মাধ্যমিক ৭ম শ্রেণির হিন্দু ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা ১৪শ সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্টের সমাধান ২০২১, ‘কোভিড-১৯’ পরিস্থিতিতে জীব ও জগতের কল্যাণ কামনায় হিন্দুধর্মের নিজস্ব বৈশিষ্ট্যসমূহের আলােকে একটি প্রবন্ধ লেখ

শ্রেণি: ৭ম 2021 2022 বিষয়: পৌরনীতি ও নাগরিকতা / Civics and Citizenship এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 03
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ ‘কোভিড-১৯’ পরিস্থিতিতে জীব ও জগতের কল্যাণ কামনায় হিন্দুধর্মের নিজস্ব বৈশিষ্ট্যসমূহের আলােকে একটি প্রবন্ধ লেখ।

সংকেত:
১ ।কর্মবাদ, জন্মান্তরবাদ ও মােক্ষলাভ
২। জীব ও জগতের কল্যাণ ভাবনা

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

বর্তমান কোভিড আমাদের দেশের যে অবস্থা দেখা যাচ্ছে, আমাদের দেশের অধিকাংশ পরিবার গরিব। তারা ঠিকমত তিন বেলা ভাত খেতে পারে না। তাই এই কোভিড পরিস্থিতিতে ধনী বা সরকার তাদেরকে যেসব সহায়তা

করার দরকার তার একটি তালিকাঃ

  • ১.সকলের মধ্যে মাস্ক বিতরন।
  • ২.সকলকে বিভিন্ন হ্যান্ড সেনিটাই জার বিতরন।
  • ৩.যারা কাজ করতে পারছে না,তাদেরকে কাজের ব্যবস্থা করে দেওয়া।
  • ৪.যারা আর্থিকভাবে কষ্টের মধ্যে আছে, তাদেরকে সহায়তা করা।
  • ৫.এটির কারণে অনেকের কাজ বন্ধ হয়ে গেছে, তাদেরকে আর্থিকভাবে সহায়তা করা।
  • ৬.এটির কারণে অনেকের কাজ বন্ধ হয়ে গেছে, তাদেরকে খাদ্য বিতরন করা।
  • ৭.অনেক গরিব -এতিম খাবার খেকে পারছে না,,কারন তাদের আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে গেছে,, তাদের কাছে খাবার পৌঁছে দেয়।
  • ৮.যারা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে,,তারা টাকার অভাবে চিকিৎসা করতে পারছে না,,তাদেরকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দেওয়া।
  • ৯.অনেক পরিবারের উপার্জনক্ষম ব্যাক্তি মারা গিয়েছে,,ঐসব পরিবারের পাশে দাঁড়ানো। নানানভাবে এই পরিস্থিতিতে অনেকে অনেক সমস্যার মধ্যে বিদ্যমান। তাই,আমাদের কে যে যেভাবে পারে সেবার কাজ চালিয়ে যেতে হবে।

কর্মবাদ হলো এমন একটি নীতি যা মানুষ এবং দেবতা উভয়কেই মান্য করতে হয়।এই নীতি অলঙ্ঘনীয়।

→এক দৃষ্টিভঙ্গীতে কর্ম প্রধাণত দু-প্রকার-

  • অনারব্ধ কর্ম-যে কর্মের ফলভোগ এখনো শুরু হয়নি এবং
  • প্রারব্ধ বা আরব্ধ কর্ম-যে কর্মের ফলভোগ শুরু হয়ে গেছে। অনারব্ধ কর্ম আবার দু প্রকার:
  • প্রাক্তন বা সঞ্চিত কর্ম-অতীতে জীবনে সম্পাদিত কিন্তু যার ফলভোগ শুরু হয়নি এবং
  • সঞ্চীয়মান কর্ম-বর্তমানে সম্পাদিত কর্ম যার এখনও ফলভোগ হয়নি।

→অপর এক দৃষ্টিভঙ্গীতে কর্ম দু প্রকার – ১)সকাম ও ২)নিষ্কাম কর্ম। সকাম কর্মের জন্যই জীবকে ফলভোগ করতে হয়, নিষ্কাম কর্মের জন্য নয়। সকাম কর্ম দীর্ঘ ব্যবধানে কিভাবে ফল উৎপাদন করবে? 

