বিষয়: বড় হয়ে যাওয়া যোনি টাইট করুন সহজ ঘরোয়া উপায়ে,মেয়েদের যোনি টাইট করার সহজ উপায়, কি করলে যোনি হবে যুবতি মেয়েদের মতো টাইট,ঘরে বসেই চুপি চুপি টাইট করে নিন যোনি, যোনি ছোট করার উপায় কি
বড় হয়ে যাওয়া যোনি টাইট করুন সহজ ঘরোয়া উপায়ে! লজ্জা নয় জানতে হবে!
অনেকেই এই পোস্টটিকে হয়ত খারাপ দৃষ্টিতে দেখবেন কিন্তু তা করা ঠিক হবে না কারণ এটি শিক্ষামূলক পোস্ট এবং আপনাদের অনেকের উপকারের কথা চিন্তা করেই আজকে এই পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা হল।
সহবাসের সময় যদি নারী পুরুষ উভয়ই আনন্দ না পান তাহলে সহবাস করার সকল মজাই বিফলে চলে যেতে পারে। নারীর কাছে যেমন পুরুষের শক্ত লম্বা এবং মোটা যৌনাঙ্গ সমাদৃত তেমনি পুরুষও চায় মাঝারি স্তনের টাইট যোনির মেয়ের সাথে সহবাস করতে। কিন্তু বাচ্চা জন্মের পর অনেক মেয়েরই যোনিপথ বড় হয়ে যেতে পারে যা অনেক সময় সম্পর্ক বিচ্ছেদের কারন হয়ে দাড়ায়। কারন মেয়েরা যখন গর্ভবতী হয় সেসময় প্রায় অনেক দিন পুরুষ সহবাস করতে পারে না।
যে কারনে সে অপেক্ষা করতে থাকে বাচ্চা হওয়া পর্যন্ত আর তারপর যদি স্ত্রীর যোনিপথ বড় বা ঢিলা হয়ে যায় তাহলে সে পুরুষ মজা পায় না।
আমাদের দেশে অনেক মেয়েই এই সমস্যায় ভুগছেন কিন্তু লোক লজ্জার কারনে মুখ ফুটে বলতে পারছেন না আবার এই সমস্যায় পড়ে স্বামী সংসার হারানোর উপক্রম হয়েছেন। তাই ঘরে বসেই আপনি নিজেই আপনার সমস্যার সমাধান করতে পারেন ।
তাহলে জেনে নিন কিভাবে ঘরে বসেই টাইট করবেন নিজের যোনিপথঃ
আমলকীর সিরাপঃ আমাদের দেশের খুবই পরিচিত একটি ফল আমলকী। দামে কম সহজলভ্য এই ফলটি যোনিপথ টাইট করার জন্য বাইরের দেশগুলোতে মেয়েদের যোনিপথে ব্যাপক পরিমানে ব্যবহার করা হয়। আমলকী ফল কিনে এনে অথবা সংগ্রহ করে পানিতে সিদ্ধ করুন। যখন আমলকী পানিতে গলে পানিটি পুরু হয়ে আসবে তখন মিশ্রণটি বোতলে সংগ্রহ করুন।
এরপর যখনই মেয়েরা গোসল করতে যাবেন সিরাপটি যোনিপথের ভেতরে এবং বাইরে ম্যাসেজ করুন। প্রায় এক মাস এই নিয়ম অনুসরন করলে যোনিপথ টাইট হয়ে আসবে।
- গর্ভবতী হওয়ার যে লক্ষণগুলো জানা জরুরি,গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ, প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়,দ্বিতীয়বার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ
- গর্ভবতী হওয়ার প্রথম লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার নিয়মিত লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার অনুভূত লক্ষণ,সঠিক গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার অস্বাভাবিক লক্ষণ
কেগেল ব্যায়ামঃ এই ব্যায়াম অনুসরন করে অনেক মেয়েই জীবনে সুখ ফিরে পেয়েছে।
বলা হয়ে থাকে যে বাচ্চা হওয়ার পর নিয়মিত এই ব্যায়াম করলে যোনিপথ ঠিক কুমারী মেয়ের মত টাইট হয়ে যায়। এই ব্যায়ামটিতে কুঁচকির মাংসপেশি বারবার সংকোচিত এবং প্রসারিত করা হয়। কুঁচকি ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করে ছেড়ে দিতে হয় আবার ১০ সেকেন্ডের জন্য সংকোচিত করতে হয় এভাবে প্রায় ১৫ বার পদ্ধতিটি রিপিট করুন। দিনে বিরতি দিয়ে দিয়ে ১০০-২০০ বার কেগেল ব্যায়াম করতে পারেন। প্রসাব করার সময়ও এই ব্যায়ামটি করতে পারেন। প্রসাব করার সময় পেশি সংকোচিত করে ৫ সেকেন্ডের জন্য প্রসাব আটকে রাখুন তারপর ছেড়ে দিন।
যোনি টাইট করতে সুস্থ খাদ্যাভ্যাসঃ কেগেল ব্যায়ামের সাথে সাথে খাবারে বেশি পরিমানে ফল এবং শাকসবজি (vegetable) থাকাটাও খুবই জরুরী। এর ফলে ঢিলে হয়ে যাওয়া যোনিপথ খুব তারাতারি পুরনো রুপ ফিরে পায় আর সেক্স হয় পরিপূর্ণ।
অনেকে আছেন যোনির ভিতরে আঙ্গুল ডুকিয়ে পরিষ্কার করেন যার কারণে যোনি অনেকটা প্রশস্ত হয়ে যায়। তাই এমনভাবে কোন কিছু করবেন না ,যাতে করে যোনির স্বাভাবিক অবস্থা বজায় থাকে না।
নিয়ম গুলো মেনে চল্লে আপনি পেতে পারেন সংসার ও বৈবাহিক জীবনে সুখ ।
এছাড়া আপনার যদি অনেক বেশি সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে ভুলবেন না ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও
- ভিগোরেক্স ৫০ ট্যাবলেট যৌন ক্ষমতা ঔষধ,vigorex 50 এর কাজ কি, vigorex 50 tablet in Bangladesh
- মহিলাদের যৌন আকাঙ্খা বাড়ানোর ওষুধ পিঙ্ক পিল ট্যাবলেট, মেয়েদের সেক্স বাড়ানোর ঔষধ Pink Pill Tablet 100 mg
- বিয়ের জন্য কোন মেয়ে ভালো মোটা নাকি চিকন মেয়ে,মোটা মেয়ে নাকি চিকন মেয়ে কাকে বিয়ে করলে বেশি সুখ, বিয়ের জন্য চিকন পাতলা মেয়ে বিয়ে করা কতটুকু ঠিক?, মোটা না চিকন কেমন মেয়ে বিয়ে করলে সুখি হওয়ার যায়
- গর্ভবতী হওয়ার যে লক্ষণগুলো জানা জরুরি,গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ, প্রথমবার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়,দ্বিতীয়বার গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ
- গর্ভবতী হওয়ার প্রথম লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার নিয়মিত লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার অনুভূত লক্ষণ,সঠিক গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার অস্বাভাবিক লক্ষণ
- ওটিটিস মিডিয়া রোগ কি ? এর লক্ষণ ও প্রতিকার?, কান পাকা রোগ কি ? এর লক্ষণ ও প্রতিকার?, কান পাকা রোগের সমাধান কী?,কান পাকা রোগ কেন হয়?,কানপাকা রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা