দৈনিক $১০ ডাটা এন্ট্রি করে আয়,মোবাইলে ডাটা এন্ট্রি করে আয়

ডাটা এন্ট্রি কি এবং ডাটা এন্ট্রি করে কত টাকা আয় করা যায় এ বিষয়ে অনেকেই জানার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন।

ডেটা এন্ট্রি করে অনলাইন ইনকাম,মোবাইলে ডাটা এন্ট্রি করে আয়, কিভাবে ডাটা এন্ট্রির কাজ করে অনলাইনে অর্থ উপার্জন করবেন দৈনিক $১০ ডাটা এন্ট্রি করে আয়,মোবাইলে ডাটা এন্ট্রি করে আয়

আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করতে চান, তবে ডাটা এন্ট্রি করে টাকা আয় করা যায়, শুনে থাকবেন। আপনি যদি কম্পিউটারে টাইপিং এ দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে ডাটা এন্ট্রি করে প্রতি মাসে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

দৈনিক $১০ ডাটা এন্ট্রি করে আয়,মোবাইলে ডাটা এন্ট্রি করে আয়

কত টাকা আয় করা যায় এবং কীভাবে টাকা ইনকাম করা শুরু করবেন এ বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো এই পোস্টে।

আজকের পোষ্ট এর বিষয় সমূহ

আপনি যদি অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকেন এবং সেই উপার্জন করতে চান ডাটা এন্ট্রি করে, তবে এই পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আজকের এই পোস্টে ডাটা এন্ট্রি সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে পারবেন। তো চলুন, শুরু করা যাক।

ডেটা এন্ট্রি করে অনলাইন ইনকাম,মোবাইলে ডাটা এন্ট্রি করে আয় ২০২৪

ডাটা এন্ট্রি কি?

ডাটা মানে হচ্ছে তথ্য। এন্ট্রি মানে হচ্ছে প্রবেশ করানো। কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরণের তথ্য সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। এসব ডাটা কম্পিউটারে বিভিন্ন ভাবে প্রবেশ করানো হয়ে থাকে। ডাটা এন্ট্রি করে এমন অনেক তথ্য সংগ্রহ করা হয়। এটাই হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। অর্থাৎ, কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরণের তথ্য সংগ্রহ করার মাধ্যমকেই ডাটা এন্ট্রি বলা হয়। যেসব বিষয়ে ডাটা এন্ট্রি করা হয়ে থাকে এগুলো হচ্ছে-

  • নাম এবং ঠিকানা
  • ফোন নম্বর
  • ইমেল ঠিকানা
  • ক্রেডিট কার্ড তথ্য
  • পরিমাণ বিক্রয়
  • উৎপাদন ডেটা
  • গ্রাহক পরিষেবা রিপোর্ট

ডাটা এন্ট্রি অপারেটরদের অবশ্যই দ্রুত এবং সঠিকভাবে টাইপ করতে সক্ষম হতে হবে। তাদের অবশ্যই কম্পিউটার প্রোগ্রাম এবং সফ্টওয়্যারের সাথে পরিচিত হতে হবে। অবশ্যই ধৈর্যশীল এবং মনোযোগী হতে হবে।

ডাটা এন্ট্রি শিখে যেকোনো চাকরি করা যায়। ডাটা এন্ট্রি শিখে পার্ট টাইম বা ফুল টাইম চাকরিতে জয়েন করা যেতে পারে। ডাটা এন্ট্রি যারা করে, তারা সাধারণত অনেক ভালো বেতন পেয়ে থাকেন। অনেকেই ডাটা এন্ট্রি শিখে ফ্রিল্যান্সিং করে থাকে।

বিস্তারিত পড়ুন: ওয়েব ডিজাইন কি ? কিভাবে শিখব, ওয়েব ডিজাইন

ডাটা এন্ট্রি অপারেটর হওয়ার জন্য কোনও নির্দিষ্ট শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন হয় না। তবে, অনেক কোম্পানি উচ্চ বিদ্যালয় ডিপ্লোমা বা সমমানের যোগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থীদের পছন্দ করে। কিছু কোম্পানি ডাটা এন্ট্রি প্রশিক্ষণ প্রদান করে। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে চান, তবে ডাটা এন্ট্রি হতে পারে আপনার ফ্রিল্যান্সিং যাত্রার শুরু।

ডাটা এন্ট্রি করে টাকা ইনকাম করার উপায়

সবকিছু এখন অনলাইন ভিত্তিক হয়ে গেছে। তাই, মানুষ তাদের ব্যক্তিগত জীবনের তথ্য বা ব্যবসায়িক তথ্য, সব কিছুই অনলাইনে সংরক্ষণ করছে। সকল তথ্য এক জায়গায় জমা করে তা নির্দিষ্ট ডাটাবেজে জমা করার কাজই হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। ফ্রিল্যান্সিং এর একটি সেক্টর হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। আপনি যদি মার্কেটপ্লেস ভিজিট করেন, তবে দেখতে পাবেন, অনেকেই শুধু ডাটা এন্ট্রির কাজ করেই প্রতি মাসে অনেক ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করছে।

কিন্তু, আপনি যদি ডাটা এন্ট্রির কাজ করতে চান, আপনার টাইপিং স্পীড ফাস্ট হতে হবে। এরপর, আপনার একটি কম্পিউটার কিংবা ল্যাপটপ লাগবে। সাথে থাকতে হবে ইন্টারনেট কানেকশন। এছাড়া, আপনাকে ডাটা এন্ট্রি সম্পর্কিত সকল সফটওয়্যার সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। যেমন: মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ও মাইক্রোসফট এক্সেল। এছাড়া, অনলাইন থেকে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে সেগুলো সংরক্ষণ করতে হবে। তাহলেই আপনি ডাটা এন্ট্রির কাজ করে অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আরো পড়ুন: ছবি ও ফুটেজ বিক্রি করে অনলাইনে ইনকাম

কী কাজ করবেন ও কীভাবে আয় করবেন?

১. ফ্রিল্যান্সিং করে

বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ডাটা এন্ট্রির কাজ দেয়। এর মধ্যে একটি হলো ফাইভার। 

ফাইভারে নিজের নামে একাউন্ট করে কাজ খুঁজে নেওয়া যায়। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১০০-২০০ কোম্পানি ফাইভারে ডাটা এন্ট্রির কাজ দেয়। 

আপনি, আপনার দক্ষতা দেখিয়ে সেখান থেকে কাজ নিয়ে নিতে পারেন। এবং, এর মাধ্যমে মাস শেষে অনেক টাকা উপার্জন করতে পারেন।

২. ক্যাপচা এন্ট্রি করে

বাড়তি উপার্জনের জন্য ক্যাপচা এন্ট্রির কাজ করতে পারেন। এ কাজ করে আপনি মাসে ১৫০০০-২০০০০  টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

এক্ষেত্রে, অবশ্যই আপনার টাইপিং স্পিড ভালো হতে হবে। কেননা, টাইপিং স্পিডের উপর নির্ভর করে আপনার আয় উঠা নামা করবে।

৩. শুনে শুনে লিখে

অডিও শুনে শুনে ওয়ার্ড ফাইলে লিখে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারেন। কিন্তু, এজন্য আপনার শোনার ক্ষমতা প্রখর হতে হবে।

এমন যদি হয়, আপনি ঠিকঠাক মতো শুনলেন না, তবে ভুল তথ্য লিখে ফেলতে পারেন। আর, এই ভুল তথ্যটি ডাটা এন্ট্রির জন্য খুবই ক্ষতিকারক। 

এক্ষেত্রে, আপনার ইংরেজি বোঝার ক্ষমতা ভালো হতে হবে। কেননা, প্রতিটি শব্দ বুঝে শুনে সঠিকভাবে আপনার লিখতে হবে।

৪. ইমেইল প্রসেসিং করে

ডাটা এন্ট্রির ক্ষেত্রে ই-মেইল প্রক্রিয়াজাত করে অনেক অর্থ উপার্জন করা যায়।

এক্ষেত্রে, আপনাকে বেশ কয়েকটি কাজ করতে হবে। প্রথমে এক্সেল স্প্রেডশিট বানাতে হবে ইমেইল চেক করতে। তারপর, একটি তালিকা করে দৈনিক শত শত মেইল প্রসেসিং করতে হবে। 

কাজটা একটু জটিল। তবে, করতে পারলে বিপুল পরিমান অর্থ আয় করতে পারবেন।

৫. মাইক্রো জব

মাইক্রো জব একটি বিকল্প আয়ের মাধ্যম। বিশেষ করে, যারা টাইপিং সম্পর্কিত চাকরী খুঁজছেন। 

মাইক্রো জবের সাইটে আপনি কর্মী হয়ে কাজ করতে পারেন। এটি অন্যান্য কাজের চেয়ে তুলনামূলক সহজ। তাই, এই কাজের জন্য কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই।

৬. ওয়েব সিস্টেমে ডাটা এন্ট্রি

বিভিন্ন ক্যাটালগ থেকে ওয়েব সিস্টেমে তথ্য লেখাই এই ডাটা এন্ট্রির কাজ। এক্ষেত্রে, আপনাকে আইন বিভাগগুলো ও বীমা দাবীগুলো পড়তে হবে। তারপর, সেখান থেকে তথ্য ওয়ার্ড ফাইল বা এক্সেল স্প্রেডশিটে লিখতে হবে। 

এ কাজে আপনাকে অনেক তথ্যই লিখতে বলা হতে পারে। উদাহারণস্বরূপ: অটোমোবাইলের রেজিস্ট্রেশন নম্বর, মালিকের নাম ইত্যাদি।

৭. ক্যাপশনিং

ক্যাপশনিংয়ের কাজটি এডভান্স লেভেলের। কেননা, এখানে আপনাকে হেডলাইন লিখতে হবে। এছাড়াও, আপনাকে খবরের হেডলাইন বা ছবির ক্যাপশন লিখতে হবে।

কিন্তু, এই কাজটি তেমন একটা পাওয়া যায় না। পাশাপাশি, এই কাজ করে খুব বেশি টাকা আয় করা যায় না। তাই, ভালো মানের ডাটা এন্ট্রি কর্মীরা এই কাজটি খুব একটা করেন না।

৮. ডাটা ফরমেটিং

ডাটা ফরমেটিংয়ের কাজে আপনাকে টাইপ করতে হয় কম। এবং, ফর্মেটিং করতে হয় বেশি। তবে, এই কাজে আয়ের

পরিমাণটাও মোটামুটি ভালোই বলা চলে।

৯. কপি-পেস্ট 

এই কাজটি খুবই সহজ। একটি ফাইল থেকে ডাটা কপি করে অন্য একটিতে পেস্ট করা। সাধারণত, কাজটি ওয়ার্ড ডকুমেন্ট বা এক্সেল স্প্রেডশিটে করা হয়ে থাকে।

কপি-পেস্টের কাজে খুব বেশি টাইপ করতে হয় না। তবে, এই কাজ করার জন্য ইংরেজিতে দক্ষ হওয়া খুব জরুরি।

১০. ইমেজ থেকে টেক্সট ডাটা এন্ট্রির কাজ

এখানে, আপনাকে একটি ছবি দেয়া হবে। ছবিটি হতে পারে কোনো স্ক্রিনশটও।

আপনাকে সেই ছবি থেকে পড়ে ওয়ার্ড

ডকুমেন্টে লিখতে হবে। তবে, আপনাকে মনে রাখতে হবে, এগুলো কোনো সাধারণ শব্দ না। এগুলো, এমন কোনো শব্দ যা হতে পারে আপনি এর আগে কখনো শুনেননি।

১১.রি-ফরমেটিং ও কারেকশন-

সাধারণত ওয়ার্ড ডকুমেন্ট ফর্মেটিং, ফর্মেটিং  জবস এর মধ্যে থাকে। এখানে, এলিগনিং প্যারাগ্রাফ, ইনডেনটেশন, ফন্টস ইত্যাদি কাজগুলো করা লাগে।

এছাড়াও, আপনাকে অনেক সময় বড় কোনো ফরম

ফরমেট করতে হতে পারে। সেখানে, বিভিন্ন রকমের ফিল্ড থাকবে; যেমন- নাম, ইমেইল আইডি, এড্রেস, ফোন নাম্বার ইত্যাদি।

১২. ফরমেটিং ও এডিটিং

এই কাজ করার জন্য আপনার ইংরেজির উপর বিশেষ দক্ষতা থাকতে হবে। কেননা, এখানে আপনি শুধু

স্পেলিং মিস্টেকগুলোই ঠিক করবেন না। পাশাপাশি, আপনাকে গ্রামারও ঠিক করতে হবে।

১৩. অনলাইন ডাটা ক্যাপচারিং

এই কাজ করার জন্য আপনাকে বিভিন্ন ই-ম্যাগাজিন এবং ই-বুক হতে ডাটা সংগ্রহ করতে হবে।

এই কাজটির জন্য ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা থাকা খুব বেশি প্রয়োজন। 

আরো পড়ুন: অনলাইনে অর্থ উপার্জন উপায় ২০২৪

ডাটা এন্ট্রি করে টাকা ইনকাম করার সাইট

ডাটা এন্ট্রি করে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে হবে। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের যেকোনো কাজ করতে গেলে আমাদেরকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে হয়। ডাটা এন্ট্রি যেহেতু একটি ফ্রিল্যান্সিং কাজ, তাই আমাদেরকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে হবে। নিচে আমি কিছু অনলাইন মার্কেটপ্লেসের তালিকা দিয়েছি, এগুলো থেকে আপনি ডাটা এন্ট্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

