আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম, ই রিটার্ন দাখিলের নিয়ম,যেভাবে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করবেন

 

https://jobspointbd.com/

My Ads

Google Adsense Ads

এখন থেকে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে কোনো কাগজপত্র বা দলিলাদি আপলোড করতে হবে না। শুধু প্রয়োজনীয় তথ্য দিলেই রিটার্ন দাখিল করা যাবে বলে জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। ফলে করদাতাদের জন্য অনলাইনে রিটার্ন দেওয়া এখন আরও সহজ হলো।

চলতি অর্থবছর থেকে কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া সব করদাতার জন্য অনলাইনে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। রিটার্ন জমার সময়সীমা ১ জুলাই থেকে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত। এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, গত সপ্তাহ পর্যন্ত সাড়ে আট লাখ করদাতা অনলাইনে রিটার্ন জমা দিয়েছেন। আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম, ই রিটার্ন দাখিলের নিয়ম,যেভাবে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করবেন

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম ২০২৫

আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম (২০২৫) – বাংলাদেশ

বাংলাদেশে করযোগ্য ব্যক্তিদের জন্য আয়কর রিটার্ন দাখিল করা বাধ্যতামূলক। এটি অনলাইনে এবং অফলাইনে দাখিল করা যায়।

কে আয়কর রিটার্ন দাখিল করবেন?

নিম্নলিখিত ব্যক্তিদের জন্য আয়কর রিটার্ন দাখিল করা বাধ্যতামূলক

  • যাদের বার্ষিক আয় ৩,৫০,০০০ টাকা বা তার বেশি (নারীদের জন্য ৪,০০,০০০ টাকা, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৪,৭৫,০০০ টাকা)
  • টিআইএন (TIN) নিবন্ধিত ব্যবসায়ী বা পেশাজীবী
  • সরকারি চাকরিজীবী, যাদের মূল বেতন ১৬,০০০ টাকা বা তার বেশি
  • ব্যাংক ঋণ, ট্রেড লাইসেন্স, বা গাড়ির রেজিস্ট্রেশন করতে চাইলে
  • যেকোনো ধরনের কর কার্ড বা লাইসেন্সের জন্য আবেদনকারীরা

আয়কর রিটার্ন দাখিলের ধাপসমূহ:

অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের নিয়ম:

ধাপ ১: জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (NBR) ই-ট্যাক্স পোর্টালে যান।

ধাপ ২: ই-টিআইএন (e-TIN) একাউন্টে লগইন করুন বা নতুন একাউন্ট খুলুন।

trick & tips

ধাপ ৩: “Income Tax Return” মেনুতে যান ও ফরম পূরণ করুন।

ধাপ ৪: প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন— বার্ষিক আয়, ব্যয়, কর পরিশোধের তথ্য ইত্যাদি দিন।

ধাপ ৫: প্রিভিউ চেক করে Submit করুন ও Acknowledgment Receipt ডাউনলোড করে সংরক্ষণ করুন।

অফলাইনে (সরাসরি) রিটার্ন দাখিলের নিয়ম:

ধাপ ১: নিকটস্থ কর অফিস থেকে আয়কর রিটার্ন ফরম সংগ্রহ করুন বা এনবিআর ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করুন।

ধাপ ২: ফরমে ব্যক্তিগত তথ্য, বার্ষিক আয়, খরচ, সম্পত্তি ও কর পরিশোধের তথ্য দিন।

ধাপ ৩: প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করুন (যেমন— ব্যাংক স্টেটমেন্ট, বিনিয়োগের তথ্য, ট্রেড লাইসেন্স ইত্যাদি)।

ধাপ ৪: সংশ্লিষ্ট কর অঞ্চলে (সার্কেলে) জমা দিন ও রসিদ সংগ্রহ করুন

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • জাতীয় পরিচয়পত্রের (NID) কপি
  • টিআইএন সার্টিফিকেট
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট (যদি প্রয়োজন হয়)
  • বিনিয়োগের কাগজপত্র (এফডিআর, শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ইত্যাদি)
  • বেতন বা ব্যবসায়িক আয়ের তথ্য
  • যেকোনো প্রযোজ্য কর পরিশোধের চালান/রসিদ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের শেষ তারিখ

  • প্রতি বছর ৩০ নভেম্বর (বিশেষ ক্ষেত্রে সময় বাড়তে পারে)

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সুবিধা:

  • ভবিষ্যতে ব্যাংক লোন, ভিসা আবেদন, ট্রেড লাইসেন্স সহজ হয়।
  • সরকারি টেন্ডার, গাড়ি রেজিস্ট্রেশন ও ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য প্রয়োজন।
  • কোনো করযোগ্য আয় না থাকলেও রিটার্ন দাখিল করলে নোটিশ ও জরিমানা এড়ানো যায়।

বিস্তারিত

যাঁদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম, ই রিটার্ন দাখিলের নিয়ম,যেভাবে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করবেন

নিচের শ্রেণির করদাতাদের ক্ষেত্রে অনলাইন রিটার্ন দাখিলে বাধ্যবাধকতা প্রযোজ্য হবে না। ১. ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সী প্রবীণ করদাতা, ২. সনদ দাখিল সাপেক্ষে শারীরিকভাবে অক্ষম করদাতা, ৩. বিদেশে কর্মরত ব্যক্তি ও ৪. মৃত করদাতার আইনগত প্রতিনিধি।

কোথায় ও কীভাবে দিতে হবে

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এই নির্দেশনার আলোকে এখন থেকে প্রত্যেক করদাতাকে প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে রিটার্ন দাখিল করতে হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আমাদের অনেকের কাছেই অনলাইনে রিটার্ন প্রস্তুত ও দাখিল করার প্রক্রিয়াটি এখনো নতুন। তাই চলুন জেনে নিই, ধাপে ধাপে কীভাবে সহজেই অনলাইনে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া যায়।

প্রথমে নিবন্ধন

অনলাইনে রিটার্ন জমা দিতে প্রথমে ভিজিট করুন এবং e-return অপশনে ক্লিক করুন। যদি আগে থেকে রেজিস্ট্রেশন করা না থাকে, তবে ‘I am not yet registered’ নির্বাচন করুন। এরপর আপনার কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) ও নিবন্ধিত মোবাইল নম্বর দিয়ে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে। মোবাইলে ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) কোড কনফার্ম করার পর পাসওয়ার্ড সেট করলেই নিবন্ধন শেষ হবে।

নিবন্ধন সম্পন্ন হওয়ার পর সাতটি ধাপ অনুসরণ করেই আপনি আপনার আয়কর রিটার্নটি অনলাইনে ‘সাবমিশন’ করতে পারবেন।

ই রিটার্ন দাখিলের নিয়ম,যেভাবে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করবেন ২০২৫

আসুন জেনে নিই, অনলাইনে রিটার্ন দেওয়ার জন্য কোন ধাপে কী কী করতে হবে।

যেভাবে ধাপে ধাপে অনলাইনে রিটার্ন দাখিল করবেন: টিআইএন সনদ প্রাপ্তি

টিআইএন (করদাতা শনাক্তকরণ নাম্বার) সনদধারী প্রতিটি বাংলাদেশি নাগরিকের জন্য প্রতিবছর আয়কর রিটার্ন দাখিল করা বাধ্যতামূলক। বয়স ১৮ অতিক্রম করলে টিআইএন সদন নেওয়াও বাধ্যতামূলক। আপনি যখন টিআইএন-এর জন্য আবেদন করবেন, আপনাকে কর দাখিলের জন্য একটি নির্দিষ্ট এলাকা বরাদ্দ করা হবে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জোগাড় করে তখন আপনাকে আয় বিবরণী জমা দিতে হবে। এরপর নিজে গিয়ে অথবা কোনো প্রতিনিধির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক কর অফিসে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। 

ই-রিটার্ন সিস্টেমে নিবন্ধন

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে চাইলে প্রথমে এনবিআরের ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করতে হবে। নিবন্ধন করতে, ওয়েবসাইটের ই-রিটার্ন শাখায় ক্লিক করুন। সেখানে ‘সাইন আপ’ অপশনে গিয়ে প্রথম বক্সে আপনার টিআইএন নাম্বার লিখুন। দ্বিতীয় বক্সে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে নিবন্ধিত মোবাইল নাম্বারটি লিখুন (প্রথম শূন্য বাদ দিয়ে)। এরপর ক্যাপচা কোড দিয়ে ‘ভেরিফাই’ বাটনে ক্লিক করুন। ফোনে আসা ওটিপি ব্যবহার করে আপনার ফোন নাম্বারটি নিশ্চিত করুন। সবশেষে ই-রিটার্ন সিস্টেমে লগ ইন করতে একটি পাসওয়ার্ড ঠিক করুন।

ধাপ ১: ই-রিটার্ন সিস্টেমে প্রবেশ 

একবার নিবন্ধন করা হয়ে গেলে এরপর আপনি ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার টিআইএন, পাসওয়ার্ড এবং ক্যাপচা দিয়ে সাইন ইন করতে পারবেন। এরপর একটি ড্যাশবোর্ড পাবেন। এর বাম দিকে থাকা ‘রিটার্ন সাবমিশন’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।

ধাপ ২: কর যাচাইয়ের তথ্য 

ই-রিটার্ন ফরমের শুরুতেই থাকবে ‘ট্যাক্স অ্যাসেসমেন্ট ইনফরমেশন’। সেখানে আয়কর সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য– রিটার্ন স্কিম, আয়ের সাল ও উৎস দিতে হবে। আপনার আয় যদি করমুক্ত হয়, তাহলে আয়ের পরিমাণের পাশাপাশি ‘রেসিডেন্ট স্ট্যাটাস’ দিতে হবে। 

Google Adsense Ads

ধাপ ৩: আয়ের বিবরণ

এই পর্যায়ে, ‘হেডস অফ ইনকাম’-এ গিয়ে আপনার বিভিন্ন আয়ের উৎস দিন। এখানে আপনার বেতন, নিরাপত্তা সুদ, বাড়ি-সম্পত্তি থেকে আয়, কৃষি আয়, ব্যবসা থেকে আয়, মূলধন লাভ এবং অন্যান্য উৎস থেকে আয় অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন।

যদি আপনার বেতন আপনার আয়ের একমাত্র উৎস হয়, তাহলে ‘স্যালারি’ অপশনে ক্লিক করুন। এর বাইরে আয় থেকে থাকলে ‘ইনকাম ফ্রম আদার সোর্সেস’ অপশনে ক্লিক করুন। সেখানে অন্যান্য যেসব উৎস থেকে আয় করে থাকেন, তাতে ক্লিক করুন। 

এরপর ‘সেভ অ্যান্ড কন্টিনিউ’ অপশনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে যান।

ধাপ ৪: অতিরিক্ত তথ্য

এই ধাপে একটি ড্রপডাউন মেনু থেকে আপনার প্রাথমিক আয়ের উৎসের স্থান ঠিক করবেন। সেখানে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মতো অনেকগুলো অপশন থাকবে। 

আপনি যদি যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, প্রতিবন্ধী বা প্রতিবন্ধী ব্যক্তির আইনি অভিভাবক হয়ে থাকেন, সেটিও এখানে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এছাড়া, বিনিয়োগের জন্য আপনি করমুক্তির দাবিদার কি না এবং আপনি কোনো সংস্থার শেয়ারহোল্ডার পরিচালক কি না, তা ‘হ্যাঁ’ বা ‘না’-এর মাধ্যমে উত্তর দেবেন।

ধাপ ৫: আইটি১০বি পূরণ 

যদি আপনার সম্পূর্ণ সম্পদের পরিমাণ ৪০ লাখ টাকা বা তারচেয়ে বেশি হয়, তাহলে আপনাকে অবশ্যই স্টেটমেন্ট ফর্মের ব্যয় বিভাগটি পূরণ করতে হবে। এজন্য ‘আইটি১০বি ফর্ম’ পূরণ করতে হবে। সম্পদের পরিমাণ ৪০ লাখের কম হলে তা পূরণ করতে হবে না। এক্ষেত্রে, আপনার ও আপনার পরিবারের বার্ষিক খরচের হিসেব দিতে হবে। 

এরপর ‘সেভ অ্যান্ড কন্টিনিউ’ অপশনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে যান। 

ধাপ ৬: আয়ের বিবরণ

অন্যান্য উৎস থেকে আসা আয়, বৈদেশিক আয় বা কর-অব্যাহতিপ্রাপ্ত আয়ের বিবরণ দিন। বেতন বা করযোগ্য বিনিয়োগ ছাড়া অন্যান্য উৎস থেকে আসা আয়ের তথ্য দিতে আপনি ড্রপডাউন মেনুতে বিভিন্ন অপশন পাবেন। 

‘এনি আদার ইনকাম’ অপশনে ক্লিক করলে সেখানে আপনার অন্য আয়ের উৎস, অর্থ প্রদানকারী কর্তৃপক্ষ, প্রাপ্ত সর্বশেষ আয়ের তারিখ ও পরিমাণ, এবং সংশ্লিষ্ট ব্যয়ের হিসেব দিতে হবে। এসব তথ্য দেওয়ার পর আপনার নেট আয়ের হিসেব দেখানো হবে। 

আবার ‘সেভ অ্যান্ড কন্টিনিউ’ অপশনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে যান। 

ধাপ ৭: বিনিয়োগ বিভাগ

আপনি যদি বর্তমানে জীবন বীমা প্রিমিয়াম, ডিপোজিট প্রিমিয়াম সার্ভিস (ডিপিএস), অনুমোদিত সঞ্চয়পত্র, সাধারণ প্রভিডেন্ট ফান্ড, বেনেভোলেন্ট ফান্ড, গ্রুপ বীমা প্রিমিয়াম, অনুমোদিত স্টক বা শেয়ার, কিংবা অন্যান্য ক্যাটাগরিতে বিনিয়োগ করে থাকেন, সেগুলো এখানে উল্লেখ করবেন। 

ধরুন আপনি যদি ‘ডিপিএস’ অপশনে ক্লিক করেন, তাহলে সেখানে ব্যাংকের নাম, অ্যাকাউন্ট নাম্বার এবং জমাকৃত অর্থের পরিমাণ দিতে হবে। এভাবে অন্যান্য অপশনে গেলেও আপনাকে বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে। 

আবার ‘সেভ অ্যান্ড কন্টিনিউ’ অপশনে ক্লিক করে পরবর্তী ধাপে যান। 

ধাপ ৮: ব্যয়

এই বিভাগে, মোট আয়ের বিপরীতে আপনার মোট ব্যয় পর্যালোচনা করতে পারবেন। এখানে বিভিন্ন খাতে ব্যয়ের বিভাগ থাকবে। খাদ্য, পোশাক, বাসস্থান (পরিবহন, গৃহস্থালি, ইউটিলিটিসহ), বাচ্চাদের শিক্ষা এবং অন্য কোনো ব্যয়ের খাত থাকলে তা অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন। এই বিবরণগুলো পূরণ করলে আপনার বকেয়া করের হিসেব দেওয়া হবে। 

ধাপ ৯: কর এবং পেমেন্ট

এখানে আপনি ইতোমধ্যে কোনো উৎস কর এবং অগ্রিম কর প্রদান করে থাকলে তার হিসেব দিতে পারবেন। এই হিসেব দেওয়ার পর আপনার মোট প্রদেয় করের পরিমাণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে কমে যাবে। আপনার আয়ের উপর কোনো কর বকেয়া না থাকলে আপনার প্রদেয় করের পরিমাণ হবে শূন্য। একে ‘শূন্য রিটার্ন’ বলা হয়। 

ধাপ ১০: রিটার্ন ভিউ

‘অনলাইন রিটার্ন’ অপশনে ক্লিক করলে আপনি রিটার্ন ফর্মটি দেখতে পাবেন। তার নিচে ‘ইয়েস’ অপশনে ক্লিক করলেই আপনার রিটার্ন চলে যাবে। কোনো তথ্য নিয়ে সন্দেহ থাকলে আপনি ‘নো’ অপশনে ক্লিক করতে পারেন এবং আবার সব তথ্য দেখে নিতে পারেন। 

ধাপ ১১: রসিদ ডাউনলোড করুন

যদি আয়কর রিটার্ন সফলভাবে জমা হয়, তাহলে আপনাকে অভিনন্দন জানিয়ে একটি বার্তা লেখা দেখবেন। সেখানে আপনি একটি রেফারেন্স আইডি ডাউনলোড করার অপশন পাবেন। সেটি ডাউনলোড করে অনলাইনেই আপনি আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে পারেন। অথবা সেটি প্রিন্ট করে আয়কর অফিসে পাঠাতে পারেন। 

আজকের বিষয়: অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের নিয়ম, ই রিটার্ন দাখিলের নিয়ম,যেভাবে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করবেন

প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com

আমরা আছি নিচের সামাজিক মাধ্যম গুলোতে ও

Google Adsense Ads

Leave a Comment