Google Adsense Ads
বিষয়: নারী শিক্ষা একটি অনুচ্ছেদ লিখুন, অনুচ্ছেদ নারী শিক্ষা , অনুচ্ছেদ নারী শিক্ষা অনুচ্ছেদ, নারী শিক্ষা অনুচ্ছেদ PDF Download
নারীশিক্ষা অনুচ্ছেদ
মানুষের মনুষ্যত্ব বিকাশে জন্য শিক্ষার প্রয়ােজন। মা হচ্ছে একজন সন্তানের প্রথম শিক্ষক।’আমাকে একজন শিক্ষিত মা দাও, আমি তােমাদেরকে একটি শিক্ষিত জাতি দেব’– নেপােলিয়ানের এই চিরস্মরণীয় কথার প্রতিধ্বনি আজও বিশ্বব্যাপী অনুরণিত হচ্ছে। বিশ্বের লক্ষ লক্ষ নারী বর্তমান সময়েও শিক্ষার সুযােগ থেকে বঞ্চিত। ফলে সন্তানের প্রথম শিক্ষকই থেকে যাচ্ছে শিক্ষার অন্তরালে। সন্তান শিক্ষিত না হলে স্বাভাবিকভাবেই জাতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার। কেননা আজকের শিশুই আগামী দিনের কর্ণধার। ফলে একটি দেশের সমাজ, রাষ্ট্র, পরিবারের উন্নয়ন ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় এমনকি ব্যক্তিগত উৎকর্ষের ক্ষেত্রেও নারীশিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম। নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রােকেয়া সারাজীবন নারীশিক্ষার জন্য আন্দোলন করে গেছেন। তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন, পুরুষের পাশাপাশি নারীকেও হতে হবে শিক্ষিত ও স্বাবলম্বী। বাঙালি পুরুষ কখনােই একাকী উন্নতির শিখরে আরােহণ করতে পারবে না আজ একবিংশ শতাব্দীর এই অগ্রগতির সময়েও আমাদের অধিকাংশ নারী শিক্ষাবঞ্ছিত। ফলে নারীশিক্ষার অগ্রগতির জন্য নানামুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করা একান্ত জরুরী। নারী নির্যাতন ও বাল্যবিবাহ বন্ধ করে নারীশিক্ষা গ্রহণের পথকে সুগম করতে হবে। বয়স্ক নারীদের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করার পাশাপাশি বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থাকে অবৈতনিক করতে হবে। বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত নারীদের সহায়তা করতে হবে। এছাড়াও এ বিষয়ে আগামী প্রজন্মকে সচেতন করতে প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থায় প্রয়ােজনীয় পরিবর্তন আনতে হবে। সর্বোপরি, নারীশিক্ষার ব্যাপক অগ্রগতি সাধনের লক্ষ্যে সরকারসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
নারীশিক্ষা অনুচ্ছেদ ২
(ভিন্ন প্রতিলিপন)
একটি দেশের সার্বিক উন্নয়ন মূলত এর জনগােষ্ঠীর শিক্ষার উপর নির্ভরশীল। আমাদের দেশের মােট জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেকই নারী। কোনাে দেশ জনসখ্যোর এই বৃহৎ অংশকে এড়িয়ে তার সমৃদ্ধির আশা করতে পারে না। তাই প্রত্যেক দেশের
জন্য নারীশিক্ষা অপরিহার্য। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখের বিষয় এই যে, আমাদের দেশে নারী শিক্ষার অবস্থা মােটেও সন্তোষজনক নয়। নারীশিক্ষার প্রধান অন্তরায় হলাে দরিদ্রতা। বাল্যবিবাহও নারীশিক্ষার পথে একটি প্রধান বাধা। এ প্রতিবন্ধকতাগুলাের পেছনে রয়েছে ধর্মীয় অপব্যাখ্যা, সামাজিক কুসংস্কার, রীতিনীতি, মেয়েদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ, নারীশিক্ষার প্রতি ভ্রান্ত ধারণা ইত্যাদি। এ সমস্ত প্রতিবন্ধকতার