কোয়ান্টাম ম্যাকানিকস কী?,১৯৯২ সালে জাতিসংঘের উদ্যোগে পরিবেশ ও উন্নয়ন নামে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় উক্ত সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় কী

কোয়ান্টাম ম্যাকানিকস কী?,


১৯৯২ সালে জাতিসংঘের উদ্যোগে পরিবেশ ও উন্নয়ন নামে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় উক্ত সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় কী ,


কোন সাংকেতিক চিহ্নটিকে ট্রি ফয়েল বলে? এতে ঝুঁকির মাত্রা ও সাবধানতা লেখো।,


ট্রিফয়েল সাংকেতিক চিহ্ন ছাড়া অন্য ২টি সাংকেতিক চিহ্ন দ্বারা ঝুঁকির মাত্রা ও সাবধানতা তুলনা করো,

উত্তর সমূহ:

ক) কোয়ান্টাম ম্যাকানিকস কী?

উত্তর : কোয়ান্টাম ম্যাকানিকস হলো গাণিতিক হিসাব-নিকাশের সাহায্যে পরমাণুর গঠন ব্যাখ্যা করা।

(খ) ১৯৯২ সালে জাতিসংঘের উদ্যোগে পরিবেশ ও উন্নয়ন নামে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় উক্ত সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় কী ছিল?

উত্তর : ১৯১২ সালে জাতিসংঘের উদ্যোগে পরিবেশ ও উন্নয়ন নামে যে একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়, ওই সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল-

* রাসায়নিক পদার্থকে ঝুঁকি ও ঝুঁকির মাত্রার ভিত্তিতে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা।

* ঝুঁকির সতর্কতাসংক্রান্ত তথ্য-উপাত্ত (ডাটাবেস) তৈরি করা।

* ঝুঁকি ও ঝুঁকির মাত্রা বোঝার জন্য সর্বজনীন সাংকেতিক চিহ্ন নির্ধারণ করা।

(গ) উদ্দীপকের কোন সাংকেতিক চিহ্নটিকে ট্রি ফয়েল বলে? এতে ঝুঁকির মাত্রা ও সাবধানতা লেখো।

উত্তর : উদ্দীপকের ২ নং চিত্রটিকে ট্রিফয়েল বলে।

ঝুঁকির মাত্রা : এটি দ্বারা অতিরিক্ত আলোকরশ্মিকে বোঝানো হয়। এ ধরনের রশ্মি মানবদেহকে বিকলাঙ্গ করে দিতে পারে এবং শরীরে ক্যান্সার সৃষ্টি করতে পারে।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সাবধানতা : রশ্মি বের হতে না পারে এ রকম ধরনের পুরু বা বিশেষ পাত্রে রাসায়নিক দ্রব্যাদি দূরত্ব বজায়, উপযুক্ত পোশাক পরিধান করা, চোখে বিশেষ ধরনের চশমা পরা ইত্যাদি।

(ঘ) উদ্দীপকের ট্রিফয়েল সাংকেতিক চিহ্ন ছাড়া অন্য ২টি সাংকেতিক চিহ্ন দ্বারা ঝুঁকির মাত্রা ও সাবধানতা তুলনা করো।

উত্তর : উদ্দীপকের ট্রিফয়েল সাংকেতিক চিহ্নটি ছিল ২ নং চিত্র। ১ নং চিত্রটি বিস্ফোরিত বোমা ও ৩ নং চিত্রটি বিপজ্জনকের সাংকেতিক চিহ্নকে বোঝায়।

ঝুঁকির মাত্রা : ১ নং চিত্রের দ্বারা বিস্ফোরিত দ্রব্য, অস্তিত্ব, নিজে নিজেই বিক্রিয়া করতে পারে, যেমন জৈব পার-অক্সাইড এদেরকে বোঝায়।

সাবধানতা : নির্জনে ও স্থিত জায়গায় সংরক্ষণ করা, সাবধানে নড়াচড়া করা, ঘর্ষণ হতে পারে এমন অবস্থা এড়িয়ে রাখা, অন্য কারো সঙ্গে মিশ্রণের সময় অতি ধীরে যুক্ত করা, ব্যবহারের সময় চোখে নিরাপদ চশমা পরা।

অপর পক্ষে ৩ নং চিত্রের দ্বারা ঝুঁকির মাত্রা ও সাবধানতা : এটি দ্বারা মারাত্মক বিষাক্ত পদার্থ গ্যাস, তরল ও কঠিনকে বোঝায়। এটি নিঃশ্বাসে, ত্বকে লাগলে অথবা খেলে মৃত্যু হতে পারে।

এ ধরনের পদার্থ অবশ্যই তালাবদ্ধ স্থানে সংরক্ষণ করা বাঞ্ছনীয়। ব্যবহারের সময় হাতে দস্তানা, চোখে নিরাপদ চশমা ও নাকে-মুখে মাস্ক (গ্যাস হলে) ব্যবহার করা। শরীরে প্রবেশ করতে পারে এমন অবস্থা এড়িয়ে চলা। পরীক্ষার পর পরীক্ষা মিশ্রণের যথাযথ পরিশোধন করা।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।

Leave a Comment