কৃতকর্ম একপ্রকার শক্তি উৎপন্ন করে, যা কর্মফল প্রদান করে।তবে মোক্ষ লাভের জন্য প্রয়োজন নিষ্কাম কর্ম সম্পাদন।সকাম কর্ম বিষয়ানুগ,যা বন্ধণ সৃষ্টি করে এবং যার ফলে জীবের পুনঃজন্ম ঘটে।আর নিষ্কাম কর্ম সম্পাদনে বিষয়ানুগের কোন সম্ভাবনা থাকে না এবং তাই পুনঃজন্মেরও কোন সম্ভাবনা থাকে না।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

জন্মান্তরবাদ
মূল নিবন্ধ: জন্মান্তরবাদ
জন্মান্তরবাদ বা পুনর্জন্ম একটি পরকাল সম্পর্কিত ধারণা যা হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, শিখ, রসিক্রুশিয়ান, থিওসফিস্ট, স্পিরিটিস্টগণ এবং উইক্কানদের বিশ্বাস ব্যবস্থায় পাওয়া যায়। এছাড়া কাব্বালিস্টিক ইহুদি ধর্মেও পুনর্জন্মকে গিলগুল নেশামত (আত্মার পুনর্জন্ম) নামে একটি বিশ্বাস হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। জন্মান্তরবাদের ধারণা অনুযায়ী, মৃত্যুর পর আত্মা আরেকটি নতুন জীবন শুরু করে।

মোক্ষ বা মুক্তি বা ঈশ্বরের সাক্ষাত অর্জনের পূর্ব পর্যন্ত পুনর্জন্মের এই ধারা চলতে থাকে এবং মোক্ষ প্রাপ্তির মাধ্যমে এই জন্মান্তরের সমাপ্তি ঘটে ।

জন্মান্তরবাদ বিশ্বাসের আরেকটি দিক হচ্ছে, এই বিশ্বাস অনুযায়ী প্রতিটি জীবন একই সাথে একটি পরকাল এবং পূর্বকাল। এই বিশ্বাস মতে, বর্তমান জীবন হল পূর্বজন্ম বা কর্মের ফল। এই বিশ্বাস অনুযায়ী আত্মার কখনো সৃষ্টি বা ধ্বংশ হয় না । আত্মাকে একটি নিত্য সত্তা হিসাবে দেখা হয় ।

রসিক্রুশিয়ানগণ,মৃত্যু-পূর্ব অভিজ্ঞতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের মতই লাইফ রিভিউ পর্যায়ের কথা বলেন, যা মৃত্যুর ঠিক পরপরই কিন্তু নতুন জীবন শুরু এবং স্বর্গীয় বিচারের পূর্বে ঘটে। এই ঘটনাটি অনেকটা জীবনের চূড়ান্ত পর্যালোচনা বা চূড়ান্ত রিপোর্ট এর মত।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

মোক্ষলাভ কি ?
সনাতন ধর্ম পালনের চূড়ান্ত উদ্দেশ্য হল স্বর্গ প্রাপ্তি নয় বরং মোক্ষলাভ বা মুক্তি । মোক্ষলাভ কি এই বিষয়ে আমাদের অনেকের পরিস্কার ধারণা নাই । মোক্ষলাভ হইলে আত্মা স্বরূপে ফিরে যায় । আত্মার সরুপ হল দেহহীন আত্মা । আত্মা যখন জড় জগতে আসে তখন দেহ ধারন করে এবং দেহের পঞ্চ ইন্দ্রিয় এর মাধ্যমে আমরা সব কিছু দেখি শুনি সুখ দুঃখ আনুভব করি । এই জড় জগত কঠিন নিয়মে আবদ্ধ ।

যেমন একজন ভিখারি মৃত্যু বরন করে, আসুখে ভোগে ,দুঃখ পায়, আবার একজন কোটিপতিকেও মরতে হয়, দুঃখ পেতে হয় । কেউ নিয়মের বাইরে নয় । এখন প্রশ্ন হল এর থেকে মুক্তির উপায় কি । এর থেকে মুক্তির উপায় হল আত্মাকে দেহ ধারন করা বন্ধ করতে হবে কারন দেহধারন করা মানেই জগতে আসতে হবে আর জগতে আসা মানেই দুঃখ , কষ্ট ভোগ করা । এখন প্রশ্ন হল আত্মা যদি দেহ ধারন না করে তাহলে আত্মা কোথায় যাবে ? আত্মা পরমাত্মাই (ঈশ্বর) ফিরে যাবে , যেখান থেকে আত্মা সৃষ্টি হয়েছে ,সেখানে গিয়ে আত্মা অনন্ত সুখ , অনন্ত আনন্দ উপভোগ করবে ।

তবে এমন কোন সুখ ,আনন্দ আত্মা ভোগ করবে না যা আমাদের চিন্তায় বা কল্পনায় আসে । কারন আমরা যে সুখ চিন্তা বা কল্পনা করি তা আমাদের ইন্দ্রিয় দ্বারা বদ্ধ ,ইন্দ্রিয় দারা বদ্ধ সুখ নিয়মের অধীন ।যা এই জড় জগতের নিয়মের অধীন তা অবশ্যই ক্ষণস্থায়ী ।

মোক্ষলাভের মাধ্যমে আত্মা স্বরূপে ফিরে গিয়ে ইন্দ্রিয়াতীত , কল্পনাতীত সুখ ভোগ করবে যা অসীম ও অনন্ত । আনেক দিন আগের হারানো সন্তান যখন মায়ের কোলে ফিরে আসে তখন নিশ্চয় মা ও সন্তানের মধ্যে এক অচিন্তনীয় সুখানুভূতি আসে !!!

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

হিন্দুধর্মের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে অবতারবাদে বিশ্বাস। অবতার-এর অর্থ হচ্ছে উপর থেকে নিচে নামা বা অবতরণ করা। স্রষ্টা তাঁর সৃষ্টিকে রক্ষা করার জন্য ধর্ম অনুশীলনের ব্যবস্থা রেখেছেন। ধর্মের অসাধারণ গুণ। ধর্মকে যিনি রক্ষা করেন, ধর্ম তাকে রক্ষা করে ‘ধর্মো রক্ষতি রক্ষিতঃ’।


তবে মনুষ্যসমাজে মাঝে মাঝে ধর্মের প্রতি অবজ্ঞা, অবহেলা দেখা দেয়। ধার্মিকদের জীবনে নেমে আসে নিপীড়ন-নির্যাতন। দুষ্কৃতকারীদের অত্যাচার-অনাচার সমাজজীবনকে কলুষিত করে তোলে। এরূপ অবস্থায় ভগবান স্বয়ং মনুষ্যাদির মূর্তি ধারণ করে পৃথিবীতে নেমে আসেন। একেই বল াহয় অবতার। আর অবতার সম্পর্কে যে দার্শনিক চিন্তা-ভাবনা, তা অবতারবাদ নামে পরিচিত।


অবতারের উদ্দেশ্য দুষ্কৃতকারীদের বিনাশ সাধন, সাধু-সজ্জনদের দুঃখ-কষ্ট থেকে মুক্ত করােএবং ধর্ম সংস্থাপন করা। এই অবতারবাদের সূচনা লক্ষ করা যায় পৌরাণিক যুগে। অনন্ত শক্তিধর ঈশ্বর জীবের ন্যায় দেহ ধারণ করে আবির্ভূত হন। এই আবির্ভাবের মধ্য দিয়ে অবশ্য অসীম ঈশ্বরের ধারণায় কোনো ছেদ ঘটে না।
ঈশ্বর হচ্ছেন চৈতন্যময় সত্তা। তিনি চৈতন্যস্বরূপ। তিনি অসীম সসীম সকল অবস্থাতেই থাকতে পারেন। কাজেই অবতার সসীম হয়ে দেহ ধারণ করে এলেও তার মধ্যে ঈশ্বরীয় শক্তি থাকে। জীবদেহ ধারণ করলেও তিনি এবং জগৎ কারণ ব্রহ্ম এক এবং তাঁর এই স্থুল দেহ ধারণ একটি মায়ার খেলা মাত্র।


