকিস্তানের সামাজিক রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে যে বৈষম্য ছিল তার বিবরণ দাও – উত্তর লিংক
  • ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ পটভূমি বিশ্লেষণ কর – উত্তর লিংক
  • বাংলার সমাজ কাঠামোতে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রভাব আলোচনা কর- উত্তর লিংক
  • ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের কারণ ও ফলাফল ব্যাখ্যা কর- উত্তর লিংক
  • ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের কারণ কি ছিল – উত্তর লিংক
  • পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকচক্র পূর্ব বাংলাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য কি কি কৌশল অবলম্বন করেছিল আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • পাকিস্তান কি প্রকৃতপক্ষে গণতান্ত্রিক প্রকৃতির ছিল আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • ছয় দফা আন্দোলনের দাবিগুলো আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে ছয় দফার গুরুত্ব আলোচনা কর উত্তর লিংক
  • ৬ দফা আন্দোলন উচ্চ শ্রেণীর লোকদের কর্মসূচি হওয়া সত্ত্বেও কেন পূর্ব বাংলার সর্বশ্রেণীর সমর্থন লাভ করেছিল?- উত্তর লিংক
  • বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনে ছয় দফা কর্মসূচির প্রভাব মূল্যায়ন কর – উত্তর লিংক
  • ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর উত্তর লিংক
  • ১৯৫৪ সালের নির্বাচনের প্রেক্ষাপট ও তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর উত্তর লিংক
  • যুক্তফ্রন্টের ২১ দফার মূল দাবিগুলো লেখ- উত্তর লিংক
  • ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট গঠনের রাজনৈতিক পটভূমি আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে মুসলিম লীগের ভরাডুবির কারণ – উত্তর লিংক
  • “১৯৫৪ সালের সাধারণ নির্বাচন বাংলাদেশ সৃষ্টিতে যথেষ্ট অবদান রেখেছে”- তুমি কি এ উক্তির সাথে একমত? – উত্তর লিংক
  • “ভাষা আন্দোলন ছিল মূলত সাংস্কৃতিক আন্দোলনের আবরণে একটি আর্থসামাজিক আন্দোলন”– উক্তিটি মূল্যায়ন কর। – উত্তর লিংক
  • বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী বিকাশে ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়নের ক্ষেত্রে ১ম গণপরিষদ কোন সমস্যার সম্মুখীন হয়েছিল তা আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • ১৯৪৭ সালে ভারত কেন বিভক্ত হয়? এটা কি অপরিহার – উত্তর লিংক
  • কি ঘটনা ও অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত বিভক্ত হয়েছিল? এ বিভক্তি কি অপরিহার্য ছিল?– উত্তর লিংক
  • ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির কারণ সমূহ – উত্তর লিংক
  • ১৯৪৭ সালের ভারত বিভক্তি ও ব্রিটিশ শাসনের অবসান – উত্তর লিংক
  • কোন আইন দ্বারা ১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্ত হয়েছিল?- উত্তর লিংক
  • ধর্মের ভিত্তিতে কেন ভাগ হয়েছিল ভারত-পাকিস্তান?- উত্তর লিংক
  • ১৯৪৭ এর ভারত ভাগ: ব্রিটিশদের পতন ও ভারত-পাকিস্তানের স্থায়ী সংঘাত- উত্তর লিংক
  • ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবের প্রেক্ষাপট/পটভূমি – উত্তর লিংক
  • লাহোর প্রস্তাবের মধ্যে কি পাকিস্তান সৃষ্টির বীজ নিহিত ছিল – উত্তর লিংক
  • ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে প্রবর্তিত প্রাদেশিক আইনসভার গঠন ক্ষমতা ও কার্যাবলির বিবরণ দাও- উত্তর লিংক
  • ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে প্রধান প্রধান বৈশিষ্ট্য ও ধারাগুলো আলোচনা কর – উত্তর লিংক
  • ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে গভর্নর জেনারেলের ক্ষমতা ও কার্যাবলী ব্যাখ্যা কর- উত্তর লিংক
  • ১৯৩৫ সালের ভারত শাসন আইনে ফেডারেল আইনসভার গঠন, ক্ষমতা ও কার্যাবলি ব্যাখ্যা কর – উত্তর লিংক
  • খিলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন কেন সংঘটিত হয়েছিল? এ আন্দোলনের ফলাফল ব্যাখ্যা কর। কি কারণে এ আন্দোলন ব্যর্থ হয়? – উত্তর লিংক
  • খিলাফত আন্দোলন কি?, খিলাফত কারা এ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন, খিলাফত আন্দোলন ব্যর্থ হয় কেন – উত্তর লিংক
  • অসহযোগ আন্দোলন কি? অসহযোগ আন্দোলনেরর পটভূমি ব্যাখ্যা কর। কেন এটা ব্যর্থ হয় – উত্তর লিংক
  • ১৯১৯ সালের দ্বৈত শাসনব্যবস্থা বলতে কি বুঝ?, দ্বৈত শাসনব্যবস্থার প্রকৃতি ও পরিধি আলোচনা কর। – উত্তর লিংক
  • স্বদেশী আন্দোলন কি? স্বদেশী আন্দোলনের প্রেক্ষাপট ও গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর – উত্তর লিংক
  • ১৯০৬ সালের সিমলা ডেপুটেশনের পটভূমি ব্যাখ্যা কর। সিমলা ডেপুটেশন কি মুসলমানদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ছিল? উত্তর লিংক
  • ১৯০৬ সালে কেন মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠা হয়েছিল?, মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আলোচনা কর। – উত্তর লিংক
  • ১৮৮৫ সালে কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য আলোচনা কর- উত্তর লিংক
  • ১৮৮৫ সালে কংগ্রেস প্রতিষ্ঠার ইতিহাস আলোচনা কর – উত্তর লিংক

Leave a Comment