চলতি দায় কাকে বলে, চলতি দায় কত প্রকার? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর

চলতি দায় কাকে বলে, চলতি দায় কত প্রকার? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর

সাধারনত পাওনাদার, প্রদেয় হিসাব, প্রদেয় নোট, প্রদেয় বিল, ব্যাংক জমাতিরিক্ত, সকল প্রকার বকেয়া খরচ, অনুপার্জিত সেবা আয়, অগ্রিম আয়, প্রদেয় কমিশন, বন্ধকি ঋণের বকেয়া সুদ ইত্যাদি চলতি দায় হিসেবে বিবেচিত।

বন্ড, বন্ধক এবং ঋণ, যা এক বছরের বেশি মেয়াদে প্রদেয়, এগুলো দীর্ঘমেয়াদী দায় হিসেবে পরিচিতি

চলতি দায় কাকে বলে উদাহরণ দাও?

বর্তমান দায়গুলি সাধারণত বর্তমান সম্পদ ব্যবহার করে নিষ্পত্তি করা হয়। বর্তমান দায়গুলির উদাহরণগুলির মধ্যে রয়েছে প্রদেয় অ্যাকাউন্ট, স্বল্পমেয়াদী ঋণ, লভ্যাংশ, এবং প্রদেয় নোটের পাশাপাশি আয়করগুলি। বর্তমান দায় বিশ্লেষণ বিনিয়োগকারী এবং ঋণদাতাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

চলতি দায় / স্বল্প মেয়াদি দায়ঃ

যে দায় গুলো এক বছরের মধ্যে পরিশোধিত হবে সেগুলাই চলতি দায় বা স্বল্প মেয়াদি দায়।

চলতি দায় সমূহ যেমনঃ

১। পাওনাদার, প্রদেয় হিসাব, প্রদেয় নোট, প্রদেয় বিল।

২। ব্যাংক জমাতিরিক্ত।

৩। সকল প্রকায় বকেয়া ব্যয় সমূহঃ বয়েকা ভাড়া, বকেয়া বেতন,  বকেয়া মজুরি, বকেয়া মনিহারি, বকেয়া ঋণের সুদ, বকেয়া অফিস খরচ,বকেয়া শিক্ষানবিশ ভাতা।

৪। অনুপার্জিত সেবা আয়, অগ্রিম আয়।

৫। প্রদেয় কমিশন, প্রদেয় বেতন, প্রদেয় ব্যাংক ঋণের সুদ , প্রদেয় ভাড়া, প্রদেয় সুদ , প্রদেয় বীমা, প্রদেয় উপযোগ খরচ।

৬। বন্ধকি ঋণের বকেয়া সুদ। 

৭। অগ্রিম শিক্ষানবিশ সেলামি।

৮। ব্যবসায়িক ঋণ।

একাডেমিক শিক্ষা বিষয়ক লিখিত প্রশ্ন সমাধান পেতে ক্লিক করুন।

আর্টিকেলের শেষ কথাঃ চলতি দায় কাকে বলে, চলতি দায় কত প্রকার? উদাহরণসহ ব্যাখ্যা কর,

Leave a Comment