‘সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতোমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।’

‘সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতোমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।’

Writing Side

Google Adsense Ads

‘সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতোমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।’

সাধুরীতির পাঁচটি বৈশিষ্ট্য হলো-

  1. সাধু ভাষারীতি সর্বজনগ্রাহ্য লেখার ভাষা।
  2. এ ভাষারীতি সুনির্দিষ্ট ব্যাকরণের নিয়ম মেনে চলে।
  3. সাধু ভাষারীতিতে সর্বনাম, ক্রিয়া, অব্যয় ও অনুসর্গের পূর্ণরূপ ব্যবহৃত হয়।
  4. এ ভাষা গুরুগম্ভীর ও আভিজাত্যপূর্ণ।
  5. এ ভাষা অপেক্ষাকৃত দুর্বোধ্য এবং এর গতি মন্থর।

উল্লিখিত পাঠে-

  • সর্বনাম পদঃ- এই, তাহা, সে।
  • ক্রিয়া পদঃ- পাইলাম, আসিয়া, ঘুষ দিয়া, করিয়া, লইয়াছে।
  • অব্যয় পদঃ- যে।
  • তৎসম শব্দঃ- সাক্ষাৎ, সহিত, প্রত্যহ ইত্যাদি।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

সাধুরীতির কয়েকটি বৈশিষ্ট্য সর্বনাম, অব্যয় পদ, তৎসম শব্দের উদাহরণ

যৌক্তিকতা ও উপসংহার-

উপরে উল্লেখিত অংশটি সাধু রীতিতে রচিত। কারণ, আমরা জানি সাধু ভাষায় ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রূপ পূর্ণাঙ্গ। যেমন- তাহা, পাইলাম, আসিয়া, ঘুষ দিয়া, করিয়া, লইয়াছে ইত্যাদি। উল্লিখিত অংশটি সুনির্ধারিত ব্যাকরণের অনুসারী। সাধু ভাষারীতির বৈশিষ্ট্য থেকে বলা যায়, উপরে উল্লেখিত অংশটি সাধু রীতিতে রচিত।

[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]

Assignment

Google Adsense Ads

Google Adsense Ads

2 thoughts on “‘সংবাদ পাইলাম, কাবুলিওয়ালার সহিত মিনির এই যে দ্বিতীয় সাক্ষাৎ তাহা নহে, ইতোমধ্যে সে প্রায় প্রত্যহ আসিয়া পেস্তা বাদাম ঘুষ দিয়া মিনির ক্ষুদ্র হৃদয়টুকু অনেকটা অধিকার করিয়া লইয়াছে।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *