মাল্টিমিডিয়া স্লাইড তৈরি ও প্রদর্শন, মাল্টিমিডিয়া ও মাল্টিমিডিয়া সিস্টেমের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে , মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের ধাপ সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে

শ্রেণি: HSCভোকেশনাল -2021 বিষয়: কম্পিউটার অপারেশন এন্ড মেইনটেন্যান্স (১) ১ম পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 06 বিষয় কোডঃ 140
বিভাগ: ভোকেশনাল শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃমাল্টিমিডিয়া স্লাইড তৈরি ও প্রদর্শন।

শিখনফল/বিষয়বস্তু :

  • মাল্টিমিডিয়া ও মাল্টিমিডিয়া সিস্টেমের বিভিন্ন অংশ 
  • মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের ধাপ
  • মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশন তৈরি প্রোগ্রামের তালিকা
  • মাল্টিমিডিয়া স্লাইড তৈরি ও প্রদর্শন

নির্দেশনা (সংকেত/ ধাপ/ পরিধি): 

  • মাল্টিমিডিয়া ও মাল্টিমিডিয়া সিস্টেমের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে 
  • মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের ধাপ সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে
  • মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশন তৈরি প্রোগ্রামের নাম উল্লেখ করতে হবে
  • মাল্টিমিডিয়া স্লাইড তৈরি ও প্রদর্শনের পদ্ধতি বর্ণনা করতে হবে

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • মাল্টিমিডিয়া ও মাল্টিমিডিয়া সিস্টেমের বিভিন্ন যন্ত্রাংশ সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে 

মাল্টি (Multi) শব্দের অর্থ হলো বহু এবং মিডিয়া (Media) শব্দের অর্থ মাধ্যম। অর্থাৎ, মাল্টিমিডিয়া (Multimedia) শব্দের অর্থ হলো বহুমাধ্যম। কম্পিউটার প্রযুক্তিতে যে প্রক্রিয়ায় প্রয়োজনীয় লেখালেখি, গ্রাফিক্স, অডিও, ভিডিও ইত্যাদি সহ আরো বহুমাধ্যমে কাজ করা যায়, তাকে মাল্টিমিডিয়া বলে। মাল্টিমিডিয়া এমন একটি মাধ্যম যাতে বিভিন্ন ধরনের তথ্যকে (যেমন লিপি, শব্দ, চিত্র, এনিমেশন, ভিডিও প্রভৃতি) একসাথে ব্যবহারকারীদের কাছে তুলে ধরা হয়। সাধারণত কম্পিউটারের সাথে অতিরিক্ত কিছু হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার যুক্ত করে কম্পিউটারে কাজ করার পাশাপাশি ছবি দেখা, গান শোনা ইত্যাদি কাজ করা যায়। একই যন্ত্র দিয়ে এমন বহু ধরনের কাজ করা যায় বলেই একে মাল্টিমিডিয়া বলা হয়।

মাল্টিমিডিয়ার প্রকারভেদ (Classification of Multimedia)

মাল্টিমিডিয়াকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। যথা–

  1. লিনিয়ার
  2. নন-লিনিয়ার

১. লিনিয়ার : যেসব মাল্টিমিডিয়া সময়ের উপর নির্ভরশীল তাদেরকে লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া বলে। লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া সময়কে অতিক্রম করে এবং ধারাবাহিক বা পর্যায়ক্রমিকভাবে চলতে থাকে। এ ধরনের মাল্টিমিডিয়ায় ব্যবহারকারী টেক্সট, গ্রাফিক্স ইত্যাদিকে নিয়ন্ত্রনের তেমন সুযোগ পান না। যেমনঃ অডিও, ভিডিও ইত্যাদি।

২. নন-লিনিয়ার : যেসব মাল্টিমিডিয়া সময়ের উপর নির্ভরশীল নন তাদেরকে নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া বলে। নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়াকে ডিস্ক্রিট মিডিয়াও বলা হয়। নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া পর্যায়ক্রমিক না হয়ে তাৎক্ষনিকভাবে পরিবর্তনশীল হয়ে থাকে। যেমন: লেখা বা টেক্সট ইমেজ ইত্যাদি। নন-লিনিয়ার মাল্টিমিডিয়া আবার দুই প্রকার।

  1. হাইপার মিডিয়া (Hyper Media) : হাইপারমিডিয়ার ব্যবহার মূলত ইন্টারনেট ওয়েবসাইটগুলোতে হয়ে থাকে। ইন্টারনেট ওয়েবসাইটগুলোতে বিপুল পরিমাণ তথ্য উপস্থাপনের ব্যবস্থা করা হয় ব্যবহারকারী প্রয়োজন অনুযায়ী কোন বিষয়কে নির্বাচন করতে পারে।
  2. ইন্টার অ্যাকটিভ মাল্টিমিডিয়া (Interactive Multimedia) :  ইন্টারএ্যাকটিভ মাল্টিমিডিয়া ব্যবহারই বর্তমান সবচেয়ে বেশি। এ ধরনের মাল্টিমিডিয়ায় একজন ব্যবহারকারীর নিয়ন্ত্রণ থাকে সর্বাধিক। কোনো ছবি, ভিডিও ইমেজ বা শব্দ নিজের ইচ্ছা মতো নিয়ন্ত্রণ করা যায় সহজেই।

কম্পিউটারের ফলাফল প্রদর্শনের বা প্রদানের কাজে বিভিন্ন ধরনের হার্ডওয়্যার জড়িত থাকে। এ সকল হার্ডওয়্যার আউটপুট
ডিভাইস নামে পরিচিত। অর্থাৎ কম্পিউটারের ইনপুট হার্ডওয়্যারসমূহের মাধ্যমে প্রাপ্ত ডেটাসমূহ প্রক্রিয়াকরণ অংশে
প্রক্রিয়াজাত হয়ে যে সকল হার্ডওয়্যারের সাহায্যে ফলাফল প্রদান বা প্রদর্শন করায় সেগুলোকে আউটপুট ডিভাইস বলা হয়।
উল্লেখযোগ্য আউটপুট হার্ডওয়্যারসমূহ হলো:

১। মনিটর
২। প্রিন্টার
৩। প্লটার
৪। স্পিকার
৫। মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর
৬। ইমেজ সেটার
৭। ফিল্ম রেকর্ডার
৮। হেড ফোন

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশনের ধাপ সম্পর্কে বর্ণনা করতে হবে

প্রজেক্টর (Projector) হলাে একটি ইলেকট্রো-অপটিক্যাল যন্ত্র যার মাধ্যমে কম্পিউটারের কোন তথ্য, ছবি, ভিডিও বড় স্ক্রিনে উপস্থাপন করা যায়। বিভিন্ন সভা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ, ক্লাসরুম ইত্যাদি ক্ষেত্রে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়।

প্রজেক্টরের মূল কাজগুলাে হলোঃ

  1. কম্পিউটারে রাখা ডেটা বহুগুণ বড় করে প্রদর্শন করে।
  2. প্রচুর সংখ্যক গ্রাহকের সামনে প্রদর্শনের মাধ্যমে পণ্যের বিভিন্ন দিক তুলে ধরা।
  3. ভিডিও টেপ প্লেয়ার বা ডিজিটাল ভিডিও ডিস্ক প্লেয়ার থেকে চলমান ইমেজ দেখানাের কাজ করে।

বহনযােগ্য প্রজেক্টরের জন্য আদর্শ রেজ্যুলেশন এসভিজিএ (৮০০x৬০০ পিক্সেলের) মানের হতে হয়। প্রজেক্টরের মূল্য শুধুমাত্র এর রেজুলেশনের উপরই নির্ভর করে না, এর ঔজ্জ্বল্যের উপরও নির্ভর করে। বিশাল সভাকক্ষে ব্যবহারের জন্য এর ঔজ্জ্বল্য এক হাজার থেকে চার হাজার এনসি লুমেন্সের হতে হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশন তৈরি প্রোগ্রামের নাম উল্লেখ করতে হবে

মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট দিয়ে প্রেজেন্টেশন তৈরী করা

