Google Adsense Ads
Virgin মেয়ে চিনব কিভাবে?
কুমারী মেয়ে চেনার উপায় কি?
ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায় নিয়ে আজকের আয়োজন। অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন কি করে ভার্জিন মেয়ে যাবে?
কেউ জানতে চেয়েছেন বিয়ের প্রথম রাতে আমি কিভাবে বুঝবো আমার স্ত্রী সতী কিনা? কুমারীত্ব ঠিক আছে কিনা তা বুঝার কোনো পদ্ধতি থাকলে জানাবেন? তাই সবার প্রশ্নের উত্তর দিতে আজকের লেখা। চলুন জেনে নেয়া যাক।
ভার্জিন মেয়ে চেনার উপায়
ভার্জিন মেয়ে দুই ভাবে চেনা যায়। প্রথমত ব্রেস্ট দেখে , দ্বিতীয়ত ভ্যাজিনা দেখে (ব্যাতিক্রম ছাড়া)। এজন্য আপনাকে ব্রেস্ট এবং ভ্যাজিনা ভালভাবে আলোর মধ্যে লক্ষ্য করতে হবে। তাই লাইট জ্বালিয়ে শারিরীক সম্পর্ক করতে হবে। অনেক মেয়ে লাইট জ্বালিয়ে যৌন মিলন করতে চাইবে না।
তাদেরকে কৌশলে রাজি করিয়ে নিন। একেবারে লাইট জ্বালিয়ে মিলন করতে না চাইলে কিন্তু আপনার আর এই পোস্ট কোন কাজে আসবেনা।
দেখা গেছে, ভার্জিন মেয়ে রা লাইট জ্বালিয়ে হ্যাজবেন্ড এর সাথে প্রথম সেক্স করতে কোন আপত্তি করেনা।
প্রথমে আপত্তি করলেও হ্যাজবেন্ডের অনুরোধে রাজি হয়ে যায়। তারাই বেশী আপত্তি করে যাদের ভার্জিনিটি প্রশ্নবিদ্ধ!
সাধারণত ভার্জিন মেয়ে চেনার কোন লক্ষণ নেই। একটি মেয়ে বিয়ের আগে যতই সেক্স করুক না কেন, সেই ভার্জিন কিনা তা বোঝার উপায় নেই। তাই সমাজে কখনোই মেয়েদের ভার্জিনিটি নিয়ে কোন প্রশ্ন ওঠে না। তবুও নিম্নে ভার্জিন মেয়ে চেনার কয়েকটি উপায় দেয়া হলোঃ
1.মেয়েটি অল্পতেই প্রচন্ড উত্তেজিত হয়ে যাবে।
2.মেয়ে সেক্স করার জন্য অনেক তাড়া থাকবে।
3.ব্রেস্ট নিয়ে খেলা করার দিকে নজর না দিয়ে যোনীতে পুরুষাঙ্গ ঢুকানোর জন্য পাগল থাকবে।
4.যদি মেয়েটিকে একবার স্পর্শ করে, তাহলে পাগলের মতো স্পর্শ করতে থাকবে।
১. যোনীঃ
ক. ল্যাবিয়া মেজরা অর্থাৎ বাইরের পাপড়ি প্রায় সম্পূর্ণ ভাবে একসাথে লেগে থাকবে এবং যোনীমুখ দেখা যাবেনা।
খ. ল্যাবিয়া মাইনরা অর্থাৎ ভিতরের পাপড়িও সম্পূর্ণভাবে বন্ধ থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা দিয়ে ঢাকা থাকবে পুরোটাই। ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে দেখা যাবেনা।
গ. হাইমেন অর্থাৎ সতিচ্ছেদ অক্ষত থাকবে। যদিও অনেক কারনেই ছিঁড়ে যেতে পারে। এটি ছিঁড়লে সাধারণত রক্তক্ষরণ হয়।
ঘ. ল্যাবিয়া মাইনরার নিচের প্রান্ত একত্রে থাকবে।
ঙ. ক্লাইটরিস/ক্লিটোরিস খুব ছোট এবং এর আবরণকারী চামড়াও পাতলা হবে।
চ. যোনীপথ সরু এবং ভিতরের ভাঁজগুলি কম মসৃণ হবে। ভাজ অনেক বেশি হবে।
২. স্তনঃ
ক. স্তন ছোট হবে।
খ. চ্যাপ্টা হবে, গোল নয়।
গ. দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়।
ঘ. নিপলের চারপাশে যে গাঢ় অংশ থাকে তার রঙ গোলাপি থেকে হালকা বাদামী রঙ এর মতো হবে (কম গাঢ় রঙ হবে) এবং এই অংশ আয়তনে ছোট হবে।
ঙ. নিপলের আকার ছোট হবে।
ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য সাধারণত তেমন কোন লক্ষণ নেই। তবে মেয়েদের যোনী এবং স্তন দেখে মোটামুটি ভার্জিন মেয়ে চেনা যায়। তবে অনেক মেয়ের বংশগতভাবেই স্তন বড় থাকে।
এমনও ঘটনা দেখা গেছে যে, একটি মেয়ের স্তন বেশ বড়, কিন্তু কোন ছেলেকে কিস করা তো দূরের কথা, কখনো হস্তমৈথুন এবং সেক্স পর্যন্ত করেনি। তার মানে কী এই দাড়াঁবে যে, মেয়েটি ভার্জিনিটি হারিয়েছে? মোটেই নয়।
আবার এমনও ঘটনা রয়েছে যে, কোন মেয়ে তার জীবনে প্রথম সেক্স করেছে, কিন্তু কোন রক্তপাত হয়নি। তার মানে কিন্তু এই নয় যে, আপনার আগে কোন পুরুষ তার ভার্জিনিটি নিয়েছে। তবে আসলেই ভার্জিন মেয়ে চেনার তেমন কোন লক্ষণ নেই।
তবুও নিম্নে যোনী এবং স্তন দেখে ভার্জিন মেয়ে চেনার কয়েকটি লক্ষণ তুলে ধরা হলো
Google Adsense Ads
- কারা অধিদপ্তর (PSC) এর নার্স পদের লিখিত পরীক্ষার full প্রশ্ন সমাধানের pdf ২০২৫
- শ্রমিকদের প্রতি ন্যায়বিচার সমান সুযোগ প্রদান এবং দুর্নীতিমুক্ত ব্যবসা
- মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড কী,বিয়ারিং প্যাড কি ভাবে কাজ করে
- দারিদ্র্য দূরীকরণে দান বা শিক্ষামূলক কর্মসূচি পরিচালনা
- ট্রিপটিন কি কাজ করে | Tryptin এর কাজ কি | Tryptin Side Effects
মেয়েদের কুমারীত্ব নষ্ট হলে কি কেউ জানতে পারবে?
এমন কোনও শারীরিক পরীক্ষা বা পরীক্ষা নেই যা প্রকাশ করতে পারে যে কোনও ব্যক্তি আগে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করেছেন কিনা । না, এমনকি তথাকথিত “কুমারীত্ব পরীক্ষা”ও নয়। সামনে, কুমারীত্ব পরীক্ষার অনৈতিক, চিকিৎসাগতভাবে অস্পষ্ট, আঘাতমূলক অনুশীলন সম্পর্কে আরও জানুন।
কুমারী মেয়ে কাকে বলে?
কুমারী মেয়ে বলতে এমন একজন অবিবাহিত মহিলা বা Girl-কে বোঝানো হয়, যিনি কখনো যৌনমিলনে লিপ্ত হননি, অর্থাৎ যার যৌন অভিজ্ঞতা নেই। এটি একটি সামাজিক ধারণা এবং কুমারীত্বের অর্থ বিভিন্ন মানুষের জন্য ভিন্ন হতে পারে
মেয়েদের ভার্জিন পরীক্ষা কী?
মেয়েদের ভার্জিন পরীক্ষা একটি ছদ্ম-বৈজ্ঞানিক ও অমানবিক পদ্ধতি যা কোনো নারী কুমারী কিনা তা নির্ধারণের জন্য করা হয়, যদিও এটি নির্ভরযোগ্য নয় এবং হাইমেনের ছিঁড়ে যাওয়া বা অক্ষত থাকার সাথে যৌন অভিজ্ঞতার সরাসরি কোনো যোগ নেই। এই পরীক্ষা শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের সামিল এবং বিভিন্ন দেশে এটি প্রচলিত থাকলেও, এটি মানবাধিকারের পরিপন্থী
মেয়েদের যোনিতে গন্ধ হয় কেন?
মেয়েদের যোনিতে গন্ধ হওয়া স্বাভাবিক, কারণ এটি একটি উষ্ণ এবং আর্দ্র এলাকা, যেখানে নিজস্ব ব্যাকটেরিয়ার বাস্তুতন্ত্র বিদ্যমান থাকে। তবে, যদি দুর্গন্ধ টক, মাছের মতো, অথবা ধাতব হয়, তাহলে এটি সংক্রমণের লক্ষণ হতে পারে।
Google Adsense Ads