Advertisement
বিষয়: গর্ভবতী হওয়ার প্রথম লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার নিয়মিত লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার অনুভূত লক্ষণ,সঠিক গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার অস্বাভাবিক লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার জটিল লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার মূল লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার নেতৃত্বের লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার নিদ্রামুখী লক্ষণ,গর্ভবতী হওয়ার ক্রমে লক্ষণ
দিনের যেকোনো সময়ে, বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বমিভাব গর্ভধারণের লক্ষণ হতে পারে। গর্ভধারণের ৩০ দিন পর থেকে এমনটা হয়। এ সময় অ্যাস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের স্তর বৃদ্ধি পায়। সকালে গা গোলানো এবং বমি হওয়ার জন্য এই উপাদানগুলো দায়ী।
পিরিয়ড মিস হওয়া গর্ভধারণের অন্যতম লক্ষণ। তবে একমাত্র লক্ষণ নয়। বিবাহিত নারীরা পিরিয়ড মিস হলে টেস্টিং কিট দিয়ে নিশ্চিত হয়ে নেন। তবে টেস্ট করার আগে আরও কিছু লক্ষণের দিকে নজর দিলে গর্ভাবস্থা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। মায়ো ক্লিনিক ওয়েবসাইটের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে বিস্তারিত। চলুন দেখে নেই।
১. স্তনযুগলে পরিবর্তন
স্তনযুগল ফুলে যাওয়া অথবা ভারী হওয়া, স্তনে হালকা ব্যথা গর্ভধারণের অন্যতম লক্ষণ। গর্ভধারণের সাত থেকে ১৫ দিনের মধ্যেই অনেক নারীর স্তনে ব্যথা হয়, পাশাপাশি ভারী হয়ে যায়।
২. বমিভাব
দিনের যেকোনো সময়ে, বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর বমিভাব গর্ভধারণের লক্ষণ হতে পারে। গর্ভধারণের ৩০ দিন পর থেকে এমনটা হয়। এ সময় অ্যাস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোনের স্তর বৃদ্ধি পায়। সকালে গা গোলানো এবং বমি হওয়ার জন্য এই উপাদানগুলো দায়ী।
Advertisement
৩. বারবার প্রসাব হওয়া
গর্ভাবস্থায় শরীরে রক্তের পরিমাণ বেড়ে যায়। যার কারণে কিডনি অধিক পরিমাণে তরল নিঃসৃত করতে শুরু করে, যা প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। ফলে ঘন ঘন প্রসাব হওয়া শুরু হয়।
৪. শারীরিক ক্লান্তি
গর্ভাবস্থার প্রথম দিকের লক্ষণগুলোর মধ্যে ক্লান্তি অন্যতম। এ সময় শরীরে যে প্রোজেস্টেরন হরমোনের আধিক্য ঘটে, সেটাই ক্লান্তি আনার জন্য দায়ী।
৫. মনের পরিবর্তন
গর্ভধারণ করলে মানসিক আচরণে নানা ধরনের পরিবর্তন আসে। হঠাৎ করে কান্না পায়। আবার বিনা কারণে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। আনন্দিত হওয়ার ঘটনাও ঘটে। মনের এই রহস্যময় আচরণ গর্ববতী হওয়ার লক্ষণ হতে পারে।
- অতিকামিতা,হাইপারসেক্সুয়ালিটি, অত্যধিক যৌন আসক্তি কি আসলেই নেশা
- জরায়ু বড় হয়ে কারণ ও প্রতিকার, মেয়েদের বড় জরায়ু ছোট বা টাইট ও আকর্ষণীয় করুন
৬. ভ্যাজাইনাল ব্লিডিং
গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে পিরিয়ডের নির্ধারিত সময়ের বাইরে ব্লিডিং হতে পারে। এর পরিমাণ হতে পারে অল্প থেকে বেশি। ভ্যাজাইনাল ব্লিডিং, স্পটিং ও ক্র্যাম্পস প্রেগনেন্সির লক্ষণ।
৭. ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ইনফেকশনের কারণে এমনটা হয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে গর্ভবতী নারীদেরও ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ হতে পারে। প্রেগনেন্সির প্রথম তিন মাসে ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ হওয়ার ঘটনা বেশি ঘটে।
৮. কোষ্ঠকাঠিন্য
গর্ভধারণের লক্ষণগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কোষ্ঠকাঠিন্য। এর জন্য হরমোনকে দায়ী করা হয়। পিরিয়ড মিসের পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিলে গর্ভধারণ হয়েছে বলে ধরে নেয়া যেতে পারে।
৯. জ্বর ও পেটব্যথা
পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার পাশাপাশি হালকা জ্বর, সঙ্গে পেটে ব্যথা দেখা দিলে সেটা গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ হতে পারে। জ্বরের সময় তাপমাত্রা খুব একটা বাড়ে না। দু-এক দিনের মধ্যে জ্বর সেরে যায়।
১০. খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন
গর্ভধারণের পর বেশির ভাগ নারীর স্বাদ পাল্টে যায়। অনেকে এমন কিছু খেতে শুরু করেন, যা আগে অপছন্দের তালিকায় ছিল। আবার পছন্দের খাবারও অনেক গর্ভবতী নারীর মুখে রোচে না। শুধু কি তাই, গর্ভধারণকালে দিন বা রাতের যেকোনো সময়, যেকোনো খাবার খাওয়ার ইচ্ছা জাগতে পারে।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
Advertisement 2
আমরা আছি নিচের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে ও
Advertisement 5
Advertisement 2
- কীভাবে প্যারাসিটামল কার্যকরভাবে ব্যবহার করবেন,কেন ব্যথা উপশমের জন্য প্যারাসিটামল প্রস্তাবিত হয়
Advertisement 5
- ডেলিভারির পর মায়েদের ব্লিডিং কতদিন হয়,সিজারের কতদিন পর ২য় বাচ্চা,সিজারের কতদিন পর আম খাওয়া যায়
- কীভাবে প্যারাসিটামল ওভারডোজের লক্ষণগুলি চিনবেন,কেন দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা ব্যবস্থাপনার জন্য প্যারাসিটামল ব্যবহার করা হয়,
- প্যারাসিটামল খাওয়ার নিয়ম ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, প্যারাসিটামল ট্যাবলেট এর কাজ কি
- অতিকামিতা,হাইপারসেক্সুয়ালিটি, অত্যধিক যৌন আসক্তি কি আসলেই নেশা
- সিজারের পর কতদিন পর্যন্ত ব্লিডিং হয়,বাচ্চা হওয়ার কতদিন পর মাসিক হয়
Advertisement 3