বর্তমান যুগ হচ্ছে তথ্য বিনিময় এবং তথ্যের প্রবাহ অবারিত করে মানবতার কল্যান নিশ্চিত করার যুগ। এমন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পযায়ের গবেষক, শিক্ষাবিদ সমাজ কর্মী, এবং পেশাজীবিদের মধ্যে তথ্য বিনিময় বা তথ্য আদান প্রদানের প্রয়োজনীয়তা সর্বাধিক গুরুত্ব লাভ করছে। সকল প্রকার তথ্যের ভান্ডার সকলের জন্য সহজলভ্য করার উদ্ধেশ্যে প্রতিনিয়ত সভা,সেমিনার-সিম্পোজিয়াম,কর্মশালা ইত্যাদির আয়োজন করা হচ্ছে। এতে সংশ্লিষ্ট সবাই তাঁদের স্ব স্ব কাজের ক্ষেত্রে হালনাগাদ তথ্য সম্পর্কে অবহিত থাকার সুযোগ পাচ্ছেন। সভা, সেমিনার-সিম্পোজিয়াম, কর্মশালা ইত্যাদিতে কম্পিউটারের সাহায্যে আকর্ষনীয় এবং কাযকরভাবে তথ্য উপস্থাপন করার জন্য প্রধানত পাওয়ার পয়েন্ট নামের সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়।পাওয়ার পয়েন্ট হচ্ছে মাইক্রোসফট অফিসের অন্তর্ভূক্ত একটি সফটওয়্যার বা অ্যাপ্লিকেশন।এ সফটওয়্যারটিকে প্রেজেন্টেশন সফটওয়্যারও বলা হয়।

পাওয়ার পয়েন্টের সাহায্যে লেখা,ছবি,অডিও,ভিডিও,গ্রাফ ইত্যাদির সমন্বয়ে আকর্ষনীয়ভাবে তথ্যাদি উপস্থাপন করা যায়। প্রকৃতপক্ষে সভা, সেমিনার-সিম্পোজিয়াম, কর্মশালা ইত্যাদিতে  কাযকরভাবে তথ্য উপস্থাপন করার জন্য পাওয়ার পয়েন্ট সফটওয়্যারটি খুব সহজে এবং চমৎকারভাবে ব্যবহার করা যায়।এ দিক থেকে পাওয়ার পয়েন্ট সফটওয়্যারটির বিকল্প নেই বললেই চলে।এ জন্যই সভা,সেমিনার-সিম্পোজিয়াম,কর্মশালা ইত্যাদিতে তথ্য উপস্থাপন করার জন্য সর্বাধিক গুরুত্ব পেয়ে থাকে। পাওয়ার পয়েন্টে ফাইলকে বলা হয় প্রেজেন্টেশন।

প্রেজেন্টেশনের এক একটি অংশকে স্লাইড  (Slide) বলা হয়। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড প্রোগ্রামে যেমন একটি ফাইলের মধ্যে অনেক পৃষ্টা থাকে,তেমনি একটি প্রেজেন্টেশনে একাধিক স্লাইড থাকে।একাধিক স্লাইড বিশিষ্ট একটি পৃষ্টাকে হ্যান্ড আউটস  (Hand Outs) বলা হয়। পরিকল্পিতভাবে একটি পাওয়ার পয়েন্টে প্রেজেন্টেশন তৈরী করার জন্য খসড়া করে নিতে হয়।এ খসড়াকে বলা হয় Slide Layout

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • মাল্টিমিডিয়া স্লাইড তৈরি ও প্রদর্শনের পদ্ধতি বর্ণনা করতে হবে

১. পর্দার নীচের দিকে বাম কোণে  start  লেখা রয়েছে। এটি হচ্ছে স্টার্ট বোতাম।

২. Start বোতামের উপর মাউস পয়েন্টার দিয়ে ক্লিক করলে একটি মেনু বা তালিকা আসবে

৩. এ মেনুর   All program  কমান্ডের উপর মাউস পয়েন্টার স্থাপন করলে একটি ফ্লাইআউট মেনু পাওয়া যাবে।

