বীমার ক্ষেত্রে বীমা চুক্তির অবদান ও বীমাকারীর সাথে বীমা গ্রহীতার সম্পর্ক, বীমা চুক্তি ও এর অপরিহার্য উপাদান সম্পর্কে ধারনা লাভ করবে।, কিভাবে বীমা চুক্তি সম্পাদন করতে হয় তা বর্ণনা করতে পারবে

শ্রেণি: ১১শ / HSC ইন কমার্স-2021 বিষয়: ব্যাংকিং ও বিমা এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 09 বিষয় কোডঃ 1715
বিভাগ: ভোকেশনাল শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ বীমার ক্ষেত্রে বীমা চুক্তির অবদান ও বীমাকারীর সাথে বীমা গ্রহীতার সম্পর্ক

শিখনফল/বিষয়বস্তু :

  • বীমা চুক্তি ও এর অপরিহার্য উপাদান সম্পর্কে ধারনা লাভ করবে।,
  • কিভাবে বীমা চুক্তি সম্পাদন করতে হয় তা বর্ণনা করতে পারবে,
  • কোন বীমা চুক্তি কার জন্য উপযুক্ত তা নির্ধারণ করতে পারবে ,
  • বীমাকারি ও বীমা গ্রহীতার মাঝে সম্পর্ক ও চুক্তি সম্পাদনের প্রয়ােজনীয় তথ্য ও দলিল পত্র সম্পর্কে ধারনা লাভ করবে, 

নির্দেশনা :  

  • বীমাচুক্তিতে গ্রহীতার কোন কোন তথ্য ও দলিল পত্র সংযুক্ত করতে হবে তা বর্ণনা করবে,
  • বীমা চুক্তির অপরিহার্য উপাদান গুলাে আলােচনা করবে।,
  • ৰাজি ও বীমা চুক্তির মাঝে পার্থক্য আলােচনা করবে ,
  • একজন সাধারন চাকরিজীবী মানুষের জন্য কোন বীমা চুক্তি উপযুক্ত তা ব্যাখ্যা করবে ,

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

  • বীমাচুক্তিতে গ্রহীতার কোন কোন তথ্য ও দলিল পত্র সংযুক্ত করতে হবে তা বর্ণনা করবে,

বীমা চুক্তি করতে হলে বীমা গ্রাহককে যে সব তথ্য ও কাগজপত্র দিতে হয় তা হলো:-

  • বীমা গ্রাহকের নাম ও ঠিকানার বিস্তারিত বিবরণ দাখিল করতে হয়।
  • বীমা গ্রাহকের পেশার বিস্তারিত বিবরণ ক্ষেত্র বিশেষ গ্রাহকের পেশার প্রমাণক দাখিল করতে হয়।
  • বীমা গ্রাহকের আয়ের বিস্তারিত বিবরণ ক্ষেত্র বিশেষ আয়ের প্রমাণক দাখিল করতে হয়।
  • বীমা গ্রাহকের পেশাগত ঠিকানা দাখিল করতে হয়।
  • বীমা গ্রাহকে বয়সের প্রমাণক দখিল করতে হয়।
  • বীমা গ্রাহক ও মনোনীতকের পাসর্পোট সাইজের ছবি দাখিল করতে হয়।
  • সুস্বাস্থ্যের প্রমাণক হিসাবে মেডিকেল/ নন মেডিকেল রির্পোট দাখিল করতে হয়।
  • বড় অংকের বীমা/ বয়স অনুসারে মূত্র পরীক্ষার রিপোর্ট, ECG রিপোর্ট, এক্স-রে রিপোর্ট ও রক্ত পরীক্ষার ভিন্ন ভিন্ন রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।
  • বিদেশে কর্মরত ব্যক্তিদের পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি এবং সর্বশেষ বাংলাদেশ আগমনের সীলযুক্ত পাসর্পোট পৃষ্ঠা দাখিল করতে হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • বীমা চুক্তির অপরিহার্য উপাদান গুলাে আলােচনা করবে।,

বীমা চুক্তি পর্যালোচনা করলে দেখা যায় যে বীমা চুক্তির দু ধরনের উপাদান আছে। এক চুক্তি হিসেবে চুক্তি আইন অনুসারে সকল উপাদান থাকতে হবে। দুই বীমার জন্য বিশেষ কিছু উপাদান থাকতে হবে। তাই বীমা চুক্তির উপাদানগুলো দু’ভাগে ভাগ করা যায়।

যথা- ক) আইনগত বা সাধারণ চুক্তির উপাদান সমূহ এবং

খ) বীমার সাথে সম্পৃক্ত বা বিশেষ উপাদান সমূহ।

ক) আইনগত বা সাধারণ উপাদান সমূহ ঃ বীমা চুক্তি চুক্তি আইন অনুযায়ী একটি চুক্তি। তাই বীমা চুক্তির মধ্যে ১৮৭২ সালের চুক্তি আইনে উলি−খিত চুক্তির সকল শর্ত বিদ্যমান থাকতে হবে। তাই বীমা চুক্তির মধ্যে যেসব সাধারণ শর্ত বা উপাদান সমূহ থাকতে হবে তা নিুে আলোচনা করা হলো ঃ

১. একাধিক পক্ষ ঃ যেকোন চুক্তির জন্য অন্ততঃ দু’টি পক্ষ থাকতে হয়। এক পক্ষ অন্য পক্ষের সাথে চুক্তিতে আবদ্ধ হয়। বীমার ক্ষেত্রে বীমা গ্রহীতা ও বীমাকারী দুটি পক্ষ থাকে।

২. প্রস্তাব ঃ ১৯৭২ সালের চুক্তি আইনের ২(ক) ধারা অনুযায়ী “যখন কোন ব্যক্তি অন্য কোন ব্যক্তির সম্মতি লাভের উদ্দেশ্যে কিছু করা বা করা থেকে বিরত থাকার ইচ্ছা প্রকাশ করে তখন প্রথমোক্ত ব্যক্তি শেষোক্ত ব্যক্তির নিকট একটা প্রস্তাব করেছে বলে ধরে নেয়া হয়।” বীমার ক্ষেত্রেও প্রস্তাব থাকতে হবে।

৩. স্বীকৃতি ঃ যে পক্ষকে প্রস্তাব করা হয় সে পক্ষ যদি কোনরূপ শর্ত যুক্ত না করে প্রস্তাব গ্রহণ করে তবে তাকে স্বীকৃতি বলা হয়। বীমার ক্ষেত্রেও অনুরূপ স্বীকৃতি থাকতে হবে।

৪. সম্মতি ঃ যখন কোন চুক্তির উদ্দেশ্যে উভয় পক্ষ কোন কিছু করা বা না করার জন্য ঐক্যমত পোষণ করে তখন তাকে সম্মতি বলে। এটা চুক্তির অন্যতম শর্ত। বীমার ক্ষেত্রেও অনুরূপ সম্মতি থাকতে হবে।

৫. আইনগত সম্পর্ক ঃ চুক্তির ফলে উভয়ের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক সৃষ্টি হয়। কোন পক্ষ ইচ্ছাকৃত চুক্তি ভঙ্গ করলে অপর পক্ষ ক্ষতি পূরণের জন্য মামলা দায়ের করতে পারে। বীমাচুক্তির ফলে বীমাকারী ও বীমা গ্রহীতা উভয়ের মধ্যে আইনগত সম্পর্ক স্থাপন হয়।

৬. আইনানুগ উদ্দেশ্য ঃ কোন চুক্তির উদ্দেশ্য আইন সিদ্ধ হতে হবে বে আইনী হলে চুক্তি বাতিল হবে। বীমা চুক্তির উদ্দেশ্য আইন সঙ্গত।

৭. চুক্তি সম্পাদনের যোগ্যতা ঃ কোন নাবালক, পাগল, দেউলিয়া ও মস্তিষ্ক বিকৃত ব্যক্তি চুক্তি করার অযোগ্য। তাই বীমা করার জন্য ও আইনগত যোগ্যতা থাকতে হবে।

