এইচএসসি ভূগোল ১ম পত্র সৃজনশীল প্রশ্ন সাজেশন,ভূগোল ১ম পত্র সিকিউ এইচএসসি সাজেশন

এইচএসসি ভূগোল ১ম পত্র সৃজনশীল সাজেশন ২০২৪

উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) সুপার সাজেশন ২০২৪
বিজ্ঞান-মানবিক-বাণিজ্য বিভাগ এইচএসসি
[ ২০২৪ এর সিলেবাস অনুযায়ী]
ভূগোল ১ম পত্র (Geography 1st Paper) সুপার সাজেশন ২০২৪
subject code: 125
২০২৪ এর এইচএসসি ১০০% কমন সাজেশন

এইচএসসি পরীক্ষার সাজেশন ২০২৪ (PDF) লিংক

সর্বশেষ সংশোধিত ও সাজেশন টি আপডেটের করা হয়েছে ২০২৪

ভূগোল ১ম পত্র সৃজনশীল এইচএসসি সাজেশন ২০২৪

ভূগোল ১ম পত্র ১ম অধ্যায় সৃজনশীল : প্রাকৃতিক ভূগোলে যেসব উপাদান নিয়ে আলোচনা করা হয় তাই প্রাকৃতিক ভূগোলের আলোচ্য বিষয়। প্রাকৃতিক ভূগোলের পরিসর সাধারণভাবে প্রকৃতির স্থানিক বিশ্লেষণ অপেক্ষা অনেক বৃহত্তর। সাধারণত ভূমিরূপবিদ্যা, জলবায়ুবিদ্যা, সমুদ্রবিদ্যা, মৃত্তিকাবিদ্যা, উদ্ভিদবিদ্যা, প্রাণিজ ভূগোল প্রভৃতি প্রাকৃতিক ভূগোলোর আলোচন্য বিষয় হিসেবে বিবেচিত হয়।

ভূগোল ১ম পত্র ১ম অধ্যায় সৃজনশীল

১. প্রাকৃতিক ভূগোলের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা, যেখানে ভূ-আলড়োন ও তার ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ নিয়ে আলোচনা করে। অনুরূপভাবে অন্য একটি শাখায় সমুদ্র তলদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ ভূমিরূপ ও সমুদ্রস্রোত নিয়ে আলোচনা করে।

ক. ভূমিরূপবিদ্যা কী?
খ. প্রাকৃতিক ভূগোলের প্রকৃতি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে প্রথমে উল্লিখিত প্রাকৃতিক ভূগোলের শাখাটির গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উল্লিখিত প্রাকৃতিক ভূগোল শাখাদ্বয়ের পার্থক্য বিশ্লেষণ কর।

২. বিপ্লব স্যার ভূগোল ক্লাসে পড়াতে গিয়ে বললেন, মানুষের জীবনের সাথে ভূগোলের সম্পর্ক অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। পৃথিবীকে জানতে হলে ভূগোল পাঠ প্রয়োজন। প্রতিনিয়ত ভূগোল সম্পর্কে মানুষের ধারণার পরিবর্তন হচ্ছে। বর্তমানে ভূগোলশাস্ত্রের পরিধি ও গুরুত্ব ব্যাপক।

ক. ভূগোল কাকে বলে?
খ. প্রাকৃতিক ভূগোলের কোন শাখা পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ অবস্থা নিয়ে আলোচনা করে ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের উল্লিখিত বিষয় পাঠের গুরুত্ব বর্ণনা কর।
ঘ. পৃথিবীকে জানতে হলে ভূগোল পাঠের প্রয়োজন উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ কর।

৩. তারেক স্যার ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বললেন, ভূমিরূপবিদ্যা, সমুদ্রবিদ্যা, জলবায়ুবিদ্যা সম্পর্কে সকলের জ্ঞান থাকা প্রয়োজন। আলোচনা থেকে ছাত্র-ছাত্রী উপলদ্ধি করল এ বিষয়গুলো জানতে হলে প্রাকৃতিক ভূগােল পাঠ অতি প্রয়োজন।

ক. প্রাকৃতিক ভূগোল কাকে বলে?
খ. বৃষ্টিপাতের কারণ প্রাকৃতিক ভূগোলের কোন শাখার আলোচ্য বিষয়- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বিষয় ছাড়াও প্রাকৃতিক ভূগোল পাঠে আরও যা জানা যায় তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বিষয়গুলোর সাথে প্রাকৃতিক ভূগোলের সম্পর্ক বিশ্লেষণ কর।

৪. ক্লাসে শোভন তার শিক্ষকের নিকট মহাসাগর সৃষ্টির ইতিহাস জানতে চাইলে শিক্ষক বললেন- পৃথিবী সৃষ্টির ইতিহাস থেকে শুরু করে পৃথিবীর আবহাওয়া, জলবায়, পাহাড়, পর্বত, সাগর, মহাসাগর, মালভূমি, সমভূমি, নদনদী, মৃত্তিকা, উদ্ভিদ ইত্যাদি সম্পর্কে ভূগোলের নির্দিষ্ট শাখায় আলোচনা করা হয়েছে। যা পাঠে তুমি এ সম্পর্কে জানতে পারবে।

ক. প্রাকৃতিক ভূগোলের বিষয়বস্তুকে কয়টি শ্রেণিবিভাগের মাধ্যমে আলোচনা করা হয়?
খ. অশ্মমন্ডল বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে শোভনের শিক্ষক ভূগোলের কোন শাখার। কথা বলেছেন তা আলোচনা কর।
ঘ. উদ্দীপকে শিক্ষক যে শাখার কথা ইঙ্গিত দিয়েছেন তোমার দৃষ্টিতে সে শাখা অধ্যয়নের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

৫. ইনান ভূগোল বিষয়ক একটি জার্নাল পড়ছিল। সে দেখতে পায় যে ভূগোলের একটি বিশেষ শাখা প্রাকৃতিক বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করে। যার মধ্যে রয়েছে পৃথিবীর জন্ম, ভূ-গঠন, পাহাড়-পর্বত, নদনদী, সমুদ্র, বায়ুমন্ডল প্রভৃতি। সে বুঝতে পারে ভূগোলের এই শাখাটি শুধু ছাত্র/ছাত্রীদের জন্যই নয় সর্বসাধারণের জন্যও জ্ঞানের একটি অন্যতম বিষয়।

ক. প্রাকৃতিক ভূগোল কী?
খ. জীবমন্ডল বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত ভূগোল শাখাটির পরিসর সম্পর্কে তোমার মতামত দাও।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে ভূগোলের বিশেষ শাখাটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

৬. কয়েকদিন থেকে চট্টগ্রামে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। আজ চট্টগ্রামে বাংলাদেশ ও ভারতের দিবা-রাত্রির প্রথম ওয়ানডে ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস জানাচ্ছে, চট্টগ্রামে আজ সকালে আবহাওয়া ঠিক না থাকলেও বিকালের দিকে ভারী বৃষ্টিপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

ক. প্রাকৃতিক ভূগোল কী কী নামে পরিচিত?
খ. প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের গুরুত্ব লিখ।
গ. উদ্দীপকে আলোচিত বিষয় প্রাকৃতিক ভূগোলের কোন শাখায় আলোচনা করা হয়? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত শাখাটি পাঠের মাধ্যমে আমরা কোন কোন বিষয় সম্পর্কে ধারণা পেতে পারি? বিশ্লেষণ কর।

৭. একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের কাছে ভূগোল বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইল। শিক্ষক বললেন, যত দিন যাচ্ছে ভূগোল সম্পর্কে মানুষের ধারণা পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমানে এর পরিসর অনেক বিস্তৃত এবং গুরুত্ব অনেক বেশি।

ক. Geography কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন কে?
খ. প্রাকৃতিক ভূগোলের প্রকৃতি কী? ব্যাখ্যা কর।
গ. শিক্ষার্থীদের জানতে চাওয়া বিষয়ের পরিসর ব্যাখ্যা কর।
ঘ. শ্রেণিকক্ষে শিক্ষকের উল্লিখিত বিষয়ের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

৮. আর্থার হোমস প্রাকৃতিক পরিবেশকে নিয়ে আলোচনা করে ভূগোলের বিশেষ একটি শাখাকে সংজ্ঞায়িত করেন। জার্মান ভূগোলবিদ কার্ল রিটার বহু বছর ভূগোলের এ শাখা নিয়ে গবেষণা করেন। তিনি উক্ত শাখাটির গুরুত্ব বিশ্ববাসীর নিকট তুলে ধরেন। বর্তমানে এর গুরুত্ব আরও বৃদ্ধি পেয়েছে।

ক. শিলামন্ডল কাকে বলে?
খ. উপকূলীয় ভূগোল বলতে কী বোঝ?
গ. উদ্দীপকের আলোকে ভূগোলবিদদের আলোচিত বিষয়টির পরিসর ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের শেষ লাইনটির সাথে তুমি কী একমত? স্বপক্ষে যুক্তি দাও।

৯. প্রাকৃতিক ভূগোল সময়ের প্রেক্ষিতে কোনো স্থানের প্রাকৃতিক প্রপঞ্চ পরীক্ষা ও অনুসন্ধান করে থাকে। এজন্য এ ভূগোল অধ্যয়নের গুরুত্ব অপরিসীম।
ক. পৃথিবীর ভূমিরূপকে কয়টি ভাগে ভাগ করা হয়?
খ. প্রাকৃতিক ভূগোলের আলোচ্য বিষয়সমূহ কী কী?
গ. প্রাকৃতিক ভূগোলের আওতা-পরিধি বর্ণনা কর।
ঘ. প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যয়নের তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।

আরো ও সাজেশন:-

Honors Suggestion Linksপ্রশ্ন সমাধান সমূহ
Degree Suggestion LinksBCS Exan Solution
HSC Suggestion Links2016 – 2024 জব পরীক্ষার প্রশ্ন উত্তর
SSC Suggestion Linksবিষয় ভিত্তিক জব পরিক্ষার সাজেশন

ভূগোল ১ম পত্র এইচএসসি সুপার cq সাজেশন pdf download ২০২৪

ভূগোল ১ম পত্র ২য় অধ্যায় সৃজনশীল : পৃথিবীর কেন্দ্রের চারিদিকে প্রায় ৩,৪৮৬ কিমি. ব্যাসার্ধের এক গোলক অবস্থিত। এ গোলকটির নাম কেন্দ্রমন্ডল। কেন্দ্রমন্ডলটি গুরুমন্ডল (২৮৮৫ কিমি) থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র (৬,৩৭১ কিমি) পর্যন্ত বিস্তৃত। গুটেনবার্গ বিযুক্তি থেকে এর গভীরতা ৩,৪৮৬ ৪ কিমি। এর মূল উপাদান নিকেল ও লোহা। তবে পারদ ও সিসার মতো ভারী ধাতুও কেন্দ্রমন্ডলে বিদ্যমান। এর তাপমাত্রা স্থানভেলে ৩,০০০°-৫,০০০° সে. বা তারও বেশি।

ভূগোল ১ম পত্র ২য় অধ্যায় সৃজনশীল

১. বাংলাদেশের ভূপ্রাকৃতিক অঞ্চল :
ক. দেশের পূর্বদিকে অবস্থিত
খ. দেশের প্রায় মধ্যখানে অবস্থিত, মাটির রং লাল ও ধূসর
গ. নদীবাহিত পলি দ্বারা গঠিত।

ক. বাংলাদেশের ভূপ্রকৃতিকে কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
খ. প্লাইস্টোসিনকালের সোপান কী? বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘ক’ ভূপ্রকৃতির বর্ণনা দাও।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘ক’, ‘খ’ ও ‘গ’ এর মধ্যে যে ভূপ্রকৃতিটি সর্বাধিক তার গঠন প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ কর।

২. ভূ-অভ্যন্তরীণ স্তরসমূহক-
ক. – সবচেয়ে উপরের স্তর
খ. – আয়তন সর্বাধিক
গ. – সর্বনিম্ন স্তর, এই স্তরের অপর নাম NiFe স্তর।

ক. ভূ-ত্বক কাকে বলে?
খ. মোহহাবিযুক্তি রেখা কী?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘খ’ স্তরের বর্ণনা দাও।
ঘ. জীবজগতের উপর ‘ক’ স্তরের গাঠনিক গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

৩. ভারতে ‘ক’ পর্বতমালা রয়েছে যা বাংলাদেশের উত্তরে অবস্থিত এবং পৃথিবীর বৃহত্তম। আবার ‘খ’ একটি পর্বত যার উদাহরণ ভারতের বিন্ধ্য পর্বত।
ক. পর্বত কাকে বলে?
খ. মালভূমির গঠন প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের ‘ক’ পর্বত সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘ক’ ও ‘খ’ পর্বতদ্বয়ের বৈশিষ্ট্যের তুলনামূলক আলোচনা কর।

৪. বাংলাদেশের প্রধান আম উৎপাদনকারী এলাকা থেকে একদল ছাত্র শিক্ষা সফরে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের চা উৎপাদনকারী অঞ্চলে বেড়াতে গেল। তারা সেখানকার ভূপ্রাকৃতিক অবস্থা সম্পর্কে সরেজমিনে অবস্থিত হয়ে উভয় এলাকার পার্থক্য বুঝতে পারল।

ক. কনরাড বিযুক্তি কী?
খ. ভঙ্গিল পর্বতের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রথম অঞ্চলটির ভূমিরূপ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত অঞ্চল দুটির ভূমিরূপ বৈশিষ্ট্যের তুলনামূলক বিশ্লেষণ কর।

৫. টাঙ্গাইল বিন্দুবাসিনী কলেজের ছাত্ররা গ্রীষ্মের ছুটিতে শিক্ষাসফরে রাঙামাটি যায়। তারা সেখানে মাটির রং, গঠন ও ঢালের ভিন্নতা দেখতে পায়। কলেজের আরেক দল শিক্ষার্থী বরিশাল অঞ্চলে গেল। সেখানে তারা নিজেদের এলাকা থেকে ভিন্ন প্রকৃতির মৃত্তিকা দেখতে পেল।

ক. উত্তরের পাহাড়গুলো স্থানীয়ভাবে কী নামে পরিচিত?
খ. গ্রীষ্মকালে বাংলাদেশে বৃষ্টিপাত বেশি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. অনুচ্ছেদে উল্লিখিত কলেজটি যে অঞ্চলে অবস্থিত সে অঞ্চলের ভূমিরূপটি কীভাবে গঠিত হয়েছে ব্যাখ্যা কর।
ঘ. প্রথম দলটির ভ্রমণকৃত অঞ্চলটির সাথে দ্বিতীয় দলটির দেখা অঞ্চলটির ভূপ্রকৃতির তুলনামূলক বিশ্লেষণ কর।

৬. জার্মানির অধিবাসী ডেনিয়েল দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি দেশে বেড়াতে গিয়ে দেখলেন, সে দেশের অধিকাংশ অঞ্চল নদী বিধৌত হয়ে গঠিত হলেও দেশটির উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চল সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রকৃতির। যা দেশটিকে ভূপ্রাকৃতিক গঠনের দিক দিয়ে বৈচিত্র্যম-িত করেছে।

ক. কনরাড বিযুক্তি কী?
খ. কেন্দ্রম-লের ব্যাখ্যা দাও।
গ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত দেশটির উত্তর-পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চল যে ভূমিরূপের অন্তর্গত তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত দেশটির অধিকাংশ অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি বিশ্লেষণ কর।

৭. ইমরান স্যার শ্রেণিতে পড়ানোর সময় ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তোমরা নিশ্চয় লক্ষ করে থাকবে, বড় একটি হাঁড়িতে পায়েস যেভাবে ধীরে ধীরে ঠান্ডা হয়ে উপরের স্তরটি কঠিন আবরণ ধারণ করে পৃথিবীও এভাবে ক্রমান্বয়ে শীতল ও কঠিন আকার ধারণ করেছে, যার নিচের অংশ এখনও উত্তপ্ত।

ক. বরেন্দ্রভূমির আয়তন কত?
খ. বাংলাদেশের টারশিয়ারি যুগের পাহাড় ভঁজগ্রস্ত কেন?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বিষয়ের সাথে পৃথিবী সৃষ্টির প্রক্রিয়ার যে অংশের মিল রয়েছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে পৃথিবীর অভ্যন্তরীণ অবস্থার কারণ বিশ্লেষণ কর।

৮. মুকল দৈনিক পত্রিকা পড়ে এমন একটি ভূমিরূপ সম্পর্কে জানতে পারল যা, সাধারণত সমুদ্র সমতল থেকে সামান্য উঁচু এবং কোনো কোনো সময় কয়েক মিটার উঁচুতে গঠিত হয়। এ ভূমিরূপ সৃষ্টিতে ক্ষয় ও সঞ্চয় কাজ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এবং পৃথিবীর মোট ভূমিরূপের শতকরা ৩৬ ভাগ এ ভূমিরূপ দ্বারা গঠিত।

ক. ভূত্বক কী?
খ. অ্যাসথেনোস্ফিয়ার বলতে কী বোঝায়? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে মুকুল দৈনিক পত্রিকা পড়ে কোন ভূমিরূপ সম্পর্কে জানতে পেরেছে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মানবজীবনে উল্লিখিত ভূমিরূপের প্রভাব বিশ্লেষণ কর।

ভূগোল ১ম পত্র ৩য় অধ্যায় সৃজনশীল : নদীর ওপর মানুষ তার প্রয়োজনে বিভিন্ন স্থাপনা সৃষ্টি করে। এভাবে নদীর ওপর বাঁধ বা সেতু নির্মাণকালে নদী প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করতে হয়। বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে স্থাপনা নির্মাণে নদী প্রবাহের বাধা উপেক্ষা করে নদীর স্বাভাবিক গতিকে নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টাই নদী শাসন। অর্থাৎ নদী শাসন মানুষের প্রযুক্তিগত নির্মাণ ও অবকাঠামোর ফল।

ভূগোল ১ম পত্র ৩য় অধ্যায় সৃজনশীল

১. হারিস সাহেব বিবিসি’র খবরে জানতে পারেন যে, হঠাৎ তীব্র কম্পনে মুহূর্তের মধ্যে পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপের হাইতি শহরটি প্রায় ধ্বংসভূপে পরিণত হয়েছে। পরের দিনই তিনি ডিসকভারী চ্যানেলে দেখলেন প্রশান্ত মহাসাগরীয় একটি দ্বীপের ফাটল দিয়ে ভূ-অভ্যন্তরের গলিত পদার্থ বের হচ্ছে।

ক. বিচূর্ণীভবনের সংজ্ঞা দাও।
খ. সুনামি সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে বিবিসি প্রচারিত দুর্যোগ সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. হারিস সাহেবের পরের দিন দেখা দুর্যোগটির প্রভাব বিশ্লেষণ কর।

২. ২০১৮ সালের ২২ ডিসেম্বর ইন্দোনেশিয়ার জাভার সমুদ্র উপকূলবর্তী অঞ্চলে একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ আঘাত হানে। এতে এলাকাটি প্লাবিত হয়ে অসংখ্য লোকের প্রাণহানিসহ ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়।

ক. আগ্নেয়গিরি কী?
খ. ভূপৃষ্ঠের ধীর পরিবর্তনকারী শক্তি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের ইঙ্গিতকৃত প্রাকৃতিক দুর্যোগটি সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের ইঙ্গিতকৃত দুর্যোগটির পরিবেশগত প্রভাব বিশ্লেষণ কর।

৩. প্রান্তি ঘরের মধ্যে একটি ঝাঁকুনি অনুভব করল। সে ঘরের ঝুলন্ত বস্তুগুলোকে দুলতে দেখল এবং বাইরে মানুষ দৌড়াদৌড়ি করছে দেখতে পেল।

ক. ভূআলোড়নের সংজ্ঞা দাও।
খ. “আবহাওয়ার তারতম্য বিচূর্ণীভবনের কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ঘটনাটির কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে বর্ণিত ঘটনাটির ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপের ধরন বিশ্লেষণ কর।

৪. নিশুর বাড়ি সিরাজগঞ্জের যমুনা নদী অববাহিকায়। সে তার সহপাঠীদের নিয়ে মধুপুর বেড়াতে এসে বুঝতে পারে যে, তার নিজ এলাকার সাথে এখানকার ভূপ্রকৃতির ভিন্নতা রয়েছে।

ক. মালভূমি কাকে বলে?
খ. ভঙ্গিল পর্বত সৃষ্টির প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের নিশুর নিজ এলাকার ভূপ্রকৃতি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতপূর্ব ভূমিরূপদ্বয়ের বৈসাদৃশ্য বিশ্লেষণ কর।

৫. নদী সৃষ্টি হয় পার্বত্য অঞ্চলে এবং তার সমাপ্তি সাগরে বা হ্রদে। পার্বত্য অঞ্চলে নদী খুবই সংকীর্ণ কিন্তু সাগরের কাছাকাছি এলাকায় বিস্তৃত, প্রশস্ত। আবার সৃষ্টির শুরুতে নদী যতটাই দুত বেগে বহমান, শেষভাগে ততটাই ¤্রয়িমাণ।

ক. পাত সঞ্চালন কী?
খ. হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ কোন প্রাকৃতিক শক্তির প্রভাবে সৃষ্টি হয়েছে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে নদীর সংকীর্ণতার জন্য কী কী প্রভাবক দায়ী ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “সৃষ্টির শুরুতে নদী যতটা দ্রুত বহমান, শেষভাগে ততটাই ম্রিয়মাণ- বিশ্লেষণ কর।

৬. রিপন রাতে শুয়ে থেকে অনুভব করল তার খাট হঠাৎ কেঁপে উঠছে। অল্প সময় পর কাপা বন্ধ হয়ে গেল। পরদিন সকালে শুনল পুরনো ঢাকার একটি বিল্ডিং ধসে পড়েছে। বাবার কাছে এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বললেন এটি একটি আকস্মিক পরিবর্তন।

ক. সুনামি কী?
খ. যেসব আগ্নেয়গিরি হতে বিস্ফোরণ ঘটেই চলেছে তাকে কোন জাতীয় আগ্নেয়গিরি বলে? Ñ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের আলোকে রিপনের খাট কেঁপে ওঠার কারণ বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকের বিল্ডিং ধসে পড়ার সাথে রিপনের বাবার ইঙ্গিতকৃত বিষয়টি বিশ্লেষণ কর।

৭. ফরাসি ভবিজ্ঞানী লি-পিনচন ১৯৬৮ সালে বিভিন্ন তথ্যের আলো একটি মতবাদ প্রদান করেন। যেটি পৃথিবীর ভূমিরূপ ও পর্ব গঠনসংক্রান্ত মতবাদ। এ মতবাদ পর্যালোচনায় দেখা যায় এর ফলে পৃথিবীতে ঝাঁকুনির সৃষ্টি হতে পারে। ফলে নতুন ভূমির উত্থান-পতন,এমনকি নদীর গতিপথ পরিবর্তন হতে পারে।

ক. রিখটার স্কেল কী?
খ. নদীর কোন ধরনের ক্ষয়কার্যের ফলে ইংরেজি ‘ভি’ অক্ষরের ন্যায় রূপ ধারণ করে ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে কোন মতবাদের কথা বলা হয়েছে? মতবাদের মূল বক্তব্য বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ঝাঁকুনি সৃষ্টির কারণগুলো তত্ত্বের আলোকে বিশ্লেষণ কর।

৮. রাব্বি উচ্চ শিক্ষার্থে আমেরিকায় গমন করে। সে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তরাংশে সেন্টলরেন্স নদীর দ্বারা সৃষ্ট একটি বিখ্যাত ভূমিরূপ দেখে অভিভূত হয়, যেখানে বিশাল পানিরাশি অনেক উঁচু থেকে নিচে পতিত হচ্ছে। অথচ বাংলাদেশে নদীর কার্যক্রম ভিন্ন। এখানে বর্ষাকালে নদী পার্শ্ববর্তী – অঞ্চল প্লাবিত করে এবং পরবর্তীতে নদী বাহিত পদার্থ দ্বারা বিস্তীর্ণ সমতল ভূমি গঠন করে।

ক. পলল কোণ ও পলল পাখা কী?
খ. বিচূর্ণীভবন ও নগ্নীভবনের পার্থক্য লেখ।
গ. উদ্দীপকের আলোকে উত্তর আমেরিকার নদী দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে বাংলাদেশের নদীগুলো কী ধরনের ভূমিরূপ সৃষ্টি করছে এবং অর্থনৈতিক কর্মকা-ে এ ধরনের ভূমিরূপের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

৯. এঞ্জেলা চাকমা তার বন্ধুর বাড়ি পদ্মার তীরে দ্বিতীয় বারের মতো বেড়াতে আসে। কিন্তু সে কিছুতেই ঠিকানা খুঁজে পায় নি। সে জানতে পারে তার বন্ধুর পরিবার অন্যত্র বসতি স্থাপন করেছে, আর পূর্বের ঠিকানা এখন অথৈ জলে বিলীন। তার বুঝতে কষ্ট হয় না, কারণ এঞ্জেলার বাড়ি বান্দরবান পাহাড়ের পাদদেশে। সেখানেও তারা বর্ষাকালে যথেষ্ট ঝুঁকির মধ্যে বসবাস করে।

ক. বদ্বীপ কী?
খ. নদী শাসন বলতে কী বোঝায়?
গ. এঞ্জেলার বন্ধুর পরিবার কেন অন্যত্র বসতি স্থাপন করেছে এবং কী কী কারণে এ সমস্যার সৃষ্টি হয়?
ঘ. এঞ্জেলার পরিবার কী ধরনের ঝুঁকিতে বসবাস করে এবং এ থেকে উত্তরণের জন্য কী কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে মতামত দাও।

১০. রহিম মিয়া একজন জেলে। গত বছর তিনি নদীভাঙনের শিকার হন। বসতভিটা হারিয়ে তিনি কাজের সন্ধানে ছেলেমেয়ে ও স্ত্রীকে নিয়ে ঢাকা চলে আসেন।

ক. সুনামি কী?
খ. বিচূর্ণীভবন কী কী প্রক্রিয়ায় কাজ করে?
গ. রহিম মিয়ার ঢাকা চলে আসার যে কারণটি উল্লেখ করেছে তা ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত সমস্যাটির প্রভাব সম্পর্কে তোমার মতামত ব্যক্ত কর।

ভূগোল ১ম পত্র ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল : বায়ুমণ্ডলের মধ্যে যখন দূষিত ধোঁয়া, গ্যাস, বাম্প ইত্যাদি অনিষ্টকর উপাদানের সমাবেশ ঘটে এবং যার দরুন মানুষ, জীবজন্তু ও উদ্ভিদজগতের ক্ষতি হয়, তখন তাকে বায়ুদূষণ বলে। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের ফলে উথিত লাভা ভূপৃষ্ঠের আশেপাশের বায়ুকে দূষিত করে।

এছাড়া মানবসৃষ্ট কর্মকাণ্ডে বায়ু বেশি পরিমাণে দূষিত হয়। যেমন মোটর যানবাহন, শিল্পকারখানা, পাওয়ার প্লান্ট, ক্লোরোফ্লুরো কার্বন (CFC), আবর্জনাসমূহ; মোটর যানবাহন থেকে হাইড্রোকার্বন, ইটভাটার ধোঁয়া প্রভৃতি।

ভূগোল ১ম পত্র ৪র্থ অধ্যায় সৃজনশীল

১. নজীব দীর্ঘ দশ বছর পর যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস থেকে ঢাকায় আসে। এখানকার গাড়ির কালো ধোঁয়া, কলকারখানার নির্গত গ্যাসের ফলে সৃষ্ট দূষণ তার জন্য একটি অস্বস্তিকর অবস্থার সৃষ্টি হয়।

ক. CFC এর পূর্ণরূপ কী?
খ. জীবের জন্য বায়ুমণ্ডলের কোন স্তর অধিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যাখ্যা কর।
গ. মানবদেহের ওপর উদ্দীপকে উল্লিখিত দূষণের প্রভাব ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উক্ত দূষণ প্রতিরোধে করণীয় পদক্ষেপ সম্পর্কে তোমার মতামত বিশ্লেষণ কর।

২. ইদানীং সময়ে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে প্রচণ্ড গাড়ির চাপে মানুষ অসহায় হয়ে পড়ছে। এছাড়া টঙ্গীর শিল্পাঞ্চল ও আশুলিয়াতে গড়ে উঠেছে অসংখ্য ইটভাটা। এদের শিল্পবর্জ্য ও নির্গত গ্যাসীয় পদার্থ ক্রমাগত বায়ুতে মিশছে। মানুষ প্রায়শই কাপড়ে নাক, মুখ চেপে শ্বাসকষ্ট ও দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

ক. দূষণ কী?
খ. গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধি বায়ুদূষণের সাথে সম্পর্কযুক্ত ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত দূষণের কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের দূষণ মানবস্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপবিশ্লেষণ কর।

৩. সামি ও সেমন্তি নগরীর ব্যস্ততম সড়ক দিয়ে প্রতিদিন স্কুলে যাতায়াত করে। সাম্প্রতিককালে রাস্তার দু’পাশে কিছু শিল্পকারখানা গড়ে উঠেছে। ফলে প্রায়শ অসুস্থ হয়ে তারা চিকিৎসকের কাছে যায়। চিকিৎসক তাদের এই অসুস্থতার জন্য প্রেসক্রিপশনের পাশাপাশি কিছু পরামর্শও দেন।

ক. বায়ুর আর্দ্রতা কাকে বলে?
খ. জীবের বেঁচে থাকার জন্য বায়ুম-লের কোন স্তর অধিক গুরুত্বপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
গ. সামি ও সেমন্তির অসুস্থতার জন্য দায়ী দূষক ও দূষণ উৎসের ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের সামি ও সেমন্তির সুস্থতার জন্য কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত- তোমার মতামত দাও।

৪. নিচের ছকটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
ক – হাইড্রোজেন
খ – হিলিয়াম
গ – অক্সিজেন
ঘ – নাইট্রোজেন

ক. বায়ুমণ্ডল কী?
খ. জীবের প্রোটিনজাতীয় খাদ্য প্রস্তুতে সাহায্য করে যে গ্যাস তা ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকটি বায়ুমণ্ডলের কোন শ্রেণিবিভাগের ইঙ্গিত করছে বর্ণনা কর।
ঘ. বায়ুমণ্ডলের আলোকে উদ্দীপকটি বিশ্লেষণ কর।

৫. মানিক গ্রাম থেকে ঢাকা শহরে এসে উপলব্ধি করল গ্রামের তুলনায় শহরের বাতাস বেশ গরম। বাইরে বের হলে গাড়ির কালো ধোঁয়াতে চোখ, মুখ যেন বন্ধ হয়ে আসে। শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। দুই দিন থাকার পর সে বেশ অসুস্থ হয়ে পড়ল।

ক. বায়ু কী?
খ. সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি শোষণকারী স্তরটি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে মানিকের ভ্রমণকৃত স্থানের বাতাস গরম হওয়ার কারণ কী? বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে মানিকের অসুস্থতার কারণ নিজের ভাষায় বিশ্লেষণ কর।

৬. ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬। বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে বৈমানিকগণ হেলিকপ্টার দিয়ে বিভিন্ন কসরত প্রদর্শন করছিলেন। এমন সময় প্যারাট্রুপার আসলাম হেলিকপ্টার থেকে লাফ দিয়ে মাটিতে অবতরণ করলেন। স্টেডিয়ামে বসে এ দৃশ্য উপভোগ করছিল সোমা। এতে সে দারুণ আনন্দ পেল।

ক. ওজোন কী ধরনের গ্যাস?
খ. বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন গ্যাসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
গ. প্যারাট্রুপার আসলাম বায়ুমণ্ডলের যে স্তরে বিচরণ করছিলেন তার বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত বায়ুমণ্ডলীয় স্তর জীবকূলের জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিশ্লেষণ কর।

৭. নিচে চিত্রটি পর্যবেক্ষণ কর এবং এর আলোকে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
(চিত্রটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেওয়া আছে)

ক. বায়ুমণ্ডলে কোন গ্যাসের পরিমাণ বেশি?
খ. সমমণ্ডল বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ক’ চিহ্নিত স্তরটি বায়ুমণ্ডলের কোন স্তর? আলোচনা কর।
ঘ. জীবজগতের মধ্যে ‘গ’ চিহ্নিত স্তরের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

৮. লাবিব পত্রিকা পড়ে জানতে পারল যে, আমরা যদি পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহার করি তবে তা বায়ুকে কম দূষিত করে। বায়ুমণ্ডলের বিভিন্ন উপাদানের কাতি মান বজায় রাখার দায়িত্ব আমাদের সবার।
ক. বায়ুতে নাইট্রোজেনের পরিমাণ কত?

খ. বায়ুদূষণ বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে যে দূষণের কথা বলা হয়েছে সেটির কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত দূষণ প্রতিরোধে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গৃহীত পদক্ষেপ বিশ্লেষণ কর।

৯. শিলা তার বাবার কাছ থেকে জানতে পারল পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল। কতকগুলো স্তরে বিভক্ত। প্রতিটি স্তর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হলেও পৃথিবীতে জীবের বেঁচে থাকার জন্য একটি স্তর বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, যা সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি শোষণ করে নেয়। এছাড়াও আবহাওয়ার পরিবর্তনের জন্য অপর একটি স্তর বিশেষ প্রয়োজনীয়।

ক. বায়ুমণ্ডল কাকে বলে?
খ. কী কী কারণে বায়ুদূষণ ঘটে? ব্যাখ্যা কর।
গ. আবহাওয়ার পরিবর্তনের সাথে সম্পৃক্ত স্তরটির বর্ণনা দাও।
ঘ. উদ্দীপকে জীবের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য অত্যাবশ্যকীয় স্তরটির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

১০. নিচে চিত্রটি পর্যবেক্ষণ কর এবং এর আলোকে প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
(চিত্রটি পিডিএফ উত্তরমালায় দেওয়া আছে)

ক. ইগজস্ট গ্যাস কী?
খ. বাতাসে CO2, এর পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে কেন?
গ. চিত্রের সর্বনিম্ন স্তরের বর্ণনা দাও।
ঘ. খ ও ঘ স্তরের তুলনামূলক আলোচনা কর।

ভূগোল ১ম পত্র ৫ম অধ্যায় সৃজনশীল : পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। বায়ুমন্ডল ও তার গঠনকারী উপাদানভেদেও বায়ুমন্ডলের বৈশিষ্ট্য ও ভূ-প্রাকৃতিক অঞ্চল বৈচিত্র্যময় হয়। বায়ুমন্ডলের নিম্নস্তরে চাপ, তাপ, আর্দ্রতা ও বায়ুপ্রবাহের পার্থক্য তৈরি হলেই প্রতিদিনের বায়ুপ্রবাহ, বায়ুতাপ ও চাপের পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়।

আবহাওয়া হলো কোনো স্থানের দৈনন্দিন বায়ুর তাপ, চাপ, বায়ুপ্রবাহের বৈশিষ্ট্য, বায়ুর আর্দ্রতা, বারিপাত ইত্যাদি উপাদানের গড় অবস্থা অর্থাৎ কোনো নির্দিষ্ট স্থানের স্বল্পকালীন সময়ের বায়ুমন্ডলের উপাদানসমূহের গড় অবস্থাকে বলা হয় আবহাওয়া। জলবায়ু হলো কোনো একটি অঞ্চলের অনেক বছরের আবহাওয়ার সামগ্রিক গড় অবস্থা। সাধারণত ৩০ থেকে ৪০ বছরের আবহাওয়ার গড়কে জলবায়ু বলে।

ভূগোল ১ম পত্র ৫ম অধ্যায় সৃজনশীল

১. মিতু শীতের ছুটিতে পঞ্চগড় হতে কক্সবাজার বেড়াতে গেল। সে পঞ্চগড়ে শীতের তীব্রতা চিন্তা করে অনেক শীতের কাপড় নিয়ে কক্সবাজার পৌছে দেখল সেখানে শীতের তীব্রতা পঞ্চগড় হতে অনেক কম।

ক. জলবায়ু কী?
খ. বায়ুর তাপমাত্রা জলবায়ুর গুরুত্বপূর্ণ উপাদান- ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ভ্রমণকৃত স্থানের তাপমাত্রা বেশি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে স্থানদ্বয়ের তাপের তারতম্যের তুলনামূলক বিশ্লেষণ কর।

২. নিচের ছকটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
বায়ুপ্রবাহ ধরন – ১ : চাপবলয় অনুসরণ করে চলে
বায়ুপ্রবাহ ধরন – ২ : স্থানীয় বৈশিষ্ট্য দ্বারা প্রভাবিত

ক. বায়ুপ্রবাহ কাকে বলে?
খ. ফেরেলের সূত্র বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রবাহ-২-এর বর্ণনা দাও।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত প্রবাহ-১ কীভাবে সংঘটিত হয় বিশ্লেষণ কর।

৩. নিচের চিত্রটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। (চিত্রটি পিডিএফ উত্তরমালায় সংযুক্ত)

ক. বায়ুপ্রবাহ কাকে বলে?
খ. সমুদ্র বায়ু সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে চিহ্নিত ‘খ’ বায়ু প্রবাহের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে চিহ্নিত ‘ক’ ও ‘খ’ বায়ুপ্রবাহের মধ্যকার ভিন্নতা বিশ্লেষণ কর।

৪. নিচের ছকটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
বৃষ্টিপাত-ক সাধারণত নিরক্ষীয় অঞ্চলে হয়ে থাকে
বৃষ্টিপাত-খ পাহাড়ের প্রতিবাত ঢালে হয়

ক. বৃষ্টিপাত কাকে বলে?
খ. বায়ুর আর্দ্রতা কী বুঝিয়ে লেখ।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘বৃষ্টিপাত-খ’ এর বর্ণনা দাও।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘বৃষ্টিপাত-ক’ এর প্রভাব বিশ্লেষণ কর।

৫. হাসান সাহেব একটি দেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে নিয়োগ পেয়ে ডিসেম্বর মাসে যোগদান করতে এসে দেখলেন ঠাণ্ডা মোটেই নেই এবং প্রায় প্রতিদিন বিকেলে বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হয়। তিনি আরও জানতে পারলেন জলবায়ু অনুকূলে থাকায় এখানে রাবার ও পাম গাছ ভালো জন্মে।

ক. বৃষ্টিপাতের সংজ্ঞা দাও।
খ. আবহাওয়ার উপাদান ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে আলোচিত দেশটির জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত দেশটির উদ্ভিজ্জের ওপর জলবায়ুর প্রভাব বিশ্লেষণ কর।

৬. নিচের চিত্রটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। (চিত্রটি পিডিএফ উত্তরমালায় সংযুক্ত)

ক. নিয়ত বায় কাকে বলে?
খ. নিম্নচাপ সৃষ্টির কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের ‘ক’ বায়ুপ্রবাহের কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের ‘ক’ ও ‘খ’ বায়ুপ্রবাহদ্বয়ের বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ কর।

৭. নিচের ছকটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।

স্তর ক – মেঘের উচ্চতা : ৬০০০ – ১০০০০ মিটার
স্তর খ – মেঘের উচ্চতা : ২০০০ – ৬০০০ মিটার
স্তর গ – মেঘের উচ্চতা : ২০০০ মিটার উচ্চতার মধ্যে

ক. আবহাওয়া কী?
খ. আর্দ্র বায়ুর উষ্ণতা শিশিরাঙ্কে নেমে গেলে কোন অবস্থার সৃষ্টি হয় ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ‘ক’ ও ‘খ’ স্তরের মেঘের বৈসাদৃশ্য বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘গ’ স্তরের মেঘ বিমান চলাচলের জন্য অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ, কারণ বিশ্লেষণ কর।

৮. আবহাওয়া ও জলবায়ুর গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের জন্যই পৃথিবীতে জীবজগতের সৃষ্টি হয়েছে। যেসব উপাদানের গড় অবস্থা বিবেচনা করে আবহাওয়া ও জলবায়ু নির্ধারণ করা হয় তাদের মধ্যে তাপমাত্রা, বষ্টিপাত ও বায়ুপ্রবাহ অন্যতম। আবার কিছু জলবায়ু নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামক রয়েছে যাদের প্রভাবে বিভিন্ন স্থানে জলবায়ুর পার্থক্য সৃষ্টি হয়। এদের মধ্যে অক্ষাংশের প্রভাব সবচেয়ে বেশি।

ক. বায়ুচাপ কাকে বলে?
খ. আবহাওয়া ও জলবায়ুর পার্থক্য লেখ।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত জলবায়ুর উপাদানগুলো ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে কোন নিয়ামকটি জলবায়ুকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে বিশ্লেষণ কর।

৯. ১৯৪৫ সাল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়েছে। হিটলারের আদেশে কিছু জার্মান সৈন্য আটলান্টিক মহাসাগরের কর্কটীয় অঞ্চল হতে পালতোলা নৌকার সাহায্যে একটি বিশেষ বায়ুর অনুকূলে দক্ষিণ নিরক্ষীয় অঞ্চলের একটি দেশে আক্রমণ চালায়।

ক. বায়ুপ্রবাহ কাকে বলে?
খ. বায়ুপ্রবাহ কীভাবে সৃষ্টি হয়?
গ. উক্ত বায়ুকে বাণিজ্য বায়ু বলা হয় কেন? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. সৈন্যরা কোন বায়ুপ্রবাহকে অনুসরণ করেছিল বিশ্লেষণ কর।

১০. জান্নাত গ্রীষ্মের ছুটিতে রাজশাহী থেকে কক্সবাজার গিয়ে দেখল সেখানকার আবহাওয়া রাজশাহী থেকে ভিন্ন।

ক. কোন মাসে উত্তর গোলার্ধে সর্বাধিক উষ্ণতা বিরাজ করে?
খ. উষ্ণমণ্ডল বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর।
গ. উক্ত আবহাওয়ার ভিন্নতার কারণ নির্ণয় কর।
ঘ. জলবায়ুর নিয়ামকগুলো বাংলাদেশের জলবায়ুতে কী প্রভাব ফেলে? সংক্ষেপে বর্ণনা কর।

ভূগোল ১ম পত্র ৬ষ্ঠ অধ্যায় সৃজনশীল : নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলের দেশগুলোতে শীতকালে সবুজ শাক-সবজি উৎপাদনের জন্য যে কাচের ঘর তৈরি করে, তাকেই গ্রিনহাউস বলে। গ্রিন হাউসে সূর্যালোক অবাধে প্রবেশ করে কিন্তু নির্গত হওয়ার সময় তাপ শক্তির খানিকটা কাঁচের আচ্ছাদনের ভিতর ধরে রাখে। নির্দিষ্ট মাত্রায় তাপ ধরে রেখে বা সৃষ্টি করে মূলত উদ্ভিজ্জ ও শাকসবজি জন্মাবার জন্য এ ঘর শীতপ্রধান দেশে ব্যবহার করা হয়।

ভূগোল ১ম পত্র ৬ষ্ঠ অধ্যায় সৃজনশীল

১. তৌকির উচ্চ শিক্ষার জন্য মাতৃভূমি বাংলাদেশ থেকে বিদেশ গিয়েছে। সেখানে সে এক নতুন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়। তা হলো সারা বছর রৌদ্রকরোজ্জ্বল আবহাওয়া বিরাজ করলেও বৃষ্টিপাত হয় শীতকালে।

ক. আর্দ্রতা কাকে বলে?
খ. নিরক্ষীয় অঞ্চলে গভীর অরণ্য সৃষ্টি হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. তৌকিরের গমনকৃত অঞ্চলটির জলবায়ুর বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. তৌকিরের নিজের দেশ ও গমনকৃত দেশটির জলবায়ু আলাদা হওয়ার কারণ বিশ্লেষণ কর।

২. পটুয়াখালীর রিকশাচালক মনু মিয়া দু’জন ছাত্রীকে কলেজে পৌছে দেয়। পথিমধ্যে তারা মেরু অঞ্চলের বরফ গলনের ফলে বাংলাদেশের উপকুলীয় অঞ্চল পানির নিচে তলিয়ে যেতে পারে বলে উল্লেখ করে। এতে মনু মিয়া শঙ্কিত হয়ে পড়ে।
ক. একটি গ্রিনহাউস গ্যাসের নাম লেখ।
খ. ওজোনস্তর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত বিষয়টির কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মনু মিয়ার শঙ্কিত হওয়ার বিষয়টি থেকে পরিত্রাণের উপায় বিশ্লেষণ কর।

৩. মি. রফিক সাহেব ফ্রান্সে গিয়ে দেখলেন শীতকালে প্রচুর বৃষ্টিপাত হতে। সেখানে তিনি কয়েকজন মাননুষের সাথে আলোচনা করে জানতে পারলেন জলবায়ুগত কারণে এখানে শীতকালে বৃষ্টিপাত হয়। আর এ বৃষ্টিপাত সংঘটিত হয়। মূলত আর্দ্র পশ্চিমা বায়ুপ্রবাহের জন্য।

ক. জলবায়ু কাকে বলে?
খ. নিরক্ষীয় জলবায়ু অঞ্চলের ভৌগোলিক অবস্থান ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে কোন ধরনের জলবায়ুর ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে বায়ুপ্রবাহের সাথে বৃষ্টিপাতের সম্পর্ক বিশ্লেষণ কর।

৪. দৃশ্যকল্প-১: কয়েকদিন ধরে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা। এভাবে প্রায় ৩-৪ দিন থেমে থেমে বৃষ্টি চলছে।
দৃশ্যকল্প-২: অনেক দিন বৃষ্টিহীন। হঠাৎ একদিন বিকালে ঈষাণ কোণে মেঘের ঘনঘটা। প্রবল ঝড়ো হাওয়া ও বজ্র বিদ্যুৎসহ বৃষ্টিপাত হলো এবং এর স্থায়িত্ব ছিল প্রায় ২ ঘণ্টা। এ বৃষ্টিতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও কম হলো না।

ক. জলবায়ু কী?
খ. বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয় এবং কেন?
গ. দৃশ্যকল্প-১ এ নির্দেশিত বৃষ্টিপাতের কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. দৃশ্যকল্প-১ এবং দৃশ্যকল্প-২ এ জলবায়ুগত যে বৈশিষ্ট্য পরিলক্ষিত হয় তার তুলনামূলক বিশ্লেষণ কর।

৫. রিমি সংবাদপত্রে একটি খবর পড়ে চিন্তায় পড়ে গেল। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবম্বরূপ বাংলাদেশসহ মালদ্বীপ, ভিয়েতনাম, যুক্তরাষ্ট্র, নেদারল্যান্ড, মিশর ইত্যাদি দেশের নি¤œাঞ্চল ব্যাপক প্লাবিত হবে এবং ক্ষয়ক্ষতি হবে।

ক. বিশ্ব উষ্ণায়ন কী?
খ. জীববৈচিত্র্য ক্রমান্বয়ে হ্রাসের কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. রিমির জানা পরিস্থিতির কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত যে সমস্যার কথা বলা হয়েছে তার ফলে তোমার নিজ এলাকায় কী কী সমস্যা দেখা দিতে পারে বিশ্লেষণ কর।

৬. আনুসা উচ্চশিক্ষা গ্রহণের উদ্দেশ্যে একটি দেশে বসবাস করে। এ অঞ্চলে সূর্য লম্বভাবে কিরণ দেয় এবং প্রায় প্রতিদিনই বৃষ্টিপাত হয়। অন্যদিকে – তার নিজের দেশের জলবায়র প্রকৃতি হলো আর্দ্র গ্রীষ্মকাল এবং শুষ্ক শীতকাল। ঋতু পরিবর্তনের সাথে বায়ুর দিক পরিবর্তিত হয়।

ক. স্বাভাবিক তাপ হ্রাসহার কী?
খ. পানি বন্টনে বায়ুমণ্ডল কীভাবে ভূমিকা রাখে?
গ. আনুসার দেশটি কোন জলবায়ু অঞ্চলের অন্তর্গত? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. জলবায়ু অঞ্চল দুটির ভিন্নতার কারণ বিশ্লেষণ কর।

৭. মিতু, জিতু এবং তার সহপাঠীরা জলবায়ুর ওপর গবেষণার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে তিন মাসের সফরে রাশিয়ার উত্তরালে অবস্থান করছেন। সেখানের জলবায়ু চরমভাবাপন্ন।

ক. অস্টিন মিলার’ পৃথিবীকে প্রথমে কয়টি জলবায়ু অঞ্চলে বিভক্ত করেন?
খ. গ্রিনহাউস বলতে কী বোঝায়?
গ. মিতু, জিতু এবং তার সহপাঠীদের অবস্থানরত অঞ্চলকে চরমভাবাপন্ন জলবায়ু অঞ্চল বলার কারণ কী? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. মিতু, জিতু এবং তার সহপাঠীদের অবস্থানরত অঞ্চল উদ্ভিজ, জীবজন্তু এবং অধিবাসীদের জীবনধারণের জন্য উপযোগী নয়-বিশ্লেষণ কর।

pdf download ভূগোল ১ম পত্র এইচএসসি সুপার সৃজনশীল সাজেশন ২০২৪

ভূগোল ১ম পত্র ৭ম অধ্যায় সৃজনশীল : বৃষ্টির পানির উৎস হচ্ছে- সমুদ্র, নদী, ভূগর্ভস্থ পানি, ভূপৃষ্ঠসহ পানি, উদ্ভিদ থেকে নিঃসৃত প্রস্বেদন প্রক্রিয়ায় নির্গত পানি প্রভৃতি। উক্ত পানি সূর্যের তাপে জলীয়বাষ্পরূপে বায়ুম-লে প্রবেশ করে এবং ঘনীভূত হয়ে মেঘ আকারে জমা হয় যা বৃম্পিরূপে ভূপৃষ্ঠে পতিত হয়।

ভূগোল ১ম পত্র ৭ম অধ্যায় সৃজনশীল

১. ইউরোপ ও আমেরিকার মধ্যবর্তী একটি গুরুত্বপূর্ণ মহাসাগরের তলদেশের প্লেট সীমানা বরাবর একটি বিশেষ আকৃতির ভূমিরূপ রয়েছে। উক্ত ভূমিরূপটি নিরক্ষরেখা বরাবর রোমনসে খাদ দ্বারা বিভক্ত।

ক. ঝিনুক অঞ্চল কাকে বলে?
খ. জীবজগতে পানিচক্রের ভূমিকা ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে বিশেষ আকৃতির ভূমিরূপ গঠনের কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের ইঙ্গিতকৃত ভূমিরূপটির বৈচিত্র্যপূর্ণ বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ কর।

২. ভারত মহাসাগরের উত্তরে অবস্থিত একটি উপসাগর যার পূর্বদিকে মায়ানমার, উত্তরে বাংলাদেশ, ভারত, পশ্চিমে ভারত এবং দক্ষিণ পশ্চিমে শ্রীলংকা অবস্থিত। উপসাগরটি বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ এলাকা।

ক. মানুষেয় শরীরে শতকরা কতভাগ পানি?
খ. জোয়ারের বান কেন হয়?
গ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত উপসাগরটির তলদেশের ভূমিরূপের বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের শেষ লাইনটির তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।

৩. মি. রেজাউল সাহেব তার একাদশ শ্রেণিতে পড়–য়া ছেলে রিপনকে এশিয়া ও আমেরিকার মধ্যবর্তী স্থানের মহাসাগরটি মানচিত্রে দেখিয়ে বললেন এটি হলো পৃথিবীর গভীরতম মহাসাগর।

ক. মহীসোপান কী?
খ. সমুদ্রে জোয়ারভাটার পানি উঠানামাকারী অঞ্চলটি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে রেজাউল সাহেব যে মহাসাগরটি দেখালেন সেটি কোন মহাসাগর? আলোচনা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত মহাসাগরটির তলদেশের ভূপ্রকৃতি বিশ্লেষণ কর।

৪. নিচের ছকটি লক্ষ্য কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
ক – পশ্চিম ভারতীয় দ্বীপপুঞ্জের পূর্বে পোর্টোরিকো দ্বীপের নিকটে
খ – হর্ন অন্তরীপের সরাসরি পূর্বে

ক. পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগর কোনটি?
খ. ‘ঝ’ আকৃতির মহাসাগরটি ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ক চিহ্নিত খাতটির নাম কী বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ক ও খ চিহ্নিত খাতের তুলনামূলক বিশ্লেষণ কর।

৫. নিচের চিত্রটি লক্ষ্য কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও। (চিত্রটি পিডিএফ উত্তরমালায় সংযুক্ত)

ক. মহীঢাল কী?
খ. জোয়ার-ভাটার পানি ওঠানামার সীমানাকে কী বলে? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ‘ক’ চিহ্নিত মহাসাগরের নাম কী? মহাসাগরটি সম্পর্কে আলোচনা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ‘খ’ চিহ্নিত মহাসাগরটির তলদেশের ভূপ্রকৃতি আলোচনা কর।

৬. নয়ন বাবু একটি জার্নালে সমুদ্র তলদেশের বিচিত্র ভূমিরূপ সম্পর্কে পড়ছিল। হঠাৎ একটি সমুদ্রের তলদেশের শৈলশিরার প্রতি তার দৃষ্টি আকর্ষিত হয়। শৈলশিরাটি দীর্ঘ এবং ‘ঝ’ আকৃতির যা সমুদ্রের মধ্যভাগ দিয়ে উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত। সমুদ্রটি পৃথিবীর বৃহত্তম না হলেও এটি উত্তর ও দক্ষিণ মহাসাগরকে যুক্ত করেছে।

ক. সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড কী?
খ. পানিচক্র বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত শৈলশিরাটি ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে মহাসাগরটির উত্তরাংশে মহীসোপান বেশি; কিন্তু দক্ষিণাংশে মহীঢ়ালের পরিমাণ বেশি- মতামত দাও।

৭. ওসমান ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেলে সমুদ্রের তলদেশের বিভিন্ন ভূমিরূপ দেখছিল। সে দেখল আগ্নেয়গিরির লাভা থেকে সৃষ্ট দীর্ঘপথের মতো একটি চমৎকার ভূমিরূপ। সে আরও লক্ষ করল সমুদ্রের তলদেশে রয়েছে অনেকগুলো খাত।

ক. জোয়ারভাটার প্রধান কারণ কোনটি?
খ. হ্রদ বলতে কী বোঝায়?
গ. ওসমানের দেখা সমুদ্র তলদেশের দীর্ঘপথের মতো ভূমিরূপটির ব্যাখ্যা দাও।
ঘ. উদ্দীপকে ওসমান সমুদ্র তলদেশে দীর্ঘপথ ছাড়া আর যা দেখল তার ভূমিরূপ বিশ্লেষণ কর।

৮. নিচের ছকটি লক্ষ্য কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।

ভূমিরূপ A গভীরতা: ১৮০ মিটার
ভূমিরূপ N গভীরতা: ১৮০-৩৬০০ মিটার

ক. মহাসাগর কাকে বলে?
খ. বঙ্গোপসাগরের তলদেশের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
গ. ‘B’ ভূমিরূপটির বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘A’ ভূমিরূপটির বিস্তৃতি সর্বত্র সমান নয়- উক্তিটির যথার্থতা বিশ্লেষণ কর।

৯. কয়েকজন ভূগোল ও পরিবেশ বিজ্ঞানের ছাত্র পৃথিবীর মানচিত্রে দেখতে পেল এশিয়া তথা পৃথিবীর বৃহত্তম নদী গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র, মেঘনা, ইরাবতি এবং সিন্ধু নদ হিমালয় পর্বত থেকে উৎপত্তি হয়ে একটি মহাসাগরে পতিত হয়েছে।

ক. আটলান্টিক মহাসাগরের দুটি গিরিখাতের নাম লেখ?
খ. বার্মা ট্রেন্স সম্পর্কে লেখ?
গ. উদ্দীপকে নদীগুলো যে মহাসাগরে পতিত হয়েছে তার আকৃতি ও আয়তন সম্পর্কে লেখ।
ঘ. উক্ত মহাসাগরের তলদেশের ভূমিরূপের গভীর খাত ও দ্বীপপুঞ্জ আলোচনা কর?

১০. আসমা তার মামার সঙ্গে শ্রীমঙ্গল ভ্রমণে গিয়ে দেখতে পাচ্ছে সেখানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয়। আসমা তার মামাকে জিজ্ঞাসা করে বৃষ্টির পানি কোথা হতে আসে? মামা বললেন সাগর/নদীর পানি বাম্প হয়ে মেঘ হয় তারপর বৃষ্টি হয়। আসমা মামাকে আরও জিজ্ঞাসা করে সাগরের পানি শেষ হয় না কেন? মামা তাকে জানায় বৃষ্টির পানি, ঝরনার পানি, নদীর পানি ভূপৃষ্ঠের ওপর দিয়ে আবার সাগরে চলে যায়। একইভাবে আবার বাম্প হয়ে মেঘ, বৃষ্টি ইত্যাদি হয়। এটি পানিচক্র।

ক. পানিচক্র কী?
খ. বৃষ্টির পানির উৎস কী কী?
গ. ভূগর্ভস্থ পানির উৎস কী?
ঘ. পানিচক্র পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় কী ভূমিকা রাখে।

[ বি:দ্র: উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

ভূগোল ১ম পত্র ৮ম অধ্যায় সৃজনশীল : বাংলাদেশে উপকূলীয় অঞ্চলে জোয়ার ভাটা গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। জোয়ারভাটার মাধ্যমে ভূখন্ড হতে আবর্জনাসমূহ নদীর মধ্য দিয়ে সমুদ্রে গিয়ে পতিত হয়। নদীর মোহনা পরিষ্কার থাকে। দৈনিক দুবার জোয়ারভাটা হওয়ার ফলে ভাটার টানে নদীর মোহনায় পলি ও আবর্জনা জমতে পারে না। জোয়ারভাটার ফলে সৃষ্ট স্রোতের সাহায্যে নদীখাত গভীর হয়। বহু নদীতে ভাটার স্রোতের বিপরীত বাঁধ দিয়ে জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়।

ভূগোল ১ম পত্র ৮ম অধ্যায় সৃজনশীল

১. ‘ক’ স্রোতটি বেগুয়েলা স্রোত থেকে উৎপত্তি হয়েছে এবং এটি পড়ারখার দক্ষিণ পাশ দিয়ে পূর্ব থেকে সোজা পশ্চিম দিকে প্রবাহিত হয়। অন্যদিকে উত্তর আমেরিকার উত্তর-পূর্ব উপকূলে দুটি বিপরীতধর্মী স্রোত মিলিত হয়।

ক. সমুদ্রস্রোত কাকে বলে?
খ. পৃথিবীর আবর্তন কীভাবে সমুদ্রস্রোতকে প্রভাবিত করে?
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত ‘ক’ স্রোতের বর্ণনা দাও।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত মিলিত স্রোত দুটির প্রভাব বিশ্লেষণ কর।

২. রাজশাহীর ছেলে রাকিব তার বন্ধুর বাড়ি উপকূলীয় জেলা পটুয়াখালী বেড়াতে গেল। সে প্রথম দিনেই খেয়াল করল যে, পার্শ্ববর্তী নদীর পানির স্তর সকালের চেয়ে দুপুরে অনেক বেড়ে গেছে। এমন ঘটনায় তাকে আশ্চর্য হতে দেখে বন্ধু জানাল যে, সেখানে প্রতিদিন পানি দু’বার বেড়ে যায় আবার দু’বার কমেও যায়।

ক. সমুদ্রস্রোতের প্রধান কারণ কী?
খ. ল্যাব্রাডর কী ধরনের স্রোত? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে নির্দেশিত পানির স্তর পরিবর্তনের কারণসমূহ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে উক্ত ঘটনার প্রভাব বিশ্লেষণ কর।

৩. শিক্ষা সফরে সবুজ সেন্ট মার্টিন বেড়াতে এসে বিকালে সৈকতে আছড়ে পড়া ঢেউ এবং প্রবাল দেখে আনন্দিত হলো। আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ থাকায় সবাই মিলে আবারও সাগর দেখতে গিয়ে দেখল, বিকালে যেসব স্থানে হেঁটে বেড়িয়েছিল রাতে সে স্থানগুলো প্রায় ৫ ফুট পানির নিচে।

ক. শৈবাল সাগর কোন মহাসাগরে?
খ. বায়ুপ্রবাহ সমুদ্রস্রোতকে কীভাবে প্রভাবিত করে ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত পানির অতিরিক্ত বৃদ্ধির কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত পরিবর্তনের ঘটনাটি উপকূলীয় অঞ্চলের ওপর কীরূপ প্রভাব ফেলে তা বিশ্লেষণ কর।

৪. নিচের চিত্রটি লক্ষ্য কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
(চিত্রটি পিডিএফ উত্তরমালায় সংযুক্ত)

ক. জোয়ার কাকে বলে?
খ. বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে জোয়ার-ভাটার প্রভাব ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের ‘ক’ চিত্রে কোন ধরনের জোয়ার হয়-ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ক’ ও ‘খ’ চিত্রের জোয়ারের তুলনামূলক বিশ্লেষণ কর।

৫. একাদশ শ্রেণির ভূগোল ক্লাসে ভূগোল বিষয়ের শিক্ষক সাহাদাৎ স্যার আটলান্টিক মহাসাগরীয় স্রোতের মানচিত্র দেখিয়ে বললেন মহাসাগরের স্রোতগুলো দুটি অংশে বিভক্ত। প্রথম অংশের স্রোতগুলো ফকল্যান্ড, ব্রাজিল ও আফ্রিকার পশ্চিম পার্শ্ব দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। এবং দ্বিতীয় অংশের পর্তুগিজ উপকূল, নরওয়ের উপকূল, গ্রিনল্যান্ডের উভয় পার্শ্ব দিয়ে কিছু স্রোত প্রবাহিত হয়েছে।

ক. জোয়ার কী?
খ. চন্দ্রের আকর্ষণে যে জোয়ার সংঘটিত হয় তা ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকের আলোকে প্রথম অংশের স্রোতগুলো আটলান্টিক মহাসাগরের কোন অংশের স্রোত বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে আটলান্টিক মহাসাগরের দ্বিতীয় অংশের স্রোতগুলোর গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

৬. একাদশ শ্রেণির ভূগোল ক্লাসে মি. তারেক স্যার বললেন আজ সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী প্রায় একই সরলরেখায় অবস্থান করছে। ফলে আজ নদীতে এক ধরনের জোয়ার হবে।

ক. সমুদ্রস্রোত কাকে বলে?
খ. জোয়ারের পানি নদীর মোহনা দিয়ে ভূভাগে প্রবেশ করলে যে অবস্থার সৃষ্টি হয় তা ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে সূর্য, চন্দ্র ও পৃথিবী কখন একই সরলরেখায় অবস্থান করে বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে যে জোয়ার সংঘটিত হবে তার কারণ বিশ্লেষণ কর।

৭. নাফিউল হাসান লন্ডন থেকে সমুদ্রপথে নিউইয়র্ক ভ্রমণ করে। সে দেখতে পায় যে, সমুদ্রের পানি স্থির নয়, অনবরত ছুটে চলেছে। এছাড়া তখন শীতকাল হওয়া সত্ত্বেও প্রচুর বাণিজ্যিক জাহাজ নির্বিঘ্নে চলাচল করছে অথচ এ সময় সমুদ্র বরফাবৃত থাকার কথা।

ক. সমুদ্রস্রোত কী?
খ. শৈবাল সাগর বলতে কী বোঝায়?
গ. নাফিউল হাসান সমুদ্রের পানির কী অবস্থা দেখতে পায়, এর কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে জাহাজ চলাচলের সাবলীল ধারা কিসের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে? – মতামত দাও।

৮. নিচের চিত্রটি লক্ষ কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও :
(চিত্রটি পিডিএফ উত্তরমালায় সংযুক্ত)

ক. হ্রদ কী?
খ. হিমপ্রাচীর কীভাবে সৃষ্টি হয়?
গ. চিত্রে ‘ক’ চিহ্নিত স্রোতটির উৎপত্তির কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ‘ক’ ও ‘খ’ চিহ্নিত স্রোত দুটির কোনটি সারাবছর জাহাজ চলাচলে সুবিধাজনক?-বিশ্লেষণ কর।

৯. সৌমিত্র তার বাড়িতে আসা খালাতো ভাই তাপসকে নিয়ে মেঘনা নদীর পাড়ে বসে গল্প করছে আর নদী দেখছে। মেঘনার পানি ধারে ধীরে ফুলে উঠতে দেখে সৌমিত্র তাপসকে জানাল গত বছর এরূপ পানি ফুলে উঠার সময় বান ডাকায় একটি লঞ্চ ডুবে গিয়েছিল এবং ১৫/২০ জন মানুষও মারা গিয়েছিল।

ক. জোয়ার-ভাটার স্থিতিকাল কত?
খ. ভরা কটাল বলতে কী বোঝ?
গ. সৌমিত্র মেঘনায় যে বিষয়টা লক্ষ করল, উপকূলবর্তী নদী বা খাড়িতে তার কী প্রভাব পড়ে? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে মেঘনায় পানি ফলে উঠার ফলে উপকূলায় অঞ্চলে আর কী কী প্রভাব পড়বে তা বিশ্লেষণ কর।

১০. নিচের ছকটি লক্ষ্য কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও।
(ছকটি পিডিএফ উত্তরমালায় সংযুক্ত)

ক. ভাটা কী?
খ. গৌণ জোয়ার কী? ব্যাখ্যা কর।
গ. ছকের ‘ই’ অংশে যে তথ্য দেওয়া আছে সে কারণে তেজকটাল সংঘটিত হয় ব্যাখ্যা কর
ঘ. ছকের ঈ অংশের জোয়ার ছকের ‘ই’ অংশের মতো নয়। বিশ্লেষণ কর।

২০২৪ সৃজনশীল ভূগোল ১ম পত্র এইচএসসি সাজেশন পিডিএফ ডাউনলোড

ভূগোল ১ম পত্র ৯ম অধ্যায় সৃজনশীল : বনভূমি বৃষ্টিপাত ঘটিয়ে ও মাটির উর্বরতাশক্তি বৃদ্ধি করে কৃষি উন্নয়নে ভূমিকা রাখে। বনভূমি দেশের আবহাওয়াকে আর্দ্র রাখে। ফলে প্রচুর বৃষ্টিপাত ঘটে। যা কৃষি উন্নয়নে সহায়ক। কারণ কৃষিকাজে বিভিন্ন পর্যায়ে বৃষ্টিপাতের বা পানির প্রয়োজন হয়। এছাড়া বনভূমি মাটির ক্ষয়রোধ ও উর্বরতাশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

ভূগোল ১ম পত্র ৯ম অধ্যায় সৃজনশীল

১. শাহীন তার পুকুরে মাছ ধরতে গিয়ে দেখল পুকুরে কোনো মাছ নেই। সে দেখল পুকুরের পাশের কারখানা থেকে বর্জ্য এসে পুকুরে পড়ছে।

ক. ভারসাম্য অবস্থা কাকে বলে?
খ. কেন আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়নের জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন প্রয়োজন?
গ. শাহীনদের পুকুরে মাছ না থাকার কারণ কী ছিল? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত কারখানাটি না থাকলে শাহীন পুকুরের কীরূপ অবস্থা দেখতে পেত? বিশ্লেষণ কর।

২. পরিবেশ নানাধরনের সজীব ও অজীব উপাদানের দ্বারা গঠিত। উদ্ভিদ পরিবেশের গুরুত্বপূর্ণ সজীব উপাদান। যা বায়ুম-ল হতে সরাসরি এক ধরনের গ্যাস গ্রহণের মাধ্যমে খাদ্য তৈরি করে।

ক. নিয়ত বায়ুপ্রবাহ কী?
খ. স্রোতজ বনভূমি গড়ে ওঠার কারণ ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত গ্যাসটি দ্বারা সৃষ্ট চক্র ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের দ্বিতীয় বাক্যের তাৎপর্য বিশ্লেষণ কর।

৩. রহিম জলপথে ঢাকা থেকে মুন্সিগঞ্জ যাওয়ার পথে দেখতে পেল, পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন কারখানা থেকে বিভিন্ন তরল বর্জ্য তার যাত্রাপথে মিশছে। সে সেখানকার স্থানীয় লোকদের সাথে কথা বলে জানতে পারল, উক্ত জলধারায় তেমন কোনো মাছ পাওয়া যায় না।

ক. বাংলাদেশের বৃহত্তম স্রোতজ বনভূমির নাম লেখ।
খ. নাইট্রোজেন চক্রের গুরুত্ব ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে ইঙ্গিতকৃত দূষণের কারণ ব্যাখ্যা কর।
ঘ. ইঙ্গিতকৃত দূষণ প্রতিরোধে তোমার মতামত বিশ্লেষণ কর।

৪. তিহামের বাড়ি প্লাইস্টোসিনকালের সোপান এর অন্তর্গত। তার এলাকায় গড়ে ওঠা বনভূমির মৃত্তিকার রং লালচে ও কংকরময় এবং ব্রহ্মপুত্র নদের পলি দ্বারা গঠিত। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে গড়ে ওঠা বনভূমির উদ্ভিদ ও প্রাণীর সাথে তিহামের এলাকার বনভূমির যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে।

ক. বাস্তুসংস্থান কী?
খ. উদ্ভিদ ও প্রাণীর স্থানিক ভিন্নতার ক্ষেত্রে প্রভাববিস্তারকারী কারণসমূহ ব্যাখ্যা কর।
গ. তিহামের এলাকায় গড়ে ওঠা বনালের জীববৈচিত্র্যের ব্যাখ্যা দাও।
ঘ. উদ্দীপকের প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলের বায়োমের গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

৫. ঢাকা কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র-ছাত্রীরা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের বনভূমি এলাকায় শিক্ষা সফরে গেল। সেখানে তারা যে বনভূমিটি দেখল তার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য লক্ষ করল। যা দেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলের বনভূমি থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।

ক. জীববৈচিত্র্য (Biodiversity) শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন কে?
খ. জীববৈচিত্র্যের স্থানিক বিভিন্নতার কারণ কী ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে যে বনভূমির ইঙ্গিত করা হয়েছে তা বর্ণনা কর।
ঘ. ঢাকা কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের দেখা বনভূমি গড়ে ওঠার কারণ বিশ্লেষণ কর।

৬. সুমন শীত মৌসুমে যশাের থেকে ঢাকা যাওয়ার সময় সাভার এলাকায় পৌছানোর পর দেখল প্রচুর ইটভাটা। তা থেকে কালো ধোয়া কু-লী পাকিয়ে আকাশের দিকে যাচ্ছে। সেখানকার পরিবেশ যেন একটু অন্য রকম। অত্যন্ত গভীরভাবে উপলব্ধি করল কিছুটা এলাকায় যেন স্বাসপ্রশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে।

ক. দূষণ কী?
খ. বায়োম বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর।
গ. সুমনের শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল কেন? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকের আলোকে সাভার এলাকার দূষণের কারণ তোমার নিজের যুক্তিতে বিশ্লেষণ কর।

৭. জামিয়া কলেজের একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ভূগোল বিষয়ের ছাত্রছাত্রীরা দেশের দক্ষিণ-পূর্ব অঞ্চলে শিক্ষা সফরে গেল। সেখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও চিরসবুজ বনভূমি দেখে তারা অভিভূত হলো। ভূগোল বিষয়ের শিক্ষক বললেন এটি বাংলাদেশের একটি বিশেষ ধরনের বনভূমি। এই বনদ্যভূমির কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আমাদের সোতজ এলাকার বনভূমি থেকে আলাদা।

ক. বায়োম কী?
খ. পরভোজী জীব বলতে কী বোঝ? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে জামিরা কলেজের ছাত্রছাত্রীরা যে বনভূমি দেখে মুগ্ধ হলো সেটি কোন শ্রেণির বনভূমি? এ বনভূমির বৈশিষ্ট্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপকে যে বনভূমির ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে তার উল্লেখযোগ্য বৃক্ষ এবং গড়ে ওঠার কারণ বিশ্লেষণ কর।

৮. আকমলের বাড়ি গাজীপুর জেলায়। সে তার বন্ধুর বাড়ি খুলনায় বেড়াতে যায়, সেখানে একটি চিরসবুজ বনভুমি তাকে মুগ্ধ করে। সমুদ্রের লােনা পানি, জোয়ার-ভাটা, শ্বাসমূল প্রভৃতি বনভূমিকে একটি আলাদা বৈশিষ্ট্য দিয়েছে। অথচ তার নিজ এলাকার বনভূমি শীতকালে পত্রশূন্য হয়ে পড়ে। এখানে হিংস্র জীবজন্তুও নেই।

ক. জীববৈচিত্র্য কী?
খ. চিরসবুজ বৃক্ষের অরণ্য বলতে কী বোঝায়?
গ. আকমলের নিজ এলাকার বনভূমির সাথে বাংলাদেশের কোন এলাকার বনভূমির মিল রয়েছে- ব্যাখ্যা কর।
ঘ. আকমলের ভ্রমণকৃত অঞ্চলের বনভূমির গুরুত্ব বিশ্লেষণ কর।

HSC /Alim Common Suggestion 2024

ভূগোল ১ম পত্র ১০ম অধ্যায় সৃজনশীল : মানচিত্রের সম্প্রসারণ ও সংকোচনের জন্য যেসব পদ্ধতি প্রচলিত আছে সেগুলোর মধ্যে সচরাচর ব্যবহৃত পদ্ধতি হলো ছক বা বর্গ পদ্ধতি, সম-ত্রিভুজ পদ্ধতি এবং যান্ত্রিক পদ্ধতি। ছোট ও বড় ছক বা বর্গ অঙ্কনের সাহায্যে যে মানচিত্র ছোট ও বড় করা হয় তাকে ছক বা বর্গ পদ্ধতি বলে।

একই প্রকার ছোট বা বড় ত্রিভুজ অঙ্কন করে যখন মানচিত্রকে ছোট বা বড় করা হয় তখন তাকে সম-ত্রিভুজ পদ্ধতি বলে। আবার বিভিন্ন যন্ত্রের সাহায্যে যেমন- পেন্টোগ্রাফ, এইডোগ্রাফ, ক্যামেরা ইত্যাদির সাহায্যে যখন মানচিত্রকে ছোট বা বড় করা হয় তখন তাকে যান্ত্রিক পদ্ধতি বলে।

ভূগোল ১ম পত্র ১০ম অধ্যায় সৃজনশীল

১. রাজুর অধ্যাপক তাকে ক্লাসে মানচিত্র ও বিভিন্ন প্রকার স্কেল সম্পর্কে বর্ণনা দেন। এছাড়া স্কেলের ব্যবহার সম্পর্কেও ব্যাখ্যা প্রদান করেন।

ক. মানচিত্র ও স্কেল বলতে কী বোঝ?
খ. বিভিন্ন প্রকার স্কেলের নাম লেখ।
গ. রৈখিক এবং প্রতিভূ অনুপাতের স্কেলের ব্যবহারের পার্থক্য ব্যাখ্যা কর।
ঘ. কর্ণীয় স্কেলের অঙ্কন প্রক্রিয়া বিশ্লেষণ কর।

২. কামালদের নিজ এলাকার জরিপ কাজের সুবিধার্থে মানচিত্রকে একটি নির্দিষ্ট স্কেলে সম্প্রসারণ করা হলো।

ক. মৌজা মানচিত্র কী?
খ. মানচিত্রে স্কেল কীভাবে প্রকাশ করা যায় ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপকে উল্লিখিত মানচিত্রটি কীভাবে সম্প্রসারণ করা হলো বর্ণনা কর।
ঘ. কামালদের এলাকার মতো নিজ এলাকার একটি মানচিত্র নিয়ে এর গঠন বিবরণী বিশ্লেষণ কর।

৩. দৃশ্যকল্প-১: ভূমি জরিপের জন্য আমিন (সার্ভেয়ার) যে মানচিত্র ব্যবহার করেন তা বৃহৎ স্কেলে অঙ্কিত এবং এ মানচিত্রের ভিত্তিতে সরকার জমির মালিকের কাছ থেকে খাজনা আদায় করে থাকে।
দৃশ্যকল্প-২: বিভিন্ন অফিস-আদালত ও শ্রেণিকক্ষে যেসব মানচিত্র ব্যবহার করা হয়, সেগুলো ক্ষুদ্র স্কেলে অঙ্কিত এবং এসব মানচিত্রে জেলা ও বিভাগীয় সীমানা নির্দেশ করা থাকে।

ক. MAP শব্দটি কোন ভাষা থেকে এসেছে?
খ. প্রতিভূ অনুপাত কী? ব্যাখ্যা কর।
গ. দৃশ্যকল্প-১ ও দৃশ্যকল্প-২ এ বর্ণিত মানচিত্রের মধ্যে পার্থক্য নির্দেশ কর।
ঘ. উদ্দীপকে উল্লিখিত মানচিত্র আমাদের জীবনে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ তা বিশ্লেষণ কর।

৪. একটি মানচিত্র নিয়ে রতনের পিতা তাকে নিয়ে মানচিত্রটিতে দেখিয়ে বলল, ঐ জমিগুলো আমাদের।

ক. মানচিত্রের উপাদানগুলো কী কী?
খ. মৌজা মানচিত্র কী? ব্যাখ্যা কর।
গ. উদ্দীপক অনুসারে রতনের পিতার হাতের মানচিত্রটি অঙ্কনে স্কেলের ব্যবহার ব্যাখ্যা কর।
ঘ. উদ্দীপক অনুসারে মৌজা মানচিত্রের প্রয়োজনীয়তা উদ্দীপকের আলোক ব্যাখ্যা কর।

৫. একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীরা বাংলাদেশের দুর্যোগপ্রবণ অঞ্চলগুলো চিহ্নিত করার জন্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গেলেন। অঞ্চল চিহ্নিত করার সুবিধার্থে তারা প্রত্যেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সাথে নিল।

ক. এটলাস (Atlas) কাকে বলে?
খ. মানচিত্রের স্কেল বলতে কী বোঝ?
গ. অঞ্চল চিহ্নিত করার জন্য গবেষণাকর্মীদের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় উপকরণ কী এবং কেন ব্যবহার করা হয়?
ঘ. কর্মচারীদের অঞ্চল চিহ্নিত করার প্রয়োজনীয় প্রধান উপকরণটির ব্যবহারিক গুরুত্ব আলোচনা কর।

৬. ফখরুল সাহেব আর্মির একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা। মমিন সাহেব তার বাসায় বেড়াতে এসে দেখলেন একটি বুক সেলফে বিভিন্ন ধরনের মানচিত্রের অসংখ্য বই রয়েছে। মমিন সাহেব ফখরুল সাহেবকে জিজ্ঞাসা করতেই বললেন, মানচিত্রের বহুবিধ ব্যবহার সম্পর্কে।

ক. প্রথম কারা মানচিত্র তৈরি করে?
খ. কণীয় মাপনী বলতে কী বোঝায়?
গ. মমিন সাহেব বুক সেলফে যে মানচিত্রের বই দেখতে পেলেন তার ধারণা দাও।
ঘ. ফখরুল সাহেবের দৃষ্টিতে মানচিত্রের ব্যবহারিক গুরুত্ব আলোচনা কর।

৭. ফাসিক তার আপার সঙ্গে স্কুলের লাইব্রেরিতে গিয়ে বাংলাদেশের মানচিত্র দেখে কীভাবে সেটা অঙ্কন করা হলো জানতে চাইলে আপা তাকে স্কেলের কথা বললেন। এরপর স্কেলের ব্যবহার গুণাগুণসহ। মানচিত্র সম্পর্কে ব্যাখ্যা করলেন।

ক. ক্ষুদ্র স্কেল কী?
খ. স্কেল প্রকাশের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর।
গ. প্র. আ. ১ : ৩৬ এর সাহায্যে গজ ও ফুট দেখিয়ে একটি সরল মাপনী অঙ্কন কর।
ঘ. মানচিত্র অঙ্কন ও ছোট বা বড় করার ক্ষেত্রে কোন কোন বিষয় যুক্তিযুক্ত? তোমার উত্তরের সপক্ষে মতামত দাও।

৮. প্রকাশ বড়ুয়া ভূগোল ক্লাসে তার স্যারের নিকট জানতে চান একই দেশের বা স্থানের মানচিত্র কী করে ছোট বড় হয়। মানচিত্রকে ছোট ও বড় করার কোনো পদ্ধতি আছে কি? ছোট ও বড় করার প্রয়োজন হয় কিনা। স্যার তাকে ব্যবহারিক ক্লাসে মানচিত্রের সংকোচন ও ঐ সম্প্রসারণ পাঠদান কালে বিস্তারিত লক্ষ করার কথা বলে।

ক. মানচিত্রের সংকোচন ও সম্প্রসারণ কী?
খ. মানচিত্র ছোট ও বড় করার পদ্ধতিগুলো কী কী?
গ. কীভাবে বুঝবে মানচিত্র ছোট বা বড় করতে হবে?
ঘ. মানচিত্রের সংকোচন ও সম্প্রসারণের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর

আজকের সাজেশস: চূড়ান্ত সৃজনশীল সাজেশন এইচএসসি ভূগোল ১ম পত্র ২০২৪

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক মাধ্যম গুলোতে ও

Leave a Comment