৪. এ ফ্লাইআউট মেনু তালিকা থেকে  মাইক্রোসফট office  মেনুতে ক্লিক করলে পাশেই আরেকটি  ফ্লাইআউট মেনুতে মাইক্রোসফট office এর program গুলোর তালিকা পাওয়া যাবে।

৫. এ তালিকা থেকে Microsoft Office Powerpoint কমান্ড সিলেক্ট করলে মাইক্রোসফট অফিস পাওয়ার পয়েন্ট-এর প্রথম  স্লাইডের পর্দা উপস্থাপিত হবে। এ পর্দার মূল অংশে-

-বক্সের মধ্যে Click to add title এবং Click to add Subtitle লেখা থাকবে। লেখা দুটির উপর ক্লিক করলে টেক্সট বক্স দৃশ্যমান হবে এবং টেক্সট বক্সের মধ্যে ইনসার্সন পয়েন্ট থাকবে।ইনসার্সন পয়েন্টার থাকা অবস্থায় শিরোনাম এবং উপশিরোনাম টাইপ করা যাবে।কিছু টাইপ না করে বক্সের বাইরে ক্লিক করলে আবার ওই লেখাদুটি দৃশ্যমান হবে।

– টেক্সট বক্সের বর্ডারে ক্লিক করে সিলেক্ট করার পর ডিলিট বোতামে চাপ দিলে লেখাসহ টেক্সট বক্স বাতিল হয়ে যাবে।

– Home মেনুর রিবন থেকে টেক্সট বক্স আইকা সিলেক্ট করে ইনসার্সন পয়েন্টার পর্দার ভিতরে নিয়ে এলে পয়েন্টারটি টেক্সট পয়েন্টারের রুপ ধারন করবে।এ অবস্থায় উপর থেকে নিচের দিকে কোনাকুনি টেনে বক্স তৈরী করতে হবে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

-বক্সের ভিতর ইনসার্সন পয়েন্টার থাকবে।

-বাংলায় টাইপ করার জন্য কীবোর্ডকে বাংলায় রুপান্তরিত করে নিতে হবে।

-টুলবার ও রিবন থেকে ফ্রন্ট, ফন্টের আকার আকৃতি, রঙ ইত্যাদি সিলেক্ট করে টাইপের কাজ করতে হবে।

-সুতম্বীএমজে ফ্রন্ট, সাইজ ১৫০,রঙ নীল সিলেক্ট করে টাইপ করা হল ‘আমাদের দেশ’।

-টাইপ করার পর টেক্সট বক্সটি সিলেক্টড থাকবে।সিলেক্টড টেক্সট বক্সের চার বাহুতে চারটি এবং চারকোনে চারটি ছোট গোলাকার ফাঁপা সিলেকশন পয়েন্ট থাকবে। এসব সিলেকশন পয়েন্ট ড্র্যাগ করে বক্সের আকার ছোট বড় করা যাবে। লেখা সংকুলানের জন্য বক্সটি পাশাপাশি বা উপর-নিচে ছোট বড় করা যেতে পারে। বক্সের বাইরে ক্লিক করলে বক্সের সিলেকশন চলে যাবে।

-বক্সের যে কোন বাহুর যে কোন স্থানে ক্লিক ও ড্র্যাগ করে বক্সটি পর্দার যে কোন অবস্থানে সরিয়ে স্থাপন করা যাবে।

-স্লাইড তৈরীর উইন্ডোর বাম পাশে থাম্বনেইল ভিউয়ে স্লাইডের ছোট সংস্করণ দেখা যাবে।

প্রেজেন্টেশন সেভ বা সংরক্ষন করা

-ফাইল মেনু থেকে Save কমান্ড দিলে Save as ডায়ালগ বক্স আসবে।

-Save as ডায়ালগ বক্সের ফাইল নেম টাইপ করতে হবে, ধরা যাক, My country.

-ডায়ালগ বক্সের OK বোতামে ক্লিক করতে হবে।এতে প্রেজেন্টেশনটি My country নামে সংরক্ষন হয়ে যাবে।

-অসমাপ্ত কাজ সম্পন্ন করার জন্য পরবর্তীতে My country নামের প্রেজেন্টেশন ফাইলটি খুলে নিতে হবে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment