মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে মওলানা ভাসানী কলকাতা ছাড়াও দেরাদুন, দিল্লী ও অন্যান্য স্থানে অবস্থান করেন। পরবর্তীকালে অনেকে অভিযোগ করেন যে ভারতে থাকাকালীন তিনি নজরবন্দি অবস্থায় ছিলেন।
ভারতে অবস্থানকালে মওলানা ভাসানী দুইবার অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখন তাকে দিল্লী অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল সায়েন্সে ভর্তি করা হয়েছিল।
মওলানা ভাসানী ১৯৭২ সালের ২২ জানুয়ারি ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। ১৯৭২-এর ২৫ ফেব্রুয়ারি সাপ্তাহিক হক-কথা প্রকাশ করেন। বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রীচুক্তির বিরোধিতা করলেও মুজিব সরকারের জাতীয়করণ নীতি এবং ১৯৭২-এর সংবিধানের এর প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেন। ১৯৭৩ সালে খাদ্যের দাবিতে ঢাকায় ১৫-২২ মে অনশন ধর্মঘট পালন করেন।
১৯৭৪-এর ৮ এপ্রিল হুকুমতে রাব্বানিয়া সমিতি গঠন করেন। একই বছর জুন মাসে আইন অমান্য আন্দোলন শুরু করলে টাঙ্গাইলের সন্তোষে গৃহবন্দি হন। ১৯৭৬-এর ১৬ মে ফারাক্কা বাঁধ নির্মাণের প্রতিবাদে ঐতিহাসিক লং মার্চে নেতৃত্ব দেন। একই বছর ২ অক্টোবর খোদাই খিদমতগার নামে নতুন আর একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন।
১৯২৫ সালে মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার জমিদার শামসুদ্দিন আহম্মদ চৌধুরীর মেয়ে আলেমা খাতুনকে বিবাহ করেন। পরবর্তীতে তিনি বিয়ে করেন হামিদা খানম ভাসানী কে (পীর মা হিসেবে ভুরুঙ্গামারীতে খ্যাত) কামাত আঙ্গারিয়া গ্রামে (বর্তমানে এই গ্রামটি প্রতিষ্ঠা পেয়েছে ভাসানী নগর হিসেবে) এটি সীমান্ত ঘেষা একটি অজপাড়াগাঁ।
- ইজারা অর্থসংস্থানের আর্থিক প্রভাব সমূহ আলোচনা কর
- অপারেশন চুক্তি কি ও ব্ল্যাক সোলস মডেল ব্যাখ্যা কর
- ফাইন্যান্সিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং বলতে কি বুঝ উদাহরণসহ বিস্তারিত আলোচনা কর
- বিভিন্ন প্রকার অপারেশন চুক্তি এর বর্ণনা সহ আলোচনা করো, অপারেশনাল-স্তরের চুক্তি
- Investment Bank সীমাবদ্ধতা আলোচনা কর, Investment Bank অসুবিধা আলোচনা করো, Investment Bank বিপক্ষে তোমার যুক্তি দেখাও