কারণে নারীশিক্ষা চরমভাবে বিঘ্নিত হয়। ফলশ্রুতিতে নারীরা বঞ্চিত হচ্ছে তাদের ন্যায্য অধিকার থেকে। এজন্য নারীদের প্রতি আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলাতে হবে। তাদের শিক্ষার ব্যাপারে আমাদেরকে সর্বোচ্চ সচেতন হতে হবে। ধর্মীয় বাধা, সামাজিক কুসংস্কার, আর্থিক দারিদ্র্য ইত্যাদি অন্তরায় কাটিয়ে শিক্ষার ক্ষেত্রে নারীর এগিয়ে আসার জন্য প্রণোদনা সৃষ্টি করতে হবে এবং সেজন্য দেশে নারী মুক্তি আন্দোলন জোরদার করতে হবে। মেয়েদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে, যেন স্কুল বা কলেজগামী কোনাে ছাত্রী কোনােভাবে নির্যাতনের শিকার না হয়। কোনাে মেয়েকে তার অমতে বিয়ে দেওয়া, লেখাপড়া বন্ধ করে দেওয়া এবং ১৮ বছরের নিচে বিয়ে দেওয়া বন্ধ করতে হবে। নারীশিক্ষাকে উৎসাহিত করতে ইতিমধ্যে আমাদের সরকার নারীদের বৃত্তি প্রদান, অধিক নারী শিক্ষিকা নিয়ােগ, উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত অবৈতনিক নারীশিক্ষার মতাে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকারের এসব উদ্যোগ যেন যথাযথভাবে প্রয়ােগ হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। যুগ যুগ ধরে যে নারী চোখের জলের কোনাে মূল্য পায়নি, যে নারী ব্যবহূত হয়েছে অন্তঃপুরের খেলার পুতুল হিসেবে, আধুনিক সমাজে সে নারীকে দাঁড়াতে হবে শিক্ষিত, মার্জিত, আলােকিত মানুষ হিসেবে। তাহলেই সমাজে ফিরে আসবে নারীর মর্যাদা। এক্ষেত্রে নারী শিক্ষার কোনাে বিকল্প নেই।
নারীশিক্ষা অনুচ্ছেদটি কেমন হয়েছে ? নতুন কিছু সংযোজন করা যায় বা বাদ দেওয়া প্রয়োজন? কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না।
আরো ও সাজেশন:-
নারীশিক্ষা(অনুচ্ছেদ) ৩
পৃথিবীতে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবার জন্য শিক্ষা অর্জন করা একান্ত দরকার। কোনাে জাতিকে শিক্ষিত হতে হলে সে জাতির নারীদেরও শিক্ষিত হতে হবে। কেননা, নারীদেরকে ছাড়া একটি জাতি অসম্পূর্ণ। অথচ আমাদের দেশে এখনাে নারী শিক্ষার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। শিক্ষার অভাবে আমাদের দেশের নারীরা অনেক পিছিয়ে রয়েছে। সুপ্রাচীন কাল থেকে আমাদের সমাজ ব্যবস্থা পুরুষতান্ত্রিক। তারা নারীশিক্ষার পথে সৃষ্টি করেছে অসংখ্য বাধার প্রাচীর। উন্নত দেশগুলােতে নারীরা অধিকাংশ ক্ষেত্রে পুরুষের সাথে সমানভাবে সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করে থাকে। সেসব দেশের নারীরা আজ আর পুরুষের করুণার পাত্র নয়। নারীশিক্ষার প্রয়ােজনীয়তা অপরিসীম। নারীশিক্ষার প্রধান অন্তরায় কুসংস্কার। সমাজ থেকে কুসংস্কারের মূলােৎপাটন করতে না পারলে নারীশিক্ষার প্রসার ঘটানাে সম্ভব নয়। নারীদের সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চত করতে হবে। নারী সংখ্যার অনুপাতে প্রয়ােজনীয় সংখ্যক স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তুলতে হবে। বয়স্ক নারীদের জন্য অবৈতনিক শিক্ষাব্যবস্থা চালু করতে হবে। নারীশিক্ষা প্রসারের জন্য সকলকে সমানভাবে এগিয়ে আসতে হবে।
এ জন্য জাতীয় প্রচার মাধ্যমগুলােকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে। সরকারি প্রশাসন যদি নারীশিক্ষা প্রসারে আন্তরিক হয় তাহলে দেশের মানুষ এর গুরুত্ব উপলব্ধি করতে পারবে। মনে রাখতে হবে, সভ্যতার বিকাশে নারীশিক্ষা প্রসারে বিকল্প নেই। বাঙালি নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রােকেয়া সাখাওয়াত হােসেন সারাজীবন নারীশিক্ষার জন্য আন্দোলন করে গেছেন। নারীশিক্ষা ব্যতীত পুরুষ একাকী উন্নতির শিখরে আরােহণ করতে পারবে না। পুরুষ ও নারী একে অন্যের পরিপূরক। সুতরাং কোনাে দেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য পুরুষ ও নারী উভয়কেই শিক্ষিত হতে হবে। নারীশিক্ষা প্রসারের জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসতে হবে।
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
নারী শিক্ষা ৪
বিশ্বের প্রতিটি শিশু মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হয়ে চোখ খুলে পায় মা ও মাতৃভূমির প্রতিকৃতি। বড় হয় মা ও মাটির স্নেহে। প্রথম শিক্ষাগ্রহণ করে মায়ের কাছ থেকে। শিক্ষিত মা মানেই শিক্ষিত সন্তান। শিক্ষিত সন্তান মানে উন্নত নাগরিক, উন্নত জাতি। তাই একটি জাতির শিক্ষা, জ্ঞান-বিজ্ঞানে বড় হয়ে ওঠার প্রথম শর্ত শিক্ষিত মায়ের আঁচলে থেকে শিক্ষাগ্রহণ করা। তাছাড়া নারী ও পুরুষ মানব সমাজের ভারসাম্য ও স্থিতির সমরূপ। নারী ও পুরুষের পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমেই সমাজ-সভ্যতার ক্রমবিকাশ। ফলে নারীকে পুরুষের সমান শিক্ষার সুযোগ না দিলে সে পিছিয়ে পড়বে। সভ্যতা বিকাশের গতি অনেকটা মন্থর হয়ে পড়বে। তাই জ্ঞান-বিজ্ঞান ও কর্মের ক্ষেত্রে নারীর আসন কার্যকর করা প্রয়োজন এবং তার পূর্বশর্ত নারী শিক্ষা। উচ্চশিক্ষার ফলে নারী আজ সমাজের উন্নয়নে অর্থনীতি, রাজনীতি সর্বক্ষেত্রে পুরুষের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। শিক্ষা, সংস্কৃতি, প্রশাসনিক ক্ষেত্রে আজ নারীর ভূমিকা প্রশংসনীয়। নারী শিক্ষার প্রসার আজ সারা বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও অত্যাবশ্যক। নারী শিক্ষার অগ্রগতির জন্য সে পদক্ষেপগুলো নেয়া উচিত,
সেগুলো হলো – ১. নারীর সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা,
২. প্রয়োজনীয় স্কুল কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা যাতে শুধু নারী/মেয়েরা পড়ালেখা করতে পারে,
৩. নারী নির্যাতন বন্ধ করা, ৪. মেয়েদের জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যাবার জন্য পৃথক পরিবহন,
৫. বয়স্ক নারীদের শিক্ষার ব্যবস্থা করা,
৬. শিক্ষাব্যবস্থা অবৈতনিক ও বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করা,
৭. শিক্ষাগ্রহণে নারীদের উৎসাহ দান করা,
Google Adsense Ads
৮. উপবৃত্তির ব্যবস্থা করা। সবশেষে বলা যায়ত, “বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।”
একথা মনে রেখে, আমাদের স্বাধীন দেশে নারীকে শিক্ষার মাধ্যমে উপযুক্ত পর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে তুলতে হবে। তবেই দেশের প্রকৃত উন্নয়ন সম্ভব হবে।
- অনার্স ৩য় বর্ষের সাজেশন প্রশ্নব্যাংক, অনার্স ৩য় বর্ষের সাজেশন pdf, অনার্স ৩য় বর্ষের চুড়ান্ত সাজেশন
- Honors 3rd year suggestion pdf
- Honors 2nd year suggestion
নারী শিক্ষা ৫
‘আমাকে একজন শিক্ষিত মা দাও, আমি তোমাদের একটি শিক্ষত জাতি দেব’– নেপোলিয়ানের এই চিরস্মরণীয় কথার প্রতিধ্বনি আজও বিশ্বব্যাপী অনুরণিত হচ্ছে। কেননা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ নারী এখনো শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত। ফলে সন্তানের প্রথম শিক্ষকই থেকে যাচ্ছে শিক্ষার অন্তরালে। উন্নত জাতি গঠনে তৈরি হচ্ছে প্রতিবন্ধকতা। সন্তান শিক্ষিত না হলে স্বাভাবিকভাবেই জাতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার।
কেননা আজকের শিশুই তো আগামী দিনের কর্ণধার। ফলে একটি দেশের সমাজ, রাষ্ট্র, পরিবার, সে দেশের উন্নয়ন ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা এমনকি ব্যক্তিগত, উৎকর্ষের ক্ষেত্রেও নারীশিক্ষার প্রয়োজন। নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন নারীশিক্ষা প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘নারীশিক্ষা একটি দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের প্রধান উপকরণসমূহের মধ্যে অন্যতম।’ তাই আজ সভ্যতার বিকাশে নারীশিক্ষার কোনো বিকল্প নেই।
নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন সারাজীবন নারীশিক্ষার জন্য লেখালেখি করেছেন। কেননা তিনি অনুধাবন করতে পেরেছিলেন যে, পুরুষ একাকি উন্নতির শিখরে আরোহন করতে পারবে না। আজ একবিংশ শতাব্দীর এই অগ্রগতির সময়েও আমাদের অধিকাংশ নারীই শিক্ষাবঞ্চিত। ফলে নারীশিক্ষার অগ্রগতির জন্য নানামুখী পদক্ষেপ নিতে হবে। নারী নির্যাতন ও বাল্যবিবাহ বন্ধ করে নারীর শিক্ষা গ্রহণের পথকে সুগম করে দিতে হবে। বয়স্ক নারীদের জন্য শিক্ষার ব্যবস্থা করার পাশাপাশি শিক্ষাব্যবস্থা অবৈতনিক করতে হবে। বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করে দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত নারীদের সহায়তা করতে হবে, ব্যবস্থা করতে হবে উপবৃত্তির। শুধু তাই নয়, নারীদের মানসিক জগতের নানা বিষয়-বৈচিত্র্যকে প্রাধান্য দিয়ে তৈরি করতে হবে শিক্ষা ব্যবস্থা। সর্বোপরি, নারীশিক্ষার ব্যাপক অগ্রগতি সাধনের লক্ষ্যে সরকারকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে
[ বি:দ্র: নমুনা উত্তর দাতা: রাকিব হোসেন সজল ©সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত (বাংলা নিউজ এক্সপ্রেস)]
Paragraph & Composition/Application/Emali | উত্তর লিংক | ভাবসম্প্রসারণ | উত্তর লিংক |
আবেদন পত্র/প্রতিবেদন/ চিঠি ও ইমেল | উত্তর লিংক | প্রবন্ধ, অনুচ্ছেদ রচনা | উত্তর লিংক |
এখানে সকল প্রকাশ শিক্ষা বিষয় তথ্য ও সাজেশন পেতে আমাদের সাথে থাকুন ।
প্রশ্ন ও মতামত জানাতে পারেন আমাদের কে ইমেল : info@banglanewsexpress.com
- অনার্স ৩য় বর্ষের সাজেশন প্রশ্নব্যাংক, অনার্স ৩য় বর্ষের সাজেশন pdf, অনার্স ৩য় বর্ষের চুড়ান্ত সাজেশন
- Honors 3rd year suggestion pdf
- স্কিন ইফেক্ট কি? ট্রান্সমিশন লাইনে স্কিন ইফেক্ট এর প্রভাব
Google Adsense Ads