Google Adsense Ads
বাংলাদেশের বন্যার প্রতিরোধে প্রকল্পে আমাদের কি ভূমিকা পালন করা উচিত যুক্তিসহকারে উল্লেখ করো।
বন্যা কি?
উত্তর:
পৃথিবীর স্থলভাগ জলপ্লাবিত হলে তাকে বলা হয়ে থাকে বন্যা অথবা বান। এটি এক ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ
বাংলাদেশে যে কয় প্রকার বন্যা দেখা যায় তা হচ্ছে, (১) মৌসুমী জলবায়ুর প্রভাবে নদ-নদীর পানির উচ্চতা বৃদ্ধি জনিত বর্ষাকালীন বন্যা, (২) আকস্মিক (পাহাড়ী ঢল) বন্যা, (৩) অপ্রতুল নিস্কাষণ ব্যবস্থা জনিত বন্যা এবং (৪) সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে ঝড় সৃষ্ট জলোচ্ছাস বা জোয়ারের উচ্চতা জনিত বন্যা। মৌসুমী জলবায়ুর প্রভাবে নদ-নদীর পানি সমতল (উচ্চতা) বৃদ্ধি জনিত বর্ষাকালীন বন্যায় নদ-নদীর পানি সমতল ধীরে ধীরে বৃদ্ধি বা হ্রাস পায়।
আকস্মিক বন্যা বাংলাদেশের উত্তরের কিছু এলাকা, উত্তর-পূর্ব এবং দক্ষিণ-পূর্বাংশে সংলগ্ন পাহাড়ী অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতের কারনে হয়ে থাকে এবং পানি সমতল দ্রুত বৃদ্ধি বা হ্রাস পায়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
একই সাথে পানি প্রবাহের গতিবেগ বেশী হয়, বন্যা হয় স্বল্প মেয়াদী। অপ্রতুল নিস্কাষণ ব্যবস্থা বা নিস্কাষণ ব্যবস্থা বাধাগ্রস্থ হয়ার কারনে মাঝারী বা ভারী বৃষ্টিপাতের দরুন কোন কোন এলাকা বন্যা কবলিত হয়, এই প্রকার বন্যা কবলিত এলাকার পানি সমতল খুব ধীর গতিতে হ্রাস পায় এবং বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হয়। ঝড়-ঘুর্ণীঝড়-সাইক্লোন ইত্যাদির কারনে সৃষ্ট জলোচ্ছাস এবং জোয়ারের উচ্চতার কারনে উপকূলীয় অঞ্চলে বন্যা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের কোন কোন এলাকায় এক বা একাধিক প্রকার বন্যা দেখা দিতে পারে।
বন্যার ক্ষয়ক্ষতি গুলো কি ধরনের হয়ে থাকে উল্লেখ ।
উত্তর:
বন্যার ভয়াবহতা: বন্যা শুধু মানুষের জীবনকেই বিপর্যস্ত করে না, এর ফলে গোটা দেশের অর্থনীতি ক্ষতির সম্মুখীন হয়। বন্যার নানাবিধ ক্ষতিকর প্রভাব নিচে বর্ণনা করা হলো-
– বাংলাদেশে নিন্ম আয়ের মানুষের সংখ্যা বেশি। তারা দিন আনে দিন খায়। বন্যায় রাস্তাঘাট, ক্ষেত-খামার সবকিছু ডুবে যায় বলে তাদের রোজগারের পথ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে খাদ্যের অভাবে তারা মানবেতর জীবনযাপন করে।
– নদীপ্রধান অঞ্চলগুলোতে বন্যার করাল গ্রাসে মানুষের ঘরবাড়ি, কৃষিজমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। ফলে অনেক মানুষ ভূমিহীন হয়ে পড়ে। এসব ভূমিহীন মানুষ সব কিছু হারিয়ে যাত্রা করে শহরাভিমুখে। জড়িয়ে পড়ে নানা রকম অসামাজিক কর্মকান্ড।
– বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। সরকারের আয়ের একটি বড় অংশ আসে কৃষি থেকে। কিন্তু প্রায়ই বন্যার কারণে ফসলের উৎপাদন ব্যাহত হয়। ফলে বাংলাদেশ সরকার অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যা দেশের সার্বিক উন্নয়নে প্রভাব ফেলে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
– বন্যার ফলে প্রতিবছর নানা রকম ফসল নষ্ট হয়। এতে খাদ্য সংকট দেখা দেয়। ফলে দেশের খাদ্য চাহিদা মেটাতে বাহিরের দেশগুলো থেকে খাদ্য আমদানি করতে হয়।
– বন্যার সময় নিচু এলাকার ঘরবাড়িগুলো পানির নিচে ডুবে যায়। জীবন বাঁচাতে মানুষ ঘরের চালায় বা উঁচু মাঁচায় আশ্রয়গ্রহণ করে। খাবার পানি ও পয়ঃনিষ্কাশনের সুষ্ঠু ব্যবস্থা না থাকায় তারা নানা ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়। এমনকি বন্যার পানি নেমে গেলেও নানা রকম রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়।
– বন্যার ফলে শহরাঞ্চলেও নানা অপ্রীতিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। রাস্তাঘাট ডুবে যায়। রাস্তার পাশের ড্রেনগুলো থেকে ময়লা ভেসে ওঠে। নানা রকম আবর্জনা পঁচে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে। মানুষের জীবনযাপন দুর্বিষহ হয়ে ওঠে। বিশেষ করে, বস্তিবাসীদের সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
বন্যার ক্ষয়ক্ষতি রোধের উপায় গুলো আলোচনা করো।
উত্তর:
নদীর উপর রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট এমনভাবে তৈরি করতে হবে যাতে সেগুলো নদীর গতিপথে বাধা সৃষ্টি করতে না পারে। নদীর পাড়ে ব্যাপকভাবে সামাজিক বনায়ন করা হলে নদীভাঙন রোধ করা সম্ভবপর হবে।
উপরোক্ত উপায়ে কেবল বন্যার ভয়াবহ কমানো যেতে পারে মাত্র কিন্তু স্থায়ীভাবে তা বন্ধ করা যাবে না। কাজেই বন্যাপরবর্তী পুনর্বাসনে বিভিন্ন ধরনের প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ আশুপ্রয়োজন।
যে বছর বন্যার প্রকোপ বেশি হয় সে বছর রবি মৌসুমের (শীতকালীন) ফসলের ফলন ভালো হয়। এর কারণ হলো বন্যার মাত্রা বেশি হলে হিমালয় থেকে আসা পলির পরিমাণও বৃদ্ধি পায়। এসব পলিতে গাছের বিভিন্ন প্রকার খাদ্যোপাদান থাকে। তাছাড়া বর্ষায় যেসব জমির আমন ধান বিনষ্ট হয় সেসব জমিতে কৃষক সঠিক সময়ে অর্থাৎ অক্টোবরের শেষে বা নভেম্বরের প্রথমেই রবিশস্য যেমনÑ গম, ডাল ও তেল জাতীয় ফসল ইত্যাদির চাষ করতে পারে। ফলে ফলনের পরিমাণ হয় আশানুরূপ।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
অনেক বছর আগস্ট মাসের পর বড় বন্যার প্রকোপ দেখা দেয় না। এরূপ ক্ষেত্রে আমন ধান নষ্ট হলেও চারার সংস্থান করা গেলে পুনরায় স্বল্পমেয়াদি আমন ধান যেমন- বিইউ ধান-১, ব্রি ধান৫৬, বিনা ধান৭ এর চাষ করা যাবে। কৃষক পর্যায়েও ধানের চারা উৎপাদন করা সম্ভব। এজন্য ভাসমান পদ্ধতি বা দাপোগ পদ্ধতিতে চারা উৎপাদন করা সম্ভব। তবে কোনোভাবেই যেসব জমি থেকে বন্যার পানি সেপ্টেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেও সরে না যায়, সেসব জমিতে ওই বছর নতুনভাবে আমন ধান লাগানো ঠিক হবে না। কারণ এতে ফলন মারাত্মকভাবে কমে যাবে এবং ওই জমিতে রবিশস্য সঠিক সময়ে চাষ করা যাবে না। কিন্তু যেসব জমির বন্যার পানি সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের আগেই নেমে যাবে, সেসব জমিতে দ্বিতীয়বার চারা রোপণ উঁচু জমির ধানের কুশি উঠিয়ে প্রতি গোছায় ২-৩টি কুশি রোপণ করা যেতে পারে। যদি কুশির বয়স ১০-১২ দিনের মধ্যে হয় তা হলে মূল গোছার তেমন ক্ষতি হবে না।
লক্ষ রাখতে হবে যে মূল জমির ধানের যে গোছায় কমপক্ষে ৬-৭টি কুশি আছে সেখান থেকে ২টি কুশি তোলা যেতে পারে। এসব কুশি লাগানো গেলে তা দ্রুত বৃদ্ধি পেয়ে নতুন কুশির জন্ম দেবে এবং কৃষক কিছুটা হলেও ক্ষতি পুষিয়ে নিতে পারবে। যদি বন্যার পানি সেপ্টেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের পরও স্থায়ী হয় তা হলে এসব জমিতে কোনোক্রমেই আমন ধান লাগানো ঠিক হবে না। বরং অন্তর্বর্তীকালীন সময়ের জন্য গরুর ঘাস হিসেবে মাসকলাই কিংবা পাতা জাতীয় স্বল্পমেয়াদি জাতের সবজি চাষ করা যেতে পারে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জমি অবশ্যই সঠিক সময়ে অর্থাৎ নভেম্বর মাসের প্রথমেই রবি ফসল যেমনÑ গম, ভুট্টা, আলু, ডালজাতীয় ফসল ইত্যাদি চাষ করার জন্য প্রস্তুত করতে হবে। অন্যদিকে বন্যার পানি সরে যাওয়ার পর গবাদিপশুর রোগবালাই বেড়ে যায়। রোগবালাইয়ের হাত থেকে রক্ষার জন্য বিশেষ নজর দিতে হবে।
চর এলাকায় এবছর রবি ফসলের বাম্পার ফলন না হলে কৃষকের দুর্ভোগের সীমা থাকবে না। কাজেই এখনই কৃষককে রবি ফসল বিশেষ করে গম, ভুট্টা, আলু ও ডালের উন্নত চাষাবাদের ওপর বিশেষ প্রশিক্ষণ দিতে হবে। কৃষককে বীজসহ কৃষি উপকরণ আগাম সরবরাহ করতে হবে। চর এলাকার কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য কৃষককে কৃষি উপকরণের ওপর যথেষ্ট পরিমাণ ভর্তুকির ব্যবস্থা করতে হবে। চরের কৃষির ওপর ভর্তুকি হলো সরকারের প্রকৃত কৃষি বিনিয়োগ। অনেক সময়ই সরকারের কৃষি বিভাগের মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তারা দুর্গম চরে কাজ করতে আগ্রহী হয় না। ফলে নতুন প্রযুক্তি থেকে চরের কৃষক বঞ্চিত হয় বা বিলম্বে তা জানতে পারে। এর মূল কারণ হলো অত্যন্ত নাজুক যাতায়াত ব্যবস্থা।
মনে রাখতে হবে যে, চরের কৃষক কৃষিকাজ করতে নিরুৎসাহিত হলে বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য তা হবে এক মারাত্মক হুমকি। কারণ উঁচু ও ভালো কৃষি জমি প্রতি বছর প্রায় ০.৭০ শতাংশ হারে কমে যাচ্ছে। চরকে এজন্যই বলা হয় ‘কৃষির হিডেন ডায়মন্ড’। কারণ প্রায় এক মিলিয়ন চরই হলো ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের খাদ্যের আধার।
Google Adsense Ads
যেহেতু চরে প্রতি বছরই বন্যা দেখা দেয় এবং ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে তাপমাত্রা আরও বৃদ্ধির যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে সেহেতু চরের কৃষি ব্যবস্থাপনার ওপর বিশেষ কৃষি প্রকল্প গ্রহণ করা উচিত। দেখা যায় দুর্গম চরে আধুনিক কৃষির তথ্যাদি অনেক বিলম্বে পৌঁছে। কুড়িগ্রামের বিস্তীর্ণ চর এলাকায় এখনও সোনালিকা জাতের গম চাষ করা হয় যা কৃষি বিজ্ঞানীরা বহু আগ থেকেই চাষ করার জন্য নিরুৎসাহিত করছেন। অথচ দেশের অন্যান্য অঞ্চলে বারি গম-২৬ কিংবা ২৮ এরই মধ্যে জনপ্রিয়ভাবে চাষ হচ্ছে। চরের শস্য নির্ঝঞ্ছাটভাবে চাষ করা যায়। তবে উত্তরাঞ্চল ও পদ্মার চরের মাটিতে বালুর পরিমাণ বেশি থাকায় মাটির পানির ধারণ ক্ষমতা কম হয়।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
অন্যান্য এলাকার তুলনায় তাই চর এলাকায় বেশি সেচের প্রয়োজন হয়। আবার চরে বিদ্যুতের সুবিধা না থাকায় ডিজেলের মাধ্যমে সেচ পাম্প চালাতে হয়। এতে ফসলের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে যায়। বন্যায় যেহেতু কৃষকের বীজ নষ্ট হয়ে যায়, সেহেতু কেন্দ্রীয়ভাবে কৃষক সংগঠন করে বীজ রক্ষণাগার তৈরি করতে হবে। বন্যার প্রকোপ বেশি হলে কৃষককে রবি ফসলের নির্বিঘœ চাষের জন্য বীজসহ কৃষি উপকরণ নিশ্চিত করতে হবে। তাছাড়া বন্যার সময় গবাদিপশুর থাকার জন্য উঁচু করে সরকারের তরফ থেকে কেন্দ্রীয় গোয়ালঘর করা যেতে পারে। গবাদিপশুর চিকিৎসার যথাযথ ব্যবস্থা করা না হলে চরের কৃষক উন্নত জাতের গবাদিপশু লালন পালনের জন্য উৎসাহিত হবে না।
চরে কেইজ বা খাঁচা/প্যানকালচার পদ্ধতিতে বর্ষাকালে দ্রুতবর্ধনশীল মাছের চাষ করা সম্ভব বলে মাৎস্যবিজ্ঞানীরা মনে করেন। তবে সেজন্য কৃষককে প্রশিক্ষণসহ বিশেষ প্রণোদনার ব্যবস্থা করতে হবে। চরে মাছের পোনা সহজে কৃষক পায় না। সেজন্য সম্মিলিতভাবে চরের কৃষকদের সহযোগিতা করতে হবে। আগামী বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তার জন্য চরের কৃষি ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে সরকারকে এখনই বাস্তবিক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
(ক) পানিবন্দি মানুষের বাসস্থানের সুবিধা প্রদানের জন্য দেশের বন্যাকবলিত এলাকায় পর্যাপ্ত আশ্রয়কেন্দ্র নির্মাণ করা যেতে পারে। যাতে তারা বন্যাকালে নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে পায়।
(খ) বন্যাকবলিত মানুষদের খাদ্য-পানীয় সরবরাহ নিশ্চিতে কার্যকরী সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে খাদ্য সাহায়্য প্রদানের উদ্যোগ বৃদ্ধি ও তা চলমান রাখা অতীব জরুরি।
(গ) বন্যার পানি নেমে গেলে মানুষ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হতে পারে। অতীত অভিজ্ঞতাও সেটাই বলে। তাই আক্রান্তদের চিকিৎসাসেবা প্রদানে সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ এখনই করতে হবে। স্থানীয় হাসপাতাল ও ক্লিনিকগুলোকে প্রয়োজনীয় ওষুধসহ প্রস্তুত করে রাখতে হবে।
(ঘ) বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের নানা ধরনের প্রকল্পের আওতায় এনে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। তাই বন্যার পর ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পুনর্বাসনে সহজশর্তে সার, বীজ, কীটনাশক সরবরাহ করতে হবে। নামমাত্র সুদে বা বিনা সুদে কৃষিঋণ প্রদানের উদ্যোগ হতে পারে দেশের কৃষিখাতের উন্নয়নে মাইলফলক।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হবে যে, কৃষক বাঁচলে দেশের কৃষি বাঁচবে। আর কৃষি বাঁচলে দেশের অর্থনীতি বাঁচবে। আমরা বাঁচব। তাই দেশের অর্থনীতির স্বার্থে দেশের কৃষিকে বাঁচাতে সরকারকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। আর যে কৃষক মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ফসল উৎপাদন করে আমাদের খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করে তাদের বহুবিদ প্রণোদনা দিয়ে স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাস নিশ্চিত করতে হবে। খেটে খাওয়া কৃষকের চাহিদা কিন্ত খুবই নগন্য। তারা চায় শুধু তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য।
H.S.C
- বাংলাদেশের শিল্প কি?, রপ্তানিমুখী শিল্প কি?,শিল্প শ্রমিকদের সার্বিক নিরাপত্তার সম্পর্ক?
- ভূগোল কি, বাণিজ্যিক ভূগোল কি এর বৈশিষ্ট্য ও গুরুত্ব
- জনসংখ্যার সমস্যা কি, কোভিদ ১৯ কি লিখবেন, রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা কি লিখবে
- এইচএসসি ডিপ্লোমা ইন কমার্স বাণিজ্যক ভূগোল (১৭১৭) এ্যাসাইনমেন্ট সম্পূর্ণ উত্তর
- বিএম মার্কেটিং নীতি ও প্রয়োগ (১৮১৮) অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর
- “মধ্যস্থ করবারির উৎপাদক, ভােক্তা ও সামজের প্রতি বিভিন্ন ধরণের কার্যবলি রয়েছে। এ উক্তির যর্থাথতা উল্লেখ কর।
- বাংলাদেশ কৃষি পন্যের বাজারজাতকরণে প্রধান প্রধান সমস্যা
- ব্যয়যােগ্য মূল্য নির্ধারণ ও ভ্যালুভিত্তিক মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতির মধ্যে কোন পদ্ধতিটি বেশি উপযুক্ত বলে তুমি মনে কর
- পণ্যের জীবন চক্রের বিভিন্ন স্তরে বাজারজাতকরণ প্রয়োগ পূর্বক মতামত দাও
- “প্রত্যাশিত অবস্থান দখলের জন্য পরিকল্পলিতভাবে মার্কেটিং কৌশল গ্রহণ করতে হয়।”
Google Adsense Ads
3 thoughts on “বন্যা কি বন্যার ক্ষয়ক্ষতি ও রোধের উপায় গুলো আলোচনা করো”