৮. স্বেচ্ছা ও স্বাধীন সায় ঃ চুক্তি আইন অনুযায়ী সায় বা সম্মতি স্বেচ্ছা বা স্বাধীন ভাবে হতে হবে। কোনরূপ বল প্রয়োগ অনুচিৎ প্রভাব, মিথ্যা বর্ণনা বা প্রতারণার মাধ্যমে সায় আদায় করলে চুক্তি বৈধ হবে না। বীমার ক্ষেত্রে সায় স্বাধীন ভাবে হতে হবে।

৯. নির্দিষ্ট বা নিশ্চয়তা ঃ চুক্তি আইনের ২৯ ধারা অনুযায়ী যদি কোন সম্মতির উদ্দেশ্য নির্দিষ্টকারী না হয় তবে তা চুক্তি হবে না। তাই বীমা চুক্তির ক্ষেত্রেও উদ্দেশ্য সুনির্দিষ্ট হতে হবে।

১০. চুক্তি পালনের সম্ভাব্যতা বা যৌক্তিকতা ঃ চুক্তি আইনের ৫৬ ধারা অনুসারে কোন অযৌক্তিক বা অবাস্তব কার্য সম্পাদনের জন্য কোন চুক্তি হলে তা অবৈধ হবে। যেমন- মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করার শর্তে প্রচুর অর্থ প্রদানের প্রতিশ্র“তি।

১১. লিখিত ও নিবন্ধন কৃতঃ চুক্তি হতে হলে কিছু ব্যতিক্রম বাদে চুক্তি অবশ্যই লিখিত হতে হবে। বীমার ক্ষেত্রে চুক্তি লিখিত হতে হবে।

খ) বীমা ব্যবসায়ের সাথে সম্পর্কিত বা বিশেষ উপাদানসমূহ ঃ বীমা চুক্তির জন্য সাধারণ চুক্তির শর্ত ব্যতিরেকে বিশেষ কিছু শর্ত থাকা আবশ্যক নতুবা বীমা চুক্তি হবে না। বীমা চুক্তির বিশেষ উপাদানগুলো নিুে বর্ণনা করা হলো ঃ

১. বীমা যোগ্য স্বার্থ ঃ বীম যোগ্য স্বার্থ বলতে আর্থিক স্বার্থকে বুঝায়। এর অর্থ হলো বীমাকারী যে বিষয়ে বীমা করছে যদি তা ক্ষতি না হয় তবে সে আর্থিক ভাবে লাভবান হবে আর ক্ষতি হলে আর্থিক ভাবে ক্ষতি গ্রস্ত হবে। বীমা চুক্তি হতে হলে বীমা গ্রহীতার বীমার বিষয় বস্তুর উপর বীমা যোগ্য স্বার্থ থাকতে হবে।

২. চূড়ান্ত বিশ্বাস ঃ এর অর্থ হলো উভয় পক্ষ গুরুত্বপূর্ণ সকল তথ্য একে অপরকে খুলে বলবে। কোন তথ্য গোপন করবে না। যদি গোপন করে এবং তা পরবর্তিতে ধরা পড়ে তবে চুক্তি বাতিল হয়ে যাবে। বীমার ক্ষেত্রে এক পক্ষ অপর পক্ষকে অবশ্যই সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য খোলামনে পরিবেশন করবে।

৩. ক্ষতি পূরণ ঃ বীমা চুক্তির অন্যতম উদ্দেশ্য হলো বীমা গ্রহীতা ক্ষতিগ্রস্ত হলে ক্ষতি পূরণ করে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা। কিন্তু বীমার মাধ্যমে বীমা গ্রহীতা লাভ করতে পারবে না। সম্ভাব্য ক্ষতি পূরণের জন্য বীমা করা হয়। লাভ করার জন্য নয়।

৪. স্থলাভিষিক্ততা ঃ বীমা গ্রহীতার কোন বীমাকৃত বস্তু বা সম্পদের ক্ষতি সাধন হলে বীমাকারী ক্ষতি পূরণ করে যাতে বীমাকারী পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে পারে। তবে আরো শর্ত থাকে যে বীমা কারীকে পূর্ণ ক্ষতি পূরণ দেবার পর ক্ষতিগ্রস্ত বস্তুর মালিক তখন বীমাগ্রহীতার স্থলে বীমা কারী হয়। এটাকেই স্থলভিষিক্ততা বলে যা বীমা চুক্তির অপরিহার্য উপাদান।

৬. নিকটতম কারণ ঃ বীমাকৃত বিষয়বস্তু বা সম্পদের ক্ষতি হলে যে কারণে ক্ষতি হয় তা যদি বীমাকৃত থাকে তবে বীমার টাকা পাবে। এ ক্ষেত্রে দূর্ঘটনার সরাসরি কারণ বিবেচ্য বিষয় আনুষঙ্গিক কারণ নয়। যেমন, এক ব্যক্তি দূর্ঘটনায় আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো পরে সেখানে টিটেনাসে মারা গেল। এখানে মরার কারণ টিটেনাস দুর্ঘটনা নয়।

৭. মনোনয়ন ও অধিকার অর্পন ঃ বীমাগ্রহীতা বীমা করার সময় বিশেষ করে জীবন বীমার ক্ষেত্রে তার মৃত্যুর পর কে বীমার টাকা ভোগ করবে তা উলে−খ করতে হয় যেটাকে মনোনয়ন বলে। বীমা গ্রহীতা তার বীমার দাবী অন্য কাউকে অর্পন করতে পারে। এটাকে হস্তান্তর বলা হয়। বীমার ক্ষেত্রে মনোনয়নও অর্পন উভয়টাই প্রযোজ্য যা বীমা চুক্তির অপরিহার্য উপাদান।

৮. কিস্তি ফেরত ঃ কোন কোন বীমার ক্ষেত্রে মেয়াদ শেষে কিস্তি ফেরত দেবার বিধান আছে। এ ধরনের বিষয়বস্তু চুক্তিতে উলে−খ থাকতে হবে।

উপরিউলি−খিত সাধারণ ও বিশেষ উপাদানগুলো বীমা চুক্তির অপরিহার্য উপাদান। বীমা চুক্তির সময় উভয় ধরনের শর্ত বা উপাদানগুলো অনুসরণ করে বীমা চুক্তি সম্পন্ন করতে হয়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • ৰাজি ও বীমা চুক্তির মাঝে পার্থক্য আলােচনা করবে ,

বীমাচুক্তি ও বাজি চুিক্ত এক নয়। এ দু চুক্তির মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। নিুে বীমা চুক্তিও বাজি চুক্তির মধ্যে পার্থক্য দেখান হলো ঃ

১. এক পক্ষ অন্যপক্ষকে কিস্তিতে বা এক কালিন নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদানের মাধ্যমে তার ঝুুঁকিকে হস্তান্তর করে এর ফলে অন্য পক্ষ ১ম পক্ষের ক্ষতি হলে ক্ষতি পূরণ করার প্রতিশ্র“তিবদ্ধ হয়ে যে চুক্তিতে আবদ্ধ হয় তাকে বীমা চুক্তি বলে। পক্ষান্তরে ভবিষ্যতে কোন ঘটনা ঘটা বা না ঘটার ফলে এক পক্ষ অন্য পক্ষকে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রদানের যে চুক্তি বদ্ধ হয় তাকে বাজি চুক্তি বলে।

২. বীমা চুক্তি আইনত বৈধ কিন্তু বাজি চুক্তি আইনত অবৈধ।

৩. বীমার ক্ষেত্রে বিষয়বস্তুর উপর এক পক্ষের আর্থিক স্বার্থ জড়িত থাকে। কিন্তু বাজির ক্ষেত্রে বাজির বিষয়ের উপর উভয় পক্ষের আর্থিক সম্পর্ক জড়িত থাকে।

৪. প্রতিদান ঃ বীমা চুক্তির ক্ষেত্রে প্রতিদান প্রয়োজন। কিন্তু বাজির ক্ষেত্রে কোন বৈধ প্রতিদান থাকে না।

৫. বীমার উদ্দেশ্য হলো সম্ভাব্য দায় বা ঝুঁকি এড়ান। কিন্তু বাজির ক্ষেত্রে জুয়া খেলা ব্যতিত কোন উদ্দেশ্য থাকে না।

৬. বীমা চুক্তি চূড়ান্ত বিশ্বাসের চুক্তি, পক্ষান্তরে বাজি চুক্তি জুয়া খেলা বা ফাঁকি বাজির চুক্তি।

৭. বীমা ক্ষতিপূরণের চুক্তি পক্ষান্তর বাজির ক্ষেত্রে ক্ষতি পূরণের কোন বিধান নেই।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

  • একজন সাধারন চাকরিজীবী মানুষের জন্য কোন বীমা চুক্তি উপযুক্ত তা ব্যাখ্যা করবে ,

যদি আপনার প্রিয়জনরা তাদের জীবিকা নির্বাহের জন্য আপনার আর্থিক সহায়তার উপর নির্ভর করে, তবে জীবন বীমা একটি আবশ্যক, কারণ এটি আপনি যখন মারা যাবেন তখন আপনার পরিবারকে সাহায্য করবে। আপনাকে গুরুতর স্বাস্থ্যগত সমস্যা যেমন- হৃদ্‌রোগ, ক্যান্সার, মস্তিষ্কের টিউমার ইত্যাদি থেকে  আর্থিক খরচের হাত থেকে রক্ষা করবে

আয়কর আইনে ১৯৬১, 80C ধারায় জীবন বীমা প্রিমিয়ামের জন্য ছাড় পাবে। তাই নিজের এবং নিজের পরিবারের জীবনের ঝুঁকি হ্রাস করতে জীবন বীমা প্রয়োজন।

জীবন বীমা পরিকল্পনা কি কি সুবিধা পাওয়া যায়? 

1. ঝুঁকি কভারেজঃ-

বীমা প্রিমিয়াম অর্থের পরিবর্তে জীবনের আর্থিক ক্ষতিপূরণ হিসাবে বীমাকৃত পরিবারের ঝুঁকি কভারেজ করে।

2. স্বাস্থ্যের খরচ বহন করেঃ

এই পলিসি অসুস্থতার খরচ ও হাসপাতালের চিকিৎসার খরচ বহন করে।

3. বিভিন্ন ধরনের পরিকল্পনাঃ

বীমাগ্রহীতার প্রয়োজনীয় বীমার উপর নির্ভর করে বীমা কোম্পানিগুলি বিভিন্ন ধরনের জীবন বীমা পরিকল্পনা অফার করে থাকে। বেশি প্রিমিয়ামের সঙ্গে সঙ্গে বেশি সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়।

4. সঞ্চয় সৃষ্টিঃ-

বীমা পলিসিগুলি সেভিং প্ল্যান রয়েছে। বীমা কোম্পানিগুলি আপনার অর্থ লাভজনক উদ্যোগে বিনিয়োগ করে।

5. লোনের সুবিধাঃ-

বীমা কোম্পানিগুলি বীমাগ্রহীতাকে একটি বিকল্প প্রদান করে যে তারা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ ঋন নিতে পারে। এই সুবিধাটি শুধুমাত্র পলিস নির্বাচনেই পাওয়া যায়।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

  • ২০২১ সালের SSC / দাখিলা পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২১ সালের HSC / আলিম পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ভোকেশনাল: ৯ম/১০ শ্রেণি পরীক্ষার্থীদের অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ভোকেশনাল ও দাখিল (১০ম শ্রেণির) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • HSC (বিএম-ভোকে- ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স) ১১শ ও ১২শ শ্রেণির অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১০ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের SSC ও দাখিল এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক
  • ২০২২ সালের ১১ম -১২ম শ্রেণীর পরীক্ষার্থীদের HSC ও Alim এসাইনমেন্ট উত্তর লিংক

৬ষ্ঠ শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৭ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ ,

৮ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১ , ৯ম শ্রেণীর এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

Leave a Comment