এই অবতার তিন পর্যায়ে হয়ে থাকে। যথা-গুণাবতার, লীলাবতার ও আবেশাবতার। পরমেশ্বর ব্রহ্ম, বিষ্ণু ও মহেশ্বর এই তিন দেবতারূপে অবতীর্ণ হয়ে ব্রহ্মান্ডের সৃষ্টি, স্থিতি ও সংহার করেন। এরা পরমেশ্বরের গুণাবতার। আবার পৃথিবীতে মৎস, কূর্ম, বরাহ প্রভৃতি স্থুল দেহধারী জীবের মূর্তিতে অবতীর্ণ হয়ে তাঁরা যে কর্মকান্ড করেন তাকে লীলাবতার বলা হয়। শ্রীচৈতন্য, শ্রীরামকৃষ্ণ পরমেশ্বরের জ্ঞানাদি শক্তির দ্বারা আবিষ্ট। এ মহাপুরুষেরা আবেশাবতার। বিষ্ণুর দশাবতারের কথা বলা হয়েছে।এঁরা হলেন-মৎস, কূর্ম, বরাহ, নৃসিংহ, বামন, পরশুরাম, রাম (শ্রীরামচন্দ্র). বলরাম, বুদ্ধ এবং কল্কি।


পৌরাণিক কাহিনী থেকে জানা যায়, বেদ প্রলয় পয়োধি জলে নিমগ্ন হলে ভগবান বিষ্ণু মৎস্যরূপ ধারণ করে বেদ উদ্ধার করেন। এরপর পৃথিবী জলপ্লাবিত হলে কূর্মরূপে ভগবান পৃথিবীকে পৃষ্ঠে ধারণ করেন। এটি কূর্মাবতার। পুনরায় পৃথিবী জলপ্লাবিত হলে ভগবান বরাহরূপে পৃথিবীকে দন্তে ধারণ করেন। নৃসিংহরূপে অবতীর্ণ হয়ে তিনি অত্যাচারী দৈত্যরাজ হিরণ্যকশিপুকে বধ করেন ৈএবং রক্ষা করেন ভক্ত প্রহলাদকে। ভগবান বামনরূপে অবতীর্ণ হয়ে রাজা বলির দর্প চূর্ণ করেন। ক্ষত্রিয় প্রতাপে পৃথিবী নিপীড়িত হলে তিনি পরশুরামরূপে পৃথিবীকে একুশবার ক্ষত্রিয়হীন করেন। অত্যাচারী রাজা রাবণের বিনাশ সাধন করেন শ্রীরামচন্দ্র অবতার। হলধর বলরাম হল কর্ষণ করে পৃথিবীকে অমৃতময় করেন। একইসঙ্গে তিনি অন্যায়কেও দমন করেন। বুদ্ধরূপে তিনি অহিংস, সাম্য, মৈত্রি ও করুণার নৈতিক শিক্ষায় সকলকে উদ্বুদ্ধ করার প্রয়াসী হন। কলিযুগের শেষ ভাগে যখন অধর্ম ও অসত্যের প্র্রভাব প্রকট হয়ে উঠবে তখন বিষ্ণু কল্পিরূপে অবতীর্ণ হয়ে জগতে ধর্ম ও সত্যকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করবেন। অবতারের সংখ্যা অবশ্য নির্ণয় করা অসম্ভব শ্রীমদ্ ভগবত পুরাণে বলা হয়েছে, অবতার অসংখ্য। এখানে প্রধানত দশ অবতারের কথা বলা হয়েছে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment