একটি সারণিতে বাংলাদেশের গ্রামীণ ও নগর সমাজের স্তরবিন্যাস এবং ক্ষমতাকাঠামোর একটি তুলানামূলক চিত্র উপস্থাপন করুন।, hsc (bou) ১২শ শ্রেণির ৪র্থ সমাজবিজ্ঞান ২য় পত্র ১২শ শ্রেণি ৪র্থ অ্যাসাইনমেন্ট সমাধান ২০২১, এইচএসসি উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় শ্রেণি:১২শ বিষয়: সমাজবিজ্ঞান ২য় পত্র ৪র্থ এ্যাসাইনমেন্ট উত্তর ২০২১

শ্রেণি: ১২শ/ hsc/ উন্মুক্ত-2021 বিষয়: সমাজবিজ্ঞান ২য় পত্র এসাইনমেন্টেরের উত্তর 2021
এসাইনমেন্টের ক্রমিক নংঃ 04 বিষয় কোডঃ 2859
বিভাগ: মানবিক শাখা
বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

এসাইনমেন্ট শিরোনামঃ একটি সারণিতে বাংলাদেশের গ্রামীণ ও নগর সমাজের স্তরবিন্যাস এবং ক্ষমতাকাঠামোর একটি তুলানামূলক চিত্র উপস্থাপন করুন।

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

বর্তমান ইউনিটের পাঠ ৬.২ এ গ্রামীণ সমাজের স্তরবিন্যাস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সেখানে সামাজিক স্তরবিন্যাসের মৌলিক ধারণাও ব্যক্ত করা হয়েছে। সাধারণত সামাজিক স্তরবিন্যাস হচ্ছে সমাজের মানুষ পেশা, শিক্ষা, ক্ষমতা, কতৃর্ত ¡ ইত্যাদিও উঁচু-নিচুবিন্যাস বা বিভক্তি। বিভিন্ন অর্থনৈতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃিতক ও পেশাগত উপাদানের ভিত্তিতে সমাজের কিছুমানুষ অপেক্ষাকৃত উঁচুশ্রেণিতে অবস্থান কওে; আবার কিছুমানুষ অপেক্ষাকৃত নিচুশ্রেণিতে অবস্থান করে। সমাজস্থ মানুেষর উঁচ-ুনিচুশ্রেণিতে অবস্থান করাই সামাজিক স্তরবিন্যাস।

নগর সমাজের স্তরবিন্যাস

ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ থেকে সামাজিক স্তরবিন্যাসের প্রধান চারটি ধরন হচ্ছে ১) দাসপ্রথা, ২) এস্টেট, ৩) বর্ণপ্রথা এবং ৪) সামাজিক শ্রেণি।

বর্তমান নগর সমাজে দাসপ্রথা এবং এস্টেট ব্যবস্থা নেই। বর্ণপ্রথা মূলত হিন্দু সমাজ কাঠামোতে বিদ্যমান। গ্রামে বসবাসকারী হিন্দু ধর্মের অনুসারীরা যতটা বর্ণপ্রথা মেনে চলেন সে তুলনায় শহরের বর্ণপ্রথা কিছুটা শিথিল।

শহরে বসবাসকারী হিন্দুধর্মের অনেকেই বর্ণপ্রথা পরিহার করেন। নগর সমাজের স্তরবিন্যাসে সবেচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধরন হচ্ছে সামাজিক শ্রেণি। নানা উপাদানের ভিত্তিতে নগর সমাজের মানুষের মধ্যে শ্রেণি বিভাজন পরিলক্ষিত হয়। এখানে নগর সমাজের শ্রেণিভিত্তিক স্তরবিন্যাস সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

১) পেশাভিত্তিক সামাজিক স্তরবিন্যাস: শহরে কৃষিবহির্ভুত নানা পেশার মানুষ বসবাস করে। তাদের মধ্যে ক্ষমতা, মর্যাদা এবং শ্রেণিগত ভেদাভেদ রয়েছে। যেমন ক) উচ্চপদস্থ (ক্ষমতাশালী) সরকারি কর্মকর্তা এবং তাদেও অধীনস্ত সাধারণ সরকারি কর্মচারি; খ) বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপক বনাম সাধারণ কর্মচারি গ) শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক বনাম শ্রমিক শ্রেণি।

২) বাসস্থানের ভিত্তিতে সামাজিক স্তরবিন্যাস: বসবাসের ভিত্তিতে শহরের মানুষকে প্রধানত দুই ভাগে বিভক্ত করা যায়; বাড়িওয়ালা এবং ভাড়াটিয়া। চাকরির সুবাদে অনেকে সরকারি বাসায় থাকেন। এরাও একটি বিশেষ শ্রেণি। শহরে অনেক ছিন্নমূল মানুষও রয়েছে যারা ব¯িÍে তও ঠাঁই না পেয়ে ফুটপাথ, স্টেশন, রেললাইন প্রভৃতি স্থানে (ভাসমান) রাত্রি যাপন করে। বাসস্থানের ভিত্তিতে এরা শহরের নিম্নবর্গের মানুষ।

৩) বসবাসের এলাকার ভিত্তিতে সামাজিক স্তরবিন্যাস: শহরে কিছুঅভিজাত এলাকা রয়েছে। যেমন ঢাকা শহরের গুলশান, বারিধারা, বনানী, ধানমণ্ডি এলাকায় বসবাসকারীরা নিজেদেরকে অভিজাত এবং উচ্চবিত্ত শ্রেণির বলে মনে করতে পারেন। কিন্তু যারা বস্তি, ঘিঞ্জি এবং অনুন্নত এলাকায় বসবাস করেন তাদের বেশির ভাগই মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষ।

৪) শিক্ষার ভিত্তিতে সামাজিক স্তরবিন্যাস: শিক্ষার ভিত্তিতে শহরে নিরক্ষর, স্বল্পশিক্ষিত, শিক্ষিত এবং উচ্চশিক্ষিত শ্রেণির মানুষ পরিলক্ষিত হয়। শিক্ষার ফলে তাদের পেশা এবং সামাজিক মর্যাদাও পৃথক হয়ে থাকে।

৫) আর্থ-সামাজিক অবস্থানের ভিত্তিতে সামাজিক স্তরবিন্যাস: অর্থবিত্ত, সামাজিক মর্যাদা ও অবস্থান ইত্যাদির ভিত্তিতে শহরে উচ্চবিত্ত, উচ্চ মধ্যবিত্ত, মধ্যবিত্ত, নিম্ন মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন এবং ভিক্ষুক ও ভবঘুরে শ্রেণির উপস্থিতি লক্ষ্যণীয়। সামাজিক সম্মান, মর্যাদা ও ক্ষমতার ভিত্তিতে এ শ্রেণিগুলোর দৃশ্যমান অবস্থান সর্বজনবিদিত।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

নগর সমাজের ক্ষমতা কাঠামো

ক্ষমতা কাঠামোর উপাদানের সাথে নগর সমাজের সামাজিক স্তরবিন্যাসের বিভিন্ন উপাদানের সাদৃশ্য রয়েছে। বস্তুত প্রতিটি সমাজেই এমনকিছুউপাদান থাকে যা ওই সমাজের স্তরবিন্যাস, শ্রেণি কাঠামো এবং ক্ষমতা কাঠামো নির্ধারণ করে। নিম্নে নগর সমাজের ক্ষমতা কাঠামোর বিভিন্ন উপাদান তুেল ধরা হলো।

১) পেশাভিত্তিক ক্ষমতা: পেশাভিত্তিক ক্ষমতার শীর্ষে রয়েছেন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, যারা কতৃর্ েতর¡ অধিকারী। প্রশাসন, পুলিশ ও বিচার বিভাগ এবং সশস্ত্র বাহিনীর উর্ধতন কর্মকর্তাগণ ক্ষমতা প্রয়োগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সরকারি সেবা সংস্থা এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তাগণও বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারেন। পেশাগতভাবে সাংবাদিক এবং আইনজীবীদের প্রভাবও সমাজে কম গুরুত্বপর্ণূ নয়।

২) মালিকানার ভিত্তিতে ক্ষমতা: শহরে বাড়ি, গাড়ি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, শিল্প প্রতিষ্ঠান ইত্যাদির মালিকানা মানুষকে ক্ষমতায়িত করে। এগুলোর মালিকানা একদিকে যেমন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পরিচায়ক, তেমনি অন্যের উপর নিয়ন্ত্রণ ও কর্তৃত্ব আরোপের উপায়।

৩) রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা ও জনপ্রতিনিধিত্ব: রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ক্ষমতা কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। জাতীয় এবং স্থানীয় সরকারের জনপ্রতিনিধিগণও ক্ষমতা এবং কর্তৃত্বের অধিকারী। রাজনৈতিক দলের কর্মী-সমর্থকগণও নিজ নিজ মহল্লায় অনেক প্রভাবশালী। ক্ষমতাসীন ছাত্র ও যুব সংগঠনের নেতা-কর্মী-সমর্থকগণও ক্ষমতা কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।

৪) শিক্ষার ভিত্তিতে ক্ষমতা: অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তিবর্গ পেশাগত দিক থেকে ভালো অবস্থানে থাকেন। সম্মান এবং মর্যাদার দিক থেকেও তারা অগ্রগামী। সুতরাং উচ্চ শিক্ষিত ব্যক্তিবর্গ প্রায়শ ক্ষমতাশালী হয়ে থাকেন।

৫) গণমাধ্যম এবং নাগরিক সমাজ: নগর সমাজের ক্ষমতা চর্চা ও প্রয়োগের গুরুত্বপর্ণূ উপাদান হচ্ছে গণমাধ্যম এবং নাগরিক সমাজ। পি›্র ট বা ইলেক্ট্রোনিক গণমাধ্যম এবং নাগরিক সমাজ জনমত গঠন এবং সরকারের নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। ফলে গণমাধ্যম ও নাগরিক সমাজের নেতৃবৃন্দ বা ব্যক্তিবর্গ ক্ষমতার দিক থেকে যথেষ্ট প্রভাবশালী।

৬) স্থায়ী বাসিন্দা: শহরের বিভিন্ন মহল্লায় যারা দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করেন তারা অন্য অনেকের তুলনায় ক্ষমতাশালী। এদের অনেকে ওই এলাকায় পর্যাপ্ত নিজস্ব ভূমি, জ্ঞাতিগোষ্ঠী রয়েছে যা তাদেরকে বিশেষভাবে ক্ষমতায়িত করে।

৭) অর্থ-সম্পদ: অর্থ-বিত্তের ক্ষমতা সর্বজনীন। গ্রাম বা শহর যেকোনো স্থানে যিনি পর্যাপ্ত অর্থ-সম্পদের মালিক তিনি ক্ষমতারও অধিকারী। ‘টাকার জোরে’ তিনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রভাব বিস্তার করতে পারেন।

৮) ব্যবসায়িক নেত ত্ব: নগর সমাজে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রভাব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বণিক সমিতি, ব্যবসায়িক সংগঠন, দোকান মালিক সমিতি যেকোনো ¯Íে রর নেতৃবৃন্দ নিজ নিজ পরিসরে যথেষ্ট প্রভাবশালী।

৯) ক্ষমতাধর ব্যক্তি বা সংগঠনের সাথে সংশ্লিষ্টতা: আত্মীয়তা কিংবা পেশাগতভাবে কোনো ক্ষমতাধর ব্যক্তি বা সংগঠনের সাথে সম্পর্ক থাকলে অনেকে ক্ষমতাশালী হয়ে উঠতে পারেন। কোনো মন্ত্রী-এমপি’র আত্মীয়, পুলিশর‌্যাবের সোর্স, পাসপোর্ট অফিসের দালাল, স্থানীয় ক্লাবের নেতা প্রমুখ নগর সমাজের ক্ষমতাশালী ব্যক্তি হয়ে উঠতে পারেন।

১০) স্থানীয় মাস্তান: মহল্লার ত্রাস সৃষ্টিকারী মাস্তানদের সবাই সমীহ করে। যারা মাস্তানি কিংবা চাঁদাবাজী করে তাদেরকে সবাই ভয় করে। সুতরাং অনৈতিক বা অবৈধ হলেও মাস্তা এবং চাঁদাবাজরা ক্ষমতা কাঠামোর অনিবার্য অংশীদার।

সমাজ বিকাশের গোড়ার দিকে শুধুকৃষিভিত্তিক গ্রামীণ সমাজব্যবস্থার অস্তিত্ব ছিল। বিবর্তনের মধ্য দিয়ে সমাজ ক্রমশ জটিল রূপ লাভ করেছে। উৎপাদন ব্যবস্থা, রাষ্ট্র, প্রশাসন, সংস্কৃতি ইত্যাদি উপাদান নগর সমাজের গোড়াপত্তন ঘটিয়েছে। আধুনিক সামাজিক কাঠামোর অনিবার্য দু’টি উপাদান হচ্ছে গ্রামীণ সমাজ এবং নগর সমাজ। গ্রামীণ সমাজ কৃষিভিত্তিক উৎপাদন পদ্ধতি এবং ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির ধারক। অন্যদিকে নগর সমাজের ভিত্তি হচ্ছে কৃষি বহির্ভুত শিল্পোৎপাদন ব্যবস্থা এবং আধুনিক সংস্কৃতি।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

গ্রামীণ ও নগর সমাজের সাদৃশ্য

গ্রামীণ ও নগর সমাজের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য থাকলেও কিছুসাদৃশ্যও রয়েছে। যেমন: ১) নির্দিষ্ট ভৌগোলিক সীমারেখা: গ্রামীণ ও নগর সমাজ উভয়ই একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক পরিমণ্ডলে গড়ে ওঠে।

২) জনসংখ্যা: সমাজ গঠনের পূর্বশর্ত হচ্ছে জনসংখ্যা। কম-বেশি জনসংখ্যা ব্যতীত কোনো সমাজই গড়ে উঠতে পারে না।

৩) উৎপাদন ব্যবস্থা: যেকোনো সমাজের নিজস্ব একটি উৎপাদন ব্যবস্থা রয়েছে। গ্রামীণ এবং নগর সমাজের ক্ষেত্রেও তা সমানভাবে প্রযোজ্য।

৪) সংস্কৃতি ও জীবন প্রণালী: একটি জনগোষ্ঠীর নিজস্ব এবং আবহমান সংস্কৃতি ও জীবন প্রণালীকে ঘিরে ঐ সমাজ বিকশিত হয়। গ্রামীণ এবং নগর সমাজেরও রয়েছে নিজস্ব সংস্কৃতি ও জীবন প্রণালী।

৫) অসমতা, স্তরবিন্যাস এবং শ্রেণি ও ক্ষমতা কাঠামো: গ্রামীণ এবং নগর উভয় সমাজে অসমতা এবং স্তরবিন্যাস রয়েছে। শ্রেণিভিত্তিক সমাজে ক্ষমতা এবং কতৃর্ত ¡ আরোপ করার মানুষ যেমন আছেন, তেমনি ক্ষমতাহীন সাধারণ মানুষও বিদ্যমান। উভয় সমাজেই ধন-সম্পদের মালিকানা, শিক্ষা, পেশা, ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পৃক্ততা শ্রেণি ও ক্ষমতা কাঠামোর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে বিবেচিত।

৬) গ্রামীণ সমাজ থেকেই নগর সমাজের উৎপত্তি: প্রাচীন সভ্যতা গড়ে উঠেছিল গ্রামীণ সমাজকে কেন্দ্র করে। বিকশিত হতে হতে কোনো কোনো বর্ধিষ্ণুগ্রামীণ সমাজই একসময় নগর সমাজে রূপান্তরিত হয়। সুতরাং প্রতিটি নগর সমাজের আদিরূপ হচ্ছে গ্রামীণ সমাজ।

৭) একে অপরের পরিপূরক: আজ যারা শহরে বসবাস করেন তাদের প্রায় সবারই শেকড় গ্রামে। অর্থাৎ গ্রাম থেকে আসা লোকজনই নগর সমাজকে সমৃদ্ধ করেছে। আবার নগর সমাজে বসবাসের ফলে অনেকে সনাতন চিন্তা, সংস্কার, গোঁড়ামি থেকে বের হয়ে আধুনিক, যৌক্তিক ও বিজ্ঞানমনস্ক হয়ে ওঠেন। গ্রামের সাথে এসব মানুেষর যোগাযোগের ফলে গ্রামীণ সমাজ এবং সংস্কৃতি পরিবর্তিত হয়। এমনকি পোশাক-পরিচ্ছদ, খাদ্যাভ্যাস, আচারআচরণ, মূল্যবোধ ইত্যাদি ক্ষেত্রেও গ্রামীণ এবং নগর সংস্কৃতি একে অপরকে প্রভাবিত করে।

গ্রামীণ ও নগর সমাজের বৈসাদৃশ্য

বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাদৃশ্য থাকলেও গ্রামীণ ও নগর সমাজের মধ্যে মৌলিক পার্থক্য পার্থক্য বিদ্যমান। গ্রামীণ ও নগর সমাজের বৈসাদৃশ্য বাহ্যিকভাবে পরিলক্ষিত হয়, তেমনি এর তাৎপর্যগত পাথর্ক্যও নানা দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। নিম্নের ছকে গ্রামীণ ও নগর সমাজের বৈসাদৃশ্য তুেল ধারা হলো।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

AVvXsEhatTVmMA8TYwfIm7xAINiprifFLd1IeTTDHcbqjQxgWd3CpTc7PXz KZSno9oG9eIWx6bJ YuplSLhcF4AGC4xMq31ahNxbGP DRoYmJqIi3vSNw6 lmU6E5oPIi0wA 7NuVkZkdBrg0D ZNfmDRXoKps9Hm9 gyAWVipS5qyP4NNi4tzP4iDPIUQ9

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সবার আগে Assignment আপডেট পেতে Follower ক্লিক করুন

এসাইনমেন্ট সম্পর্কে প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে Google News <>YouTube : Like Page ইমেল : assignment@banglanewsexpress.com

অন্য সকল ক্লাস এর অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর সমূহ :-

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় SSC এসাইনমেন্ট :

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় HSC এসাইনমেন্ট :

বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস// https://www.banglanewsexpress.com/

Leave a Comment