  • রেভ – Rev
  • আপওয়ার্ক – Upwork
  • ফ্রিল্যান্সার – Freelancer
  • ফাইভার – Fiverr
  • পিপল পার আওয়ার
  • ফ্লেক্সজবস – Flexjobs
  • ক্লিকওয়ার্কার – Clickworker
  • মেগাটাইপারস – MegaTypers
  • স্ক্রিবি – Scribie

উপরোক্ত অনলাইন মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইটগুলো থেকে আপনি ডাটা এন্ট্রির কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন। ডাটা এন্ট্রি করে ইনকাম কিংবা যেকোনো সেক্টরে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে চাইলে আপনি উপরোক্ত তালিকা থেকে আপওয়ার্ক – Upwork, ফাইভার – Fiverr, ফ্রিল্যান্সার – Freelancer, পিপল পার আওয়ার, ক্লিকওয়ার্কার – Clickworker ইত্যাদি ওয়েবসাইটে আপনার প্রোফাইল তৈরি করে গিগ খুলে কাজ করতে পারেন। এগুলো ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য সবথেকে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস।

আপনি যদি ডাটা এন্ট্রির কাজ পারেন, তবে রেভ – Rev থেকেও কাজ করতে পারেন। এই ওয়েবসাইটে অনেক ডাটা এন্ট্রির কাজ পেয়ে যাবেন। কাজ পাওয়ার আগে আপনাকে আপনার কাজের সেম্পল দেখাতে হবে। এজন্য আপনাকে দিয়ে একটি টাস্ক কমপ্লিট করিয়ে নিতে পারে।

ডাটা এন্ট্রি করে টাকা ইনকাম করতে চাইলে আপনাকে বিভিন্নভাবে ডাটা কালেক্ট করে সেগুলো সংরক্ষণ করতে হতে পারে। ডাটা এন্ট্রি করার কিছু কাজ হচ্ছে : ক্যাপচা দেখে লিখা, অনলাইন থেকে তথ্য সংগ্রহ, ফরম পূরণ, ডাটা এডিটিং ও ফরম্যাটিং, অডিও ফাইল শুনে লিখা, ইত্যাদি।

ডাটা এন্ট্রি করে কত টাকা আয় করা যায়

ডাটা এন্ট্রি করে কত টাকা আয় করা যায় এ বিষয়ে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন। আপনিও নিশ্চয়ই জানতে চান, ডাটা এন্ট্রি করে কত টাকা আয় করা যায়। অনলাইনে ইনকাম করার পদ্ধতিগুলো জানার পর অনেকেই ডাটা এন্ট্রির দিকে আগ্রহী হয়ে থাকে। আপনিও যদি এমন ডাটা এন্ট্রির কাজ করে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তবে ডাটা এন্ট্রি শিখতে পারেন।

ডাটা এন্ট্রি করে কত টাকা আয় করা যায় এটি মূলত সঠিকভাবে বলা সম্ভব না। কারণ, আপনি যদি এই কাজে দক্ষ হতে পারেন, তবে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা অব্দি ইনকাম করতে পারবেন। কিংবা, আপনি চাইলে এই কাজ শিখেই যেকোনো সরকারী কিংবা বেসরকারী চাকরিতে জয়েন করতে পারবেন। ডাটা এন্ট্রি কি তা তো এতক্ষণে জেনে গেছেন। আপনি যদি কম্পিউটার ব্যবহার করে অনেক দ্রুত টাইপিং এবং বিভিন্ন তথ্য ও উপাত্ত সংরক্ষণ করতে পারেন, তবে যেকোনো চাকরিতে জয়েন করতে পারবেন।

অনেক কোম্পানি থেকে কম্পিউটার অপারেটর নিয়োগ দিয়ে থাকে। আপনি চাইলে এসব চাকরিতে জয়েন করতে পারেন। এক্ষেত্রে, আপনার টাইপিং স্পিড, বিভিন্ন অফিস এপ্লিকেশন এর উপর আপনার দক্ষতা আপনার চাকরিতে জয়েন করার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে।

আমাদের শেষ কথা

আজকের এই পোস্টে আপনাদের সাথে ডাটা এন্ট্রি করে কত টাকা আয় করা যায় ২০২৪ এ বিষয়ে আলোচনা করেছি। এছাড়াও, অনেকেই ডাটা এন্ট্রি সম্পর্কে তেমন জানেন না। আশা করছি, এই পোস্ট থেকে আপনি ডাটা এন্ট্রি কি এবং কত টাকা আয় করা যায় জানতে পেরেছেন। এমন আরও তথ্যবহুল ব্লগ পড়তে এই ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

বিস্তারিত পড়ুন: ফেসবুক থেকে ইনকাম করার উপায়

ঘরে বসে টাকা আয় করার কিছু পরামর্শ

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুলোতে ও

Leave a Comment